প্রতিনিধি, রানীশংকৈল
ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলার ধর্মগড় ইউনিয়নের মুক্তার বস্তি থেকে একটি মৃত নীলগাই উদ্ধার করেছে উপজেলা প্রশাসন। আজ শুক্রবার দুপুরে স্থানীয়রা ধরার চেষ্টা করলে ছোটোছুটি করতে করতে একসময় লাফ দিয়ে পড়ে গিয়েই মারা যায় প্রাণীটি।
স্থানীয় তরিকুল জানান, নীলগাইটি কয়েক দিন ধরেই এলাকায় ঘোরাঘুরি করছিল। আজ দুপুর ১২টার দিকে মুক্তার বস্তির আশপাশেই ছিল। স্থানীয়রা ধরার চেষ্টা করলে পশুটি ছোটাছুটি করতে থাকে। পড়ে গ্রামের হামিদুর নামে এক ব্যক্তির নির্মাণাধীন ঘরের জানালা দিয়ে লাফ দিয়ে ভেতরে পড়ে গিয়েই নীলগাইটি অচেতন হয়ে পড়ে। স্থানীয় পশু চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিলেও সেটিকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। ঘটনাস্থলেই মারা গেছে।
পরে খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) প্রীতম সাহা ঘটনাস্থলে আসেন। তিনি ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, `নীলগাইটি সম্ভবত ধাওয়া খেয়ে আতঙ্কে স্ট্রোক করে মারা গেছে। আমরা উপজেলা প্রাণিসম্পদ ও বন বিভাগের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব। প্রয়োজন হলে ময়নাতদন্ত করা হবে।'
এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা থেকে বিলুপ্তপ্রায় বন্যপ্রাণী নীলগাই উদ্ধার করে বিজিবি। ফসলের খেতে ছোটাছুটি করতে দেখে গ্রামবাসী অপরিচিত প্রাণীটিকে ধরে ফেলে এবং মাংস খাওয়ার জন্য জবাই করার প্রস্তুতি নেয়। বিজিবির সদস্যরা আহত অবস্থায় প্রাণীটিকে উদ্ধার করে কান্তিভিটা ক্যাম্পে নিয়ে যান। পরে উপজেলা ভেটেরিনারি সার্জন গিয়ে সেটির চিকিৎসা দেন।
এ ছাড়া ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে নওগাঁর মান্দা উপজেলার জোতবাজার এলাকায় ধরা পড়ে একটি পুরুষ নীলগাই। সেটিকে প্রথমে রাজশাহীর বন্যপ্রাণী উদ্ধার ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে নেওয়া হয়। পরে অবমুক্ত করা হয় দিনাজপুরের রামসাগর জাতীয় উদ্যানের মিনি চিড়িয়াখানায়।
এরও আগে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলার যদুয়ার গ্রামের পাশ থেকে একটি নীলগাই উদ্ধার করা হয়। বাংলাদেশ–ভারত সীমান্তে বয়ে যাওয়া কুলিক নদীর ধারে নীলগাইটি দেখতে পান স্থানীয় জেলেরা। পরে গ্রামবাসী সেটিকে আটক করে। খবর পেয়ে স্থানীয় প্রশাসন বন বিভাগের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় নীলগাইটিকে উদ্ধার করে দিনাজপুরের রামসাগর জাতীয় উদ্যানে নিয়ে যায়।
ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলার ধর্মগড় ইউনিয়নের মুক্তার বস্তি থেকে একটি মৃত নীলগাই উদ্ধার করেছে উপজেলা প্রশাসন। আজ শুক্রবার দুপুরে স্থানীয়রা ধরার চেষ্টা করলে ছোটোছুটি করতে করতে একসময় লাফ দিয়ে পড়ে গিয়েই মারা যায় প্রাণীটি।
স্থানীয় তরিকুল জানান, নীলগাইটি কয়েক দিন ধরেই এলাকায় ঘোরাঘুরি করছিল। আজ দুপুর ১২টার দিকে মুক্তার বস্তির আশপাশেই ছিল। স্থানীয়রা ধরার চেষ্টা করলে পশুটি ছোটাছুটি করতে থাকে। পড়ে গ্রামের হামিদুর নামে এক ব্যক্তির নির্মাণাধীন ঘরের জানালা দিয়ে লাফ দিয়ে ভেতরে পড়ে গিয়েই নীলগাইটি অচেতন হয়ে পড়ে। স্থানীয় পশু চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিলেও সেটিকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। ঘটনাস্থলেই মারা গেছে।
পরে খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) প্রীতম সাহা ঘটনাস্থলে আসেন। তিনি ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, `নীলগাইটি সম্ভবত ধাওয়া খেয়ে আতঙ্কে স্ট্রোক করে মারা গেছে। আমরা উপজেলা প্রাণিসম্পদ ও বন বিভাগের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব। প্রয়োজন হলে ময়নাতদন্ত করা হবে।'
এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা থেকে বিলুপ্তপ্রায় বন্যপ্রাণী নীলগাই উদ্ধার করে বিজিবি। ফসলের খেতে ছোটাছুটি করতে দেখে গ্রামবাসী অপরিচিত প্রাণীটিকে ধরে ফেলে এবং মাংস খাওয়ার জন্য জবাই করার প্রস্তুতি নেয়। বিজিবির সদস্যরা আহত অবস্থায় প্রাণীটিকে উদ্ধার করে কান্তিভিটা ক্যাম্পে নিয়ে যান। পরে উপজেলা ভেটেরিনারি সার্জন গিয়ে সেটির চিকিৎসা দেন।
এ ছাড়া ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে নওগাঁর মান্দা উপজেলার জোতবাজার এলাকায় ধরা পড়ে একটি পুরুষ নীলগাই। সেটিকে প্রথমে রাজশাহীর বন্যপ্রাণী উদ্ধার ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে নেওয়া হয়। পরে অবমুক্ত করা হয় দিনাজপুরের রামসাগর জাতীয় উদ্যানের মিনি চিড়িয়াখানায়।
এরও আগে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলার যদুয়ার গ্রামের পাশ থেকে একটি নীলগাই উদ্ধার করা হয়। বাংলাদেশ–ভারত সীমান্তে বয়ে যাওয়া কুলিক নদীর ধারে নীলগাইটি দেখতে পান স্থানীয় জেলেরা। পরে গ্রামবাসী সেটিকে আটক করে। খবর পেয়ে স্থানীয় প্রশাসন বন বিভাগের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় নীলগাইটিকে উদ্ধার করে দিনাজপুরের রামসাগর জাতীয় উদ্যানে নিয়ে যায়।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বাংলাদেশ বন্য প্রাণী ও উদ্ভিদ প্রজাতি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ কনভেনশন, সাইটিস, অনুযায়ী বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও সঠিক ব্যবস্থাপনায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দেশটি সাইটিসের অনুশাসন মেনে প্রজাতি সংরক্ষণ ও বন্যপ্রাণী বাণিজ্য রোধে
১৬ ঘণ্টা আগেনিষিদ্ধ পলিথিন শপিং ব্যাগের ব্যবহার বন্ধে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করেছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের বিশেষ উদ্যোগে গৃহীত কর্মসূচি সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এ কমিটি গঠন করা হয়
২ দিন আগেসন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব।
২ দিন আগেপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিশ্বব্যাপী ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। তিনি উন্নত দেশগুলোকে তাঁদের জলবায়ু অর্থায়ন এবং প্রযুক্তিগত সহায়তার প্রতিশ্রুতি পালনের আহ্বান জানিয়েছেন
৩ দিন আগে