নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নৌপথকে রক্ষায় গুরুত্ব দিয়ে পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নের জন্য সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ। আজ বুধবার ডেমরার ইটখোলায় বালু নদীর তীরে ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশের উদ্যোগে ‘যোগাযোগের জন্য নদী’ শীর্ষক নবম নদী আলোচনায় এ আহ্বান জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশের সমন্বয়ক শরীফ জামিল বলেন, ‘আমাদের নদীগুলো উত্তর দক্ষিণে, আর সড়কপথ তৈরি হয়েছে পূর্ব পশ্চিমে। আর নিচু করে সেতু তৈরির মতো অপরিকল্পিত কর্মকাণ্ডের কারণে নৌপথগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। সড়কপথকে যতটা গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে নৌপথকে ততটা গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। এখন এই বিষয়টিতে গুরুত্ব দেওয়ার সময় এসেছে। এ জন্য দায়িত্বশীলদের জবাবদিহি নিশ্চিত করার পাশাপাশি নদীতীরবর্তী মানুষকে সম্পৃক্ত করেই কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে।’
নোঙর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সুমন সামস বলেন, নদীর পাশে বসে এই আয়োজন ও আলোচনার মাধ্যমে নদীর ভাষাকে বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে। নদীপথে যাতায়াত সাশ্রয়ী, নিরাপদ, আরামদায়ক ও স্বাস্থ্য সম্মত হওয়ার পরও পরিকল্পিতভাবে নৌপথকে গুরুত্বহীন করা হয়েছে। সড়ক পথে যানজটসহ নানা সমস্যা ও নৈরাজ্য প্রমাণ করে নৌ যোগাযোগকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে।
সুন্দরবন ও উপকূল রক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক নিখিল চন্দ্র ভদ্র বলেন, নদীতে ড্রেজিং করা নিয়ে যতগুলো প্রকল্প নেওয়া হয়েছে সেগুলোতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির অভাব ছিল। ফলে নদীর এই ড্রেজিং কোনো কাজে আসেনি। নদী রক্ষা ও নদী পথের যাতায়াত সক্রিয় করতে হলে রাজনৈতিক দলগুলোর অঙ্গীকার ও সম্পৃক্ততা জরুরি।
১২ গ্রাম বালু নদী মোর্চার আহ্বায়ক মোহাম্মদ সুরুজ মিয়া বলেন, ‘এই বালু নদীর পানি দুই দশক আগেও আমরা পান করতাম। কিন্তু ঢাকার কেমিক্যাল, শিল্প বর্জ্য, ড্রেন-নর্দমার পানি বালু নদীতে ফেলার কারণে আজ এই নদী আমাদের তেমন কোনো কাজে আসছে না। ২০০১ সাল থেকে এই নদীতে বর্জ্য না ফেলার জন্য আমরা আন্দোলন করে আসছি। এই নদীর মাছ নদী পথেই যেত, মানুষও যাতায়াত করত। কিন্তু দূষণের কারণে নৌপথের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। এই দূষণ বন্ধ করা গেলে এই যোগাযোগ ও যাতায়াত ব্যবস্থা আবারও চালু করা সম্ভব।’
‘যোগাযোগের জন্য নদী’ শীর্ষক এই আলোচনা অনুষ্ঠানের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ছিল ইউএস এইড, কাউন্টারপার্ট ইন্টারন্যাশনাল, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ, স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ।
নৌপথকে রক্ষায় গুরুত্ব দিয়ে পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নের জন্য সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ। আজ বুধবার ডেমরার ইটখোলায় বালু নদীর তীরে ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশের উদ্যোগে ‘যোগাযোগের জন্য নদী’ শীর্ষক নবম নদী আলোচনায় এ আহ্বান জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশের সমন্বয়ক শরীফ জামিল বলেন, ‘আমাদের নদীগুলো উত্তর দক্ষিণে, আর সড়কপথ তৈরি হয়েছে পূর্ব পশ্চিমে। আর নিচু করে সেতু তৈরির মতো অপরিকল্পিত কর্মকাণ্ডের কারণে নৌপথগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। সড়কপথকে যতটা গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে নৌপথকে ততটা গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। এখন এই বিষয়টিতে গুরুত্ব দেওয়ার সময় এসেছে। এ জন্য দায়িত্বশীলদের জবাবদিহি নিশ্চিত করার পাশাপাশি নদীতীরবর্তী মানুষকে সম্পৃক্ত করেই কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে।’
নোঙর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সুমন সামস বলেন, নদীর পাশে বসে এই আয়োজন ও আলোচনার মাধ্যমে নদীর ভাষাকে বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে। নদীপথে যাতায়াত সাশ্রয়ী, নিরাপদ, আরামদায়ক ও স্বাস্থ্য সম্মত হওয়ার পরও পরিকল্পিতভাবে নৌপথকে গুরুত্বহীন করা হয়েছে। সড়ক পথে যানজটসহ নানা সমস্যা ও নৈরাজ্য প্রমাণ করে নৌ যোগাযোগকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে।
সুন্দরবন ও উপকূল রক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক নিখিল চন্দ্র ভদ্র বলেন, নদীতে ড্রেজিং করা নিয়ে যতগুলো প্রকল্প নেওয়া হয়েছে সেগুলোতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির অভাব ছিল। ফলে নদীর এই ড্রেজিং কোনো কাজে আসেনি। নদী রক্ষা ও নদী পথের যাতায়াত সক্রিয় করতে হলে রাজনৈতিক দলগুলোর অঙ্গীকার ও সম্পৃক্ততা জরুরি।
১২ গ্রাম বালু নদী মোর্চার আহ্বায়ক মোহাম্মদ সুরুজ মিয়া বলেন, ‘এই বালু নদীর পানি দুই দশক আগেও আমরা পান করতাম। কিন্তু ঢাকার কেমিক্যাল, শিল্প বর্জ্য, ড্রেন-নর্দমার পানি বালু নদীতে ফেলার কারণে আজ এই নদী আমাদের তেমন কোনো কাজে আসছে না। ২০০১ সাল থেকে এই নদীতে বর্জ্য না ফেলার জন্য আমরা আন্দোলন করে আসছি। এই নদীর মাছ নদী পথেই যেত, মানুষও যাতায়াত করত। কিন্তু দূষণের কারণে নৌপথের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। এই দূষণ বন্ধ করা গেলে এই যোগাযোগ ও যাতায়াত ব্যবস্থা আবারও চালু করা সম্ভব।’
‘যোগাযোগের জন্য নদী’ শীর্ষক এই আলোচনা অনুষ্ঠানের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ছিল ইউএস এইড, কাউন্টারপার্ট ইন্টারন্যাশনাল, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ, স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়...
৩৬ মিনিট আগেঅতি মুনাফা ও বাজার অর্থনীতিই পরিবেশ ধ্বংসের মূল কারণ বলে মন্তব্য করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক রেহমান সোবহান। তিনি বলেছেন, আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের অভাবে পরিবেশ সুরক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ প্রয়োজন। তবে সবার আগে এ বিষয়ে করণীয়...
১ দিন আগেঢাকার বাতাস আজও খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান আজ দ্বিতীয়। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ২৯১। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়...
১ দিন আগেকক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপে নতুনভাবে বনায়নের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বন ও পরিবেশ এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অডিটরিয়ামে সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
২ দিন আগে