ঈদে বাংলাদেশের ‘প্রিয়তমা’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হলো। কেমন লাগছে?
বড় পর্দায় অভিষেক হওয়াটা অবশ্যই বিশেষ কিছু। ‘প্রিয়তমা’ আমার প্রথম সিনেমা, তা-ও আবার ঈদের মতো উৎসবে মুক্তি পেয়েছে। খুব আনন্দ হচ্ছে। দর্শকের প্রতিক্রিয়াও ভালো। শুনলাম আমাদের শোর সংখ্যাও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
সিনেমা মুক্তির পর আপনি দর্শকেরও প্রিয়তমা হয়ে উঠেছেন। দর্শকের কাছ থেকে প্রশংসা পেয়ে কেমন অনুভূতি হচ্ছে?
কাজটি শুরুর আগে যখন কথা চলছিল, ভাবছিলাম কী হবে, কেমন হবে প্রিয়তমা? তখন খানিকটা দুশ্চিন্তায়ও ছিলাম। সিনেমা মুক্তির পর সব দুশ্চিন্তা কেটে গেছে। সবাই প্রশংসা করছে। আমার ভালো লাগছে এই ভেবে যে, যেটুকু চেয়েছি, সেটুকু করতে পেরেছি। একটি সিনেমায় প্রত্যেকে সমানভাবে কাজ করে। এটাও একটা টিমওয়ার্ক ছিল। যে সাফল্য এসেছে, সেটা পুরো টিমের সাফল্য। দর্শকের এত ভালোবাসা আমার কাছে আশীর্বাদস্বরূপ। গণমাধ্যমকর্মীদেরও বিশেষ ধন্যবাদ। সবাই অনেক সাপোর্ট দিয়েছেন, এখনো দিচ্ছেন।
যখন চিত্রনাট্য পড়েছেন কিংবা শুটিং করার সময় কি মনে হয়েছিল, আপনার চরিত্রটি এতটা সাড়া ফেলবে?
শাকিব খানের সিনেমা ভালো করবে, এই বিশ্বাসটা আমাদের সবার মধ্যেই ছিল। তবে আমিও যে এত ভালোবাসা পাব, এটা আমার কাছে খানিকটা অপ্রত্যাশিত ছিল।
সিনেমাসংশ্লিষ্ট অনেকেই আপনার প্রশংসা করেছে। বিশেষ করে শাকিব খানের বিপরীত সবচেয়ে বেশি সিনেমায় কাজ করা অপু বিশ্বাস বলেছেন, শাকিব খানের প্রিয়তমা হিসেবে আপনাকে পারফেক্ট মনে হয়েছে।
ও মাই গড! তাঁকে অনেক ধন্যবাদ। অনেক বড় মনের পরিচয় দিয়েছেন তিনি। খুব ভালো লাগছে আরেকজন অভিনয়শিল্পীর কাছ থেকে প্রশংসা পেয়ে।
প্রিয়তমা দেখেছেন?
এখনো নয়। কাজের বা ডাবিংয়ের সূত্রে যেটুকু দেখতে পেরেছি, সেটুকুই। রিলিজের আগেই কলকাতায় চলে আসায় সিনেমা হলে গিয়ে দেখা হয়নি। ইচ্ছা আছে সবার সঙ্গে বসে সিনেমাটি উপভোগ করার। শিগগির মাকে নিয়ে সিনেমা দেখতে ঢাকায় আসব।
এখনো নিজেকে বড় পর্দায় না দেখতে পারায় কষ্ট পাচ্ছেন?
কষ্ট বলব না। নিজেকে বড় পর্দায় দেখার জন্য খুব উত্তেজনা কাজ করছে। মুক্তির পর থেকে মানুষ আমাকে নিয়ে এত কথা বলছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় এত পোস্ট করছে, কমেন্ট করছে—এই বিষয়গুলো ভীষণ উপভোগ করছি।
শাকিব খানের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
খুব ভালো। তিনি প্রফেশনাল অভিনেতা। শাকিবের সঙ্গে নতুন পরিবেশে কাজ করব—এটা ভেবে শুরুতে নার্ভাস ছিলাম। তবে কাজ করতে এসে ভীষণ সাপোর্ট পেয়েছি। ফ্রেন্ডলি পরিবেশে কাজ করেছি। শুধু শাকিব নয়, পুরো টিমের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতাই ভালো।
বাংলাদেশের অনেক দর্শক আবারও শাকিব খানের সঙ্গে আপনাকে দেখতে চাইছেন। আপনি কী ভাবছেন?
সুযোগ পেলে আবারও শাকিবের সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছা আছে। যদি প্রযোজক-নির্মাতা চান, ভালো চিত্রনাট্য হয়, তাহলে আবারও দুজনকে একসঙ্গে দেখা যেতে পারে।
বাংলাদেশের অন্য কোনো অভিনেতার সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছা আছে?
কার সঙ্গে কাজ করব, সেটা তো নির্মাতা ঠিক করবেন। আমি নির্ধারণ করতে পারি না। নির্দিষ্ট করে কারও নাম বলতে পারব না। তবে বাংলাদেশের অনেকের কাজ দেখা হয়েছে, যাদের অভিনয় আমাকে মুগ্ধ করেছে।
হলগুলোতে দর্শকের ভিড় দেখা যাচ্ছে। অনেকেই বলছেন, দেশের সিনেমায় সুদিন ফিরছে। আপনিও এর অংশ হয়ে গেলেন। বিষয়টি কীভাবে দেখছেন?
দর্শক আবার সিনেমা হলে আসছে বা চলচ্চিত্রের জাগরণ হচ্ছে, এটা তো খুশির খবর। এত দর্শক সিনেমা হলে আসছে এই চিত্রটি বহুদিন বাদে দেখলাম। বাংলা সিনেমা আবারও এগিয়ে যাচ্ছে, এটার অংশ হতে পেরে আমারও খুব ভালো লাগছে।
শুটিংয়ের জন্য এক মাসের বেশি সময় বাংলাদেশে ছিলেন। কেমন লাগল বাংলাদেশ?
বাংলাদেশের সবাই খুব আতিথেয়তা দিয়েছে, ভালোবাসা দিয়েছে, আমাকে অনেক খাইয়েছে; বিশেষ করে ইলিশ। খুব ইচ্ছা ছিল বাংলাদেশে গিয়ে ইলিশ খাব। মন ভরে খেয়েছি। সবার ভালোবাসা আর আন্তরিকতায় মনে হয়েছে, নিজের বাসাতেই আছি।
ছোট পর্দায় রিমলি হয়ে দর্শকের ভালোবাসা পেয়েছেন। বড় পর্দায় প্রিয়তমা হয়ে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন। দুই মাধ্যমের মধ্যে কোনো পার্থক্য লক্ষ করেছেন?
কোনো মাধ্যমকেই তো হালকাভাবে নেওয়ার উপায় নেই। বড় পর্দায় আসার পরে দর্শকের ভালোবাসাটা কিন্তু একই রকম আছে, কেবল সংখ্যাটা বেড়েছে বহুগুণ। সম্প্রতি আমার জন্মদিনে এটা টের পেয়েছি। প্রিয়তমা মুক্তির পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘হ্যাপি বার্থডে প্রিয়তমা’ কথাটা অনেক বেশি পোস্ট হয়েছে। সবাই উইশ করছেন। অনেক শুভেচ্ছা পেয়েছি, পাচ্ছি। খুব ভালো লাগছে।
কীভাবে কাটালেন এবারের জন্মদিন?
এবারের জন্মদিনটি অন্যবারের তুলনায় বিশেষ ছিল। রাত ১২টা থেকেই সবাই উইশ করেছে। এত শুভেচ্ছাবার্তা আগে কখনো পাইনি। শাকিব খানের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ এস কে ফিল্মস থেকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। শাকিব থেকে শুরু করে প্রিয়তমা টিমের সবার কাছ থেকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা পেয়েছি। দর্শকের ভালোবাসা তো ছিলই। এত এত উইশ পেয়েছি যে সবার উত্তর দিতে পারিনি। তাই লাইভে এসে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছি। এবার জন্মদিন কাটিয়েছি বৃদ্ধাশ্রমে। সেখানেও অনেক ভালোবাসা পেয়েছি, আশীর্বাদ পেয়েছি।
কলকাতায় প্রিয়তমা নিয়ে কী আলোচনা শুনেছেন?
কাজ শেষ করে কলকাতা ফেরার পর অনেকেই সিনেমাটি নিয়ে জানতে চেয়েছেন। ওখানে কেমন কাজ করেছি, কেমন অভিজ্ঞতা হয়েছে—এসব শুনতে চেয়েছেন। আমিও সুন্দর অভিজ্ঞতাগুলো সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করেছি। এখানকার গণমাধ্যমেও প্রিয়তমা নিয়ে নিউজ হয়েছে। কলকাতায়ও প্রিয়তমা মুক্তির অপেক্ষায় সবাই।
এখন কলকাতার সিনেমায় বাংলাদেশের শিল্পীরা কাজ করছেন আবার ওপার বাংলার শিল্পীরাও এখানে কাজ করছেন। শিল্পীদের এই পারস্পরিক অংশগ্রহণটা কীভাবে দেখেন?
এটা তো খুব ইতিবাচক। দুই বাংলার শিল্পীরা এক হয়ে কাজ করলে আমাদের বাংলা সিনেমার দৈর্ঘ্যটা বাড়ে, ভালো কাজ হওয়ার সম্ভাবনাও বাড়ে। সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য দুই বাংলা যদি এক হয়ে কাজ করে, তাহলে তো সমস্যা নেই; বরং সুবিধা বেশি।
সোহম চক্রবর্তীর সঙ্গে কলকাতার একটি সিনেমায়ও আপনি কাজ করেছেন। সেটির কী খবর?
খুব কষ্ট লাগছে সিনেমাটির কোনো আপডেট দিতে পারছি না বলে। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে অফিশিয়ালি কোনো কিছু জানানো না পর্যন্ত সিনেমাটি নিয়ে কোনো তথ্য দেওয়া নিষেধ আছে। তারা যখন ঘোষণা করবে, তখন আমি সিনেমাটি নিয়ে কথা বলব।
ঈদে বাংলাদেশের ‘প্রিয়তমা’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হলো। কেমন লাগছে?
বড় পর্দায় অভিষেক হওয়াটা অবশ্যই বিশেষ কিছু। ‘প্রিয়তমা’ আমার প্রথম সিনেমা, তা-ও আবার ঈদের মতো উৎসবে মুক্তি পেয়েছে। খুব আনন্দ হচ্ছে। দর্শকের প্রতিক্রিয়াও ভালো। শুনলাম আমাদের শোর সংখ্যাও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
সিনেমা মুক্তির পর আপনি দর্শকেরও প্রিয়তমা হয়ে উঠেছেন। দর্শকের কাছ থেকে প্রশংসা পেয়ে কেমন অনুভূতি হচ্ছে?
কাজটি শুরুর আগে যখন কথা চলছিল, ভাবছিলাম কী হবে, কেমন হবে প্রিয়তমা? তখন খানিকটা দুশ্চিন্তায়ও ছিলাম। সিনেমা মুক্তির পর সব দুশ্চিন্তা কেটে গেছে। সবাই প্রশংসা করছে। আমার ভালো লাগছে এই ভেবে যে, যেটুকু চেয়েছি, সেটুকু করতে পেরেছি। একটি সিনেমায় প্রত্যেকে সমানভাবে কাজ করে। এটাও একটা টিমওয়ার্ক ছিল। যে সাফল্য এসেছে, সেটা পুরো টিমের সাফল্য। দর্শকের এত ভালোবাসা আমার কাছে আশীর্বাদস্বরূপ। গণমাধ্যমকর্মীদেরও বিশেষ ধন্যবাদ। সবাই অনেক সাপোর্ট দিয়েছেন, এখনো দিচ্ছেন।
যখন চিত্রনাট্য পড়েছেন কিংবা শুটিং করার সময় কি মনে হয়েছিল, আপনার চরিত্রটি এতটা সাড়া ফেলবে?
শাকিব খানের সিনেমা ভালো করবে, এই বিশ্বাসটা আমাদের সবার মধ্যেই ছিল। তবে আমিও যে এত ভালোবাসা পাব, এটা আমার কাছে খানিকটা অপ্রত্যাশিত ছিল।
সিনেমাসংশ্লিষ্ট অনেকেই আপনার প্রশংসা করেছে। বিশেষ করে শাকিব খানের বিপরীত সবচেয়ে বেশি সিনেমায় কাজ করা অপু বিশ্বাস বলেছেন, শাকিব খানের প্রিয়তমা হিসেবে আপনাকে পারফেক্ট মনে হয়েছে।
ও মাই গড! তাঁকে অনেক ধন্যবাদ। অনেক বড় মনের পরিচয় দিয়েছেন তিনি। খুব ভালো লাগছে আরেকজন অভিনয়শিল্পীর কাছ থেকে প্রশংসা পেয়ে।
প্রিয়তমা দেখেছেন?
এখনো নয়। কাজের বা ডাবিংয়ের সূত্রে যেটুকু দেখতে পেরেছি, সেটুকুই। রিলিজের আগেই কলকাতায় চলে আসায় সিনেমা হলে গিয়ে দেখা হয়নি। ইচ্ছা আছে সবার সঙ্গে বসে সিনেমাটি উপভোগ করার। শিগগির মাকে নিয়ে সিনেমা দেখতে ঢাকায় আসব।
এখনো নিজেকে বড় পর্দায় না দেখতে পারায় কষ্ট পাচ্ছেন?
কষ্ট বলব না। নিজেকে বড় পর্দায় দেখার জন্য খুব উত্তেজনা কাজ করছে। মুক্তির পর থেকে মানুষ আমাকে নিয়ে এত কথা বলছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় এত পোস্ট করছে, কমেন্ট করছে—এই বিষয়গুলো ভীষণ উপভোগ করছি।
শাকিব খানের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
খুব ভালো। তিনি প্রফেশনাল অভিনেতা। শাকিবের সঙ্গে নতুন পরিবেশে কাজ করব—এটা ভেবে শুরুতে নার্ভাস ছিলাম। তবে কাজ করতে এসে ভীষণ সাপোর্ট পেয়েছি। ফ্রেন্ডলি পরিবেশে কাজ করেছি। শুধু শাকিব নয়, পুরো টিমের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতাই ভালো।
বাংলাদেশের অনেক দর্শক আবারও শাকিব খানের সঙ্গে আপনাকে দেখতে চাইছেন। আপনি কী ভাবছেন?
সুযোগ পেলে আবারও শাকিবের সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছা আছে। যদি প্রযোজক-নির্মাতা চান, ভালো চিত্রনাট্য হয়, তাহলে আবারও দুজনকে একসঙ্গে দেখা যেতে পারে।
বাংলাদেশের অন্য কোনো অভিনেতার সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছা আছে?
কার সঙ্গে কাজ করব, সেটা তো নির্মাতা ঠিক করবেন। আমি নির্ধারণ করতে পারি না। নির্দিষ্ট করে কারও নাম বলতে পারব না। তবে বাংলাদেশের অনেকের কাজ দেখা হয়েছে, যাদের অভিনয় আমাকে মুগ্ধ করেছে।
হলগুলোতে দর্শকের ভিড় দেখা যাচ্ছে। অনেকেই বলছেন, দেশের সিনেমায় সুদিন ফিরছে। আপনিও এর অংশ হয়ে গেলেন। বিষয়টি কীভাবে দেখছেন?
দর্শক আবার সিনেমা হলে আসছে বা চলচ্চিত্রের জাগরণ হচ্ছে, এটা তো খুশির খবর। এত দর্শক সিনেমা হলে আসছে এই চিত্রটি বহুদিন বাদে দেখলাম। বাংলা সিনেমা আবারও এগিয়ে যাচ্ছে, এটার অংশ হতে পেরে আমারও খুব ভালো লাগছে।
শুটিংয়ের জন্য এক মাসের বেশি সময় বাংলাদেশে ছিলেন। কেমন লাগল বাংলাদেশ?
বাংলাদেশের সবাই খুব আতিথেয়তা দিয়েছে, ভালোবাসা দিয়েছে, আমাকে অনেক খাইয়েছে; বিশেষ করে ইলিশ। খুব ইচ্ছা ছিল বাংলাদেশে গিয়ে ইলিশ খাব। মন ভরে খেয়েছি। সবার ভালোবাসা আর আন্তরিকতায় মনে হয়েছে, নিজের বাসাতেই আছি।
ছোট পর্দায় রিমলি হয়ে দর্শকের ভালোবাসা পেয়েছেন। বড় পর্দায় প্রিয়তমা হয়ে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন। দুই মাধ্যমের মধ্যে কোনো পার্থক্য লক্ষ করেছেন?
কোনো মাধ্যমকেই তো হালকাভাবে নেওয়ার উপায় নেই। বড় পর্দায় আসার পরে দর্শকের ভালোবাসাটা কিন্তু একই রকম আছে, কেবল সংখ্যাটা বেড়েছে বহুগুণ। সম্প্রতি আমার জন্মদিনে এটা টের পেয়েছি। প্রিয়তমা মুক্তির পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘হ্যাপি বার্থডে প্রিয়তমা’ কথাটা অনেক বেশি পোস্ট হয়েছে। সবাই উইশ করছেন। অনেক শুভেচ্ছা পেয়েছি, পাচ্ছি। খুব ভালো লাগছে।
কীভাবে কাটালেন এবারের জন্মদিন?
এবারের জন্মদিনটি অন্যবারের তুলনায় বিশেষ ছিল। রাত ১২টা থেকেই সবাই উইশ করেছে। এত শুভেচ্ছাবার্তা আগে কখনো পাইনি। শাকিব খানের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ এস কে ফিল্মস থেকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। শাকিব থেকে শুরু করে প্রিয়তমা টিমের সবার কাছ থেকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা পেয়েছি। দর্শকের ভালোবাসা তো ছিলই। এত এত উইশ পেয়েছি যে সবার উত্তর দিতে পারিনি। তাই লাইভে এসে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছি। এবার জন্মদিন কাটিয়েছি বৃদ্ধাশ্রমে। সেখানেও অনেক ভালোবাসা পেয়েছি, আশীর্বাদ পেয়েছি।
কলকাতায় প্রিয়তমা নিয়ে কী আলোচনা শুনেছেন?
কাজ শেষ করে কলকাতা ফেরার পর অনেকেই সিনেমাটি নিয়ে জানতে চেয়েছেন। ওখানে কেমন কাজ করেছি, কেমন অভিজ্ঞতা হয়েছে—এসব শুনতে চেয়েছেন। আমিও সুন্দর অভিজ্ঞতাগুলো সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করেছি। এখানকার গণমাধ্যমেও প্রিয়তমা নিয়ে নিউজ হয়েছে। কলকাতায়ও প্রিয়তমা মুক্তির অপেক্ষায় সবাই।
এখন কলকাতার সিনেমায় বাংলাদেশের শিল্পীরা কাজ করছেন আবার ওপার বাংলার শিল্পীরাও এখানে কাজ করছেন। শিল্পীদের এই পারস্পরিক অংশগ্রহণটা কীভাবে দেখেন?
এটা তো খুব ইতিবাচক। দুই বাংলার শিল্পীরা এক হয়ে কাজ করলে আমাদের বাংলা সিনেমার দৈর্ঘ্যটা বাড়ে, ভালো কাজ হওয়ার সম্ভাবনাও বাড়ে। সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য দুই বাংলা যদি এক হয়ে কাজ করে, তাহলে তো সমস্যা নেই; বরং সুবিধা বেশি।
সোহম চক্রবর্তীর সঙ্গে কলকাতার একটি সিনেমায়ও আপনি কাজ করেছেন। সেটির কী খবর?
খুব কষ্ট লাগছে সিনেমাটির কোনো আপডেট দিতে পারছি না বলে। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে অফিশিয়ালি কোনো কিছু জানানো না পর্যন্ত সিনেমাটি নিয়ে কোনো তথ্য দেওয়া নিষেধ আছে। তারা যখন ঘোষণা করবে, তখন আমি সিনেমাটি নিয়ে কথা বলব।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে