অনলাইন ডেস্ক
কপ-২৮ জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া প্রতিশ্রুতিগুলো ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে বেঁধে রাখার যে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য যথেষ্ট নয় বলে সতর্ক করেছে আন্তর্জাতিক জ্বালানি সংস্থা (আইইএ)। গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের পরিমাণ প্রয়োজনের চেয়ে মাত্র ৩০ শতাংশ কমবে বলেও আজ রোববার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে সংস্থাটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, কপ-২৮ সম্মেলনে প্রতিশ্রুতিগুলো শক্তি উৎপাদন সম্পর্কিত গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসের ব্যাপারে ইতিবাচক পদক্ষেপ। তবে আন্তর্জাতিক জলবায়ুর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য এটি কোনোভাবেই যথেষ্ট নয়। বিশেষ করে, গ্লোবাল ওয়ার্মিং বা বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার যে লক্ষ্য, তাতেও কার্যকর হবে না এসব অঙ্গীকার।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দুবাইতে চলমান সম্মেলনটিতে সরকার এবং তেল ও গ্যাস শিল্প সংশ্লিষ্টরা যেসব ঐচ্ছিক প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সেসবের একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে আইইএ। ২০৩০ সালের মধ্যে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি তিনগুণ এবং শক্তির দক্ষতা দ্বিগুণ করার পাশাপাশি মিথেন নির্গমন অনেকটাই কমানোর কথা আছে এসব প্রতিশ্রুতিতে।
জাতিসংঘের জলবায়ু সংস্থার মতে, ১৩০টি দেশ নবায়নযোগ্য এবং জ্বালানি দক্ষতার প্রতিশ্রুতিতে স্বাক্ষর করেছে। তবে এখানে স্বাক্ষর করেনি বিশ্বের বৃহত্তম গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনকারী দেশ চীন। সে সঙ্গে, দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ ভারত এবং প্রধান শক্তি রপ্তানিকারক সৌদি আরব ও রাশিয়া এখানে স্বাক্ষর করেনি।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি যৌথ বিবৃতিতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি তিনগুণ করার লক্ষ্যে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছিল চীন। আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘের কাঠামোর মাধ্যমে নয় এমন কোনো প্রতিশ্রুতি দিতে বেইজিং বরাবরই দ্বিধান্বিত হলেও ক্যালিফোর্নিয়ায় আলোচনার পর কপ-২৮ সম্মেলনের প্রস্তুতি হিসেবে সেই অঙ্গীকারে চীন স্বাক্ষর করেছিল। তবে আনুষ্ঠানিকতা ও গুরুত্বের বিচারে সেটা কিছুটা পিছিয়ে থাকবে।
২০১৫ সালের প্যারিস চুক্তিতে বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি না রাখার লক্ষ্য নির্ধারিত হয়েছিল। এর উদ্দেশ্য ছিল বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান খরা, ঝড় এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি সহ জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রভাবগুলো এড়ানো।
২০৩০ সালের মধ্যে মিথেন গ্যাসের নির্গমন শূন্যতে নামিয়ে আনার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে প্রায় ৫০টি তেল ও গ্যাস কোম্পানি।
মিথেন তুলনামূলকভাবে স্বল্পস্থায়ী হলে অত্যন্ত কঠিন গ্যাস। গ্রিনহাউস থেকে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য কার্বন ডাই অক্সাইডের পরেই এর অবস্থান। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রায় এক-তৃতীয়াংশের জন্যই দায়ী মিথেন। শক্তি উৎপাদন ছাড়াও, পশুপালন কেন্দ্রিক কৃষি মিথেনের একটি প্রধান উৎস।
কপ-২৮ জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলনে দেওয়া প্রতিশ্রুতিগুলো ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে বেঁধে রাখার যে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য যথেষ্ট নয় বলে সতর্ক করেছে আন্তর্জাতিক জ্বালানি সংস্থা (আইইএ)। গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের পরিমাণ প্রয়োজনের চেয়ে মাত্র ৩০ শতাংশ কমবে বলেও আজ রোববার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে সংস্থাটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, কপ-২৮ সম্মেলনে প্রতিশ্রুতিগুলো শক্তি উৎপাদন সম্পর্কিত গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসের ব্যাপারে ইতিবাচক পদক্ষেপ। তবে আন্তর্জাতিক জলবায়ুর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য এটি কোনোভাবেই যথেষ্ট নয়। বিশেষ করে, গ্লোবাল ওয়ার্মিং বা বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার যে লক্ষ্য, তাতেও কার্যকর হবে না এসব অঙ্গীকার।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দুবাইতে চলমান সম্মেলনটিতে সরকার এবং তেল ও গ্যাস শিল্প সংশ্লিষ্টরা যেসব ঐচ্ছিক প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সেসবের একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে আইইএ। ২০৩০ সালের মধ্যে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি তিনগুণ এবং শক্তির দক্ষতা দ্বিগুণ করার পাশাপাশি মিথেন নির্গমন অনেকটাই কমানোর কথা আছে এসব প্রতিশ্রুতিতে।
জাতিসংঘের জলবায়ু সংস্থার মতে, ১৩০টি দেশ নবায়নযোগ্য এবং জ্বালানি দক্ষতার প্রতিশ্রুতিতে স্বাক্ষর করেছে। তবে এখানে স্বাক্ষর করেনি বিশ্বের বৃহত্তম গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনকারী দেশ চীন। সে সঙ্গে, দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ ভারত এবং প্রধান শক্তি রপ্তানিকারক সৌদি আরব ও রাশিয়া এখানে স্বাক্ষর করেনি।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি যৌথ বিবৃতিতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি তিনগুণ করার লক্ষ্যে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছিল চীন। আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘের কাঠামোর মাধ্যমে নয় এমন কোনো প্রতিশ্রুতি দিতে বেইজিং বরাবরই দ্বিধান্বিত হলেও ক্যালিফোর্নিয়ায় আলোচনার পর কপ-২৮ সম্মেলনের প্রস্তুতি হিসেবে সেই অঙ্গীকারে চীন স্বাক্ষর করেছিল। তবে আনুষ্ঠানিকতা ও গুরুত্বের বিচারে সেটা কিছুটা পিছিয়ে থাকবে।
২০১৫ সালের প্যারিস চুক্তিতে বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি না রাখার লক্ষ্য নির্ধারিত হয়েছিল। এর উদ্দেশ্য ছিল বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান খরা, ঝড় এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি সহ জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রভাবগুলো এড়ানো।
২০৩০ সালের মধ্যে মিথেন গ্যাসের নির্গমন শূন্যতে নামিয়ে আনার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে প্রায় ৫০টি তেল ও গ্যাস কোম্পানি।
মিথেন তুলনামূলকভাবে স্বল্পস্থায়ী হলে অত্যন্ত কঠিন গ্যাস। গ্রিনহাউস থেকে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য কার্বন ডাই অক্সাইডের পরেই এর অবস্থান। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রায় এক-তৃতীয়াংশের জন্যই দায়ী মিথেন। শক্তি উৎপাদন ছাড়াও, পশুপালন কেন্দ্রিক কৃষি মিথেনের একটি প্রধান উৎস।
অতি মুনাফা ও বাজার অর্থনীতিই পরিবেশ ধ্বংসের মূল কারণ বলে মন্তব্য করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক রেহমান সোবহান। তিনি বলেছেন, আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের অভাবে পরিবেশ সুরক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ প্রয়োজন। তবে সবার আগে এ বিষয়ে করণীয়...
১৮ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান আজ দ্বিতীয়। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ২৯১। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়...
২১ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপে নতুনভাবে বনায়নের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বন ও পরিবেশ এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অডিটরিয়ামে সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগেঅবিলম্বে প্রাণ-প্রকৃতি পুনরুদ্ধার ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর পদক্ষেপ না নেওয়া হলে ২০৭০-২০৯০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক ইনস্টিটিউট অ্যান্ড ফ্যাকাল্টি অব অ্যাকচুয়ারিজ এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প
২ দিন আগে