শাহীন রহমান, পাবনা
একসময় দিনমজুর হিসেবে কাজ করতেন। ২০১০ সালের পর জড়িয়ে পড়েন মাদক কারবারে। হয়েছেন কোটিপতি। গড়ে তুলেছেন ‘নিজস্ব বাহিনী’। তাঁর নামে থাকা বিচারাধীন মামলায় কেউ সাক্ষ্য দিলে বাড়িছাড়া হতে হয় সেই ব্যক্তিকে। রয়েছে মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগ। স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তাঁর নাম শাহীন আলম। স্থানীয় নেতাদের ছত্রছায়ায় পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার আতাইকুলা এলাকায় একধরনের ‘রাজত্ব’ কায়েম করেছেন এই মাদক কারবারি।
সাঁথিয়া উপজেলার আতাইকুলা থানার গনেশপুর গ্রামের মৃত রইচ উদ্দিনের ছেলে শাহীন আলম (৩৩)। সম্প্রতি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) তদন্ত সূত্র এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, ছোটবেলায় মারা যান শাহীন আলমের বাবা। ২০১০ সালের আগে অন্যের বাড়িতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি। অর্থসম্পদ বলতে তেমন কিছুই ছিল না তাঁর। তবে গত ১২ বছরে বিপুল অর্থবিত্তের মালিক হয়েছেন তিনি। গনেশপুর গ্রামে রয়েছে তাঁর ডুপ্লেক্স বাড়ি। নিজের ও স্ত্রীর নামে কিনেছেন অন্তত দশ বিঘা জমি। রয়েছে বেশ কয়েকটি পুকুর। ব্যাংকে লেনদেন কোটি টাকা। এইসব সম্পদের উৎসের সন্ধান করতে গিয়েই তদন্তে নামে সিআইডি।
তালিকাভুক্ত মাদক কারবারি
প্রাথমিক তদন্তে মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগের সত্যতাও পেয়েছে সিআইডি। এর ভিত্তিতে মামলাও হয়েছে শাহীন আলমের বিরুদ্ধে। চলতি বছরের ১৪ মার্চ সিআইডি ঢাকার সহকারী পুলিশ সুপার আল মামুন বাদী হয়ে শাহীন আলমের বিরুদ্ধে আতাইকুলা থানায় মানিলন্ডারিংয়ের মামলাটি দায়ের করেন। সিআইডির মামলায় উল্লেখ করা হয়, ২০১০ সালের পর মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন শাহীন আলম। মাদক ব্যবসার টাকা লেনদেন করেছেন পূবালী ও ইউনিয়ন ব্যাংকের আতাইকুলা শাখার দশটি অ্যাকাউন্টে। ২০১০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত এসব অ্যাকাউন্টে ৭ কোটি ৭০ লাখ ৭৫ হাজার ৭৮০ টাকা লেনদেন করেছেন তিনি। তাঁর বৈধ কোনো আয়ের উৎস নেই।
এ ছাড়া পুলিশের তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী শাহীনের বিরুদ্ধে রয়েছে মাদক ও অস্ত্র আইনে ৬টি মামলা। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে শাহীন আলম বলেন, ‘মাদক ব্যবসা তো আমার কিছুই নাই। এসব মিথ্যা। আমাকে হয়রানি করা হচ্ছে। গত ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর এজেন্ট ছিলাম। এ কারণে জামায়াতের লোকজন আমাকে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে পুলিশে ধরিয়ে দেয়। মাদক ও অস্ত্র মামলা দেয়।’
আয়ের উৎস কোথায় জানতে চাইলে শাহীন আলম বলেন, ‘আমি অনেক আগে থেকেই দুধের ব্যবসা করেছি, খইল-ভুসির ব্যবসা করেছি, সার-কীটনাশকের দোকান ছিল। মাছ চাষ করি। এসব ব্যবসা করেই আমি অর্থ উপার্জন করেছি। আসলে আমি গরিব মানুষ, আস্তে আস্তে বড়লোক হলাম কেন, এটাই এলাকার কিছু মানুষের সমস্যা।’
তবে আতাইকুলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান বলেন, ‘শাহীন আলম পুলিশের তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে মাদক ও অস্ত্র আইনে আতাইকুলা থানায় ৬টি মামলা রয়েছে। দুঃখের বিষয়, সব মামলায় তিনি জামিনে আছেন। সিআইডি তাঁর বিরুদ্ধে একটি মানিলন্ডারিংয়ের মামলা করেছে। তবে, তাঁর ওপর পুলিশের নজরদারি অব্যাহত রয়েছে, মাদক বা সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সঙ্গে যোগসূত্র পেলেই তাঁকে আবারও গ্রেপ্তার করা হবে।’
পাশে স্থানীয় আওয়ামী লীগ
শাহীন আলমের আপন ভাই আনোয়ার হোসেন ভুলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য। অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতার ছত্রছায়ায় ও তাঁদের নাম ভাঙিয়ে শাহীন আলম মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।
এ বিষয়ে ভুলবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘শাহীন আগে মাদক ব্যবসা করত। এখন সে জড়িত নয় বলে জানি। এ রকম প্রমাণ থাকলে প্রশাসন আইনি ব্যবস্থা নেবে। সে আওয়ামী লীগ করে, তবে কোনো পদে নাই। আওয়ামী লীগের ছত্রছায়ায় কোনো মাদক ব্যবসা চলে না। এলাকায় তাদের সাথে কিছু লোকের পারিবারিক দ্বন্দ্ব আছে, তারাই এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে।’
সাক্ষ্য দিলেই নির্যাতন
শাহীন আলমের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়ে ইতিমধ্যেই অনেকে বাড়িছাড়া হয়েছেন। সম্প্রতি এমন ঘটনা ঘটেছে আতাইকুলা থানার গনেশপুর গ্রামের কৃষক আরশেদ আলী সরদারের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘তাঁর (শাহীন) একটি সন্ত্রাসী বাহিনী রয়েছে। আমি তাঁর বিরুদ্ধে সাক্ষী দেয়ায় ১৫ দিন ধরে পলাতক। বাড়িতে থাকতে পারছি না শাহীনের অত্যাচারে।’
গনেশপুর গ্রামের ভুক্তভোগী কৃষক খবির উদ্দিন সরদার বলেন, ‘শাহীন আলমের বিরুদ্ধে মাদক মামলা ও মানিলন্ডারিং মামলার সাক্ষী হওয়ায় সে আমার বাড়িতে এসে হামলা করে। প্রাণনাশের হুমকি দেয়। মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে দিতে চায়। তাঁর ভয়ে জীবন বাঁচাতে দুই সপ্তাহ ধরে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একই গ্রামের এক নারী বলেন, ‘শাহীন আলমের মাদক ব্যবসার প্রতিবাদ করেছিল আমার ছেলে। এরপর
আমার ছেলেকে মেরে হাত-পা ভেঙে দিয়েছিল।’
একসময় দিনমজুর হিসেবে কাজ করতেন। ২০১০ সালের পর জড়িয়ে পড়েন মাদক কারবারে। হয়েছেন কোটিপতি। গড়ে তুলেছেন ‘নিজস্ব বাহিনী’। তাঁর নামে থাকা বিচারাধীন মামলায় কেউ সাক্ষ্য দিলে বাড়িছাড়া হতে হয় সেই ব্যক্তিকে। রয়েছে মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগ। স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তাঁর নাম শাহীন আলম। স্থানীয় নেতাদের ছত্রছায়ায় পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার আতাইকুলা এলাকায় একধরনের ‘রাজত্ব’ কায়েম করেছেন এই মাদক কারবারি।
সাঁথিয়া উপজেলার আতাইকুলা থানার গনেশপুর গ্রামের মৃত রইচ উদ্দিনের ছেলে শাহীন আলম (৩৩)। সম্প্রতি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) তদন্ত সূত্র এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, ছোটবেলায় মারা যান শাহীন আলমের বাবা। ২০১০ সালের আগে অন্যের বাড়িতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি। অর্থসম্পদ বলতে তেমন কিছুই ছিল না তাঁর। তবে গত ১২ বছরে বিপুল অর্থবিত্তের মালিক হয়েছেন তিনি। গনেশপুর গ্রামে রয়েছে তাঁর ডুপ্লেক্স বাড়ি। নিজের ও স্ত্রীর নামে কিনেছেন অন্তত দশ বিঘা জমি। রয়েছে বেশ কয়েকটি পুকুর। ব্যাংকে লেনদেন কোটি টাকা। এইসব সম্পদের উৎসের সন্ধান করতে গিয়েই তদন্তে নামে সিআইডি।
তালিকাভুক্ত মাদক কারবারি
প্রাথমিক তদন্তে মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগের সত্যতাও পেয়েছে সিআইডি। এর ভিত্তিতে মামলাও হয়েছে শাহীন আলমের বিরুদ্ধে। চলতি বছরের ১৪ মার্চ সিআইডি ঢাকার সহকারী পুলিশ সুপার আল মামুন বাদী হয়ে শাহীন আলমের বিরুদ্ধে আতাইকুলা থানায় মানিলন্ডারিংয়ের মামলাটি দায়ের করেন। সিআইডির মামলায় উল্লেখ করা হয়, ২০১০ সালের পর মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন শাহীন আলম। মাদক ব্যবসার টাকা লেনদেন করেছেন পূবালী ও ইউনিয়ন ব্যাংকের আতাইকুলা শাখার দশটি অ্যাকাউন্টে। ২০১০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত এসব অ্যাকাউন্টে ৭ কোটি ৭০ লাখ ৭৫ হাজার ৭৮০ টাকা লেনদেন করেছেন তিনি। তাঁর বৈধ কোনো আয়ের উৎস নেই।
এ ছাড়া পুলিশের তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী শাহীনের বিরুদ্ধে রয়েছে মাদক ও অস্ত্র আইনে ৬টি মামলা। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে শাহীন আলম বলেন, ‘মাদক ব্যবসা তো আমার কিছুই নাই। এসব মিথ্যা। আমাকে হয়রানি করা হচ্ছে। গত ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর এজেন্ট ছিলাম। এ কারণে জামায়াতের লোকজন আমাকে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে পুলিশে ধরিয়ে দেয়। মাদক ও অস্ত্র মামলা দেয়।’
আয়ের উৎস কোথায় জানতে চাইলে শাহীন আলম বলেন, ‘আমি অনেক আগে থেকেই দুধের ব্যবসা করেছি, খইল-ভুসির ব্যবসা করেছি, সার-কীটনাশকের দোকান ছিল। মাছ চাষ করি। এসব ব্যবসা করেই আমি অর্থ উপার্জন করেছি। আসলে আমি গরিব মানুষ, আস্তে আস্তে বড়লোক হলাম কেন, এটাই এলাকার কিছু মানুষের সমস্যা।’
তবে আতাইকুলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান বলেন, ‘শাহীন আলম পুলিশের তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে মাদক ও অস্ত্র আইনে আতাইকুলা থানায় ৬টি মামলা রয়েছে। দুঃখের বিষয়, সব মামলায় তিনি জামিনে আছেন। সিআইডি তাঁর বিরুদ্ধে একটি মানিলন্ডারিংয়ের মামলা করেছে। তবে, তাঁর ওপর পুলিশের নজরদারি অব্যাহত রয়েছে, মাদক বা সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সঙ্গে যোগসূত্র পেলেই তাঁকে আবারও গ্রেপ্তার করা হবে।’
পাশে স্থানীয় আওয়ামী লীগ
শাহীন আলমের আপন ভাই আনোয়ার হোসেন ভুলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য। অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতার ছত্রছায়ায় ও তাঁদের নাম ভাঙিয়ে শাহীন আলম মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।
এ বিষয়ে ভুলবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘শাহীন আগে মাদক ব্যবসা করত। এখন সে জড়িত নয় বলে জানি। এ রকম প্রমাণ থাকলে প্রশাসন আইনি ব্যবস্থা নেবে। সে আওয়ামী লীগ করে, তবে কোনো পদে নাই। আওয়ামী লীগের ছত্রছায়ায় কোনো মাদক ব্যবসা চলে না। এলাকায় তাদের সাথে কিছু লোকের পারিবারিক দ্বন্দ্ব আছে, তারাই এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে।’
সাক্ষ্য দিলেই নির্যাতন
শাহীন আলমের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়ে ইতিমধ্যেই অনেকে বাড়িছাড়া হয়েছেন। সম্প্রতি এমন ঘটনা ঘটেছে আতাইকুলা থানার গনেশপুর গ্রামের কৃষক আরশেদ আলী সরদারের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘তাঁর (শাহীন) একটি সন্ত্রাসী বাহিনী রয়েছে। আমি তাঁর বিরুদ্ধে সাক্ষী দেয়ায় ১৫ দিন ধরে পলাতক। বাড়িতে থাকতে পারছি না শাহীনের অত্যাচারে।’
গনেশপুর গ্রামের ভুক্তভোগী কৃষক খবির উদ্দিন সরদার বলেন, ‘শাহীন আলমের বিরুদ্ধে মাদক মামলা ও মানিলন্ডারিং মামলার সাক্ষী হওয়ায় সে আমার বাড়িতে এসে হামলা করে। প্রাণনাশের হুমকি দেয়। মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে দিতে চায়। তাঁর ভয়ে জীবন বাঁচাতে দুই সপ্তাহ ধরে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একই গ্রামের এক নারী বলেন, ‘শাহীন আলমের মাদক ব্যবসার প্রতিবাদ করেছিল আমার ছেলে। এরপর
আমার ছেলেকে মেরে হাত-পা ভেঙে দিয়েছিল।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে