সখীপুর প্রতিনিধি
সখীপুরে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে ভার্মি কম্পোস্ট সার, যাকে স্থানীয়ভাবে কেঁচো সারও বলা হয়। কম দাম, অধিক কার্যকারিতা ও পরিবেশবান্ধব হওয়ায় এ সার ব্যবহারে অনেক কৃষকেই এখন আগ্রহী হচ্ছেন। হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা, গবাদিপশুর গোবর, শাকসবজির উচ্ছিষ্ট, খোসা ও কচুরিপানার মিশ্রণে প্রাকৃতিক উপায়ে উৎপাদন করা হয় কেঁচো সার, যা ভার্মি কম্পোস্ট সার নামে পরিচিত। পচনশীল দ্রব্য দিয়ে তৈরি ভার্মি কম্পোস্ট সার ব্যবহারে জমির গুণগত মান ঠিক থাকে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার একটি ফসল বা গাছের সুষম খাদ্যের যোগান দেয়। যেখানে রাসায়নিক সারে কেবল এক বা দুইটি খাদ্য উপাদান থাকে সেখানে ভার্মি কম্পোস্টে রয়েছে সুষম খাদ্য উপাদান। কেঁচো সার উৎপাদনে এপিজিক ও এন্ডিজিক নামক কেঁচো ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এর ফলে মাটিতে অণুজীবের পরিমাণ বৃদ্ধির পাশাপাশি বাতাস চলাচল বৃদ্ধি পায়। সাধারণত রিং পদ্ধতিতে ভার্মি কম্পোস্ট উৎপাদিত হয়।
কলার বাকলসহ বিভিন্ন ঘাস, লতাপাতা দিয়ে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে প্রায় এক সপ্তাহ রেখে দিতে হয়। পরে রিংয়ের মধ্যে ২০০ গ্রাম এপিজিক ও এন্ডিজিক কেঁচো মিশিয়ে রাখতে হয়। এভাবেই তৈরি হয় ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার। এ সার মাটির উর্বরতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকর ও পরিবেশবান্ধব।
উপজেলার বোয়ালী পশ্চিমপাড়া গ্রামের কৃষক আলফাজ আল মোমেন বলেন, উপজেলা কৃষি কার্যালয় থেকে ১০টি রিং, ৫টি স্থায়ী ভার্মি কম্পোস্ট হাউস, কেঁচোসহ ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। সাধারণত একটি রিং দিয়ে ৫০ কেজি ভার্মি কম্পোস্ট তৈরি করা যায়। সার তৈরিতে প্রয়োজন হয় কেঁচো, পচা গোবর, হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা, তরকারির খোসা ও কচুরিপানা। সব উপকরণ না পেলেও কেঁচো, কলার খোসা ও পচা গোবর দিয়ে এ সার তৈরি করা যায়।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মতিউর রহমান জানান, ৫০ কেজি ভার্মি কম্পোস্ট উৎপাদন করতে সময় লাগবে এক থেকে দেড় মাস। ৫০ কেজি সার ৩০ শতক জমিতে ব্যবহার করা যায়। ভার্মি কম্পোস্ট তৈরিতে তেমন খরচ না হওয়ায় কৃষকেরা আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন।
এ বিষয়ে উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা নিয়ন্তা বর্মন জানান, অনাবাদি পতিত জমি ও বসতবাড়ির আঙিনায় পারিবারিক পুষ্টিবাগান প্রকল্পের আওতায় আমরা উপজেলার বোয়ালী গ্রামের কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে ভার্মি কম্পোস্ট তৈরির উপকরণ বিতরণ করেছি। এ সারের উপকারিতা দেখে দিন দিন কৃষকেরা নিজ খরচেই এ সার তৈরি করছেন। ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো কম্পোস্ট উৎকৃষ্ট মানের জৈব সার।
সখীপুরে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে ভার্মি কম্পোস্ট সার, যাকে স্থানীয়ভাবে কেঁচো সারও বলা হয়। কম দাম, অধিক কার্যকারিতা ও পরিবেশবান্ধব হওয়ায় এ সার ব্যবহারে অনেক কৃষকেই এখন আগ্রহী হচ্ছেন। হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা, গবাদিপশুর গোবর, শাকসবজির উচ্ছিষ্ট, খোসা ও কচুরিপানার মিশ্রণে প্রাকৃতিক উপায়ে উৎপাদন করা হয় কেঁচো সার, যা ভার্মি কম্পোস্ট সার নামে পরিচিত। পচনশীল দ্রব্য দিয়ে তৈরি ভার্মি কম্পোস্ট সার ব্যবহারে জমির গুণগত মান ঠিক থাকে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার একটি ফসল বা গাছের সুষম খাদ্যের যোগান দেয়। যেখানে রাসায়নিক সারে কেবল এক বা দুইটি খাদ্য উপাদান থাকে সেখানে ভার্মি কম্পোস্টে রয়েছে সুষম খাদ্য উপাদান। কেঁচো সার উৎপাদনে এপিজিক ও এন্ডিজিক নামক কেঁচো ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এর ফলে মাটিতে অণুজীবের পরিমাণ বৃদ্ধির পাশাপাশি বাতাস চলাচল বৃদ্ধি পায়। সাধারণত রিং পদ্ধতিতে ভার্মি কম্পোস্ট উৎপাদিত হয়।
কলার বাকলসহ বিভিন্ন ঘাস, লতাপাতা দিয়ে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে প্রায় এক সপ্তাহ রেখে দিতে হয়। পরে রিংয়ের মধ্যে ২০০ গ্রাম এপিজিক ও এন্ডিজিক কেঁচো মিশিয়ে রাখতে হয়। এভাবেই তৈরি হয় ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার। এ সার মাটির উর্বরতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকর ও পরিবেশবান্ধব।
উপজেলার বোয়ালী পশ্চিমপাড়া গ্রামের কৃষক আলফাজ আল মোমেন বলেন, উপজেলা কৃষি কার্যালয় থেকে ১০টি রিং, ৫টি স্থায়ী ভার্মি কম্পোস্ট হাউস, কেঁচোসহ ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। সাধারণত একটি রিং দিয়ে ৫০ কেজি ভার্মি কম্পোস্ট তৈরি করা যায়। সার তৈরিতে প্রয়োজন হয় কেঁচো, পচা গোবর, হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা, তরকারির খোসা ও কচুরিপানা। সব উপকরণ না পেলেও কেঁচো, কলার খোসা ও পচা গোবর দিয়ে এ সার তৈরি করা যায়।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মতিউর রহমান জানান, ৫০ কেজি ভার্মি কম্পোস্ট উৎপাদন করতে সময় লাগবে এক থেকে দেড় মাস। ৫০ কেজি সার ৩০ শতক জমিতে ব্যবহার করা যায়। ভার্মি কম্পোস্ট তৈরিতে তেমন খরচ না হওয়ায় কৃষকেরা আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন।
এ বিষয়ে উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা নিয়ন্তা বর্মন জানান, অনাবাদি পতিত জমি ও বসতবাড়ির আঙিনায় পারিবারিক পুষ্টিবাগান প্রকল্পের আওতায় আমরা উপজেলার বোয়ালী গ্রামের কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে ভার্মি কম্পোস্ট তৈরির উপকরণ বিতরণ করেছি। এ সারের উপকারিতা দেখে দিন দিন কৃষকেরা নিজ খরচেই এ সার তৈরি করছেন। ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো কম্পোস্ট উৎকৃষ্ট মানের জৈব সার।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৫ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে