পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
পটিয়ায় চার গ্রামের পানি সংকট নিরসনের জন্য হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায় বাস্তবায়নের দাবিতে গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরিবেশ আইনজীবী সমিতি বেলা ও এএলআরডির উদ্যোগে ব্র্যাক সেন্টারে আজ বৃহস্পতিবার সকালে এ গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
পটিয়া থানার ৮ দশমিক ৮ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের হাবিলাসদ্বীপ ইউনিয়নের চার গ্রামের (হুলাইন, হাবিলাসদ্বীপ, চরকানাই, পাঁচুরিয়া) প্রায় ৩০ হাজার মানুষ পানীয় জলের তীব্র সংকটের মুখে পড়েছে। আশপাশের গ্রামেও এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। শিল্পায়নের কারণে একটি গ্রামের ভেতর দিয়ে বহমান তিনটি খালের পানি (আলম খাল, বোয়ালখালী খাল ও গরু লোটা খাল) মারাত্মক ভাবে দূষিত হচ্ছে। অন্যদিকে শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো অবৈধভাবে গভীর নলকূপ স্থাপন করায় টিউবওয়েলে পানি পাওয়া যাচ্ছে না।
এ নিয়ে ২০১৫ সালে হাইকোর্টে জনস্বার্থে রিট করে বেলা। হাইকোর্ট আটটি শিল্প-কারখানাকে গভীর নলকূপ দিয়ে পানি উত্তোলন বন্ধ এবং কারখানার বর্জ্য খালে ফেলা থেকে বিরত থাকার জন্য রুল নিশিসহ অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ দেন। ২০১৯ সালের ২৮ নভেম্বর চূড়ান্ত রায়ে নয়টি সরকারি বিভাগ/অফিসকে ওই এলাকায় নিয়মিত খাওয়ার পানি ও গৃহস্থালি পানি সরবরাহের নির্দেশ দেওয়া হয়। সংকটাপন্ন চার গ্রামকে ‘পানি সংকট এলাকা’ ঘোষণার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেওয়া হয়।
এ ছাড়া হাইকোর্টের রায়ে পরিবেশ অধিদপ্তর, ঢাকা ও চট্টগ্রাম অফিসকে সংকট নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত শিল্প কারখানার ছাড়পত্র ইস্যু না করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
আজ গণশুনানিতে বক্তারা পানির তীব্র সংকট এবং খালের পানি দূষণের চিত্র তুলে ধরে হাইকোর্টের রায় বাস্তবায়নের দাবি জানান। অন্যথায় পুনরায় মামলা করে দাবি আদায়ের জন্য বেলার প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
বেলার নির্বাহী পরিচালক রিজওয়ানা হাসানের সভাপতিত্বে শুনানিতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন-বেলা প্রতিনিধি মামুনুর রশিদ, পরিবেশ অধিদপ্তর, কৃষি অধিদপ্তর, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ও ওয়াসার প্রতিনিধিরা। আরও বক্তব্য রাখেন, মুজিবুর রহমান খান, জিয়াউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, কলামিস্ট মুহাম্মদ মুসা খান, ক্যাবের বিভাগীয় সমন্বয়ক এসএম নাজের হোসাইন, আহমদ নবী চৌধুরী, এসএম ইউসুফ, বিপ্লব দাস গুপ্ত, আমেনা বেগম প্রমুখ।
পটিয়ায় চার গ্রামের পানি সংকট নিরসনের জন্য হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায় বাস্তবায়নের দাবিতে গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরিবেশ আইনজীবী সমিতি বেলা ও এএলআরডির উদ্যোগে ব্র্যাক সেন্টারে আজ বৃহস্পতিবার সকালে এ গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
পটিয়া থানার ৮ দশমিক ৮ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের হাবিলাসদ্বীপ ইউনিয়নের চার গ্রামের (হুলাইন, হাবিলাসদ্বীপ, চরকানাই, পাঁচুরিয়া) প্রায় ৩০ হাজার মানুষ পানীয় জলের তীব্র সংকটের মুখে পড়েছে। আশপাশের গ্রামেও এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। শিল্পায়নের কারণে একটি গ্রামের ভেতর দিয়ে বহমান তিনটি খালের পানি (আলম খাল, বোয়ালখালী খাল ও গরু লোটা খাল) মারাত্মক ভাবে দূষিত হচ্ছে। অন্যদিকে শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো অবৈধভাবে গভীর নলকূপ স্থাপন করায় টিউবওয়েলে পানি পাওয়া যাচ্ছে না।
এ নিয়ে ২০১৫ সালে হাইকোর্টে জনস্বার্থে রিট করে বেলা। হাইকোর্ট আটটি শিল্প-কারখানাকে গভীর নলকূপ দিয়ে পানি উত্তোলন বন্ধ এবং কারখানার বর্জ্য খালে ফেলা থেকে বিরত থাকার জন্য রুল নিশিসহ অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ দেন। ২০১৯ সালের ২৮ নভেম্বর চূড়ান্ত রায়ে নয়টি সরকারি বিভাগ/অফিসকে ওই এলাকায় নিয়মিত খাওয়ার পানি ও গৃহস্থালি পানি সরবরাহের নির্দেশ দেওয়া হয়। সংকটাপন্ন চার গ্রামকে ‘পানি সংকট এলাকা’ ঘোষণার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেওয়া হয়।
এ ছাড়া হাইকোর্টের রায়ে পরিবেশ অধিদপ্তর, ঢাকা ও চট্টগ্রাম অফিসকে সংকট নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত শিল্প কারখানার ছাড়পত্র ইস্যু না করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
আজ গণশুনানিতে বক্তারা পানির তীব্র সংকট এবং খালের পানি দূষণের চিত্র তুলে ধরে হাইকোর্টের রায় বাস্তবায়নের দাবি জানান। অন্যথায় পুনরায় মামলা করে দাবি আদায়ের জন্য বেলার প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
বেলার নির্বাহী পরিচালক রিজওয়ানা হাসানের সভাপতিত্বে শুনানিতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন-বেলা প্রতিনিধি মামুনুর রশিদ, পরিবেশ অধিদপ্তর, কৃষি অধিদপ্তর, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ও ওয়াসার প্রতিনিধিরা। আরও বক্তব্য রাখেন, মুজিবুর রহমান খান, জিয়াউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, কলামিস্ট মুহাম্মদ মুসা খান, ক্যাবের বিভাগীয় সমন্বয়ক এসএম নাজের হোসাইন, আহমদ নবী চৌধুরী, এসএম ইউসুফ, বিপ্লব দাস গুপ্ত, আমেনা বেগম প্রমুখ।
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আজকে দিনের মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে শেষরাত থেকে ভোররাত পর্যন্ত কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে আগামী ৭২ ঘণ্টায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর...
১ দিন আগেবায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বর ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূ
১ দিন আগেবিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
২ দিন আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
২ দিন আগে