রাহুল শর্মা, ঢাকা
চলতি বছর শুরু হয়েছে নতুন শিক্ষাক্রম। লক্ষ্য শিক্ষাব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন। এই পরিবর্তনে মুখ্য ভূমিকা পালন করবেন শিক্ষকেরা। কিন্তু শিক্ষাবর্ষ শুরুর পর পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও শেষ হয়নি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম। মাধ্যমিক ও প্রাথমিক পর্যায়ে এখনো ছয় লাখের বেশি শিক্ষকের প্রশিক্ষণ বাকি। যদিও গত বছরের নভেম্বরের মধ্যে শিক্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ করার বাধ্যতামূলক ছিল। আর প্রশিক্ষণের মান নিয়েও রয়েছে বিস্তর অভিযোগ।
শিক্ষাবিদেরা বলছেন, শিক্ষাবর্ষ শুরুর পাঁচ মাসেও নতুন শিক্ষাক্রমের শিক্ষক প্রশিক্ষণ গ্রহণ কার্যক্রম শেষ না হওয়া দুঃখজনক। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। নতুন শিক্ষাক্রমের বাস্তবায়নও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
চলতি বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রমে পাঠদান শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে আগামী বছর থেকে অন্যান্য শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম শুরু হবে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) সূত্র জানায়, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষকদের অনলাইন ও সরাসরি পাঁচ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। তবে প্রশিক্ষণের মান নিয়ে শিক্ষকেরা সন্তুষ্ট নন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে অন্তত ১৫ জন শিক্ষক জানান, নতুন শিক্ষাক্রমের অনলাইন ও সরাসরি প্রশিক্ষণের মান সন্তোষজনক ছিল না। ফলে অনেক বিষয় তাঁদের কাছে পরিষ্কার নয়। এতে নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী ক্লাস পরিচালনা করা কঠিন হয়ে পড়ছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এস এম হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের আগে শিক্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ করা উচিত ছিল। সেটা হয়নি, আর এর পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও প্রশিক্ষণ শেষ করতে না পারা দুঃখজনক। মানসম্মত প্রশিক্ষণ না থাকায় শিক্ষকেরাও বিব্রতকর অবস্থায় পড়ছেন। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা।
নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে তাড়াহুড়া করায় এ ধরনের পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে বলে মনে করেন অধ্যাপক হাফিজুর। তিনি বলেন, দ্রুত প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ করা উচিত।
দ্রুত প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ করার আহ্বান জানিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) সাবেক মহাপরিচালক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুকও। তিনি বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষক প্রশিক্ষণ খুবই জরুরি। যত দ্রুত সম্ভব প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ করা উচিত।
মাউশি থেকে জানা যায়, ‘ডেসিমনেশন অব নিউ কারিকুলাম স্কিম’—প্রকল্পের আওতায় মাধ্যমিক পর্যায়ে সারা দেশে শ্রেণিশিক্ষক, প্রধান শিক্ষক, মাস্টার ট্রেইনারদের অনলাইন ও সরাসরি প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু ৮ মে পর্যন্ত পাওয়া তথ্য বলছে, এখনো ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫২৬ জন শিক্ষকের প্রশিক্ষণ বাকি। এর মধ্যে শ্রেণিশিক্ষক রয়েছেন ১ লাখ ৩৭ হাজার ২১০ জন, উপজেলা প্রশিক্ষক ৮৮০ জন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান ৪ হাজার ৪৩৬ জন।
প্রকল্প সূত্র বলছে, গত বছরের নভেম্বরের মধ্যে জেলা পর্যায়ের প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণের বাধ্যবাধকতা ছিল। কিন্তু নানা জটিলতায় তা সম্ভব হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে ৭ মে অনুষ্ঠিত সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায়।
ওই সভায় ডেসিমনেশন অব নিউ কারিকুলাম স্কিমের পরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মাহফুজ আলী মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষক প্রশিক্ষণের অগ্রগতি প্রতিবেদন তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১-এর আলোকে প্রণীত ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে বাস্তবায়নের নিমিত্তে নভেম্বর ২০২২-এর মধ্যে জেলা পর্যায়ের প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণের বাধ্যবাধকতা ছিল।
প্রাথমিক পর্যায়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশাপাশি কিন্ডারগার্টেন স্কুল এবং ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। সাড়ে সাত লাখের বেশি শিক্ষককে এই প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হবে। ৮ মে পর্যন্ত পাওয়া শিক্ষক প্রশিক্ষণের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কিন্ডারগার্টেনের ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৮৩৭ শিক্ষকের প্রশিক্ষণ এখনো বাকি। আর বেসরকারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার ১ লাখ ২০ হাজার ৫৯৮ জন শিক্ষকের প্রশিক্ষণ এখনো বাকি।
এ বিষয়ে এনসিটিবি সদস্য (প্রাথমিক শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষকের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ। আর যেসব শিক্ষক এখনো প্রশিক্ষণের বাইরে রয়েছেন, তাঁরা বেসরকারি কিন্ডারগার্টেন ও ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে এনসিটিবি সদস্য (শিক্ষাক্রম) মো. মশিউজ্জামান বলেন, ‘এসএসসি পরীক্ষা, রমজানসহ বিভিন্ন কারণে ট্রেনিং কার্যক্রম সঠিক সময়ে শেষ করা সম্ভব হয়নি। আশা করছি, খুব শিগগিরই ট্রেনিং কার্যক্রম শেষ করা সম্ভব হবে।’
চলতি বছর শুরু হয়েছে নতুন শিক্ষাক্রম। লক্ষ্য শিক্ষাব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন। এই পরিবর্তনে মুখ্য ভূমিকা পালন করবেন শিক্ষকেরা। কিন্তু শিক্ষাবর্ষ শুরুর পর পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও শেষ হয়নি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম। মাধ্যমিক ও প্রাথমিক পর্যায়ে এখনো ছয় লাখের বেশি শিক্ষকের প্রশিক্ষণ বাকি। যদিও গত বছরের নভেম্বরের মধ্যে শিক্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ করার বাধ্যতামূলক ছিল। আর প্রশিক্ষণের মান নিয়েও রয়েছে বিস্তর অভিযোগ।
শিক্ষাবিদেরা বলছেন, শিক্ষাবর্ষ শুরুর পাঁচ মাসেও নতুন শিক্ষাক্রমের শিক্ষক প্রশিক্ষণ গ্রহণ কার্যক্রম শেষ না হওয়া দুঃখজনক। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। নতুন শিক্ষাক্রমের বাস্তবায়নও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
চলতি বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রমে পাঠদান শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে আগামী বছর থেকে অন্যান্য শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম শুরু হবে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) সূত্র জানায়, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষকদের অনলাইন ও সরাসরি পাঁচ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। তবে প্রশিক্ষণের মান নিয়ে শিক্ষকেরা সন্তুষ্ট নন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে অন্তত ১৫ জন শিক্ষক জানান, নতুন শিক্ষাক্রমের অনলাইন ও সরাসরি প্রশিক্ষণের মান সন্তোষজনক ছিল না। ফলে অনেক বিষয় তাঁদের কাছে পরিষ্কার নয়। এতে নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী ক্লাস পরিচালনা করা কঠিন হয়ে পড়ছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এস এম হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের আগে শিক্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ করা উচিত ছিল। সেটা হয়নি, আর এর পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও প্রশিক্ষণ শেষ করতে না পারা দুঃখজনক। মানসম্মত প্রশিক্ষণ না থাকায় শিক্ষকেরাও বিব্রতকর অবস্থায় পড়ছেন। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা।
নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে তাড়াহুড়া করায় এ ধরনের পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে বলে মনে করেন অধ্যাপক হাফিজুর। তিনি বলেন, দ্রুত প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ করা উচিত।
দ্রুত প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ করার আহ্বান জানিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) সাবেক মহাপরিচালক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুকও। তিনি বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষক প্রশিক্ষণ খুবই জরুরি। যত দ্রুত সম্ভব প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ করা উচিত।
মাউশি থেকে জানা যায়, ‘ডেসিমনেশন অব নিউ কারিকুলাম স্কিম’—প্রকল্পের আওতায় মাধ্যমিক পর্যায়ে সারা দেশে শ্রেণিশিক্ষক, প্রধান শিক্ষক, মাস্টার ট্রেইনারদের অনলাইন ও সরাসরি প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু ৮ মে পর্যন্ত পাওয়া তথ্য বলছে, এখনো ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫২৬ জন শিক্ষকের প্রশিক্ষণ বাকি। এর মধ্যে শ্রেণিশিক্ষক রয়েছেন ১ লাখ ৩৭ হাজার ২১০ জন, উপজেলা প্রশিক্ষক ৮৮০ জন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান ৪ হাজার ৪৩৬ জন।
প্রকল্প সূত্র বলছে, গত বছরের নভেম্বরের মধ্যে জেলা পর্যায়ের প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণের বাধ্যবাধকতা ছিল। কিন্তু নানা জটিলতায় তা সম্ভব হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে ৭ মে অনুষ্ঠিত সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায়।
ওই সভায় ডেসিমনেশন অব নিউ কারিকুলাম স্কিমের পরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মাহফুজ আলী মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষক প্রশিক্ষণের অগ্রগতি প্রতিবেদন তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১-এর আলোকে প্রণীত ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে বাস্তবায়নের নিমিত্তে নভেম্বর ২০২২-এর মধ্যে জেলা পর্যায়ের প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণের বাধ্যবাধকতা ছিল।
প্রাথমিক পর্যায়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশাপাশি কিন্ডারগার্টেন স্কুল এবং ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। সাড়ে সাত লাখের বেশি শিক্ষককে এই প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হবে। ৮ মে পর্যন্ত পাওয়া শিক্ষক প্রশিক্ষণের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কিন্ডারগার্টেনের ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৮৩৭ শিক্ষকের প্রশিক্ষণ এখনো বাকি। আর বেসরকারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার ১ লাখ ২০ হাজার ৫৯৮ জন শিক্ষকের প্রশিক্ষণ এখনো বাকি।
এ বিষয়ে এনসিটিবি সদস্য (প্রাথমিক শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষকের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ। আর যেসব শিক্ষক এখনো প্রশিক্ষণের বাইরে রয়েছেন, তাঁরা বেসরকারি কিন্ডারগার্টেন ও ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে এনসিটিবি সদস্য (শিক্ষাক্রম) মো. মশিউজ্জামান বলেন, ‘এসএসসি পরীক্ষা, রমজানসহ বিভিন্ন কারণে ট্রেনিং কার্যক্রম সঠিক সময়ে শেষ করা সম্ভব হয়নি। আশা করছি, খুব শিগগিরই ট্রেনিং কার্যক্রম শেষ করা সম্ভব হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে