ফরিদপুর প্রতিনিধি
আগামীকাল বৃহস্পতিবার ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় একটি পৌরসভা ও তিনটি ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) ভোট হবে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টায় প্রচারের শেষ সময় নির্ধারিত ছিল। উঠান বৈঠক, পথসভা ও মাইকিংসহ প্রচারণা শেষ করেছেন পৌরসভার মেয়র-কাউন্সিলর এবং তিনটি ইউপির চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত নারী সদস্য প্রার্থীরা।
আলফাডাঙ্গা পৌরসভায় ভোটার রয়েছেন ১৩ হাজার ৮৪৯ জন। আলফাডাঙ্গা সদর ইউপিতে ৭ হাজার ৫৫১, বুড়াইচ ইউপিতে ১৬ হাজার ২৭১ ও গোপালপুর ইউপিতে ১৩ হাজার ৮৪৮ ভোটার রয়েছেন।
স্বাধীনতার পর থেকে সংসদ নির্বাচনে এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন। সেখানে স্থানীয় পৌরসভা-ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থীরা বিদ্রোহীদের কারণে কঠিন চাপের মুখে পড়েছেন বলে জানা গেছে। তবে নেতা-কর্মীরা দাবি করেছেন, আলফাডাঙ্গার মানুষ মুখে যাই বলুক, সিল মারার সময় নৌকার বিপক্ষে মারে না।
নির্বাচনী এলাকা ঘুরে জানা গেছে, আলফাডাঙ্গা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর বিপক্ষে তিনজন স্বতন্ত্র প্রার্থী মাঠে রয়েছেন। এখানে স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও আওয়ামী লীগ ঘরানার।
আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. সাইফুর রহমান সাইফার গত নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়েই আলফাডাঙ্গা পৌরসভার প্রথম মেয়র হয়েছেন। সাইফারের চাচা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আর তিনি পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং চাচাতো ভাই এনায়েত হোসেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
পৌরসভায় মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে (জগ) প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন আলফাডাঙ্গা সদর ইউপির বিদ্রোহী হিসেবে নির্বাচিত দুবারের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ কে এম আহাদুল হাসান। মেয়র পদে অপর দুই প্রার্থী মো. আলী আকসাদ ঝন্টু (নারিকেলগাছ) ও মুন্সী মাহাবুব (মোবাইল ফোন) প্রতীক নিয়ে লড়ছেন। ঝন্টু স্থানীয় সংসদ
সদস্য মনজুর হোসেনের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত।
এ ছাড়া পৌরসভায় সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩৪ জন ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ১০ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
তিনটি ইউপির মধ্যে আলফাডাঙ্গা সদর ইউনিয়ন, বুড়াইচ ও গোপালপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন আওয়ামী লীগের একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী। বিদ্রোহীদের মধ্যে বুড়াইচ ও গোপালপুরে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
আবার দলীয়ভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলেও প্রতিটি ইউনিয়নে রয়েছে কমবেশি বিএনপির ভোটার। বিভিন্ন ইউনিয়নের ভোটারদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, বিদ্রোহীদের চাপে বেকায়দায় আছে নৌকার প্রার্থীরা। এ উপজেলায় সংসদ নির্বাচনে ৯০ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগকে দিলেও স্থানীয় নির্বাচনে ব্যক্তিকেন্দ্রিক ভোট দেবেন ভোটাররা। কোনো কোনো জায়গায় নৌকা ও বিদ্রোহী সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজমান। এরই মধ্যে বুড়াইচ ইউনিয়নে দুই স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে।
আলফাডাঙ্গা সদর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী পাঁচজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত সোহরাব হোসেন বুলবুল (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী মনিরুজ্জামান মাসুদ মাস্টার (চশমা), আব্দুর রাজ্জাক (মোটরসাইকেল), আশিকুর রহমান (আনারস) ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত শেখ সোবহান (হাতপাখা)। এ ইউনিয়নে সাধারণ সদস্য পদে ৩০ জন ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সাধারণ ভোটারদের মতে, এখানে ভোটের লড়াইয়ে থাকবে নৌকা, চশমা ও মোটরসাইকেল প্রতীক।
গোপালপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী তিনজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান ইনামুল হাসান (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান খান সাইফুল ইসলাম (চশমা) এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী রুপালি পারভীন (আনারস)। ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সমান ত্রিমুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। ইউনিয়নটিতে সাধারণ সদস্য পদে ৩০ জন ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।
বুড়াইচ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী ছয়জন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আলীম মোল্লা, আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী যুবলীগ নেতা আহ্সান উদৌল্লা রানা (চশমা), স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম (মোটরসাইকেল), সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল ওহাব পান্নু (আনারস), মো. তোকাম্মেল হোসেন (টেবিল ফ্যান) ও আবু মুসা (টেলিফোন)। এ ইউনিয়নে সাধারণ সদস্য পদে ৩৩ জন ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সাধারণ ভোটারদের মতে, এ ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের বিপরীতে শক্ত অবস্থানে আছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আহসান উদৌল্লা রানা ও সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল ওহাব পান্নু।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম আকরাম হোসেন বলেন, ‘সংসদ নির্বাচনে আলফাডাঙ্গার ভোটে এমপি (সংসদ সদস্য) নির্বাচিত হয়। আলফাডাঙ্গাবাসী নৌকাপাগল। নৌকা দেখলে মাথা ঠিক থাকে না। তবে স্থানীয় নির্বাচনে বিদ্রোহীদের কারণে নৌকার প্রার্থীরা বেকায়দায় আছেন। সবাই আওয়ামী লীগ। একজন নৌকা পেয়েছে, বাকি সব বিদ্রোহী হয়ে নৌকাকে ঠেকানোর জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। তবে আমি আশাবাদী, নেতা-কর্মীরা ভেদাভেদ ভুলে সিল মারার সময় নৌকা মার্কায় সিল মারবে। আলফাডাঙ্গা পৌরসভা ও সদর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থীরাই বিজয়ী হবে।’
জ্যেষ্ঠ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও পৌরসভার রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। নির্বাচনী পরিবেশ শান্তিপূর্ণ রাখতে পৌরসভার ৯টি কেন্দ্রে ৯ জন ম্যাজিস্ট্রেটসহ প্রয়োজনীয় সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবে।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় একটি পৌরসভা ও তিনটি ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) ভোট হবে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টায় প্রচারের শেষ সময় নির্ধারিত ছিল। উঠান বৈঠক, পথসভা ও মাইকিংসহ প্রচারণা শেষ করেছেন পৌরসভার মেয়র-কাউন্সিলর এবং তিনটি ইউপির চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত নারী সদস্য প্রার্থীরা।
আলফাডাঙ্গা পৌরসভায় ভোটার রয়েছেন ১৩ হাজার ৮৪৯ জন। আলফাডাঙ্গা সদর ইউপিতে ৭ হাজার ৫৫১, বুড়াইচ ইউপিতে ১৬ হাজার ২৭১ ও গোপালপুর ইউপিতে ১৩ হাজার ৮৪৮ ভোটার রয়েছেন।
স্বাধীনতার পর থেকে সংসদ নির্বাচনে এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন। সেখানে স্থানীয় পৌরসভা-ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থীরা বিদ্রোহীদের কারণে কঠিন চাপের মুখে পড়েছেন বলে জানা গেছে। তবে নেতা-কর্মীরা দাবি করেছেন, আলফাডাঙ্গার মানুষ মুখে যাই বলুক, সিল মারার সময় নৌকার বিপক্ষে মারে না।
নির্বাচনী এলাকা ঘুরে জানা গেছে, আলফাডাঙ্গা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর বিপক্ষে তিনজন স্বতন্ত্র প্রার্থী মাঠে রয়েছেন। এখানে স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও আওয়ামী লীগ ঘরানার।
আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. সাইফুর রহমান সাইফার গত নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়েই আলফাডাঙ্গা পৌরসভার প্রথম মেয়র হয়েছেন। সাইফারের চাচা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আর তিনি পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং চাচাতো ভাই এনায়েত হোসেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
পৌরসভায় মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে (জগ) প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন আলফাডাঙ্গা সদর ইউপির বিদ্রোহী হিসেবে নির্বাচিত দুবারের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ কে এম আহাদুল হাসান। মেয়র পদে অপর দুই প্রার্থী মো. আলী আকসাদ ঝন্টু (নারিকেলগাছ) ও মুন্সী মাহাবুব (মোবাইল ফোন) প্রতীক নিয়ে লড়ছেন। ঝন্টু স্থানীয় সংসদ
সদস্য মনজুর হোসেনের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত।
এ ছাড়া পৌরসভায় সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩৪ জন ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ১০ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
তিনটি ইউপির মধ্যে আলফাডাঙ্গা সদর ইউনিয়ন, বুড়াইচ ও গোপালপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন আওয়ামী লীগের একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী। বিদ্রোহীদের মধ্যে বুড়াইচ ও গোপালপুরে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
আবার দলীয়ভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলেও প্রতিটি ইউনিয়নে রয়েছে কমবেশি বিএনপির ভোটার। বিভিন্ন ইউনিয়নের ভোটারদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, বিদ্রোহীদের চাপে বেকায়দায় আছে নৌকার প্রার্থীরা। এ উপজেলায় সংসদ নির্বাচনে ৯০ ভাগ ভোট আওয়ামী লীগকে দিলেও স্থানীয় নির্বাচনে ব্যক্তিকেন্দ্রিক ভোট দেবেন ভোটাররা। কোনো কোনো জায়গায় নৌকা ও বিদ্রোহী সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজমান। এরই মধ্যে বুড়াইচ ইউনিয়নে দুই স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে।
আলফাডাঙ্গা সদর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী পাঁচজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত সোহরাব হোসেন বুলবুল (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী মনিরুজ্জামান মাসুদ মাস্টার (চশমা), আব্দুর রাজ্জাক (মোটরসাইকেল), আশিকুর রহমান (আনারস) ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত শেখ সোবহান (হাতপাখা)। এ ইউনিয়নে সাধারণ সদস্য পদে ৩০ জন ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সাধারণ ভোটারদের মতে, এখানে ভোটের লড়াইয়ে থাকবে নৌকা, চশমা ও মোটরসাইকেল প্রতীক।
গোপালপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী তিনজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান ইনামুল হাসান (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান খান সাইফুল ইসলাম (চশমা) এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী রুপালি পারভীন (আনারস)। ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সমান ত্রিমুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। ইউনিয়নটিতে সাধারণ সদস্য পদে ৩০ জন ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।
বুড়াইচ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী ছয়জন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আলীম মোল্লা, আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী যুবলীগ নেতা আহ্সান উদৌল্লা রানা (চশমা), স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম (মোটরসাইকেল), সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল ওহাব পান্নু (আনারস), মো. তোকাম্মেল হোসেন (টেবিল ফ্যান) ও আবু মুসা (টেলিফোন)। এ ইউনিয়নে সাধারণ সদস্য পদে ৩৩ জন ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সাধারণ ভোটারদের মতে, এ ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের বিপরীতে শক্ত অবস্থানে আছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আহসান উদৌল্লা রানা ও সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল ওহাব পান্নু।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম আকরাম হোসেন বলেন, ‘সংসদ নির্বাচনে আলফাডাঙ্গার ভোটে এমপি (সংসদ সদস্য) নির্বাচিত হয়। আলফাডাঙ্গাবাসী নৌকাপাগল। নৌকা দেখলে মাথা ঠিক থাকে না। তবে স্থানীয় নির্বাচনে বিদ্রোহীদের কারণে নৌকার প্রার্থীরা বেকায়দায় আছেন। সবাই আওয়ামী লীগ। একজন নৌকা পেয়েছে, বাকি সব বিদ্রোহী হয়ে নৌকাকে ঠেকানোর জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। তবে আমি আশাবাদী, নেতা-কর্মীরা ভেদাভেদ ভুলে সিল মারার সময় নৌকা মার্কায় সিল মারবে। আলফাডাঙ্গা পৌরসভা ও সদর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থীরাই বিজয়ী হবে।’
জ্যেষ্ঠ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও পৌরসভার রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। নির্বাচনী পরিবেশ শান্তিপূর্ণ রাখতে পৌরসভার ৯টি কেন্দ্রে ৯ জন ম্যাজিস্ট্রেটসহ প্রয়োজনীয় সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে