তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা
সরকারি কোনো প্রকল্পের কাজ নির্ধারিত সময়ে শেষ না হওয়াটাই যেন রীতি। সময় বাড়ে প্রকল্পের, বাড়ে ব্যয়। তবে কাগজে-কলমে এর ব্যতিক্রম রীতি চালু করেছে গণপূর্ত অধিদপ্তর। বেশ কয়েকটি অসমাপ্ত প্রকল্পকে নথিতে সমাপ্ত দেখিয়ে পুরো বিলও শোধ করা হয়েছে ঠিকাদারকে। অথচ এসব প্রকল্পের কাজ এখনো অনেক বাকি।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের যুক্তি, মেয়াদ বাড়ানোর ‘সংস্কৃতি’ থেকে বের হতেই এ উদ্যোগ। কাজ শেষ দেখালে সব বিলও শোধ করতে হয়। এ নিয়ে জটিলতা হবে না। তবে অধিদপ্তরেরই ঊর্ধ্বতন কয়েকজন প্রকৌশলী বলছেন, এটি শুভঙ্করের ফাঁকি। সরকারি ক্রয় বিধিমালা (পিপিআর) না মেনে কাজ বাকি রেখেই সব বিল শোধের কারণে আর্থিক ক্ষতির ঝুঁকি থাকছে।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের সূত্র বলেছে, বাস্তবে কাজ অনেক বাকি থাকলেও নথিতে তা শেষ দেখিয়ে পুরো বিল শোধ করে দেওয়া প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে রাজধানীর সোবহানবাগ জামে মসজিদের আধুনিকায়ন ও ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ, জিগাতলায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বহুতল আবাসিক ভবনে ২৮৮টি ফ্ল্যাট নির্মাণ, মিরপুরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আবাসিক ভবন নির্মাণ, সেগুনবাগিচায় স্থাপত্য ভবনের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ (৭ম থেকে ১০ম তলা), চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে সিজিএস কলোনিতে ১১টি পরিত্যক্ত বাড়ির স্থলে ৯টি বহুতল আবাসিক ভবনে ৬৮৪টি ফ্ল্যাট নির্মাণ।
জানতে চাইলে গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিজিএস কলোনি ও সোবহানবাগে আমরা সময় না বাড়িয়ে কাজ শেষ করতে চাচ্ছি। এমন আরও কিছু প্রকল্প রয়েছে। একটি প্রকল্পের সময় বাড়াতে গেলে নানা ধরনের জটিলতা থাকে। আমরা মূলত সময় বাড়ানোর যে চিন্তা, এটা থেকে বের হতে চাচ্ছি।’
অধিদপ্তরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সোবহানবাগ জামে মসজিদের আধুনিকায়ন ও ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের (১০ তলা) কাজ শুরু হয় ২০১৯ সালের মার্চে। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের ডিসেম্বরে। কিন্তু কাজ শেষ না হওয়ায় তিন দফায় সময় বাড়িয়ে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়।
প্রকল্পটির কাজ গত ৩১ ডিসেম্বর শেষ হয়েছে বলে দাপ্তরিক নথিপত্রে দেখানো হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে চলমান প্রকল্পটির কাজ শেষ হতে আরও কমপক্ষে তিন-চার মাস লাগবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সেগুনবাগিচায় স্থাপত্য ভবনের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের কাজ ২০২১ সালের জুলাইতে শুরু হয়ে ২০২৩ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা ছিল। এ প্রকল্পও নথিপত্রে শেষ। তবে বাস্তবে চলমান প্রকল্পটি শেষ হতে আরও কমপক্ষে ছয় মাস লাগবে। মিরপুরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আবাসিক ভবন নির্মাণ প্রকল্পেরও একই দশা।
সূত্র জানায়, চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে সিজিএস কলোনিতে ১১টি পরিত্যক্ত বাড়ির স্থলে ৯টি বহুতল ভবন নির্মাণ প্রকল্প শুরু হয় ২০১৮ সালের জুলাইয়ে। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২৩ সালের জুনে। নথিপত্রে গত ডিসেম্বরে প্রকল্পটি সমাপ্ত দেখানো হলেও কাজ শেষ হয়নি। অথচ নিয়ম অনুযায়ী, কাজ শেষ না করে প্রকল্প সমাপ্ত দেখানোর সুযোগ নেই।
জানতে চাইলে গণপূর্ত অধিদপ্তরের (ডিভিশন-২) নির্বাহী প্রকৌশলী শাহ আলম ফারুক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সোবহানবাগ জামে মসজিদ নির্মাণ প্রকল্প গত ৩১ ডিসেম্বর শেষ হয়েছে। তবে এখনো পুরোপুরি শেষ হয়নি। কারণ, মসজিদটির জন্য কিছু বিদেশি উপকরণ নির্ধারণ করা ছিল। সেগুলো আনতে একটু সময় লেগেছে। জিগাতলায় আবাসিক ভবন নির্মাণ প্রকল্পের পুরো কাজ শেষ করতে মাসখানেক লাগতে পারে।
বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা কেন্দ্রের (বিআইডিএস) একটি গবেষণা প্রতিবেদনে সম্প্রতি বলা হয়েছে, সরকারি ৯৫ শতাংশ প্রকল্প নির্ধারিত সময়ে শেষ হয় না। এমন ১২ হাজার ৯টি প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে শেষ করতে না পারা এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে গড়ে ব্যয় বেড়ে থাকে প্রায় ২৬ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি মেয়াদ বেড়েছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের প্রকল্পের। সরকারি সংস্থাগুলোর বারবার মেয়াদ বাড়ানোর কারণে প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রায় ৫৬ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ে। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়া ও প্রকল্পের খরচ বাড়ার কিছু যৌক্তিক কারণও থাকে।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার বলেন, ‘প্রকল্পের কাজ নথিপত্রে শেষ করলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের টাকাও পরিশোধ করতে হয়। সেখানে ঠিকাদারকে তো কিছুটা বিশ্বাস করতেই হয়। তবে জামানত হিসেবে যে টাকা আমাদের কাছে থাকে, তা-ও পরিমাণে অনেক। ফলে কোনো ঝুঁকি থাকে না। আমরা নিয়ম অনুযায়ী অন্য প্রকল্প থেকেও টাকা সমন্বয় করতে পারি। সবকিছু মিলিয়ে এভাবে কাজ করতে খুব একটা ঝুঁকি মনে করছি না।’
অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলীর এই বক্তব্যের সঙ্গে একমত নন একাধিক অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তাঁরা পিপিআরের বিধিবিধান উল্লেখ করে বলেন, ‘বাস্তবে কোনো প্রকল্পের কাজ শেষ না হলে তা নথিপত্রে শেষ করা হলে নানামুখী জটিলতা তৈরি হবে। এ ক্ষেত্রে ঠিকাদারকে সম্পূর্ণ বিল পরিশোধ করতে হয়। এটা অটোমেশন করা। নথিতে কাজ সমাপ্ত দেখানো হলে প্রকল্পের একটি টাকাও সংস্থার কোষাগারে রেখে দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আর একটি প্রকল্পের ৫ শতাংশ টাকা জামানত রেখে বাকি থাকা ২০ শতাংশ কাজ ঠিকাদারকে দিয়ে শেষ করানো বা বাধ্য করা কঠিন।’
সরকারি কোনো প্রকল্পের কাজ নির্ধারিত সময়ে শেষ না হওয়াটাই যেন রীতি। সময় বাড়ে প্রকল্পের, বাড়ে ব্যয়। তবে কাগজে-কলমে এর ব্যতিক্রম রীতি চালু করেছে গণপূর্ত অধিদপ্তর। বেশ কয়েকটি অসমাপ্ত প্রকল্পকে নথিতে সমাপ্ত দেখিয়ে পুরো বিলও শোধ করা হয়েছে ঠিকাদারকে। অথচ এসব প্রকল্পের কাজ এখনো অনেক বাকি।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের যুক্তি, মেয়াদ বাড়ানোর ‘সংস্কৃতি’ থেকে বের হতেই এ উদ্যোগ। কাজ শেষ দেখালে সব বিলও শোধ করতে হয়। এ নিয়ে জটিলতা হবে না। তবে অধিদপ্তরেরই ঊর্ধ্বতন কয়েকজন প্রকৌশলী বলছেন, এটি শুভঙ্করের ফাঁকি। সরকারি ক্রয় বিধিমালা (পিপিআর) না মেনে কাজ বাকি রেখেই সব বিল শোধের কারণে আর্থিক ক্ষতির ঝুঁকি থাকছে।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের সূত্র বলেছে, বাস্তবে কাজ অনেক বাকি থাকলেও নথিতে তা শেষ দেখিয়ে পুরো বিল শোধ করে দেওয়া প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে রাজধানীর সোবহানবাগ জামে মসজিদের আধুনিকায়ন ও ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ, জিগাতলায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বহুতল আবাসিক ভবনে ২৮৮টি ফ্ল্যাট নির্মাণ, মিরপুরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আবাসিক ভবন নির্মাণ, সেগুনবাগিচায় স্থাপত্য ভবনের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ (৭ম থেকে ১০ম তলা), চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে সিজিএস কলোনিতে ১১টি পরিত্যক্ত বাড়ির স্থলে ৯টি বহুতল আবাসিক ভবনে ৬৮৪টি ফ্ল্যাট নির্মাণ।
জানতে চাইলে গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিজিএস কলোনি ও সোবহানবাগে আমরা সময় না বাড়িয়ে কাজ শেষ করতে চাচ্ছি। এমন আরও কিছু প্রকল্প রয়েছে। একটি প্রকল্পের সময় বাড়াতে গেলে নানা ধরনের জটিলতা থাকে। আমরা মূলত সময় বাড়ানোর যে চিন্তা, এটা থেকে বের হতে চাচ্ছি।’
অধিদপ্তরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সোবহানবাগ জামে মসজিদের আধুনিকায়ন ও ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের (১০ তলা) কাজ শুরু হয় ২০১৯ সালের মার্চে। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের ডিসেম্বরে। কিন্তু কাজ শেষ না হওয়ায় তিন দফায় সময় বাড়িয়ে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়।
প্রকল্পটির কাজ গত ৩১ ডিসেম্বর শেষ হয়েছে বলে দাপ্তরিক নথিপত্রে দেখানো হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে চলমান প্রকল্পটির কাজ শেষ হতে আরও কমপক্ষে তিন-চার মাস লাগবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সেগুনবাগিচায় স্থাপত্য ভবনের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের কাজ ২০২১ সালের জুলাইতে শুরু হয়ে ২০২৩ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা ছিল। এ প্রকল্পও নথিপত্রে শেষ। তবে বাস্তবে চলমান প্রকল্পটি শেষ হতে আরও কমপক্ষে ছয় মাস লাগবে। মিরপুরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আবাসিক ভবন নির্মাণ প্রকল্পেরও একই দশা।
সূত্র জানায়, চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে সিজিএস কলোনিতে ১১টি পরিত্যক্ত বাড়ির স্থলে ৯টি বহুতল ভবন নির্মাণ প্রকল্প শুরু হয় ২০১৮ সালের জুলাইয়ে। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২৩ সালের জুনে। নথিপত্রে গত ডিসেম্বরে প্রকল্পটি সমাপ্ত দেখানো হলেও কাজ শেষ হয়নি। অথচ নিয়ম অনুযায়ী, কাজ শেষ না করে প্রকল্প সমাপ্ত দেখানোর সুযোগ নেই।
জানতে চাইলে গণপূর্ত অধিদপ্তরের (ডিভিশন-২) নির্বাহী প্রকৌশলী শাহ আলম ফারুক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সোবহানবাগ জামে মসজিদ নির্মাণ প্রকল্প গত ৩১ ডিসেম্বর শেষ হয়েছে। তবে এখনো পুরোপুরি শেষ হয়নি। কারণ, মসজিদটির জন্য কিছু বিদেশি উপকরণ নির্ধারণ করা ছিল। সেগুলো আনতে একটু সময় লেগেছে। জিগাতলায় আবাসিক ভবন নির্মাণ প্রকল্পের পুরো কাজ শেষ করতে মাসখানেক লাগতে পারে।
বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা কেন্দ্রের (বিআইডিএস) একটি গবেষণা প্রতিবেদনে সম্প্রতি বলা হয়েছে, সরকারি ৯৫ শতাংশ প্রকল্প নির্ধারিত সময়ে শেষ হয় না। এমন ১২ হাজার ৯টি প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে শেষ করতে না পারা এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে গড়ে ব্যয় বেড়ে থাকে প্রায় ২৬ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি মেয়াদ বেড়েছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের প্রকল্পের। সরকারি সংস্থাগুলোর বারবার মেয়াদ বাড়ানোর কারণে প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রায় ৫৬ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ে। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়া ও প্রকল্পের খরচ বাড়ার কিছু যৌক্তিক কারণও থাকে।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার বলেন, ‘প্রকল্পের কাজ নথিপত্রে শেষ করলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের টাকাও পরিশোধ করতে হয়। সেখানে ঠিকাদারকে তো কিছুটা বিশ্বাস করতেই হয়। তবে জামানত হিসেবে যে টাকা আমাদের কাছে থাকে, তা-ও পরিমাণে অনেক। ফলে কোনো ঝুঁকি থাকে না। আমরা নিয়ম অনুযায়ী অন্য প্রকল্প থেকেও টাকা সমন্বয় করতে পারি। সবকিছু মিলিয়ে এভাবে কাজ করতে খুব একটা ঝুঁকি মনে করছি না।’
অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলীর এই বক্তব্যের সঙ্গে একমত নন একাধিক অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তাঁরা পিপিআরের বিধিবিধান উল্লেখ করে বলেন, ‘বাস্তবে কোনো প্রকল্পের কাজ শেষ না হলে তা নথিপত্রে শেষ করা হলে নানামুখী জটিলতা তৈরি হবে। এ ক্ষেত্রে ঠিকাদারকে সম্পূর্ণ বিল পরিশোধ করতে হয়। এটা অটোমেশন করা। নথিতে কাজ সমাপ্ত দেখানো হলে প্রকল্পের একটি টাকাও সংস্থার কোষাগারে রেখে দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আর একটি প্রকল্পের ৫ শতাংশ টাকা জামানত রেখে বাকি থাকা ২০ শতাংশ কাজ ঠিকাদারকে দিয়ে শেষ করানো বা বাধ্য করা কঠিন।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
৮ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১০ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে