কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাস্তুচ্যুত মানুষগুলো বৈশ্বিক নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণ হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। তিনি বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এই অধিবাসীদের দায়িত্ব বৈশ্বিক সম্প্রদায়কে নিতে হবে।
সুইডেনের স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিচ রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এসআইপিআরআই) ‘এনভায়রনমেন্ট অব পিচ: সিকিউরটি এ জাস্ট অ্যান্ড পিচফুল ট্রানজিশন ইন অ্যা নিউ এরা অব রিস্ক’ শীর্ষক গোল টেবিলের আয়োজন করে। সেই অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সুইডেনে ‘স্টকহোম প্লাস ফিফটি’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক বৈঠকে অংশ নিতে বর্তমানে সেখানে রয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। গোলটেবিলে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, এসব লাখ লাখ জলবায়ু অধিবাসীদের জন্য যথেষ্ট করছে না আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়। তাঁরা প্রায়ই বিভিন্ন ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকি ও নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। এ সময়ে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় জলবায়ু নিরাপত্তা নেক্সাস এবং প্রয়োগ ব্যবস্থাপনায় বৈশ্বিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে জোর দেন তিনি।
সুইডেন সফরে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা বিষয়ক মন্ত্রী মাতিলদা আর্নক্রান্সের সঙ্গে বৈঠক করেন এ কে আবদুল মোমেন। সেখানে জলবায়ু সহযোগিতা, শিক্ষা ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের জন্য মিয়ানমারকে চাপ দেওয়ার জন্য সুইডেন সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
জাতিসংঘের পরিবেশ সংস্থা ইউএনইপির নির্বাহী পরিচালক ও জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ইঙ্গার এন্ডারসনের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। বৈঠকে পরিবেশ ও জলবায়ু সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এ সময় বাংলাদেশকে জলবায়ু প্রযুক্তি তহবিল থেকে সহযোগিতার জন্য প্রস্তাব করেন। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের সফলতার বিষয়টি বৈঠকে তুলে ধরেন জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল।
তিন দিনের সফরে বর্তমানে সুইডেনে রয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। সেখানে ‘স্টকহোম প্লাস ফিফটি’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক বৈঠকে অংশ নেওয়ার পাশাপাশি জাতিসংঘের মানব পরিবেশ বৈঠকের ৫০ বছর পূর্তিতে যোগ দেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাস্তুচ্যুত মানুষগুলো বৈশ্বিক নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণ হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। তিনি বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এই অধিবাসীদের দায়িত্ব বৈশ্বিক সম্প্রদায়কে নিতে হবে।
সুইডেনের স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিচ রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এসআইপিআরআই) ‘এনভায়রনমেন্ট অব পিচ: সিকিউরটি এ জাস্ট অ্যান্ড পিচফুল ট্রানজিশন ইন অ্যা নিউ এরা অব রিস্ক’ শীর্ষক গোল টেবিলের আয়োজন করে। সেই অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সুইডেনে ‘স্টকহোম প্লাস ফিফটি’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক বৈঠকে অংশ নিতে বর্তমানে সেখানে রয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। গোলটেবিলে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, এসব লাখ লাখ জলবায়ু অধিবাসীদের জন্য যথেষ্ট করছে না আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়। তাঁরা প্রায়ই বিভিন্ন ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকি ও নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। এ সময়ে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় জলবায়ু নিরাপত্তা নেক্সাস এবং প্রয়োগ ব্যবস্থাপনায় বৈশ্বিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে জোর দেন তিনি।
সুইডেন সফরে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা বিষয়ক মন্ত্রী মাতিলদা আর্নক্রান্সের সঙ্গে বৈঠক করেন এ কে আবদুল মোমেন। সেখানে জলবায়ু সহযোগিতা, শিক্ষা ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের জন্য মিয়ানমারকে চাপ দেওয়ার জন্য সুইডেন সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
জাতিসংঘের পরিবেশ সংস্থা ইউএনইপির নির্বাহী পরিচালক ও জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ইঙ্গার এন্ডারসনের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। বৈঠকে পরিবেশ ও জলবায়ু সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এ সময় বাংলাদেশকে জলবায়ু প্রযুক্তি তহবিল থেকে সহযোগিতার জন্য প্রস্তাব করেন। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের সফলতার বিষয়টি বৈঠকে তুলে ধরেন জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল।
তিন দিনের সফরে বর্তমানে সুইডেনে রয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। সেখানে ‘স্টকহোম প্লাস ফিফটি’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক বৈঠকে অংশ নেওয়ার পাশাপাশি জাতিসংঘের মানব পরিবেশ বৈঠকের ৫০ বছর পূর্তিতে যোগ দেন।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
২ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১১ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১১ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে