নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ দুর্যোগপ্রবণ অঞ্চল। জলবায়ু পরিবর্তনের বাস্তবতায় এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের মাত্রা ও তীব্রতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। জলবায়ু সংকট সমগ্র মানব অস্তিত্বকেই হুমকির মুখে ফেলেছে। স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে কিছু যুব গোষ্ঠী জলবায়ু পরিবর্তন প্রতিরোধে গঠনমূলক কাজ করছে। কিন্তু তহবিলের অভাবে ও পদ্ধতিগত বাধার কারণে এ সমস্ত উদ্যোগ কিছু দূর এগিয়ে বন্ধ হয়ে যায়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে সেভ দ্য চিলড্রেন আয়োজিত এক কর্মশালায় জলবায়ু পরিবর্তন রোধে কাজ করা তরুণেরা এ সব কথা বলেন।
কর্মশালায় তরুণেরা জলবায়ু পরিবর্তন রোধে তহবিল গড়ার প্রস্তাব তুলে ধরেন। তাদের প্রস্তাবনায় বলা হয়—যুব নেতৃত্বাধীন সংগঠন এবং নেটওয়ার্কগুলোকে অর্থায়ন করতে স্বচ্ছ পদ্ধতিতে একটি সরকার অনুমোদিত জাতীয় যুব জলবায়ু তহবিল প্রতিষ্ঠা করতে হবে। উন্নয়ন সহযোগী, দূতাবাস এবং প্রাইভেট সেক্টর এই তহবিলে তাদের অর্থায়ন জমা করবে। এই তহবিল যুব নেতৃত্বাধীন জলবায়ু কার্যক্রম, সক্রিয়তা এবং সমর্থনের পাশাপাশি বিভিন্ন গঠনমূলক ও যৌক্তিক কর্মকাণ্ডে অর্থায়ন করবে। তহবিল থেকে অ্যাডভোকেসি ভ্রমণ অনুদানসহ জাতিসংঘের জলবায়ু সংশ্লিষ্ট কনফারেন্সগুলোতে যুব প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আহ্বান জানান তারা।
কর্মশালায় বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ফন লিন্ডে বলেন, ‘তরুণেরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং জলবায়ু কর্মের জন্য স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করছেন যা অসাধারণ। আমাদের অবশ্যই প্ল্যাটফর্ম নিশ্চিত করতে হবে যাতে তাদের কণ্ঠস্বর শোনা যায়। তরুণদের সিদ্ধান্তকে শুধুমাত্র ডায়েরিতে নোট নিয়ে সমর্থন না জানিয়ে কার্যকর করতে হবে। আমি তাদের উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা এবং কণ্ঠস্বরকে উৎসাহিত করতে চাই।’
ইয়ুথ নেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিসের সহসমন্বয়ক সোহানুর রহমান বলেন, ‘আমরা শুধু মুখে বলি না, জলবায়ু সংক্রান্ত কর্মকাণ্ডে আমরা অনেক অবদান রাখছি। নিজেদের ভবিষ্যৎ রক্ষায় তরুণ ও শিশুদের আওয়াজ তুলতে হবে এবং সেই অনুযায়ী কাজ করতে হবে।’
কর্মশালায় অংশ নেওয়া তরুণেরা পৃথিবীকে বাঁচানোর স্বার্থে জলবায়ু পরিবর্তন রোধে নিজেদের সংযুক্ত হওয়ার গঠনমূলক এবং কার্যকর উপায় সম্পর্কে কথা বলেন। তারা জানান, জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় আন্দোলন, র্যালিই একমাত্র কর্মকাণ্ড বা স্টান্ট নয়, যেগুলোতে যুবকদের আগ্রহ থাকে। তারা গবেষণার মাধ্যমে অনেক উদ্ভাবনী উপায় খুঁজে বের করা থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে জলবায়ু সংক্রান্ত তথ্য ও চাহিদা নিয়ে বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে কথাও বলছে। সুন্দর ও বাসযোগ্য পৃথিবীর জন্য তারা নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রত্যেককে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান।
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ দুর্যোগপ্রবণ অঞ্চল। জলবায়ু পরিবর্তনের বাস্তবতায় এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের মাত্রা ও তীব্রতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। জলবায়ু সংকট সমগ্র মানব অস্তিত্বকেই হুমকির মুখে ফেলেছে। স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে কিছু যুব গোষ্ঠী জলবায়ু পরিবর্তন প্রতিরোধে গঠনমূলক কাজ করছে। কিন্তু তহবিলের অভাবে ও পদ্ধতিগত বাধার কারণে এ সমস্ত উদ্যোগ কিছু দূর এগিয়ে বন্ধ হয়ে যায়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে সেভ দ্য চিলড্রেন আয়োজিত এক কর্মশালায় জলবায়ু পরিবর্তন রোধে কাজ করা তরুণেরা এ সব কথা বলেন।
কর্মশালায় তরুণেরা জলবায়ু পরিবর্তন রোধে তহবিল গড়ার প্রস্তাব তুলে ধরেন। তাদের প্রস্তাবনায় বলা হয়—যুব নেতৃত্বাধীন সংগঠন এবং নেটওয়ার্কগুলোকে অর্থায়ন করতে স্বচ্ছ পদ্ধতিতে একটি সরকার অনুমোদিত জাতীয় যুব জলবায়ু তহবিল প্রতিষ্ঠা করতে হবে। উন্নয়ন সহযোগী, দূতাবাস এবং প্রাইভেট সেক্টর এই তহবিলে তাদের অর্থায়ন জমা করবে। এই তহবিল যুব নেতৃত্বাধীন জলবায়ু কার্যক্রম, সক্রিয়তা এবং সমর্থনের পাশাপাশি বিভিন্ন গঠনমূলক ও যৌক্তিক কর্মকাণ্ডে অর্থায়ন করবে। তহবিল থেকে অ্যাডভোকেসি ভ্রমণ অনুদানসহ জাতিসংঘের জলবায়ু সংশ্লিষ্ট কনফারেন্সগুলোতে যুব প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আহ্বান জানান তারা।
কর্মশালায় বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ফন লিন্ডে বলেন, ‘তরুণেরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং জলবায়ু কর্মের জন্য স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করছেন যা অসাধারণ। আমাদের অবশ্যই প্ল্যাটফর্ম নিশ্চিত করতে হবে যাতে তাদের কণ্ঠস্বর শোনা যায়। তরুণদের সিদ্ধান্তকে শুধুমাত্র ডায়েরিতে নোট নিয়ে সমর্থন না জানিয়ে কার্যকর করতে হবে। আমি তাদের উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা এবং কণ্ঠস্বরকে উৎসাহিত করতে চাই।’
ইয়ুথ নেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিসের সহসমন্বয়ক সোহানুর রহমান বলেন, ‘আমরা শুধু মুখে বলি না, জলবায়ু সংক্রান্ত কর্মকাণ্ডে আমরা অনেক অবদান রাখছি। নিজেদের ভবিষ্যৎ রক্ষায় তরুণ ও শিশুদের আওয়াজ তুলতে হবে এবং সেই অনুযায়ী কাজ করতে হবে।’
কর্মশালায় অংশ নেওয়া তরুণেরা পৃথিবীকে বাঁচানোর স্বার্থে জলবায়ু পরিবর্তন রোধে নিজেদের সংযুক্ত হওয়ার গঠনমূলক এবং কার্যকর উপায় সম্পর্কে কথা বলেন। তারা জানান, জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় আন্দোলন, র্যালিই একমাত্র কর্মকাণ্ড বা স্টান্ট নয়, যেগুলোতে যুবকদের আগ্রহ থাকে। তারা গবেষণার মাধ্যমে অনেক উদ্ভাবনী উপায় খুঁজে বের করা থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে জলবায়ু সংক্রান্ত তথ্য ও চাহিদা নিয়ে বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে কথাও বলছে। সুন্দর ও বাসযোগ্য পৃথিবীর জন্য তারা নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রত্যেককে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান।
অতি মুনাফা ও বাজার অর্থনীতিই পরিবেশ ধ্বংসের মূল কারণ বলে মন্তব্য করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক রেহমান সোবহান। তিনি বলেছেন, আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের অভাবে পরিবেশ সুরক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ প্রয়োজন। তবে সবার আগে এ বিষয়ে করণীয়...
১৪ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান আজ দ্বিতীয়। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ২৯১। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়...
১৬ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপে নতুনভাবে বনায়নের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বন ও পরিবেশ এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অডিটরিয়ামে সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগেঅবিলম্বে প্রাণ-প্রকৃতি পুনরুদ্ধার ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর পদক্ষেপ না নেওয়া হলে ২০৭০-২০৯০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক ইনস্টিটিউট অ্যান্ড ফ্যাকাল্টি অব অ্যাকচুয়ারিজ এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প
১ দিন আগে