গোসাইরহাট (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার নাগেরপাড়া-খাসেরহাট সড়কের ওপর নির্মিত একটি সেতুর মধ্যে গর্ত হয়ে রড বের হয়ে গেছে। ভাঙা সেতুর ওপর কাঠের তক্তা বিছিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে স্থানীয়রা। তবে উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) কার্যালয় বলছে, বর্ষা মৌসুম চলে গেলেই সেতুর সংস্কারকাজ শুরু করা হবে।
জানা গেছে, উপজেলার নাগেরপাড়া-খাসেরহাট সড়কের ওপর নাগেরপাড়া ইউনিয়নের বড়কাচনার আনন্দবাজারের পাশের সেতুটি দীর্ঘদিন ধরে ভাঙা রয়েছে। কিন্তু এর সংস্কারে এলজিইডি থেকে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। ফলে কয়েক হাজার মানুষকে এই সেতু দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। সেতুটির দুই পাশের রেলিং ভেঙে গেছে অনেক আগে। সেতুর মাঝে বড় বড় গর্ত হওয়ায় কাঠের তক্তার চালি বিছিয়ে দিয়ে কোনোরকমে চলাচল অব্যাহত রয়েছে। এতে যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। অন্যদিকে মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার খাসেরহাট-কাচারীবাজার-নাগেরপাড়ার মূল সড়কটি দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে পড়ে আছে। ওই সড়ক দিয়ে কোনো যানবাহন যাতায়াত করা সম্ভব নয় বলেই বিকল্প সড়ক হিসেবে সাধারণ মানুষ বড়কাচনার আনন্দবাজার সড়ক হয়ে যাতায়াত করে। কিন্তু বিকল্প এই সড়কেও বিষফোড়া হয়ে উঠেছে ভাঙা সেতুটি।
সরেজমিনে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সেতুটি ভেঙে যাওয়ার পরে পুনঃস্থাপনের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। সেতুটি দিয়ে প্রতিদিন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ হাজারো মানুষ ঝুঁকি নিয়ে পার হচ্ছে। সাইকেল ও মোটরসাইকেল, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ঝুঁকি নিয়ে পার হলেও বড় কোনো
যানবাহন সেতুটি দিয়ে চলাচল করতে পারছে না।
কলেজশিক্ষার্থী আরিফুর রহমান বলেন, ‘প্রতিদিন নাগেরপাড়া বাজারে যেতে ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি পার হতে হয়। এ ছাড়া উপজেলার সদর গোসাইরহাটে যেতে হলেও এ পথ দিয়ে যেতে হয়। সেতুটি ভেঙে যাওয়ায় এর ওপর কাঠ বিছিয়ে দিলেও যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
নাগেরপাড়া দাখিল মাদ্রাসার সুপারিনটেনডেন্ট মাওলানা আবুল হাসানাত বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরেই সেতুটি ভাঙা রয়েছে। ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে। দ্রুত সেতুটি নির্মাণ করার দাবি জানাচ্ছি।’
নাগেরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক খান বলেন, ‘সেতুটি পুনর্নির্মাণের জন্য টেন্ডার হয়েছে। ওয়ার্ক অর্ডারও হয়েছে। কার্তিক মাসের আগে মনে হয় ঠিকাদার কাজ শুরু করতে পারবে না।’
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) গোসাইরহাট উপজেলা কার্যালয়ের প্রকৌশলী দশরথ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘আনন্দবাজারের সেতুটির টেন্ডার ও ওয়ার্ক অর্ডার হয়েছে। মাদারীপুরের এক ঠিকাদার কাজ পেয়েছেন।
বর্ষা মৌসুম চলে গেলেই কাজ শুরু করা হবে।’
শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার নাগেরপাড়া-খাসেরহাট সড়কের ওপর নির্মিত একটি সেতুর মধ্যে গর্ত হয়ে রড বের হয়ে গেছে। ভাঙা সেতুর ওপর কাঠের তক্তা বিছিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে স্থানীয়রা। তবে উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) কার্যালয় বলছে, বর্ষা মৌসুম চলে গেলেই সেতুর সংস্কারকাজ শুরু করা হবে।
জানা গেছে, উপজেলার নাগেরপাড়া-খাসেরহাট সড়কের ওপর নাগেরপাড়া ইউনিয়নের বড়কাচনার আনন্দবাজারের পাশের সেতুটি দীর্ঘদিন ধরে ভাঙা রয়েছে। কিন্তু এর সংস্কারে এলজিইডি থেকে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। ফলে কয়েক হাজার মানুষকে এই সেতু দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। সেতুটির দুই পাশের রেলিং ভেঙে গেছে অনেক আগে। সেতুর মাঝে বড় বড় গর্ত হওয়ায় কাঠের তক্তার চালি বিছিয়ে দিয়ে কোনোরকমে চলাচল অব্যাহত রয়েছে। এতে যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। অন্যদিকে মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার খাসেরহাট-কাচারীবাজার-নাগেরপাড়ার মূল সড়কটি দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে পড়ে আছে। ওই সড়ক দিয়ে কোনো যানবাহন যাতায়াত করা সম্ভব নয় বলেই বিকল্প সড়ক হিসেবে সাধারণ মানুষ বড়কাচনার আনন্দবাজার সড়ক হয়ে যাতায়াত করে। কিন্তু বিকল্প এই সড়কেও বিষফোড়া হয়ে উঠেছে ভাঙা সেতুটি।
সরেজমিনে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সেতুটি ভেঙে যাওয়ার পরে পুনঃস্থাপনের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। সেতুটি দিয়ে প্রতিদিন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ হাজারো মানুষ ঝুঁকি নিয়ে পার হচ্ছে। সাইকেল ও মোটরসাইকেল, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ঝুঁকি নিয়ে পার হলেও বড় কোনো
যানবাহন সেতুটি দিয়ে চলাচল করতে পারছে না।
কলেজশিক্ষার্থী আরিফুর রহমান বলেন, ‘প্রতিদিন নাগেরপাড়া বাজারে যেতে ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি পার হতে হয়। এ ছাড়া উপজেলার সদর গোসাইরহাটে যেতে হলেও এ পথ দিয়ে যেতে হয়। সেতুটি ভেঙে যাওয়ায় এর ওপর কাঠ বিছিয়ে দিলেও যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
নাগেরপাড়া দাখিল মাদ্রাসার সুপারিনটেনডেন্ট মাওলানা আবুল হাসানাত বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরেই সেতুটি ভাঙা রয়েছে। ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে। দ্রুত সেতুটি নির্মাণ করার দাবি জানাচ্ছি।’
নাগেরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক খান বলেন, ‘সেতুটি পুনর্নির্মাণের জন্য টেন্ডার হয়েছে। ওয়ার্ক অর্ডারও হয়েছে। কার্তিক মাসের আগে মনে হয় ঠিকাদার কাজ শুরু করতে পারবে না।’
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) গোসাইরহাট উপজেলা কার্যালয়ের প্রকৌশলী দশরথ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘আনন্দবাজারের সেতুটির টেন্ডার ও ওয়ার্ক অর্ডার হয়েছে। মাদারীপুরের এক ঠিকাদার কাজ পেয়েছেন।
বর্ষা মৌসুম চলে গেলেই কাজ শুরু করা হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে