অনলাইন ডেস্ক
আগামী কয়েক দশকের মধ্যে আফ্রিকা ও এশিয়ার কিছু অংশে তাপপ্রবাহ এতটাই চরম আকার ধারণ করবে যে সেখানে নাজুক হয়ে পড়বে জনজীবন। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে তাপমাত্রা আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। জাতিসংঘ ও রেডক্রসের একটি নতুন প্রতিবেদনে এমন সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১০ অক্টোবর) জাতিসংঘের মানবিক বিষয় সমন্বয়কারী দপ্তর (ওসিএইচএ) এবং আন্তর্জাতিক রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (আইএফআরসি) যৌথভাবে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে।
‘চরম তাপমাত্রা: ভবিষ্যৎ দাবদাহের জন্য প্রস্তুতি’ শিরোনামের যৌথ প্রতিবেদনে বলা হয়, ৩৮টি দাবদাহের ঘটনায় ২০১০ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী ৭০ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। তবে প্রকৃত সংখ্যা এর চাইতে বেশি হতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর আফ্রিকার সাহিল অঞ্চল, পূর্ব আফ্রিকার কিছু অঞ্চল এবং এশিয়ার দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সৃষ্ট দাবদাহ মানুষের শারীরবৃত্তীয় ও সামাজিক সহনশীলতার মাত্রা অতিক্রম করবে। ফলে বড় ধরনের জনভোগান্তি ও প্রাণনাশের ঘটনা ঘটবে।
সোমালিয়া ও পাকিস্তানের মতো দেশ তো ইতিমধ্যে তাপপ্রবাহের সম্মুখীন, ভবিষ্যতে তাদের দুর্ভোগ আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। জাতিসংঘের মানবিক বিষয় সমন্বয়কারী দপ্তরের প্রধান মার্টিন গ্রিফিথস বলেন, দাবদাহ, খরা বা বন্যার মতো দুর্যোগে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় উন্নয়নশীল দেশগুলো। উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশের নাম উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে। আগামীতে এ ধরনের বিপর্যয় মারাত্মক আকার ধারণ করবে বলে সতর্ক করা হয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এখন থেকেই কঠোর পদক্ষেপ না নিলে আগামী দিনে পৃথিবীর তাপমাত্রা এমন এক পর্যায়ে পৌঁছাবে, যা কোনোভাবেই আর মানিয়ে নিতে পারবে না মানুষ। বিশেষ করে ক্ষতিগ্রস্ত হবে সাহিল অঞ্চল, হর্ন অব আফ্রিকা এবং দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া।
তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও অতিরিক্ত নগরায়ণের কারণে আগামী কয়েক দশকে অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর অসুস্থ ও বয়স্ক মানুষদের আয়ু অনেকটা কমবে বলেও উল্লেখ করা হয় গবেষণা প্রতিবেদনে। এর প্রভাবে শিশু ও অন্তঃসত্ত্বাদের অসুস্থতা এবং মৃত্যুঝুঁকি বাড়বে। এ ছাড়া তীব্র দাবদাহের কারণে ভবিষ্যতে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পাবে। এমনকি চলতি শতাব্দী শেষে ক্যানসার বা সব সংক্রামক রোগের মৃত্যুহারের সঙ্গে তুলনীয় হবে দাবদাহের কারণে মৃত্যু।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য পরামর্শ হিসেবে প্রতিবেদনে বলা হয়, দাবদাহ সংক্রান্ত বিপর্যয় ঠেকাতে এখনই আগ্রাসী পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, যা এ ধরনের সমস্যার সবচেয়ে নেতিবাচক প্রভাবগুলো কমাতে পারে।
আগামী কয়েক দশকের মধ্যে আফ্রিকা ও এশিয়ার কিছু অংশে তাপপ্রবাহ এতটাই চরম আকার ধারণ করবে যে সেখানে নাজুক হয়ে পড়বে জনজীবন। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে তাপমাত্রা আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। জাতিসংঘ ও রেডক্রসের একটি নতুন প্রতিবেদনে এমন সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১০ অক্টোবর) জাতিসংঘের মানবিক বিষয় সমন্বয়কারী দপ্তর (ওসিএইচএ) এবং আন্তর্জাতিক রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (আইএফআরসি) যৌথভাবে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে।
‘চরম তাপমাত্রা: ভবিষ্যৎ দাবদাহের জন্য প্রস্তুতি’ শিরোনামের যৌথ প্রতিবেদনে বলা হয়, ৩৮টি দাবদাহের ঘটনায় ২০১০ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী ৭০ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। তবে প্রকৃত সংখ্যা এর চাইতে বেশি হতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর আফ্রিকার সাহিল অঞ্চল, পূর্ব আফ্রিকার কিছু অঞ্চল এবং এশিয়ার দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সৃষ্ট দাবদাহ মানুষের শারীরবৃত্তীয় ও সামাজিক সহনশীলতার মাত্রা অতিক্রম করবে। ফলে বড় ধরনের জনভোগান্তি ও প্রাণনাশের ঘটনা ঘটবে।
সোমালিয়া ও পাকিস্তানের মতো দেশ তো ইতিমধ্যে তাপপ্রবাহের সম্মুখীন, ভবিষ্যতে তাদের দুর্ভোগ আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। জাতিসংঘের মানবিক বিষয় সমন্বয়কারী দপ্তরের প্রধান মার্টিন গ্রিফিথস বলেন, দাবদাহ, খরা বা বন্যার মতো দুর্যোগে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় উন্নয়নশীল দেশগুলো। উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশের নাম উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে। আগামীতে এ ধরনের বিপর্যয় মারাত্মক আকার ধারণ করবে বলে সতর্ক করা হয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এখন থেকেই কঠোর পদক্ষেপ না নিলে আগামী দিনে পৃথিবীর তাপমাত্রা এমন এক পর্যায়ে পৌঁছাবে, যা কোনোভাবেই আর মানিয়ে নিতে পারবে না মানুষ। বিশেষ করে ক্ষতিগ্রস্ত হবে সাহিল অঞ্চল, হর্ন অব আফ্রিকা এবং দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া।
তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও অতিরিক্ত নগরায়ণের কারণে আগামী কয়েক দশকে অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর অসুস্থ ও বয়স্ক মানুষদের আয়ু অনেকটা কমবে বলেও উল্লেখ করা হয় গবেষণা প্রতিবেদনে। এর প্রভাবে শিশু ও অন্তঃসত্ত্বাদের অসুস্থতা এবং মৃত্যুঝুঁকি বাড়বে। এ ছাড়া তীব্র দাবদাহের কারণে ভবিষ্যতে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পাবে। এমনকি চলতি শতাব্দী শেষে ক্যানসার বা সব সংক্রামক রোগের মৃত্যুহারের সঙ্গে তুলনীয় হবে দাবদাহের কারণে মৃত্যু।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য পরামর্শ হিসেবে প্রতিবেদনে বলা হয়, দাবদাহ সংক্রান্ত বিপর্যয় ঠেকাতে এখনই আগ্রাসী পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, যা এ ধরনের সমস্যার সবচেয়ে নেতিবাচক প্রভাবগুলো কমাতে পারে।
যেহেতু প্রভাবশালী ও বিত্তশালীরা বর্তমানে বিভিন্ন স্তরে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন। সুতরাং নির্বাচনে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে যদি পরিবেশ দূষণ ও নদী দখলকারীদের অযোগ্য ঘোষণা করার আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়, তবে পরিবেশ সংরক্ষণ সহজতর হবে...
২ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসের তেমন উন্নতি হয়নি। আজ বুধবার বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১২৫টি দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী। সকাল ৮টার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৭১ বায়ুমান নিয়ে ঢাকার বাতাস আজকে অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৫৯ বায়ুমান নিয়ে ৭ম স্থানে ছিল
১১ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে। বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১২৫টি দেশের মধ্যে প্রথম দিকেই আছে বাংলাদেশের রাজধানী। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৫৯ বায়ুমান নিয়ে ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা। গতকাল সোমবার সকাল ৮টার রেকর্ড অনুযায়ী বায়ুমান ২৫৮ নিয়ে শীর্ষে ছিল ঢাকা।
১ দিন আগেবাংলাদেশের বন থেকে ৩১ প্রজাতির বন্য প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গেছে। বিলুপ্তির পথে রয়েছে আরও ৩৯০ প্রজাতির প্রাণী। বিলুপ্তির পথে থাকা প্রাণী রক্ষা এবং বিলুপ্ত হওয়া প্রাণী বনে ফেরানোর উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। ময়ূর দিয়ে বিলুপ্ত প্রাণী বনে ফেরাতে চায় সরকার
২ দিন আগে