মো. হুমায়ূন কবীর, ঢাকা
দেড় দশক ধরে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন ও জাতীয় সংসদের উপনির্বাচন নিজস্ব জনবলে আয়োজন করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। কিন্তু জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করতে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটির এখনো নির্ভরতা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের ওপর। ইসি-সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, জাতীয় নির্বাচন বিশাল কর্মযজ্ঞ। প্রশাসনের কর্মকর্তারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ অন্যদের সঙ্গে যেভাবে যোগাযোগ রেখে নির্বাচন সম্পন্ন করেন, সেই দক্ষতা হয়নি ইসির নির্বাচন কর্মকর্তাদের।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দল জাতীয় নির্বাচনে ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছিল। ইসির রোডম্যাপেও রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা যত দূর সম্ভব ইসির কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে নিয়োগের উল্লেখ রয়েছে।
জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের নির্বাচনে প্রতি জেলায় একজন রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ দেয় ইসি। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) সরকারের উপসচিব পদমর্যাদার কোনো কর্মকর্তাকে এই দায়িত্বে নিয়োগ দিতে বলা হয়েছে। জেলা প্রশাসক (ডিসি) এবং বিভাগীয় কমিশনাররা এই দায়িত্ব পালন করছেন। সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা করা হয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও)। কোথাও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার পদ শূন্য থাকলে ইসির জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়।
আগামী সংসদ নির্বাচনে ডিসি বা বিভাগীয় কমিশনাররাই কি রিটার্নিং কর্মকর্তা হবেন, না ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাও থাকবেন—এমন প্রশ্নে নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রিটার্নিং কর্মকর্তা কারা থাকবেন, এ বিষয়ে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি। সিদ্ধান্ত হলে জানতে পারবেন।
ইসির সূত্র জানায়, ১৯৯০ সালের ২৫ ডিসেম্বর দায়িত্ব নেওয়া বিচারপতি মো. আব্দুর রউফের নেতৃত্বাধীন কমিশনের সময়ে ইসির কর্মকর্তাদের স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন নির্বাচনে প্রথম রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব দেওয়া হয়। এ টি এম শামসুল হুদার নেতৃত্বাধীন কমিশনের সময়ে ২০০৮ সাল থেকে স্থানীয় নির্বাচনে ইসির নিজস্ব জনবল থেকে নিয়মিত রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ শুরু হয়।
ওই বছর সিলেট, খুলনা, রাজশাহী ও বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ইসির নিজস্ব কর্মকর্তারা রিটার্নিং কর্মকর্তা ছিলেন। এরপর প্রায় সব সিটি নির্বাচনেই ইসির কর্মকর্তারা দায়িত্ব পেয়েছেন। সংসদের উপনির্বাচনে ইসির জনবল থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ শুরু হয় ২০১২ সালে। নবম সংসদের সাতটি উপনির্বাচনের সব কটি, দশম সংসদের ২০টির মধ্যে ১৮টি এবং চলতি একাদশ সংসদের ৩৪টির মধ্যে ২৭টি উপনির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা ছিলেন ইসির নিজস্ব।
সাবেক নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আবু হাফিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সংসদের উপনির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ইসির নিজস্ব জনবল থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছিলাম। বর্তমান কমিশন যদি নিজস্ব জনবলের কাউকে যোগ্য মনে করে, তাহলে তাঁদের নিয়োগ দেবে। না হলে প্রশাসন থেকে দেবে। আবার নিজস্ব কর্মকর্তা ও প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সমন্বয়েও করতে পারে। এ বিষয়ে বর্তমান কমিশনই সিদ্ধান্ত নেবে।’
সূত্র জানায়, বর্তমান কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন মহলের সঙ্গে সংলাপ করেছিল। তাতে বিএনপি ও তাদের সমমনা ৯টি দল অংশ নেয়নি। বাকিগুলোর মধ্যে ১২টি দল—বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, বাংলাদেশ কংগ্রেস, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, গণতন্ত্রী পার্টি, গণফ্রন্ট, ইসলামী ঐক্যজোট, ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট (মুক্তিজোট) ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রস্তাব করে। একজনকে রিটার্নিং কর্মকর্তা না করে তিন সদস্যের জেলা প্যানেল করার প্রস্তাব দিয়েছিল বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি—বাংলাদেশ ন্যাপ।
সাবেক নির্বাচন কমিশনার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরাও সংসদ নির্বাচনে নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ দিতে চেয়েছিলাম; কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়নি। কারণ, নির্বাচনের আগে কমিশনের কর্মকর্তাদের বিশাল কর্মযজ্ঞ থাকে। তাই তাঁদের রিটার্নিং কর্মকর্তা করা হলে এসব কাজের দক্ষ জনবল পাওয়া যায় না।’ তিনি বলেন, নির্বাচনে ভয়ভীতিমুক্ত সুষ্ঠু পরিবেশ, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড এবং আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা গেলে রিটার্নিং কর্মকর্তা কে থাকলেন, সেটি বিষয় নয়।
ইসির কয়েকজন কর্মকর্তা বলেছেন, তাঁরা নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত।জানতে চাইলে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, প্রশাসনে যেভাবে দলীয়করণের ভূত চেপেছে, তাতে নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব জনবল থেকেই রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ করাই কাম্য। তবে তাঁদেরকেও নিরপেক্ষ হতে হবে।
দেড় দশক ধরে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন ও জাতীয় সংসদের উপনির্বাচন নিজস্ব জনবলে আয়োজন করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। কিন্তু জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করতে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটির এখনো নির্ভরতা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের ওপর। ইসি-সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, জাতীয় নির্বাচন বিশাল কর্মযজ্ঞ। প্রশাসনের কর্মকর্তারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ অন্যদের সঙ্গে যেভাবে যোগাযোগ রেখে নির্বাচন সম্পন্ন করেন, সেই দক্ষতা হয়নি ইসির নির্বাচন কর্মকর্তাদের।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দল জাতীয় নির্বাচনে ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছিল। ইসির রোডম্যাপেও রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা যত দূর সম্ভব ইসির কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে নিয়োগের উল্লেখ রয়েছে।
জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের নির্বাচনে প্রতি জেলায় একজন রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ দেয় ইসি। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) সরকারের উপসচিব পদমর্যাদার কোনো কর্মকর্তাকে এই দায়িত্বে নিয়োগ দিতে বলা হয়েছে। জেলা প্রশাসক (ডিসি) এবং বিভাগীয় কমিশনাররা এই দায়িত্ব পালন করছেন। সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা করা হয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও)। কোথাও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার পদ শূন্য থাকলে ইসির জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়।
আগামী সংসদ নির্বাচনে ডিসি বা বিভাগীয় কমিশনাররাই কি রিটার্নিং কর্মকর্তা হবেন, না ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাও থাকবেন—এমন প্রশ্নে নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রিটার্নিং কর্মকর্তা কারা থাকবেন, এ বিষয়ে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি। সিদ্ধান্ত হলে জানতে পারবেন।
ইসির সূত্র জানায়, ১৯৯০ সালের ২৫ ডিসেম্বর দায়িত্ব নেওয়া বিচারপতি মো. আব্দুর রউফের নেতৃত্বাধীন কমিশনের সময়ে ইসির কর্মকর্তাদের স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন নির্বাচনে প্রথম রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব দেওয়া হয়। এ টি এম শামসুল হুদার নেতৃত্বাধীন কমিশনের সময়ে ২০০৮ সাল থেকে স্থানীয় নির্বাচনে ইসির নিজস্ব জনবল থেকে নিয়মিত রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ শুরু হয়।
ওই বছর সিলেট, খুলনা, রাজশাহী ও বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ইসির নিজস্ব কর্মকর্তারা রিটার্নিং কর্মকর্তা ছিলেন। এরপর প্রায় সব সিটি নির্বাচনেই ইসির কর্মকর্তারা দায়িত্ব পেয়েছেন। সংসদের উপনির্বাচনে ইসির জনবল থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ শুরু হয় ২০১২ সালে। নবম সংসদের সাতটি উপনির্বাচনের সব কটি, দশম সংসদের ২০টির মধ্যে ১৮টি এবং চলতি একাদশ সংসদের ৩৪টির মধ্যে ২৭টি উপনির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা ছিলেন ইসির নিজস্ব।
সাবেক নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আবু হাফিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সংসদের উপনির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ইসির নিজস্ব জনবল থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছিলাম। বর্তমান কমিশন যদি নিজস্ব জনবলের কাউকে যোগ্য মনে করে, তাহলে তাঁদের নিয়োগ দেবে। না হলে প্রশাসন থেকে দেবে। আবার নিজস্ব কর্মকর্তা ও প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সমন্বয়েও করতে পারে। এ বিষয়ে বর্তমান কমিশনই সিদ্ধান্ত নেবে।’
সূত্র জানায়, বর্তমান কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন মহলের সঙ্গে সংলাপ করেছিল। তাতে বিএনপি ও তাদের সমমনা ৯টি দল অংশ নেয়নি। বাকিগুলোর মধ্যে ১২টি দল—বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, বাংলাদেশ কংগ্রেস, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, গণতন্ত্রী পার্টি, গণফ্রন্ট, ইসলামী ঐক্যজোট, ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট (মুক্তিজোট) ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রস্তাব করে। একজনকে রিটার্নিং কর্মকর্তা না করে তিন সদস্যের জেলা প্যানেল করার প্রস্তাব দিয়েছিল বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি—বাংলাদেশ ন্যাপ।
সাবেক নির্বাচন কমিশনার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরাও সংসদ নির্বাচনে নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ দিতে চেয়েছিলাম; কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়নি। কারণ, নির্বাচনের আগে কমিশনের কর্মকর্তাদের বিশাল কর্মযজ্ঞ থাকে। তাই তাঁদের রিটার্নিং কর্মকর্তা করা হলে এসব কাজের দক্ষ জনবল পাওয়া যায় না।’ তিনি বলেন, নির্বাচনে ভয়ভীতিমুক্ত সুষ্ঠু পরিবেশ, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড এবং আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা গেলে রিটার্নিং কর্মকর্তা কে থাকলেন, সেটি বিষয় নয়।
ইসির কয়েকজন কর্মকর্তা বলেছেন, তাঁরা নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত।জানতে চাইলে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, প্রশাসনে যেভাবে দলীয়করণের ভূত চেপেছে, তাতে নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব জনবল থেকেই রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ করাই কাম্য। তবে তাঁদেরকেও নিরপেক্ষ হতে হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে