রাশেদ রাব্বি, ঢাকা
চিকিৎসকের বিরুদ্ধে চিকিৎসায় অবহেলার কারণে রোগীর মৃত্যু হওয়ার সুস্পষ্ট প্রমাণ পেয়েছিল তদন্ত কমিটি। তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে ২০১৬ সালে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ওই চিকিৎসককে শৃঙ্খলাবিধি অনুসারে প্রথমে বদলি এবং পরে সাময়িক বরখাস্ত করেছিলেন। ওই সময় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে চলতি দায়িত্বে থাকা ডা. প্রদীপ কুমার কর্মকার সরকারি আদেশ চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে রিট আবেদন করেন। আদালত মন্ত্রণালয়ের আদেশ ছয় মাসের স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়ে সচিবসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছিলেন।
এরপর মন্ত্রণালয় থেকে লিভ টু আপিল দাখিল করা হলে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রুল খারিজ করে দেন। তবে আপিল বিভাগের রায়ের তথ্য গোপন করে প্রদীপ হাইকোর্টের আলাদা বেঞ্চে রিট আবেদন করে নিজের পক্ষে আদেশ নিয়ে চাকরিতে বহাল থাকেন। শুধু তা-ই নয়, কিছুদিনের মধ্যে তিনি সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পান।
জানা গেছে, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক (চ. দা.) ডা. প্রদীপ কুমার কর্মকারের অধীনে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় ২০১৬ সালের ২১ নভেম্বর চামেলী দাসের মৃত্যু হয়। এই মৃত্যুর বিষয়ে অভিযোগ উঠলে ২০১৬ সালের ২৩ নভেম্বর হাসপাতালের পরিচালক ১৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি করেন। তদন্তে প্রদীপ কুমারের অবহেলার বিষয়টি উঠে এলে তাঁকে ২০১৬ সালের ২১ ডিসেম্বর খুলনার শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালে বদলি করা হয়।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিবের সই করা বদলির আদেশে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে যোগ দিতে বলা হয়েছিল। কিন্তু প্রদীপ কুমার কখনোই সেখানে যোগ দেননি। ২০১৭ সালের ৪ মে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব এক আদেশে প্রদীপ কুমারকে সাময়িক বরখাস্ত করেন। আদেশে বলা হয়, রোগী চামেলী দাসের এনজিওগ্রাম ও এনজিওপ্লাস্টির আগে রোগের লক্ষণ ও রিপোর্টের পর্যালোচনা করে সঠিক ডায়াগনসিস করা উচিত ছিল। স্টান্টিংয়ের আগে এই চিকিৎসার ঝুঁকি সম্পর্কে রোগী বা রোগীর অভিভাবককে জানানো প্রয়োজন ছিল বলে তদন্ত কমিটি মত দিয়েছে। একই দিনে অভিযোগ বিবরণীতে স্বাস্থ্যসচিব লেখেন, ‘আপনার কর্তব্যকাজে ও দায়িত্বে চরম অবহেলার কারণে চামেলী দাসের মৃত্যু হয়েছে। এ ধরনের কার্যকলাপ সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা মোতাবেক অসদাচরণ হিসেবে গণ্য। আপনাকে অসদাচরণের দায়ে অভিযুক্ত করা হলো।’
বারবার সরকারি আদেশ অমান্য করেও ২০১৭ সালের ২৯ আগস্ট ডা. প্রদীপ সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পান। তখন তাঁকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজে পদায়ন করা হলেও তিনি সেখানে যোগদান করেননি। ২০২২ সালের ১৩ নভেম্বর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে অধ্যাপক পদে পদোন্নতির জন্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো সুপারিশেও আছে প্রদীপের নাম।
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া ব্যক্তির জন্য পদোন্নতির সুপারিশ করা যায় কি না, জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. শামিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাময়িক বরখাস্ত থাকা অবস্থায় পদোন্নতির সুপারিশ করার সুযোগ নেই। তবে কেউ যদি তথ্য গোপন করে থাকে, সে ক্ষেত্রে তাঁর পদোন্নতি হলেও তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার নজির আছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডা. প্রদীপ কুমার কর্মকারকে গতকাল রোববার বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ১০ বার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। হোয়াটসঅ্যাপে তিন দফা বার্তা পাঠিয়েও সাড়া পাওয়া যায়নি।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে গত ৭ নভেম্বর আইন ও বিচার বিভাগের সচিবকে লেখা এক চিঠিতে ডা. প্রদীপ কুমার কর্মকারের রায় লুকানোর বিষয়টি অবহিত করার পাশাপাশি করণীয় জানতে চাওয়া হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রদীপ কুমার ২০১৭ সালে হাইকোর্টে একটি রিট মামলা (নং-৫১) করেন। ওই মামলার আদেশের বিরুদ্ধে সরকারপক্ষ একই বছর লিভ টু আপিল (নং-২৫৪) দায়ের করে। আপিল বিভাগ ২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর রায়ে মূল রিট মামলাই খারিজ করে দেন। কিন্তু এরপরও একই পিটিশনের বিষয়ে ২০২২ সালের ১৩ ডিসেম্বর হাইকোর্ট আদেশ দেন।
আইন ও বিচার বিভাগ থেকে কোনো নির্দেশনা এসেছে কি না, জানতে চাইলে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব ডা. মো. শেখ ছাদেক বলেন, আইন মন্ত্রণালয় কিছুদিন আগে একটি কোয়ারি দেয়। কোয়ারির তথ্য-উপাত্ত সরবরাহ করা হয়েছে। তারপর এখনো কোনো নির্দেশনা আসেনি। নির্দেশনা এলে সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী বলেন, ডা. প্রদীপ তাঁকে বদলি এবং ওএসডি করার আদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকের্টে রিট করে সাপ্লিমেন্টারি রুল চান। একই বিষয়ে মন্ত্রণালয় তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করে এবং অভিযোগ দায়ের করে। হাইকোর্টের প্রথম স্থগিতাদেশের বিরুদ্ধে সরকারপক্ষ চেম্বার জজ আদালতে লিভ টু আপিল করে। ২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ হাইকোর্টের মূল মামলাই খারিজ করে দেন। অর্থাৎ ২০২০-এর ১ সেপ্টেম্বরের পর থেকে হাইকোর্টে কোনো মামলা পেন্ডিং নেই। ফলে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে তাঁর বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ কার্যকর হয়ে যায়। অর্থাৎ তাঁর সাময়িক বরখাস্তসহ অন্যান্য নির্দেশনা তিন বছর ধরেই কার্যকর আছে।
চিকিৎসকের বিরুদ্ধে চিকিৎসায় অবহেলার কারণে রোগীর মৃত্যু হওয়ার সুস্পষ্ট প্রমাণ পেয়েছিল তদন্ত কমিটি। তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে ২০১৬ সালে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ওই চিকিৎসককে শৃঙ্খলাবিধি অনুসারে প্রথমে বদলি এবং পরে সাময়িক বরখাস্ত করেছিলেন। ওই সময় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে চলতি দায়িত্বে থাকা ডা. প্রদীপ কুমার কর্মকার সরকারি আদেশ চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে রিট আবেদন করেন। আদালত মন্ত্রণালয়ের আদেশ ছয় মাসের স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়ে সচিবসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছিলেন।
এরপর মন্ত্রণালয় থেকে লিভ টু আপিল দাখিল করা হলে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রুল খারিজ করে দেন। তবে আপিল বিভাগের রায়ের তথ্য গোপন করে প্রদীপ হাইকোর্টের আলাদা বেঞ্চে রিট আবেদন করে নিজের পক্ষে আদেশ নিয়ে চাকরিতে বহাল থাকেন। শুধু তা-ই নয়, কিছুদিনের মধ্যে তিনি সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পান।
জানা গেছে, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক (চ. দা.) ডা. প্রদীপ কুমার কর্মকারের অধীনে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় ২০১৬ সালের ২১ নভেম্বর চামেলী দাসের মৃত্যু হয়। এই মৃত্যুর বিষয়ে অভিযোগ উঠলে ২০১৬ সালের ২৩ নভেম্বর হাসপাতালের পরিচালক ১৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি করেন। তদন্তে প্রদীপ কুমারের অবহেলার বিষয়টি উঠে এলে তাঁকে ২০১৬ সালের ২১ ডিসেম্বর খুলনার শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালে বদলি করা হয়।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিবের সই করা বদলির আদেশে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে যোগ দিতে বলা হয়েছিল। কিন্তু প্রদীপ কুমার কখনোই সেখানে যোগ দেননি। ২০১৭ সালের ৪ মে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব এক আদেশে প্রদীপ কুমারকে সাময়িক বরখাস্ত করেন। আদেশে বলা হয়, রোগী চামেলী দাসের এনজিওগ্রাম ও এনজিওপ্লাস্টির আগে রোগের লক্ষণ ও রিপোর্টের পর্যালোচনা করে সঠিক ডায়াগনসিস করা উচিত ছিল। স্টান্টিংয়ের আগে এই চিকিৎসার ঝুঁকি সম্পর্কে রোগী বা রোগীর অভিভাবককে জানানো প্রয়োজন ছিল বলে তদন্ত কমিটি মত দিয়েছে। একই দিনে অভিযোগ বিবরণীতে স্বাস্থ্যসচিব লেখেন, ‘আপনার কর্তব্যকাজে ও দায়িত্বে চরম অবহেলার কারণে চামেলী দাসের মৃত্যু হয়েছে। এ ধরনের কার্যকলাপ সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা মোতাবেক অসদাচরণ হিসেবে গণ্য। আপনাকে অসদাচরণের দায়ে অভিযুক্ত করা হলো।’
বারবার সরকারি আদেশ অমান্য করেও ২০১৭ সালের ২৯ আগস্ট ডা. প্রদীপ সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পান। তখন তাঁকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজে পদায়ন করা হলেও তিনি সেখানে যোগদান করেননি। ২০২২ সালের ১৩ নভেম্বর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে অধ্যাপক পদে পদোন্নতির জন্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো সুপারিশেও আছে প্রদীপের নাম।
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া ব্যক্তির জন্য পদোন্নতির সুপারিশ করা যায় কি না, জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. শামিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাময়িক বরখাস্ত থাকা অবস্থায় পদোন্নতির সুপারিশ করার সুযোগ নেই। তবে কেউ যদি তথ্য গোপন করে থাকে, সে ক্ষেত্রে তাঁর পদোন্নতি হলেও তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার নজির আছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডা. প্রদীপ কুমার কর্মকারকে গতকাল রোববার বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ১০ বার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। হোয়াটসঅ্যাপে তিন দফা বার্তা পাঠিয়েও সাড়া পাওয়া যায়নি।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে গত ৭ নভেম্বর আইন ও বিচার বিভাগের সচিবকে লেখা এক চিঠিতে ডা. প্রদীপ কুমার কর্মকারের রায় লুকানোর বিষয়টি অবহিত করার পাশাপাশি করণীয় জানতে চাওয়া হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রদীপ কুমার ২০১৭ সালে হাইকোর্টে একটি রিট মামলা (নং-৫১) করেন। ওই মামলার আদেশের বিরুদ্ধে সরকারপক্ষ একই বছর লিভ টু আপিল (নং-২৫৪) দায়ের করে। আপিল বিভাগ ২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর রায়ে মূল রিট মামলাই খারিজ করে দেন। কিন্তু এরপরও একই পিটিশনের বিষয়ে ২০২২ সালের ১৩ ডিসেম্বর হাইকোর্ট আদেশ দেন।
আইন ও বিচার বিভাগ থেকে কোনো নির্দেশনা এসেছে কি না, জানতে চাইলে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব ডা. মো. শেখ ছাদেক বলেন, আইন মন্ত্রণালয় কিছুদিন আগে একটি কোয়ারি দেয়। কোয়ারির তথ্য-উপাত্ত সরবরাহ করা হয়েছে। তারপর এখনো কোনো নির্দেশনা আসেনি। নির্দেশনা এলে সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী বলেন, ডা. প্রদীপ তাঁকে বদলি এবং ওএসডি করার আদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকের্টে রিট করে সাপ্লিমেন্টারি রুল চান। একই বিষয়ে মন্ত্রণালয় তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করে এবং অভিযোগ দায়ের করে। হাইকোর্টের প্রথম স্থগিতাদেশের বিরুদ্ধে সরকারপক্ষ চেম্বার জজ আদালতে লিভ টু আপিল করে। ২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ হাইকোর্টের মূল মামলাই খারিজ করে দেন। অর্থাৎ ২০২০-এর ১ সেপ্টেম্বরের পর থেকে হাইকোর্টে কোনো মামলা পেন্ডিং নেই। ফলে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে তাঁর বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ কার্যকর হয়ে যায়। অর্থাৎ তাঁর সাময়িক বরখাস্তসহ অন্যান্য নির্দেশনা তিন বছর ধরেই কার্যকর আছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে