আজকের পত্রিকা ডেস্ক
প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে গতকাল রোববার উদ্যাপিত হয়েছে বই উৎসব। নতুন বই পেয়ে উৎফুল্ল হয়ে পড়ে শিশুরা। তবে তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম শ্রেণির কিছু বই এবং সপ্তম শ্রেণির কোনো বই না আসায় হতাশা প্রকাশ করেছে ওই সব শ্রেণির শিক্ষার্থীরা।
বরিশাল নগরের সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর নতুন বই হাতে তুলে দেন সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। বরিশাল কালেক্টরেট স্কুল অ্যান্ড কলেজে বই বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক জাহাঙ্গীর হোসেন।
বরিশাল সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহবুবা হোসেন জানান, তৃতীয় শ্রেণির সব বই আসেনি এবং সপ্তম শ্রেণির কোনো বই পাইনি। চলতি সপ্তাহের মধ্যে বাকি বইগুলো বিতরণ করা হবে।
বাকেরগঞ্জের দক্ষিণ দাড়িয়াল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সালমান আজিম জানান, যে কয়টি সরবরাহ হয়েছে তা দিয়েই বই উৎসব করেছেন। বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ছাত্রী আসমা আক্তার বলে, নতুন বছরে নতুন বই পেয়ে ভীষণ খুশি।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহন লাল দাস জানিয়েছেন, ৫০ শতাংশ বই পেয়ে বিতরণ করা হয়েছে। বাকি বই দ্রুত বিতরণ করা হবে।
জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসাইন জানান, দুই-একটা বই না পেয়ে থাকলে দু-একদিনের মধ্যে পেয়ে যাবে।
ঝালকাঠি সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত বই উৎসবে প্রধান অতিথি ছিলেন আমির হোসেন আমু। তিনি শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিয়ে বই উৎসব উদ্বোধন করেন।
জানা যায়, এবার ঝালকাঠি জেলায় মাধ্যমিক ৩ লাখ ৫৬ হাজার ৩৫০টি ও প্রাথমিকে ৩ লাখ ২ হাজার ৮৯৫টি বই দেওয়া হবে। বই বিতরণ অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক ফারাহ গুল নিঝুমের সভাপতিত্বে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান খান সাইফুল্লাহ পনির, পুলিশ সুপার আফরুজুল হক টুটুল, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
পিরোজপুরে শহরের পিরোজপুর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে প্রধান অতিথি হিসেবে বই বিতরণ করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহেদুর রহমানের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইদ্রিস আলী আজিজী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।
বরগুনায় প্রাথমিকের তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নতুন বই তুলে দিতে ব্যর্থ হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। ফলে হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরেছে খুদে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নানা সংকটের কারণে এবার বছরের প্রথম দিন সব শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নতুন বই দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে এক সপ্তাহের মধ্যে সবাইকে বই পৌঁছে দেওয়া হবে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্যমতে, রোববার সকালে প্রাক-প্রাথমিক থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি পর্যন্ত তিন শ্রেণির মোট ৬৭ হাজার ৪১৭ শিক্ষার্থীকে বই দেওয়া হয়েছে। তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণির ৬৪ হাজার ৪০২ শিক্ষার্থীর বেশিরভাগই বই পাননি।
ইউটিডিসি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন বই নিতে শিশুদের নিয়ে আসা একজন অভিভাবক বলেন, ‘বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা বাচ্চা নিয়ে স্কুলে আসতে বলেছে নতুন বই দেবে। কিন্তু তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত বাচ্চাদের বই না দিয়ে বাড়িতে পাঠানো হয়েছে।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবদুর রাজ্জাক জানান, মুদ্রণ ও কাগজ সংকটের কারণে এ বছর সব বই সময়মতো পৌঁছায়নি। তবে এক সপ্তাহের মধ্যে বরগুনা জেলার সব বিদ্যালয়ে বই পৌঁছে দেওয়া হবে।
বরগুনার জেলার প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা শিগগিরই শিক্ষার্থীদের হাতে বই পৌঁছে দেব।’
বরগুনা আমতলী উপজেলার ৬১ হাজার ১৬৬ শিক্ষার্থীর মধ্যে নতুন বই বিতরণ করা হয়েছে। রোববার আমতলী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) মো. মজিবুর রহমান এ বই বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। তবে বই না আসায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম এবং মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসায় সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই বিতরণ করা সম্ভব হয়নি।
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা অফিসের আয়োজনে বেলা ১১টার দিকে উপজেলা সদরের সুবিদখালী মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মিলনায়তনে বই বিতরণ উৎসব হয়। এতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইয়্যামা হাসানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান খান মো. আবু বকর সিদ্দিকী।
পটুয়াখালী দশমিনায় উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. আল-মামুন ও সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা খালিদ দশমিনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বই বিতরণের উদ্বোধন করে। জানা যায় উপজেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে এখনো পৌঁছায়নি তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির বই। এতে করে বছরের শুরুর দিনে বই উৎসবর আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়েছে প্রায় আট হাজার শিক্ষার্থী।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. আল মামুন বলেন, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির বই এসে পৌঁছায়নি। ৫ জানুয়ারির মধ্যে বই এসে যাবে।
প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে গতকাল রোববার উদ্যাপিত হয়েছে বই উৎসব। নতুন বই পেয়ে উৎফুল্ল হয়ে পড়ে শিশুরা। তবে তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম শ্রেণির কিছু বই এবং সপ্তম শ্রেণির কোনো বই না আসায় হতাশা প্রকাশ করেছে ওই সব শ্রেণির শিক্ষার্থীরা।
বরিশাল নগরের সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর নতুন বই হাতে তুলে দেন সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। বরিশাল কালেক্টরেট স্কুল অ্যান্ড কলেজে বই বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক জাহাঙ্গীর হোসেন।
বরিশাল সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহবুবা হোসেন জানান, তৃতীয় শ্রেণির সব বই আসেনি এবং সপ্তম শ্রেণির কোনো বই পাইনি। চলতি সপ্তাহের মধ্যে বাকি বইগুলো বিতরণ করা হবে।
বাকেরগঞ্জের দক্ষিণ দাড়িয়াল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সালমান আজিম জানান, যে কয়টি সরবরাহ হয়েছে তা দিয়েই বই উৎসব করেছেন। বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ছাত্রী আসমা আক্তার বলে, নতুন বছরে নতুন বই পেয়ে ভীষণ খুশি।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহন লাল দাস জানিয়েছেন, ৫০ শতাংশ বই পেয়ে বিতরণ করা হয়েছে। বাকি বই দ্রুত বিতরণ করা হবে।
জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসাইন জানান, দুই-একটা বই না পেয়ে থাকলে দু-একদিনের মধ্যে পেয়ে যাবে।
ঝালকাঠি সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত বই উৎসবে প্রধান অতিথি ছিলেন আমির হোসেন আমু। তিনি শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিয়ে বই উৎসব উদ্বোধন করেন।
জানা যায়, এবার ঝালকাঠি জেলায় মাধ্যমিক ৩ লাখ ৫৬ হাজার ৩৫০টি ও প্রাথমিকে ৩ লাখ ২ হাজার ৮৯৫টি বই দেওয়া হবে। বই বিতরণ অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক ফারাহ গুল নিঝুমের সভাপতিত্বে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান খান সাইফুল্লাহ পনির, পুলিশ সুপার আফরুজুল হক টুটুল, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
পিরোজপুরে শহরের পিরোজপুর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে প্রধান অতিথি হিসেবে বই বিতরণ করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহেদুর রহমানের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইদ্রিস আলী আজিজী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।
বরগুনায় প্রাথমিকের তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নতুন বই তুলে দিতে ব্যর্থ হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। ফলে হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরেছে খুদে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নানা সংকটের কারণে এবার বছরের প্রথম দিন সব শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নতুন বই দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে এক সপ্তাহের মধ্যে সবাইকে বই পৌঁছে দেওয়া হবে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্যমতে, রোববার সকালে প্রাক-প্রাথমিক থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি পর্যন্ত তিন শ্রেণির মোট ৬৭ হাজার ৪১৭ শিক্ষার্থীকে বই দেওয়া হয়েছে। তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণির ৬৪ হাজার ৪০২ শিক্ষার্থীর বেশিরভাগই বই পাননি।
ইউটিডিসি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন বই নিতে শিশুদের নিয়ে আসা একজন অভিভাবক বলেন, ‘বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা বাচ্চা নিয়ে স্কুলে আসতে বলেছে নতুন বই দেবে। কিন্তু তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত বাচ্চাদের বই না দিয়ে বাড়িতে পাঠানো হয়েছে।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবদুর রাজ্জাক জানান, মুদ্রণ ও কাগজ সংকটের কারণে এ বছর সব বই সময়মতো পৌঁছায়নি। তবে এক সপ্তাহের মধ্যে বরগুনা জেলার সব বিদ্যালয়ে বই পৌঁছে দেওয়া হবে।
বরগুনার জেলার প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা শিগগিরই শিক্ষার্থীদের হাতে বই পৌঁছে দেব।’
বরগুনা আমতলী উপজেলার ৬১ হাজার ১৬৬ শিক্ষার্থীর মধ্যে নতুন বই বিতরণ করা হয়েছে। রোববার আমতলী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) মো. মজিবুর রহমান এ বই বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। তবে বই না আসায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম এবং মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসায় সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই বিতরণ করা সম্ভব হয়নি।
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা অফিসের আয়োজনে বেলা ১১টার দিকে উপজেলা সদরের সুবিদখালী মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মিলনায়তনে বই বিতরণ উৎসব হয়। এতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইয়্যামা হাসানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান খান মো. আবু বকর সিদ্দিকী।
পটুয়াখালী দশমিনায় উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. আল-মামুন ও সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা খালিদ দশমিনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বই বিতরণের উদ্বোধন করে। জানা যায় উপজেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে এখনো পৌঁছায়নি তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির বই। এতে করে বছরের শুরুর দিনে বই উৎসবর আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়েছে প্রায় আট হাজার শিক্ষার্থী।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. আল মামুন বলেন, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির বই এসে পৌঁছায়নি। ৫ জানুয়ারির মধ্যে বই এসে যাবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে