নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
কাস্টমস ডিউটি ও আমদানি শুল্ক বাড়ানোর প্রতিবাদে সিলেট বিভাগের সব শুল্ক স্টেশন ও স্থলবন্দর দিয়ে গত বুধবার থেকে চুনাপাথর ও বোল্ডার পাথর আমদানি বন্ধ রেখেছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁদের অভিযোগ, লাফার্জহোলসিম সিমেন্ট কোম্পানিকে সুবিধা দিতে এবং তাঁদের পরামর্শে এ শুল্ক বাড়ানো হয়েছে। ডলার-সংকটে এনবিআরের এমন সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী বলেও দাবি সংশ্লিষ্টদের। গতকাল বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে একাধিক আমদানিকারক এ অভিযোগ করেন।
সিলেট বিভাগে দুটি ল্যান্ড পোর্টসহ ১৩টি শুল্ক স্টেশন রয়েছে। এর মধ্যে জৈন্তাপুরের তামাবিল, কোম্পানীগঞ্জের ভোলাগঞ্জ, সুনামগঞ্জের বাগলি, বড়ছড়া ও চারাগাঁও এবং ছাতকের ইছামতী ও চেলা স্টেশন দিয়ে মূলত চুনাপাথর ও বোল্ডার আমদানি হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন আমদানিকারক জানান, চুনাপাথরের ডিউটি (ইমপোর্ট অ্যাসেসমেন্ট রেট) সাড়ে ১১ ডলার থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ১৩ ডলার এবং বোল্ডারের রেট ১১ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১৩ ডলার করা হয়েছে। নতুন ডিউটি নির্ধারণ নিয়ে দুই-তিন দিন ধরে কাস্টমস কর্মকর্তাদের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের বাদানুবাদ চলছিল। ব্যবসায়ীরা আন্দোলন শুরু করায় কাস্টমসের পক্ষ থেকে চুনাপাথরের ডিউটি সাড়ে ১২ ডলার এবং বোল্ডারের ডিউটি ১২ ডলার করা হয়। কাস্টমসের পক্ষ থেকে আমদানি শুল্কও বাড়ানো হয়েছে।
ছাতক লাইমস্টোন ইমপোর্টার্স অ্যান্ড সাপ্লায়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও সুনামগঞ্জ চেম্বারের পরিচালক সেলিম চৌধুরী জানান, এমনিতেই তাঁদের ব্যবসার অবস্থা খারাপ। তার ওপর সিলেট কাস্টমসের পক্ষ থেকে মৌখিকভাবে টনপ্রতি ২ ডলার ডিউটি বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ কারণে ট্রাকপ্রতি ডিউটি ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা বেড়ে যাবে। এ অবস্থায় তাঁরা বুধবার থেকে সিলেট বিভাগের সব শুল্কস্টেশন দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য বোল্ডার ও চুনাপাথর আমদানি বন্ধ রেখেছেন।
এ বিষয়ে তামাবিল চুনাপাথর ও কয়লা আমদানিকারক গ্রুপের সভাপতি এম লিয়াকত আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক্সপোর্টাররা যদি দাম বাড়ায়, তাহলে আমরা বাড়াতে পারি। কিন্তু তারা রেট বাড়াবে না, বাংলাদেশ থেকে রেট বাড়বে কেন? রেট বাড়ালে তো কাস্টমস ডিউটি বাড়বে, বাংলাদেশ থেকে অতিরিক্ত ডলার চলে যাবে। আমরা এমনিতেই ডলার ক্রাইসিসে আছি।’ লিয়াকত আলী অভিযোগ করে বলেন, ‘আমরা জানতে পারলাম, লাফার্জ সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিয়াল আইটেম কনভেয়ার বেল্টে দিয়ে ইন্ডিয়া থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসে। কিন্তু ইদানীং আইনবহির্ভূতভাবে মাল এনে সিমেন্ট ফ্যাক্টরির ভেতরে ক্রাশিং করে বিভিন্ন প্রজেক্টে বিক্রি করছে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল আইটেম হিসেবে সে ডিউটি ফ্রি পাচ্ছে, ভ্যাট লাগছে না তার। ইন্ডাস্ট্রিয়াল আইটেম ঘোষণা দিয়ে তারা বাজারে বিক্রি করছে।’
লিয়াকত আলী আরও বলেন, ‘এখন শুনলাম লাফার্জ সিমেন্ট বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে বলছে, আমরা রেট বাড়িয়েছি আপনারা প্রত্যেক বর্ডারে রেট বাড়াইয়া দেন। ওরা কু করবে আর এনবিআর রেট বাড়াবে, এটা তো আমরা মেনে নিব না।’
এ বিষয়ে সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি তাহমিন আহমদ বলেন, ‘আমদানিকারকদের সমস্যা নিরসনের জন্য আমরা ১০ আগস্ট সিলেট চেম্বারের পক্ষ থেকে কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারকে আলোচনা সভার আহ্বান জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছি। কিন্তু কাস্টমস কমিশনার এখন পর্যন্ত পত্রের উত্তর দেননি। সরকার ব্যবসায়ীদের প্রতি যথেষ্ট আন্তরিক। আশা করি সরকারের উচ্চপর্যায়ের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে আমরা এ বিষয়টি সুরাহা করতে পারব।’
লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের হেড অব কমিউনিকেশন তৌহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, চুনাপাথর ব্যবসায়ীদের অভিযোগগুলো মিথ্যা, ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। লাফার্জহোলসিম সরকারের সব অনুমতি এবং অনুমোদন নিয়েই অ্যাগ্রিমেন্ট ব্যবসা পরিচালনা করছে। সরকারের কোনো মন্ত্রণালয় কিংবা কোনো দপ্তরে যোগাযোগ করে অ্যাসেসমেন্ট ফি বাড়ানোর অনুরোধের বিষয়টি হাস্যকর ও অবান্তর।
কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট সিলেটের উপকমিশনার (সদর দপ্তর) মো. সোলাইমান হোসেন জানান, সব শুল্কস্টেশন ও স্থলবন্দরে ভারতীয় মালপত্র গ্রহণ করার জন্য তাঁরা প্রস্তুত রয়েছেন। ডলারের মূল্যস্ফীতির কারণেই শুল্ক বেড়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নির্দেশনার আলোকেই মূলত অ্যাসেসমেন্ট ভ্যালু বাড়ানো হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘ব্যবসায়ীদের সঙ্গে তিন দফা আলোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবু এ নিয়ে আলোচনার টেবিল খোলা রয়েছে। লাফার্জ সিমেন্টকে সুবিধা দেওয়ার বিশেষ কোনো সুযোগ আমাদের হাতে নাই।’
কাস্টমস ডিউটি ও আমদানি শুল্ক বাড়ানোর প্রতিবাদে সিলেট বিভাগের সব শুল্ক স্টেশন ও স্থলবন্দর দিয়ে গত বুধবার থেকে চুনাপাথর ও বোল্ডার পাথর আমদানি বন্ধ রেখেছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁদের অভিযোগ, লাফার্জহোলসিম সিমেন্ট কোম্পানিকে সুবিধা দিতে এবং তাঁদের পরামর্শে এ শুল্ক বাড়ানো হয়েছে। ডলার-সংকটে এনবিআরের এমন সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী বলেও দাবি সংশ্লিষ্টদের। গতকাল বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে একাধিক আমদানিকারক এ অভিযোগ করেন।
সিলেট বিভাগে দুটি ল্যান্ড পোর্টসহ ১৩টি শুল্ক স্টেশন রয়েছে। এর মধ্যে জৈন্তাপুরের তামাবিল, কোম্পানীগঞ্জের ভোলাগঞ্জ, সুনামগঞ্জের বাগলি, বড়ছড়া ও চারাগাঁও এবং ছাতকের ইছামতী ও চেলা স্টেশন দিয়ে মূলত চুনাপাথর ও বোল্ডার আমদানি হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন আমদানিকারক জানান, চুনাপাথরের ডিউটি (ইমপোর্ট অ্যাসেসমেন্ট রেট) সাড়ে ১১ ডলার থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ১৩ ডলার এবং বোল্ডারের রেট ১১ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১৩ ডলার করা হয়েছে। নতুন ডিউটি নির্ধারণ নিয়ে দুই-তিন দিন ধরে কাস্টমস কর্মকর্তাদের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের বাদানুবাদ চলছিল। ব্যবসায়ীরা আন্দোলন শুরু করায় কাস্টমসের পক্ষ থেকে চুনাপাথরের ডিউটি সাড়ে ১২ ডলার এবং বোল্ডারের ডিউটি ১২ ডলার করা হয়। কাস্টমসের পক্ষ থেকে আমদানি শুল্কও বাড়ানো হয়েছে।
ছাতক লাইমস্টোন ইমপোর্টার্স অ্যান্ড সাপ্লায়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও সুনামগঞ্জ চেম্বারের পরিচালক সেলিম চৌধুরী জানান, এমনিতেই তাঁদের ব্যবসার অবস্থা খারাপ। তার ওপর সিলেট কাস্টমসের পক্ষ থেকে মৌখিকভাবে টনপ্রতি ২ ডলার ডিউটি বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ কারণে ট্রাকপ্রতি ডিউটি ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা বেড়ে যাবে। এ অবস্থায় তাঁরা বুধবার থেকে সিলেট বিভাগের সব শুল্কস্টেশন দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য বোল্ডার ও চুনাপাথর আমদানি বন্ধ রেখেছেন।
এ বিষয়ে তামাবিল চুনাপাথর ও কয়লা আমদানিকারক গ্রুপের সভাপতি এম লিয়াকত আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক্সপোর্টাররা যদি দাম বাড়ায়, তাহলে আমরা বাড়াতে পারি। কিন্তু তারা রেট বাড়াবে না, বাংলাদেশ থেকে রেট বাড়বে কেন? রেট বাড়ালে তো কাস্টমস ডিউটি বাড়বে, বাংলাদেশ থেকে অতিরিক্ত ডলার চলে যাবে। আমরা এমনিতেই ডলার ক্রাইসিসে আছি।’ লিয়াকত আলী অভিযোগ করে বলেন, ‘আমরা জানতে পারলাম, লাফার্জ সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিয়াল আইটেম কনভেয়ার বেল্টে দিয়ে ইন্ডিয়া থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসে। কিন্তু ইদানীং আইনবহির্ভূতভাবে মাল এনে সিমেন্ট ফ্যাক্টরির ভেতরে ক্রাশিং করে বিভিন্ন প্রজেক্টে বিক্রি করছে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল আইটেম হিসেবে সে ডিউটি ফ্রি পাচ্ছে, ভ্যাট লাগছে না তার। ইন্ডাস্ট্রিয়াল আইটেম ঘোষণা দিয়ে তারা বাজারে বিক্রি করছে।’
লিয়াকত আলী আরও বলেন, ‘এখন শুনলাম লাফার্জ সিমেন্ট বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে বলছে, আমরা রেট বাড়িয়েছি আপনারা প্রত্যেক বর্ডারে রেট বাড়াইয়া দেন। ওরা কু করবে আর এনবিআর রেট বাড়াবে, এটা তো আমরা মেনে নিব না।’
এ বিষয়ে সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি তাহমিন আহমদ বলেন, ‘আমদানিকারকদের সমস্যা নিরসনের জন্য আমরা ১০ আগস্ট সিলেট চেম্বারের পক্ষ থেকে কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারকে আলোচনা সভার আহ্বান জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছি। কিন্তু কাস্টমস কমিশনার এখন পর্যন্ত পত্রের উত্তর দেননি। সরকার ব্যবসায়ীদের প্রতি যথেষ্ট আন্তরিক। আশা করি সরকারের উচ্চপর্যায়ের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে আমরা এ বিষয়টি সুরাহা করতে পারব।’
লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের হেড অব কমিউনিকেশন তৌহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, চুনাপাথর ব্যবসায়ীদের অভিযোগগুলো মিথ্যা, ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। লাফার্জহোলসিম সরকারের সব অনুমতি এবং অনুমোদন নিয়েই অ্যাগ্রিমেন্ট ব্যবসা পরিচালনা করছে। সরকারের কোনো মন্ত্রণালয় কিংবা কোনো দপ্তরে যোগাযোগ করে অ্যাসেসমেন্ট ফি বাড়ানোর অনুরোধের বিষয়টি হাস্যকর ও অবান্তর।
কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট সিলেটের উপকমিশনার (সদর দপ্তর) মো. সোলাইমান হোসেন জানান, সব শুল্কস্টেশন ও স্থলবন্দরে ভারতীয় মালপত্র গ্রহণ করার জন্য তাঁরা প্রস্তুত রয়েছেন। ডলারের মূল্যস্ফীতির কারণেই শুল্ক বেড়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নির্দেশনার আলোকেই মূলত অ্যাসেসমেন্ট ভ্যালু বাড়ানো হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘ব্যবসায়ীদের সঙ্গে তিন দফা আলোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবু এ নিয়ে আলোচনার টেবিল খোলা রয়েছে। লাফার্জ সিমেন্টকে সুবিধা দেওয়ার বিশেষ কোনো সুযোগ আমাদের হাতে নাই।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে