অনলাইন ডেস্ক
ভূমি পুনরুদ্ধার এবং মরুকরণ ও খরার বিরুদ্ধে অভিযোজন ক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে আগামী বছর বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদ্যাপিত হবে। ২০২৪ সালের বিশ্ব পরিবেশ দিবস আয়োজন করবে সৌদি আরব। গত মঙ্গলবার জাতিসংঘের পরিবেশবিষয়ক কর্মসূচি (ইউএনইপি) ও সৌদি আরব এ ঘোষণা দিয়েছে।
ইউএনইপির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতিবছর ৫ জুন পালন করা হয় বিশ্ব পরিবেশ দিবস। ১৯৭২ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ দিবসটি আয়োজনের উদ্যোগ নেয়। বিগত পাঁচ দশক ধরে পরিবেশগত নানা দিক ও মাত্রার কথা ছড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে বৈশ্বিক বৃহত্তম প্ল্যাটফর্মগুলোর কাছে এই দিন হয়ে উঠেছে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। বিশ্বজুড়ে প্রায় কোটি মানুষ অনলাইন থেকে শুরু করে নানা ব্যক্তি উদ্যোগ, ইভেন্ট ও কার্যক্রমের মাধ্যমে দিবসটি পালন করে থাকে।
মরুকরণ মোকাবিলায় জাতিসংঘ কনভেনশন অনুসারে পৃথিবীর প্রায় ৪০ শতাংশ ভূমি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়েছে, যা সরাসরি প্রভাবিত করছে বিশ্বের অর্ধেক জনসংখ্যাকে। বৈশ্বিক জিডিপির প্রায় অর্ধেকই (৪৪ ট্রিলিয়ন ডলার) এতে পড়েছে হুমকির মুখে।
জাতিসংঘ কনভেনশনে আরও বলা হয়েছে, ২০০০ সাল থেকে খরার সংখ্যা এবং সময়কাল বেড়েছে ২৯ শতাংশ। জরুরি কোনো পদক্ষেপ নেওয়া না হলে ২০৫০ সালের মধ্যে খরার প্রভাবে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বিশ্বের জনসংখ্যার তিন-চতুর্থাংশ।
বাস্তুতন্ত্র পুনরুদ্ধার (২০২১-২০৩০) সংক্রান্ত জাতিসংঘ দশকের একটি মূল স্তম্ভ হচ্ছে ভূমি পুনরুদ্ধার। বিশ্বজুড়ে বাস্তুতন্ত্রকে রক্ষা ও ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে ভূমিকা রাখবে ভূমি পুনরুদ্ধার, যা এসডিজি বা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
মরুকরণ প্রতিরোধে জাতিসংঘ কনভেনশনের ৩০তম বার্ষিকী উদ্যাপিত হবে ২০২৪ সালে। সে বছরের ২ থেকে ১৩ ডিসেম্বর সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে অনুষ্ঠিত হবে মরুকরণ মোকাবিলায় জাতিসংঘ কনভেনশনের (ইউএসডিসির) ষোলোতম অধিবেশন।
ভূমি পুনরুদ্ধার এবং মরুকরণ ও খরার বিরুদ্ধে অভিযোজন ক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে আগামী বছর বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদ্যাপিত হবে। ২০২৪ সালের বিশ্ব পরিবেশ দিবস আয়োজন করবে সৌদি আরব। গত মঙ্গলবার জাতিসংঘের পরিবেশবিষয়ক কর্মসূচি (ইউএনইপি) ও সৌদি আরব এ ঘোষণা দিয়েছে।
ইউএনইপির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতিবছর ৫ জুন পালন করা হয় বিশ্ব পরিবেশ দিবস। ১৯৭২ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ দিবসটি আয়োজনের উদ্যোগ নেয়। বিগত পাঁচ দশক ধরে পরিবেশগত নানা দিক ও মাত্রার কথা ছড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে বৈশ্বিক বৃহত্তম প্ল্যাটফর্মগুলোর কাছে এই দিন হয়ে উঠেছে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। বিশ্বজুড়ে প্রায় কোটি মানুষ অনলাইন থেকে শুরু করে নানা ব্যক্তি উদ্যোগ, ইভেন্ট ও কার্যক্রমের মাধ্যমে দিবসটি পালন করে থাকে।
মরুকরণ মোকাবিলায় জাতিসংঘ কনভেনশন অনুসারে পৃথিবীর প্রায় ৪০ শতাংশ ভূমি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়েছে, যা সরাসরি প্রভাবিত করছে বিশ্বের অর্ধেক জনসংখ্যাকে। বৈশ্বিক জিডিপির প্রায় অর্ধেকই (৪৪ ট্রিলিয়ন ডলার) এতে পড়েছে হুমকির মুখে।
জাতিসংঘ কনভেনশনে আরও বলা হয়েছে, ২০০০ সাল থেকে খরার সংখ্যা এবং সময়কাল বেড়েছে ২৯ শতাংশ। জরুরি কোনো পদক্ষেপ নেওয়া না হলে ২০৫০ সালের মধ্যে খরার প্রভাবে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বিশ্বের জনসংখ্যার তিন-চতুর্থাংশ।
বাস্তুতন্ত্র পুনরুদ্ধার (২০২১-২০৩০) সংক্রান্ত জাতিসংঘ দশকের একটি মূল স্তম্ভ হচ্ছে ভূমি পুনরুদ্ধার। বিশ্বজুড়ে বাস্তুতন্ত্রকে রক্ষা ও ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে ভূমিকা রাখবে ভূমি পুনরুদ্ধার, যা এসডিজি বা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
মরুকরণ প্রতিরোধে জাতিসংঘ কনভেনশনের ৩০তম বার্ষিকী উদ্যাপিত হবে ২০২৪ সালে। সে বছরের ২ থেকে ১৩ ডিসেম্বর সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে অনুষ্ঠিত হবে মরুকরণ মোকাবিলায় জাতিসংঘ কনভেনশনের (ইউএসডিসির) ষোলোতম অধিবেশন।
এবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
৪ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
৫ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
২০ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা তুলনামূলক কমলেও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৮১, অবস্থান ষষ্ঠ। অন্যদিকে দুদিনের ব্যবধানে আবারও পাকিস্তানের লাহোর বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। এরপরে আছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এ ছাড়াও শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে মঙ্গোলিয়া ও ই
১ দিন আগে