পর্যটক ও জেলেদের উদাসীনতায় দূষণের শিকার দারুচিনি দ্বীপ

তামিম মিয়া, শিক্ষার্থী, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
প্রকাশ : ০৩ মার্চ ২০২৪, ২৩: ০৭

বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন স্থান সেন্টমার্টিন। এই দ্বীপটিতে অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত প্রতিদিন সাড়ে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার পর্যটক ঘুরতে যান। ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত ভরা মৌসুমে পর্যটকের সংখ্যা আরও বেশি থাকে। 

ভরা মৌসুমে পর্যটকেরা সেন্টমার্টিনে প্রতিদিন প্রায় ৩ হাজার কেজি একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক বর্জ্য ফেলেন বলে জানিয়েছে কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট এবং পরিবেশ নিয়ে কাজ করা অলাভজনক সংস্থা দ্য আর্থ। সরকার ১৯৯৯ সালে দ্বীপটিকে প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) ঘোষণা করে। অর্থাৎ এ দ্বীপের পানি, মাটি, বায়ু বা প্রাণীর ক্ষতি করে, এমন কোনো কাজ এখানে করা যাবে না। কিন্তু এ দ্বীপে পর্যটন বা স্থানীয় জনসাধারণ সে ব্যাপারে উদাসীন। সরেজমিনে সেন্টমার্টিনের যে চিত্র দেখা গেছে...

দ্বীপের পশ্চিম উপকূল। সৈকতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে প্লাস্টিকের বোতল। 

 জাহাজ থেকে ফেলে দেওয়া লাইফ জ্যাকেট সৈকতের বালিতে আটকে আছে। 

 নিরাপদ পরিবেশের অভাবে মারা যাচ্ছে মা কচ্ছপ। 

 মাছ ধরার নৌকা রং করার পর ফেলে রাখা হয়েছে অব্যবহৃত কৌটা। 

 কেবল প্রবালেই নয়, পা কাটার সম্ভাবনা আছে এ রকম কাচের বোতলেও। 

 কেবল পর্যটকেরাই না, স্থানীয় জেলেরাও বিষিয়ে তুলছেন দ্বীপের পরিবেশ। 

 প্লাস্টিকের বস্তায় আটকে আছে সামুদ্রিক শেওলা। এগুলো পচে গিয়ে সৈকতে দুর্গন্ধ ছড়ায়।

 ছেঁড়া দ্বীপে প্রবালের চেয়ে প্লাস্টিকই বেশি।

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

টাঙ্গাইলে দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার

পুলিশ ফাঁড়ি দখল করে অফিস বানিয়েছেন সন্ত্রাসী নুরু

ঢাকার রাস্তায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকদের বিক্ষোভ, জনদুর্ভোগ চরমে

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ

জাতিকে ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল নির্বাচন উপহার দিতে চাই: নতুন সিইসি

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত