সিলেট প্রতিনিধি
নিরবচ্ছিন্ন অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত করতে সিলেটের দুটি হাসপাতালে বসানো হবে অক্সিজেন জেনারেটর প্ল্যান্ট। সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালে এই প্ল্যান্ট বসানো হবে। ইতিমধ্যে স্থান নির্ধারণ করে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগীয় পরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় জানান, ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০ হাজার লিটারের এবং শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালে ৫ হাজার লিটারের অক্সিজেন প্ল্যান্ট বসানো হবে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে এ দুই হাসপাতালে প্ল্যান্ট বসানোর স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। পরে এ বিষয়ে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগে।
সিলেটের এ দুটিসহ সব হাসপাতালে বর্তমানে কেন্দ্রীয় সঞ্চালন লাইন কিংবা সিলিন্ডারের মাধ্যমে ভ্যাকুয়াম ইনসালটেড এভাপরাটর (ভিআইই) ট্যাংক থেকে অক্সিজেন সরবরাহ করা হয় রোগীদের। দু-এক দিন পরপরই গাড়ি দিয়ে অক্সিজেন নিয়ে এসে ভিআইই ট্যাংক বা সিলিন্ডার পূরণ করা হয়।
ভারত থেকে আমদানি করা ও চট্টগ্রামে উৎপাদিত অক্সিজেনের ওপর নির্ভরশীল দেশের হাসপাতালগুলো। এ প্রক্রিয়ায় সিলেটে অক্সিজেন সরবরাহে অনেক সময়ই দেরি হয়ে যায়। তখন অক্সিজেনের সংকট দেখা দেয় হাসপাতালগুলোতে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, অক্সিজেন জেনারেটর প্ল্যান্ট স্থাপন করা হলে গাড়িযোগে অক্সিজেন সরবরাহের প্রয়োজন পড়বে না। কারণ, অক্সিজেন জেনারেটর প্ল্যান্ট বাতাস থেকে অক্সিজেন শুষে নেয়। এরপর প্ল্যান্টে ফিল্টারসহ অন্যান্য প্রক্রিয়ায় অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়ানো হয়। সেই অক্সিজেন সরবরাহ করা হয় হাসপাতালের রোগীদের।
২০২০ সালের ২ জুন কোভিড-১৯ রেসপন্স ইমার্জেন্সি অ্যাসিস্ট্যান্স প্রজেক্ট (সিআরইএপি) শীর্ষক প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) অনুমোদন পায়। এ প্রকল্পের মোট প্রাক্কলিত ব্যয় ১ হাজার ৩৬৪ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। ২০২০ সালের ১ এপ্রিল থেকে ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে।
প্রকল্পের আওতায় কোভিড-১৯ মোকাবিলায় সক্ষমতা বৃদ্ধিসহ সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নতির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এই প্রকল্পে অর্থায়ন করছে।
এ প্রকল্পের আওতায় সারা দেশে ৩০টি অক্সিজেন জেনারেটর প্ল্যান্ট বসানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। এসব প্ল্যান্ট বসাতে প্রাক্কলিত ব্যয় ৬৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এ হিসেবে একেকটি প্ল্যান্টে খরচ হবে ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা। সিলেটে দুটি প্ল্যান্ট বসাতে খরচ হবে ৫ কোটি টাকা।
এদিকে গত ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশকে ১০০টি অক্সিজেন জেনারেটর অনুদান দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। ফলে ৩০টি প্ল্যান্ট বসাতে জেনারেটর কেনার সিদ্ধান্ত বাতিল হতে পারে। অনুদানের অক্সিজেন জেনারেটর দিয়েই বসানো হতে পারে প্ল্যান্ট। এক্ষেত্রে খরচ অনেকটাই কমে আসবে।
সিলেটের ডেপুটি সিভিল সার্জন জন্মেজয় দত্ত বলেন, ‘অক্সিজেন প্ল্যান্ট বসানোর জন্য মন্ত্রণালয় থেকে স্থান নির্ধারণ করে পাঠাতে বলা হয়েছিল; সেটি পাঠানো হয়েছে। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজ শুরু হবে।’
নিরবচ্ছিন্ন অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত করতে সিলেটের দুটি হাসপাতালে বসানো হবে অক্সিজেন জেনারেটর প্ল্যান্ট। সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালে এই প্ল্যান্ট বসানো হবে। ইতিমধ্যে স্থান নির্ধারণ করে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগীয় পরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় জানান, ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০ হাজার লিটারের এবং শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালে ৫ হাজার লিটারের অক্সিজেন প্ল্যান্ট বসানো হবে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে এ দুই হাসপাতালে প্ল্যান্ট বসানোর স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। পরে এ বিষয়ে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগে।
সিলেটের এ দুটিসহ সব হাসপাতালে বর্তমানে কেন্দ্রীয় সঞ্চালন লাইন কিংবা সিলিন্ডারের মাধ্যমে ভ্যাকুয়াম ইনসালটেড এভাপরাটর (ভিআইই) ট্যাংক থেকে অক্সিজেন সরবরাহ করা হয় রোগীদের। দু-এক দিন পরপরই গাড়ি দিয়ে অক্সিজেন নিয়ে এসে ভিআইই ট্যাংক বা সিলিন্ডার পূরণ করা হয়।
ভারত থেকে আমদানি করা ও চট্টগ্রামে উৎপাদিত অক্সিজেনের ওপর নির্ভরশীল দেশের হাসপাতালগুলো। এ প্রক্রিয়ায় সিলেটে অক্সিজেন সরবরাহে অনেক সময়ই দেরি হয়ে যায়। তখন অক্সিজেনের সংকট দেখা দেয় হাসপাতালগুলোতে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, অক্সিজেন জেনারেটর প্ল্যান্ট স্থাপন করা হলে গাড়িযোগে অক্সিজেন সরবরাহের প্রয়োজন পড়বে না। কারণ, অক্সিজেন জেনারেটর প্ল্যান্ট বাতাস থেকে অক্সিজেন শুষে নেয়। এরপর প্ল্যান্টে ফিল্টারসহ অন্যান্য প্রক্রিয়ায় অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়ানো হয়। সেই অক্সিজেন সরবরাহ করা হয় হাসপাতালের রোগীদের।
২০২০ সালের ২ জুন কোভিড-১৯ রেসপন্স ইমার্জেন্সি অ্যাসিস্ট্যান্স প্রজেক্ট (সিআরইএপি) শীর্ষক প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) অনুমোদন পায়। এ প্রকল্পের মোট প্রাক্কলিত ব্যয় ১ হাজার ৩৬৪ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। ২০২০ সালের ১ এপ্রিল থেকে ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে।
প্রকল্পের আওতায় কোভিড-১৯ মোকাবিলায় সক্ষমতা বৃদ্ধিসহ সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নতির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এই প্রকল্পে অর্থায়ন করছে।
এ প্রকল্পের আওতায় সারা দেশে ৩০টি অক্সিজেন জেনারেটর প্ল্যান্ট বসানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। এসব প্ল্যান্ট বসাতে প্রাক্কলিত ব্যয় ৬৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এ হিসেবে একেকটি প্ল্যান্টে খরচ হবে ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা। সিলেটে দুটি প্ল্যান্ট বসাতে খরচ হবে ৫ কোটি টাকা।
এদিকে গত ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশকে ১০০টি অক্সিজেন জেনারেটর অনুদান দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। ফলে ৩০টি প্ল্যান্ট বসাতে জেনারেটর কেনার সিদ্ধান্ত বাতিল হতে পারে। অনুদানের অক্সিজেন জেনারেটর দিয়েই বসানো হতে পারে প্ল্যান্ট। এক্ষেত্রে খরচ অনেকটাই কমে আসবে।
সিলেটের ডেপুটি সিভিল সার্জন জন্মেজয় দত্ত বলেন, ‘অক্সিজেন প্ল্যান্ট বসানোর জন্য মন্ত্রণালয় থেকে স্থান নির্ধারণ করে পাঠাতে বলা হয়েছিল; সেটি পাঠানো হয়েছে। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজ শুরু হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪