সাইফুল মাসুম
ঢাকা: পর্যটকদের সঠিক পরিসংখ্যান নির্ণয়ে ২০১৮ সালে টুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্ট (টিএসএ) চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়। উদ্যোগের তিন বছরেও এ কাজ শেষ করতে পারেনি পরিসংখ্যান ব্যুরো।
বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ডের তথ্য বলছে, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে টুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্টের কাজ দেওয়া হয়েছে। ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হলেও করোনার কারণে এখন তা থমকে আছে। বাকি ২০ শতাংশ কাজ শেষ হলে এর সুফল পর্যটন সংশ্লিষ্টরা পাবেন।
পর্যটন বিশেষজ্ঞরা বলছে, টিএসএ বাস্তবায়ন করা গেলে কতজন বিদেশি পর্যটক দেশে আসেন? তারা কী পরিমাণ অর্থ খরচ করেন? কোথায় বেড়াতে যান? হোটেল, পরিবহন ও অন্যান্য খাতে কী পরিমাণ আয় হয়? তা সহজেই জানা যাবে। একই সঙ্গে জানা যাবে অভ্যন্তরীণ পর্যটকদের তথ্যও।
সদিচ্ছার অভাবে বাংলাদেশে এখনো টুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্ট হয়নি বলে মনে করেন বাংলাদেশ পর্যটন ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোখলেছুর রহমান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, 'সদিচ্ছার অভাবে বাংলাদেশে এখনো পর্যটন স্যাটেলাইট হয়নি। পর্যটনের কোন সঠিক তথ্য আমরা দিতে পারি না। সব আন্দাজ নির্ভর তথ্য দেওয়া হয়। টিএসএ চালু হলে পর্যটনের সকল তথ্য ডাটা সেন্টারে জমা হবে। সঠিক তথ্য পেলে পর্যটনকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কৌশল নির্ধারণ করা সরকারের জন্য সহজ হবে।'
বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ডের সূত্রমতে, পর্যটকদের সঠিক পরিসংখ্যান নির্ণয়ে ২০১২ সালে একবার উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পরিসংখ্যান ব্যুরো, বাংলাদেশ ব্যাংক, ইমিগ্রেশন পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সহায়তা না পাওয়ায় তা বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি। পরে ২০১৬ সালকে পর্যটন বর্ষ ঘোষণার পরও আবারও পর্যটকদের পরিসংখ্যান নির্ণয়ে টুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্ট (টিএসই) চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়। পরিসংখ্যান ব্যুরো কাজ শুরু করে ২০১৮ সালে।
দীর্ঘ দিন ধরেই পর্যটন সংশ্লিষ্টরা টিএসএ চালুর দাবি জানিয়ে আসছে বলে জানান বাংলাদেশ টুরিজম এক্সপ্লোরার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিইএ) চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম সাগর। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, `আমাদের এই দাবি ১২ বছর ধরে। ছোট কাজটা বাস্তবায়ন হচ্ছে না আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে। পর্যটন নির্ভর অধিকাংশ দেশে এই স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্ট রয়েছে।'
বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জাবেদ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, `টুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্টে আমরা যতগুলো তথ্য পর্যটন ভিত্তিক দেখতে পাই। তা হচ্ছে দেশি বিদেশি টুরিস্টের সংখ্যা এবং জিডিপিতে পর্যটনের অবদান। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো টুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্ট নিয়ে কাজ করছে। এরইমধ্যে ৮০ শতাংশ কাজ শেষও হয়েছে। বাকি ২০ শতাংশ কাজ শেষ হলে এর সুফল পর্যটন সংশ্লিষ্ট সবাই পাবে।'
২০২০ সালে এসে করোনার কারণে কাজ থমকে গেছে উল্লেখ করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর উপপরিচালক তোফায়েল আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১৮ সালে আমরা টুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্টের কাজ শুরু করি। সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরেই কাজ শেষ হবে।
ঢাকা: পর্যটকদের সঠিক পরিসংখ্যান নির্ণয়ে ২০১৮ সালে টুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্ট (টিএসএ) চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়। উদ্যোগের তিন বছরেও এ কাজ শেষ করতে পারেনি পরিসংখ্যান ব্যুরো।
বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ডের তথ্য বলছে, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে টুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্টের কাজ দেওয়া হয়েছে। ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হলেও করোনার কারণে এখন তা থমকে আছে। বাকি ২০ শতাংশ কাজ শেষ হলে এর সুফল পর্যটন সংশ্লিষ্টরা পাবেন।
পর্যটন বিশেষজ্ঞরা বলছে, টিএসএ বাস্তবায়ন করা গেলে কতজন বিদেশি পর্যটক দেশে আসেন? তারা কী পরিমাণ অর্থ খরচ করেন? কোথায় বেড়াতে যান? হোটেল, পরিবহন ও অন্যান্য খাতে কী পরিমাণ আয় হয়? তা সহজেই জানা যাবে। একই সঙ্গে জানা যাবে অভ্যন্তরীণ পর্যটকদের তথ্যও।
সদিচ্ছার অভাবে বাংলাদেশে এখনো টুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্ট হয়নি বলে মনে করেন বাংলাদেশ পর্যটন ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোখলেছুর রহমান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, 'সদিচ্ছার অভাবে বাংলাদেশে এখনো পর্যটন স্যাটেলাইট হয়নি। পর্যটনের কোন সঠিক তথ্য আমরা দিতে পারি না। সব আন্দাজ নির্ভর তথ্য দেওয়া হয়। টিএসএ চালু হলে পর্যটনের সকল তথ্য ডাটা সেন্টারে জমা হবে। সঠিক তথ্য পেলে পর্যটনকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কৌশল নির্ধারণ করা সরকারের জন্য সহজ হবে।'
বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ডের সূত্রমতে, পর্যটকদের সঠিক পরিসংখ্যান নির্ণয়ে ২০১২ সালে একবার উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পরিসংখ্যান ব্যুরো, বাংলাদেশ ব্যাংক, ইমিগ্রেশন পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সহায়তা না পাওয়ায় তা বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি। পরে ২০১৬ সালকে পর্যটন বর্ষ ঘোষণার পরও আবারও পর্যটকদের পরিসংখ্যান নির্ণয়ে টুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্ট (টিএসই) চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়। পরিসংখ্যান ব্যুরো কাজ শুরু করে ২০১৮ সালে।
দীর্ঘ দিন ধরেই পর্যটন সংশ্লিষ্টরা টিএসএ চালুর দাবি জানিয়ে আসছে বলে জানান বাংলাদেশ টুরিজম এক্সপ্লোরার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিইএ) চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম সাগর। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, `আমাদের এই দাবি ১২ বছর ধরে। ছোট কাজটা বাস্তবায়ন হচ্ছে না আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে। পর্যটন নির্ভর অধিকাংশ দেশে এই স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্ট রয়েছে।'
বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জাবেদ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, `টুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্টে আমরা যতগুলো তথ্য পর্যটন ভিত্তিক দেখতে পাই। তা হচ্ছে দেশি বিদেশি টুরিস্টের সংখ্যা এবং জিডিপিতে পর্যটনের অবদান। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো টুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্ট নিয়ে কাজ করছে। এরইমধ্যে ৮০ শতাংশ কাজ শেষও হয়েছে। বাকি ২০ শতাংশ কাজ শেষ হলে এর সুফল পর্যটন সংশ্লিষ্ট সবাই পাবে।'
২০২০ সালে এসে করোনার কারণে কাজ থমকে গেছে উল্লেখ করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর উপপরিচালক তোফায়েল আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১৮ সালে আমরা টুরিজম স্যাটেলাইট অ্যাকাউন্টের কাজ শুরু করি। সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরেই কাজ শেষ হবে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
৭ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১৫ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১৬ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে