কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের কাউনিয়ায় মাদ্রাসাছাত্র হাসান বাবুকে (১২) শ্বাসরোধে হত্যা করে বিলে ফেলে দেওয়ার রহস্য উদ্ঘাটনের দাবি করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শিশুটির সাবেক ভগ্নিপতি নুর আলম (২৫) ও তাঁর বন্ধু জাহিদ হাসানকে (২২) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের গতকাল বৃহস্পতিবার রংপুর আদালতে হাজির করা হয়।
নুর আলম বদরগঞ্জ উপজেলার কুতুব ইউনিয়নের রোস্তমাবাদ ফকিরপাড়া গ্রামের এবং জাহিদ হাসান একই উপজেলার আইরমারীর বাসিন্দা। তাঁদের গত বুধবার নিজ নিজ গ্রাম থেকে আটক করা হয়।
গত মঙ্গলবার কাউনিয়ার কাচু নায়রা বিল থেকে অজ্ঞাত হিসেবে হাসানের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। সে বদরগঞ্জের গোপাল বারঘরিয়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। তার লাশ উদ্ধারের ঘটনায় মঙ্গলবারই থানায় হত্যা মামলা করা হয় বলে উপজেলার হারাগাছ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম জানান।
হারাগাছ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নূরে আলম সিদ্দিকী মামলাটি তদন্ত করছেন। তিনি জানান, গোপাল বারঘরিয়া গ্রামের রাজ্জাকের মেয়ের সঙ্গে প্রায় এক বছর আগে নুর আলমের বিয়ে হয়। সাংসারিক বনাবনি না হওয়ায় তিন মাস আগে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটে। এতে করে আলমের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এরপর থেকে তিনি সাবেক স্ত্রী ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ক্ষতি করার পরিকল্পনা করতে থাকেন।
আলম গত সোমবার সকালে সাবেক স্ত্রীর ছোট ভাই হাসানের স্থানীয় হাফিজিয়া মাদ্রাসায় যান এবং ফুসলিয়ে হাসানকে নিয়ে আসেন। পরে রাতে আলম ও তাঁর বন্ধু জাহিদ মিলে হাসানকে হারাগাছ থানা এলাকার নির্জন কাচু নায়রা বিলের পাড়ে নিয়ে যান এবং শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। এরপর তাঁরা শিশুটির মরদেহ বিলের পানিতে ফেলে পালিয়ে যান।
মঙ্গলবার স্থানীয় লোকজন বিলের পানিতে মাদ্রাসার পোশাক পরা অবস্থায় এক শিশুর মরদেহ ভাসতে দেখেন। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। সেই সঙ্গে মৃত্যুটি সন্দেহজনক হওয়ায় ওই দিন রাতে পুলিশ বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করে।
মামলার পর পুলিশ অজ্ঞাত শিশুটির পরিচয় শনাক্ত এবং মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে মাঠে নামে। অবশেষে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রহস্য উদ্ঘাটন এবং এতে জড়িত অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্তরা পুলিশকে জানিয়েছেন, আলম বিয়ে বিচ্ছেদের প্রতিশোধ নিতে সাবেক স্ত্রীর ভাইকে হত্যা করেছেন। এ জন্য সোমবার রাতে একজন শিশুটির পা চেপে ধরেন এবং আরেকজন গলা টিপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। এরপর লাশ নির্জন বিলে ফেলে পালিয়ে যান।
রংপুরের কাউনিয়ায় মাদ্রাসাছাত্র হাসান বাবুকে (১২) শ্বাসরোধে হত্যা করে বিলে ফেলে দেওয়ার রহস্য উদ্ঘাটনের দাবি করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শিশুটির সাবেক ভগ্নিপতি নুর আলম (২৫) ও তাঁর বন্ধু জাহিদ হাসানকে (২২) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের গতকাল বৃহস্পতিবার রংপুর আদালতে হাজির করা হয়।
নুর আলম বদরগঞ্জ উপজেলার কুতুব ইউনিয়নের রোস্তমাবাদ ফকিরপাড়া গ্রামের এবং জাহিদ হাসান একই উপজেলার আইরমারীর বাসিন্দা। তাঁদের গত বুধবার নিজ নিজ গ্রাম থেকে আটক করা হয়।
গত মঙ্গলবার কাউনিয়ার কাচু নায়রা বিল থেকে অজ্ঞাত হিসেবে হাসানের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। সে বদরগঞ্জের গোপাল বারঘরিয়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। তার লাশ উদ্ধারের ঘটনায় মঙ্গলবারই থানায় হত্যা মামলা করা হয় বলে উপজেলার হারাগাছ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম জানান।
হারাগাছ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নূরে আলম সিদ্দিকী মামলাটি তদন্ত করছেন। তিনি জানান, গোপাল বারঘরিয়া গ্রামের রাজ্জাকের মেয়ের সঙ্গে প্রায় এক বছর আগে নুর আলমের বিয়ে হয়। সাংসারিক বনাবনি না হওয়ায় তিন মাস আগে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটে। এতে করে আলমের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এরপর থেকে তিনি সাবেক স্ত্রী ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ক্ষতি করার পরিকল্পনা করতে থাকেন।
আলম গত সোমবার সকালে সাবেক স্ত্রীর ছোট ভাই হাসানের স্থানীয় হাফিজিয়া মাদ্রাসায় যান এবং ফুসলিয়ে হাসানকে নিয়ে আসেন। পরে রাতে আলম ও তাঁর বন্ধু জাহিদ মিলে হাসানকে হারাগাছ থানা এলাকার নির্জন কাচু নায়রা বিলের পাড়ে নিয়ে যান এবং শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। এরপর তাঁরা শিশুটির মরদেহ বিলের পানিতে ফেলে পালিয়ে যান।
মঙ্গলবার স্থানীয় লোকজন বিলের পানিতে মাদ্রাসার পোশাক পরা অবস্থায় এক শিশুর মরদেহ ভাসতে দেখেন। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। সেই সঙ্গে মৃত্যুটি সন্দেহজনক হওয়ায় ওই দিন রাতে পুলিশ বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করে।
মামলার পর পুলিশ অজ্ঞাত শিশুটির পরিচয় শনাক্ত এবং মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে মাঠে নামে। অবশেষে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রহস্য উদ্ঘাটন এবং এতে জড়িত অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্তরা পুলিশকে জানিয়েছেন, আলম বিয়ে বিচ্ছেদের প্রতিশোধ নিতে সাবেক স্ত্রীর ভাইকে হত্যা করেছেন। এ জন্য সোমবার রাতে একজন শিশুটির পা চেপে ধরেন এবং আরেকজন গলা টিপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। এরপর লাশ নির্জন বিলে ফেলে পালিয়ে যান।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪