হুমায়ুন মাসুদ, চট্টগ্রাম
ঋণ নেওয়ার পর পরিশোধ না করায় ২০১৭ সালে জুয়েল ট্রেডার্সের বিরুদ্ধে অর্থঋণ আদালতে মামলা করে ঢাকা ব্যাংক। ওই মামলায় সমন জারির পর বিবাদী পক্ষের লিখিত জবাবের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৯ সালে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির (এডিআর) জন্য আইনজীবী ভাস্কর রায় চৌধুরীকে মধ্যস্থতাকারী নিযুক্ত করে আদালত। এরপর মধ্যস্থতাকারী ফয়সালামূলক বৈঠকের জন্য ১০ দফায় ডাকলেও বিবাদী পক্ষ হাজির হয়নি। পরে মধ্যস্থতায় ব্যর্থ হয়ে আইনজীবী ভাস্কর রায় চৌধুরী আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা ব্যাংকের আইনজীবী তৌহিদুল আলম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফয়সালামূলক বৈঠকে মামলাটি নিষ্পত্তি না হওয়ায় আমরা ৫ থেকে ৬ মাসের মতো পিছিয়ে গেছি। মধ্যস্থতা করার জন্যই এই সময়টা পার করতে হয়েছে। যদি বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির এই পর্যায়টা না থাকত, তাহলে ৬ মাসে মামলাটি ওয়ারেন্ট জারির পর্যায়ে চলে যেত।’ প্রতিষ্ঠানটির কাছে ঢাকা ব্যাংকের ১ কোটি ১২ লাখ টাকা ঋণ আছে বলে জানান এই আইনজীবী।
অর্থঋণ আদালত আইন ২০০৩ সালের পঞ্চম অধ্যায়ে ফয়সালামূলক বৈঠক ও মধ্যস্থতার মাধ্যমে বিকল্প বিরোধ-নিষ্পত্তির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
আইনের ২১ ধারায় বলা আছে, অর্থলগ্নি প্রতিষ্ঠানের দায়েরকৃত সুদসহ ঋণ আদায়ের মামলায় বিবাদী পক্ষ লিখিত বক্তব্য পেশ করার পর অর্থঋণ আদালতের পরিচালনাকারী জজ ওই মামলার পরবর্তী সব কার্যক্রম স্থগিত রেখে ফয়সালামূলক বৈঠক ডাকবেন। তাতে মামলার পক্ষগুলো এবং তাঁদের আইনজীবী ও প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। ফয়সালা বা নিষ্পত্তিমূলক বৈঠক গোপনীয়তার মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে। এমন বৈঠকে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো কোনো সমঝোতায় পৌঁছালে সমঝোতার শর্তাবলি উল্লেখ করে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো একটি চুক্তি স্বাক্ষর করবেন। উপস্থিত আইনজীবী ও প্রতিনিধিরা তা সত্যায়িত করবেন। এই চুক্তির ভিত্তিতে আদালত একটি আদেশ বা ডিক্রি জারি করবেন।
আইনে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির বিষয়টি বাধ্যতামূলক করায় অর্থঋণ আদালতের প্রতিটি মামলায় এই পর্যায়টিকে অনুসরণ করতে হয়। মামলায় সমন জারির পর বিবাদী লিখিত জবাব দেওয়ার পর বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য মধ্যস্থতাকারী নিয়োগ করে আদালত। দুই পক্ষের সম্মতিতে একজন আইনজীবীকে মধ্যস্থতাকারী নিযুক্ত করার পর মধ্যস্থতা করার জন্য তাঁকে ৬০ দিনের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়। এই সময়ের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী দুই পক্ষকে নিয়ে তিনি ফয়সালামূলক বৈঠক করেন। এরপর মধ্যস্থতায় আসলে আদালত সেটি প্রতিবেদন আকারে জানান। আর মধ্যস্থতায় না আসলে সেটিও প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন।
অর্থঋণ আদালতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আদালতে করা ৯৫ শতাংশের বেশি মামলায় ফয়সালামূলক বৈঠকে কোনো সমাধান হয় না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বিবাদী পক্ষ ফয়সালামূলক বৈঠকে হাজির হয় না। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে হাজির হলেও এমন শর্ত দেন, যেটি বাদীর গ্রহণ করা সম্ভব হয় না। যে কারণে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির উদ্যোগটি ভেস্তে যায়। পরবর্তী সময়ে আবারও বিচারিক নিয়মে মামলাগুলো নিষ্পত্তি করতে হয়।
২০২১ সালে চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালত ১ হাজার ৪০০টির বেশি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। একই সময়ে ৮০০ থেকে সাড়ে ৮০০ মামলায় চূড়ান্ত রায় দিয়েছেন আদালত। এসব মামলায় বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল। কিন্তু একটি মামলায়ও ফয়সালামূলক বৈঠকে সমাধান হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থঋণ আদালতের বেঞ্চ সহকারী রেজাউল করিম শাহেদ বলেন, ‘গত এক বছরে ৮০০ থেকে সাড়ে ৮০০ মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। তবে একটি মামলাও বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব হয়নি। প্রত্যেকটি মামলায় বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে সমাধান করার চেষ্টা হয়েছিল।’
অর্থঋণ আদালতের আইনজীবী আল আমিন খান বলেন, ‘আমাদের যখন আদালত থেকে মধ্যস্থতাকারী নিযুক্ত করা হয়, তখন আমরা দুই পক্ষকে বৈঠকে ডাকি। তাঁদের চিঠি দিয়ে বৈঠকের তারিখ এবং সময় জানিয়ে দিই। কিন্তু প্রায় সময় বিবাদী পক্ষ হাজির থাকে না। বসার জন্য কয়েক দফায় চিঠি দেওয়ার পরও তাদের কোনো রেসপন্স থাকে না। এমনকি তাদের আইনজীবীর কল পর্যন্ত রিসিভ করে না। আবারও কখনো হাজির হলে, এমন কিছু শর্ত দেন যেটি বাদী পক্ষ মানতে পারে না। আবার অনেক ক্ষেত্রে বাদী পক্ষও ছাড় দিতে চায় না। তখন বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয় না।’
আইনজীবী আল আমিন খান আরও বলেন, ‘আমি ৮ বছর ধরে অর্থঋণ আদালতে আইনজীবী হিসেবে কাজ করছি। দীর্ঘ এই সময়ে একটি মামলাও বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে সমাধান হয়েছে দেখিনি।’
এক প্রশ্নের জবাবে এই আইনজীবী বলেন, ‘অন্য আদালতে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির একটা সুফল পাওয়া গেলেও, অর্থঋণ আদালতের ক্ষেত্রে এটি আরও ভোগান্তি বাড়িয়েছে। বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির কারণে মামলার বিচারকাজ দীর্ঘায়িত হচ্ছে। পাশাপাশি বাদী পক্ষ আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হন। কারণ মধ্যস্থতাকারীর ফি তাদেরই বহন করতে হয়।’
ঋণ নেওয়ার পর পরিশোধ না করায় ২০১৭ সালে জুয়েল ট্রেডার্সের বিরুদ্ধে অর্থঋণ আদালতে মামলা করে ঢাকা ব্যাংক। ওই মামলায় সমন জারির পর বিবাদী পক্ষের লিখিত জবাবের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৯ সালে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির (এডিআর) জন্য আইনজীবী ভাস্কর রায় চৌধুরীকে মধ্যস্থতাকারী নিযুক্ত করে আদালত। এরপর মধ্যস্থতাকারী ফয়সালামূলক বৈঠকের জন্য ১০ দফায় ডাকলেও বিবাদী পক্ষ হাজির হয়নি। পরে মধ্যস্থতায় ব্যর্থ হয়ে আইনজীবী ভাস্কর রায় চৌধুরী আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা ব্যাংকের আইনজীবী তৌহিদুল আলম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফয়সালামূলক বৈঠকে মামলাটি নিষ্পত্তি না হওয়ায় আমরা ৫ থেকে ৬ মাসের মতো পিছিয়ে গেছি। মধ্যস্থতা করার জন্যই এই সময়টা পার করতে হয়েছে। যদি বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির এই পর্যায়টা না থাকত, তাহলে ৬ মাসে মামলাটি ওয়ারেন্ট জারির পর্যায়ে চলে যেত।’ প্রতিষ্ঠানটির কাছে ঢাকা ব্যাংকের ১ কোটি ১২ লাখ টাকা ঋণ আছে বলে জানান এই আইনজীবী।
অর্থঋণ আদালত আইন ২০০৩ সালের পঞ্চম অধ্যায়ে ফয়সালামূলক বৈঠক ও মধ্যস্থতার মাধ্যমে বিকল্প বিরোধ-নিষ্পত্তির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
আইনের ২১ ধারায় বলা আছে, অর্থলগ্নি প্রতিষ্ঠানের দায়েরকৃত সুদসহ ঋণ আদায়ের মামলায় বিবাদী পক্ষ লিখিত বক্তব্য পেশ করার পর অর্থঋণ আদালতের পরিচালনাকারী জজ ওই মামলার পরবর্তী সব কার্যক্রম স্থগিত রেখে ফয়সালামূলক বৈঠক ডাকবেন। তাতে মামলার পক্ষগুলো এবং তাঁদের আইনজীবী ও প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। ফয়সালা বা নিষ্পত্তিমূলক বৈঠক গোপনীয়তার মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে। এমন বৈঠকে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো কোনো সমঝোতায় পৌঁছালে সমঝোতার শর্তাবলি উল্লেখ করে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো একটি চুক্তি স্বাক্ষর করবেন। উপস্থিত আইনজীবী ও প্রতিনিধিরা তা সত্যায়িত করবেন। এই চুক্তির ভিত্তিতে আদালত একটি আদেশ বা ডিক্রি জারি করবেন।
আইনে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির বিষয়টি বাধ্যতামূলক করায় অর্থঋণ আদালতের প্রতিটি মামলায় এই পর্যায়টিকে অনুসরণ করতে হয়। মামলায় সমন জারির পর বিবাদী লিখিত জবাব দেওয়ার পর বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য মধ্যস্থতাকারী নিয়োগ করে আদালত। দুই পক্ষের সম্মতিতে একজন আইনজীবীকে মধ্যস্থতাকারী নিযুক্ত করার পর মধ্যস্থতা করার জন্য তাঁকে ৬০ দিনের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়। এই সময়ের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী দুই পক্ষকে নিয়ে তিনি ফয়সালামূলক বৈঠক করেন। এরপর মধ্যস্থতায় আসলে আদালত সেটি প্রতিবেদন আকারে জানান। আর মধ্যস্থতায় না আসলে সেটিও প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন।
অর্থঋণ আদালতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আদালতে করা ৯৫ শতাংশের বেশি মামলায় ফয়সালামূলক বৈঠকে কোনো সমাধান হয় না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বিবাদী পক্ষ ফয়সালামূলক বৈঠকে হাজির হয় না। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে হাজির হলেও এমন শর্ত দেন, যেটি বাদীর গ্রহণ করা সম্ভব হয় না। যে কারণে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির উদ্যোগটি ভেস্তে যায়। পরবর্তী সময়ে আবারও বিচারিক নিয়মে মামলাগুলো নিষ্পত্তি করতে হয়।
২০২১ সালে চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালত ১ হাজার ৪০০টির বেশি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। একই সময়ে ৮০০ থেকে সাড়ে ৮০০ মামলায় চূড়ান্ত রায় দিয়েছেন আদালত। এসব মামলায় বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল। কিন্তু একটি মামলায়ও ফয়সালামূলক বৈঠকে সমাধান হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থঋণ আদালতের বেঞ্চ সহকারী রেজাউল করিম শাহেদ বলেন, ‘গত এক বছরে ৮০০ থেকে সাড়ে ৮০০ মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। তবে একটি মামলাও বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব হয়নি। প্রত্যেকটি মামলায় বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে সমাধান করার চেষ্টা হয়েছিল।’
অর্থঋণ আদালতের আইনজীবী আল আমিন খান বলেন, ‘আমাদের যখন আদালত থেকে মধ্যস্থতাকারী নিযুক্ত করা হয়, তখন আমরা দুই পক্ষকে বৈঠকে ডাকি। তাঁদের চিঠি দিয়ে বৈঠকের তারিখ এবং সময় জানিয়ে দিই। কিন্তু প্রায় সময় বিবাদী পক্ষ হাজির থাকে না। বসার জন্য কয়েক দফায় চিঠি দেওয়ার পরও তাদের কোনো রেসপন্স থাকে না। এমনকি তাদের আইনজীবীর কল পর্যন্ত রিসিভ করে না। আবারও কখনো হাজির হলে, এমন কিছু শর্ত দেন যেটি বাদী পক্ষ মানতে পারে না। আবার অনেক ক্ষেত্রে বাদী পক্ষও ছাড় দিতে চায় না। তখন বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয় না।’
আইনজীবী আল আমিন খান আরও বলেন, ‘আমি ৮ বছর ধরে অর্থঋণ আদালতে আইনজীবী হিসেবে কাজ করছি। দীর্ঘ এই সময়ে একটি মামলাও বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে সমাধান হয়েছে দেখিনি।’
এক প্রশ্নের জবাবে এই আইনজীবী বলেন, ‘অন্য আদালতে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির একটা সুফল পাওয়া গেলেও, অর্থঋণ আদালতের ক্ষেত্রে এটি আরও ভোগান্তি বাড়িয়েছে। বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির কারণে মামলার বিচারকাজ দীর্ঘায়িত হচ্ছে। পাশাপাশি বাদী পক্ষ আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হন। কারণ মধ্যস্থতাকারীর ফি তাদেরই বহন করতে হয়।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪