অনলাইন ডেস্ক
সারা বিশ্বেই বায়ুদূষণ মাত্রা ছাড়িয়েছে। বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ায় এই দূষণ সবচেয়ে বেশি। আরও সংক্ষেপ করে বললে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশই ছিল সবচেয়ে বেশি বায়ু দূষিত দেশ। তালিকায় এরপরই রয়েছে যথাক্রমে পাকিস্তান ও ভারতের নাম। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণ সংস্থা আইকিউএয়ারের বরাত দিয়ে এমন তথ্য জানা গেছে। এই সংস্থাটি সারা বিশ্বের ৩০ হাজারের বেশি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র থেকে তথ্য সংগ্রহ করে প্রতি বছর প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
আজ মঙ্গলবার আইকিউএয়ার-এর ‘ওয়ার্ল্ড এয়ার কোয়ালিটি রিপোর্ট-২০২৩’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে বিশ্বে মাত্র সাতটি দেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত মান ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে। এই দেশগুলো হলো—ফিনল্যান্ড, এস্তোনিয়া, পুয়ের্তোরিকো, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, মরিশাস ও আইসল্যান্ড। অর্থাৎ এই দেশগুলোর বাতাসে ফাইন পার্টিকুলেট ম্যাটার বা ক্ষতিকর ‘পিএম-২.৫’ কণা ছিল নির্ধারিত সীমার চেয়ে কম।
পিএম-২.৫ কণা মানুষের চুলের প্রস্থের চেয়ে ছোট। ফলে বাতাসে ভাসমান এসব কণা সহজেই ফুসফুস এবং রক্ত প্রবাহে প্রবেশ করতে পারে। এর ফলে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা—যেমন হাঁপানি, হৃদ্রোগ এবং শ্বাসযন্ত্রের নানা অসুস্থতা হতে পারে।
এ বিষয়ে দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বের অধিকাংশ দেশই পিএম-২.৫ মান পূরণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে। তবে প্রতিবেদনে ইঙ্গিত করা হয়েছে, বর্তমানে বৈশ্বিক বায়ুর মান বিগত শতাব্দীর তুলনায় অনেক কিছুটা পরিচ্ছন্ন আছে। তবে দূষণের মাত্রা এখন বিশেষভাবে বিপজ্জনক। বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং ভারতের মতো সবচেয়ে দূষিত দেশগুলোতে পিএম-২.৫ এর মাত্রা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দ্বারা নির্ধারিত সহনীয় মাত্রার চেয়ে প্রায় ১৪ গুণ বেশি।
সাম্প্রতিক চিত্রে দেখা গেছে—ধনী ও দ্রুত উন্নয়নশীল দেশগুলোতেও বায়ু দূষণ কমানোর অগ্রগতি হুমকির মুখে পড়েছে। এ ক্ষেত্রে কানাডার কথা বলা যায়—যে দেশটিকে এত কাল পশ্চিমা বিশ্বের সবচেয়ে বিশুদ্ধ বায়ুর দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। গত বছর সেই কানাডায়ও মারাত্মক বায়ুদূষণ দেখা গেছে। দেশটিতে সংঘটিত রেকর্ড দাবানলকে এর জন্য দায়ী করা হচ্ছে। এর ক্ষতিকর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে পার্শ্ববর্তী দেশ যুক্তরাষ্ট্রেও।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বায় দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু ঘটে। এই সংখ্যাটি সম্মিলিতভাবে এইডস এবং ম্যালেরিয়ার চেয়েও বেশি।
সারা বিশ্বেই বায়ুদূষণ মাত্রা ছাড়িয়েছে। বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ায় এই দূষণ সবচেয়ে বেশি। আরও সংক্ষেপ করে বললে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশই ছিল সবচেয়ে বেশি বায়ু দূষিত দেশ। তালিকায় এরপরই রয়েছে যথাক্রমে পাকিস্তান ও ভারতের নাম। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণ সংস্থা আইকিউএয়ারের বরাত দিয়ে এমন তথ্য জানা গেছে। এই সংস্থাটি সারা বিশ্বের ৩০ হাজারের বেশি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র থেকে তথ্য সংগ্রহ করে প্রতি বছর প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
আজ মঙ্গলবার আইকিউএয়ার-এর ‘ওয়ার্ল্ড এয়ার কোয়ালিটি রিপোর্ট-২০২৩’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে বিশ্বে মাত্র সাতটি দেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত মান ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে। এই দেশগুলো হলো—ফিনল্যান্ড, এস্তোনিয়া, পুয়ের্তোরিকো, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, মরিশাস ও আইসল্যান্ড। অর্থাৎ এই দেশগুলোর বাতাসে ফাইন পার্টিকুলেট ম্যাটার বা ক্ষতিকর ‘পিএম-২.৫’ কণা ছিল নির্ধারিত সীমার চেয়ে কম।
পিএম-২.৫ কণা মানুষের চুলের প্রস্থের চেয়ে ছোট। ফলে বাতাসে ভাসমান এসব কণা সহজেই ফুসফুস এবং রক্ত প্রবাহে প্রবেশ করতে পারে। এর ফলে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা—যেমন হাঁপানি, হৃদ্রোগ এবং শ্বাসযন্ত্রের নানা অসুস্থতা হতে পারে।
এ বিষয়ে দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বের অধিকাংশ দেশই পিএম-২.৫ মান পূরণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে। তবে প্রতিবেদনে ইঙ্গিত করা হয়েছে, বর্তমানে বৈশ্বিক বায়ুর মান বিগত শতাব্দীর তুলনায় অনেক কিছুটা পরিচ্ছন্ন আছে। তবে দূষণের মাত্রা এখন বিশেষভাবে বিপজ্জনক। বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং ভারতের মতো সবচেয়ে দূষিত দেশগুলোতে পিএম-২.৫ এর মাত্রা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দ্বারা নির্ধারিত সহনীয় মাত্রার চেয়ে প্রায় ১৪ গুণ বেশি।
সাম্প্রতিক চিত্রে দেখা গেছে—ধনী ও দ্রুত উন্নয়নশীল দেশগুলোতেও বায়ু দূষণ কমানোর অগ্রগতি হুমকির মুখে পড়েছে। এ ক্ষেত্রে কানাডার কথা বলা যায়—যে দেশটিকে এত কাল পশ্চিমা বিশ্বের সবচেয়ে বিশুদ্ধ বায়ুর দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। গত বছর সেই কানাডায়ও মারাত্মক বায়ুদূষণ দেখা গেছে। দেশটিতে সংঘটিত রেকর্ড দাবানলকে এর জন্য দায়ী করা হচ্ছে। এর ক্ষতিকর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে পার্শ্ববর্তী দেশ যুক্তরাষ্ট্রেও।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বায় দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু ঘটে। এই সংখ্যাটি সম্মিলিতভাবে এইডস এবং ম্যালেরিয়ার চেয়েও বেশি।
অতি মুনাফা ও বাজার অর্থনীতিই পরিবেশ ধ্বংসের মূল কারণ বলে মন্তব্য করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক রেহমান সোবহান। তিনি বলেছেন, আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের অভাবে পরিবেশ সুরক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ প্রয়োজন। তবে সবার আগে এ বিষয়ে করণীয়...
১৪ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান আজ দ্বিতীয়। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ২৯১। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়...
১৬ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপে নতুনভাবে বনায়নের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বন ও পরিবেশ এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অডিটরিয়ামে সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগেঅবিলম্বে প্রাণ-প্রকৃতি পুনরুদ্ধার ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর পদক্ষেপ না নেওয়া হলে ২০৭০-২০৯০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক ইনস্টিটিউট অ্যান্ড ফ্যাকাল্টি অব অ্যাকচুয়ারিজ এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প
১ দিন আগে