ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর ডিমলায় চলতি আমন মৌসুমে সারের সংকট দেখা দিয়েছে। প্রতি বস্তা সার কিনতে ২০০ থেকে ৬০০ টাকা পর্যন্ত বেশি গুনতে হচ্ছে কৃষকদের। অনেক সময় বাড়তি টাকা দিয়েও সার মিলছে না। এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি আমন মৌসুমে ২০ হাজার ৪৪৩ হেক্টর জমিতে চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে দেখা গেছে, আমন রোপণ প্রায় শেষের দিকে। কৃষকেরা ব্যস্ত সময় পার করছেন পরিচর্যায়। রোপণের ২০ দিনের মধ্যে জমিতে সার দেওয়ার নিয়ম থাকলেও সারসংকট এবং দাম বেশি হওয়ায় তা ছিটাতে পারছেন না কৃষকেরা। ভরা মৌসুমে এই সংকটে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকেরা।
কৃষকেরা বলছেন, সংকটের কারণে উপজেলায় প্রায় সব ধরনের সার সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে ২০০ থেকে ৬০০ টাকা পর্যন্ত বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। ৭৫০ টাকার এমওপি সার বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৩৫০ থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকায়। টিএসপি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৩৫০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা পর্যন্ত।
কৃষকদের অভিযোগ, এক বস্তা সারে ব্যবসায়ীরা লাভ করছেন ২০০ থেকে ৭০০ টাকা। ডিলার ও খুচরা সার বিক্রেতারা দোকানে যে মূল্যতালিকা টাঙিয়ে রেখেছেন, সেই দামে সার বিক্রি করছেন না। তাঁরা প্রতি কেজি টিএসপি এবং এমওপি সার ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি করছেন। বাড়তি টাকা দিলেও মিলছে না সার।
ডিলারদের থেকে বাড়তি দামে কিনেও কৃষকদের পর্যাপ্ত সার দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না বলে জানান খুচরা ব্যবসায়ীরা।
বাবুরহাট বাজারের সারের ডিলার আসাদুজ্জামান জানান, চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ কম পাওয়ায় বাজারে সারের সংকট তৈরি হয়েছে। এ সুযোগে অনেক ডিলার ও খুচরা বিক্রেতা অন্য উপজেলা থেকে সার কিনে বেশি দামে বিক্রি করে থাকতে পারেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সেকেন্দর আলী বলেন, বাজারে এমওপি সারের সংকট আছে, তবে অন্যান্য সার পর্যাপ্ত আছে। কোনো ব্যবসায়ী কৃষকদের কাছে বেশি মূল্যে সার বিক্রি করলে অবশ্যই তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।
নীলফামারীর ডিমলায় চলতি আমন মৌসুমে সারের সংকট দেখা দিয়েছে। প্রতি বস্তা সার কিনতে ২০০ থেকে ৬০০ টাকা পর্যন্ত বেশি গুনতে হচ্ছে কৃষকদের। অনেক সময় বাড়তি টাকা দিয়েও সার মিলছে না। এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি আমন মৌসুমে ২০ হাজার ৪৪৩ হেক্টর জমিতে চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে দেখা গেছে, আমন রোপণ প্রায় শেষের দিকে। কৃষকেরা ব্যস্ত সময় পার করছেন পরিচর্যায়। রোপণের ২০ দিনের মধ্যে জমিতে সার দেওয়ার নিয়ম থাকলেও সারসংকট এবং দাম বেশি হওয়ায় তা ছিটাতে পারছেন না কৃষকেরা। ভরা মৌসুমে এই সংকটে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকেরা।
কৃষকেরা বলছেন, সংকটের কারণে উপজেলায় প্রায় সব ধরনের সার সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে ২০০ থেকে ৬০০ টাকা পর্যন্ত বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। ৭৫০ টাকার এমওপি সার বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৩৫০ থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকায়। টিএসপি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৩৫০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা পর্যন্ত।
কৃষকদের অভিযোগ, এক বস্তা সারে ব্যবসায়ীরা লাভ করছেন ২০০ থেকে ৭০০ টাকা। ডিলার ও খুচরা সার বিক্রেতারা দোকানে যে মূল্যতালিকা টাঙিয়ে রেখেছেন, সেই দামে সার বিক্রি করছেন না। তাঁরা প্রতি কেজি টিএসপি এবং এমওপি সার ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি করছেন। বাড়তি টাকা দিলেও মিলছে না সার।
ডিলারদের থেকে বাড়তি দামে কিনেও কৃষকদের পর্যাপ্ত সার দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না বলে জানান খুচরা ব্যবসায়ীরা।
বাবুরহাট বাজারের সারের ডিলার আসাদুজ্জামান জানান, চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ কম পাওয়ায় বাজারে সারের সংকট তৈরি হয়েছে। এ সুযোগে অনেক ডিলার ও খুচরা বিক্রেতা অন্য উপজেলা থেকে সার কিনে বেশি দামে বিক্রি করে থাকতে পারেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সেকেন্দর আলী বলেন, বাজারে এমওপি সারের সংকট আছে, তবে অন্যান্য সার পর্যাপ্ত আছে। কোনো ব্যবসায়ী কৃষকদের কাছে বেশি মূল্যে সার বিক্রি করলে অবশ্যই তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪