অনলাইন ডেস্ক
অতি উচ্চ তাপমাত্রার প্রভাবে রেকর্ড খরার কারণে চরম ক্ষতির সম্মুখীন আর্জেন্টিনার কৃষি খাত। আর এ জন্য জলবায়ু পরিবর্তনকেই দায়ী করছেন বিজ্ঞানীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার এক গবেষণা প্রতিবেদনে এমনটা জানিয়েছে গবেষণা সংস্থা ওয়ার্ল্ড ওয়েদার অ্যাট্রিবিউশন (ডব্লিউডব্লিউএ)।
গবেষণা সংস্থার সঙ্গে যুক্ত বিজ্ঞানীরা বলেন, বিশ্লেষণে দেখা গেছে জলবায়ু পরিবর্তন সরাসরি বৃষ্টিপাত হ্রাস না করলেও উচ্চ তাপমাত্রায় প্রভাব ফেলে। যা খরার প্রভাবকে আরও বাড়িয়ে তোলে। আর জলবায়ু পরিবর্তনের এমন বিরূপ প্রভাবে গত বছর থেকে দক্ষিণ আমেরিকার দেশটিতে পানি সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে কৃষি খাতের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে।
সয়াবিন তেল ও সয়া খাদ্য রপ্তানিতে বিশ্বের শীর্ষে রয়েছে আর্জেন্টিনা। এ ছাড়া ভুট্টা উৎপাদনে ৩ নম্বরে রয়েছে দেশটি। গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তন আর্জেন্টিনার সয়া, ভুট্টা এবং গম খেতকে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত করছে। খরার কবলে পড়েছে এর প্রতিবেশী দেশ উরুগুয়েও।
ডব্লিউডব্লিউএ’র বিজ্ঞানীরা বলছেন, উচ্চ তাপমাত্রা বিশ্ব উষ্ণায়নেরই ফসল। আর জলবায়ু পরিবর্তনের কারণেই দক্ষিণ আমেরিকার এ অঞ্চলটি তীব্র তাপপ্রবাহের সম্মুখীন হচ্ছে।
গত সপ্তাহেই আর্জেন্টিনার বেশির ভাগ কৃষি এলাকা নতুন দাবদাহের শিকার হয় যা বেশ কয়েক দিন স্থায়ী ছিল এবং বৃষ্টিপাতও আশঙ্কাজনক হারে কমে যায়। জানুয়ারির শেষ দিকে এবং ফেব্রুয়ারিতে এসব অঞ্চলে তীব্রভাবে পানির সংকট দেখা দেয়।
ডব্লিউডব্লিউএ বলছে, ২০২২ সালের শেষ দিকে এই অঞ্চলে উচ্চ তাপমাত্রার জন্যও দায়ী জলবায়ু পরিবর্তন। আর এর প্রভাবেই পানির সহজলভ্যতা হ্রাস এবং খরা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় গবেষণা প্রতিবেদনে। তবে এই প্রভাব ঠিক কতটা তা পরিমাপ করতে পারেননি বিজ্ঞানীরা।
অতি উচ্চ তাপমাত্রার প্রভাবে রেকর্ড খরার কারণে চরম ক্ষতির সম্মুখীন আর্জেন্টিনার কৃষি খাত। আর এ জন্য জলবায়ু পরিবর্তনকেই দায়ী করছেন বিজ্ঞানীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার এক গবেষণা প্রতিবেদনে এমনটা জানিয়েছে গবেষণা সংস্থা ওয়ার্ল্ড ওয়েদার অ্যাট্রিবিউশন (ডব্লিউডব্লিউএ)।
গবেষণা সংস্থার সঙ্গে যুক্ত বিজ্ঞানীরা বলেন, বিশ্লেষণে দেখা গেছে জলবায়ু পরিবর্তন সরাসরি বৃষ্টিপাত হ্রাস না করলেও উচ্চ তাপমাত্রায় প্রভাব ফেলে। যা খরার প্রভাবকে আরও বাড়িয়ে তোলে। আর জলবায়ু পরিবর্তনের এমন বিরূপ প্রভাবে গত বছর থেকে দক্ষিণ আমেরিকার দেশটিতে পানি সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে কৃষি খাতের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে।
সয়াবিন তেল ও সয়া খাদ্য রপ্তানিতে বিশ্বের শীর্ষে রয়েছে আর্জেন্টিনা। এ ছাড়া ভুট্টা উৎপাদনে ৩ নম্বরে রয়েছে দেশটি। গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তন আর্জেন্টিনার সয়া, ভুট্টা এবং গম খেতকে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত করছে। খরার কবলে পড়েছে এর প্রতিবেশী দেশ উরুগুয়েও।
ডব্লিউডব্লিউএ’র বিজ্ঞানীরা বলছেন, উচ্চ তাপমাত্রা বিশ্ব উষ্ণায়নেরই ফসল। আর জলবায়ু পরিবর্তনের কারণেই দক্ষিণ আমেরিকার এ অঞ্চলটি তীব্র তাপপ্রবাহের সম্মুখীন হচ্ছে।
গত সপ্তাহেই আর্জেন্টিনার বেশির ভাগ কৃষি এলাকা নতুন দাবদাহের শিকার হয় যা বেশ কয়েক দিন স্থায়ী ছিল এবং বৃষ্টিপাতও আশঙ্কাজনক হারে কমে যায়। জানুয়ারির শেষ দিকে এবং ফেব্রুয়ারিতে এসব অঞ্চলে তীব্রভাবে পানির সংকট দেখা দেয়।
ডব্লিউডব্লিউএ বলছে, ২০২২ সালের শেষ দিকে এই অঞ্চলে উচ্চ তাপমাত্রার জন্যও দায়ী জলবায়ু পরিবর্তন। আর এর প্রভাবেই পানির সহজলভ্যতা হ্রাস এবং খরা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় গবেষণা প্রতিবেদনে। তবে এই প্রভাব ঠিক কতটা তা পরিমাপ করতে পারেননি বিজ্ঞানীরা।
এবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
৮ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
৯ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগেঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা তুলনামূলক কমলেও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৮১, অবস্থান ষষ্ঠ। অন্যদিকে দুদিনের ব্যবধানে আবারও পাকিস্তানের লাহোর বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। এরপরে আছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এ ছাড়াও শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে মঙ্গোলিয়া ও ই
১ দিন আগে