নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংসদ নির্বাচনের আগে বৈধ অস্ত্র নজরদারিতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মনে করা হচ্ছে, নজরদারিতে না রাখলে অবৈধ অস্ত্রের চেয়ে বৈধ অস্ত্র বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। এটি নিয়ন্ত্রণে বৈধ অস্ত্রের তালিকা ডিজিটাল করার পাশাপাশি নানা পদক্ষেপ নিয়েছে মন্ত্রণালয়। সারা দেশের সব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) নিয়ে বৈঠক ও প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করা হয়েছে।
সর্বশেষ গতকাল সোমবার দুপুরে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ওসিরা এই বৈঠক ও কর্মশালায় অংশ নেন। বৈঠকে উপস্থিত কয়েকটি থানার ওসি এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলেছে, লাইসেন্স বাতিল হলে, অস্ত্র হারিয়ে গেলে, নবায়ন না হলে, অস্ত্র নির্দিষ্ট এলাকার বাইরে গেলে বা লাইসেন্সধারী ব্যক্তি দেশের বাইরে গেলে সেই তথ্যও থানায় জানানোর বিধান রয়েছে। সেগুলোর কোনোটাই ঠিকমতো করা হচ্ছে না। এটা নিয়ন্ত্রণে আনতেই থানাগুলোকে নিয়ে প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়েছে।
জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (রাজনৈতিক-৩ শাখা) ঈশিতা রনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৈধ অস্ত্রধারীর তথ্য ডিজিটালাইজ করা হচ্ছে। এ নিয়ে রাজনৈতিক শাখা থেকে পুলিশ সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) সূত্র বলছে, সারা দেশে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স ও আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে ৫০ হাজার ৩১০টি। আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স নেওয়ার তালিকায় আছেন রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, আমলা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী।
প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া ওসিরা বলছেন, গুলি খরচের সঠিক হিসাব দেন না বেশির ভাগ বৈধ অস্ত্রধারী। বছরের পর বছর লাইসেন্সের বিপরীতে গুলি সংগ্রহ করলেও গুলি খরচ করার পর থানায় জানানোর নিয়মের তোয়াক্কা করেন না অনেকে। বৈঠকে অংশ নেওয়া তেজগাঁও থানার ওসি মাজাহারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটা বাস্তবায়নের পর বৈধ অস্ত্র সম্পর্ক পুলিশের ধারণাও স্পষ্ট হবে। সহজেই বৈধ আর অবৈধর পার্থক্য বের করা যাবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক শাখা বলছে, ডিজিটালাইজেশনের অংশ হিসেবে প্রত্যেক বৈধ অস্ত্রধারীর আলাদা করে পরিচয়পত্র দেওয়া হবে। পরিচয়পত্রে নাম, ছবিসহ লাইসেন্সের নম্বর, অস্ত্রের ধরন, গুলি খরচের হিসাব—সব তথ্য হালনাগাদ করা থাকবে। কার্ড পাঞ্চ করলে সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্য পাওয়া যাবে। কোনো কারণে সন্দেহ হলে দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তা সহজেই ওই বৈধ অস্ত্র সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
সংসদ নির্বাচনের আগে বৈধ অস্ত্র নজরদারিতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মনে করা হচ্ছে, নজরদারিতে না রাখলে অবৈধ অস্ত্রের চেয়ে বৈধ অস্ত্র বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। এটি নিয়ন্ত্রণে বৈধ অস্ত্রের তালিকা ডিজিটাল করার পাশাপাশি নানা পদক্ষেপ নিয়েছে মন্ত্রণালয়। সারা দেশের সব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) নিয়ে বৈঠক ও প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করা হয়েছে।
সর্বশেষ গতকাল সোমবার দুপুরে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ওসিরা এই বৈঠক ও কর্মশালায় অংশ নেন। বৈঠকে উপস্থিত কয়েকটি থানার ওসি এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলেছে, লাইসেন্স বাতিল হলে, অস্ত্র হারিয়ে গেলে, নবায়ন না হলে, অস্ত্র নির্দিষ্ট এলাকার বাইরে গেলে বা লাইসেন্সধারী ব্যক্তি দেশের বাইরে গেলে সেই তথ্যও থানায় জানানোর বিধান রয়েছে। সেগুলোর কোনোটাই ঠিকমতো করা হচ্ছে না। এটা নিয়ন্ত্রণে আনতেই থানাগুলোকে নিয়ে প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়েছে।
জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (রাজনৈতিক-৩ শাখা) ঈশিতা রনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৈধ অস্ত্রধারীর তথ্য ডিজিটালাইজ করা হচ্ছে। এ নিয়ে রাজনৈতিক শাখা থেকে পুলিশ সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) সূত্র বলছে, সারা দেশে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স ও আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে ৫০ হাজার ৩১০টি। আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স নেওয়ার তালিকায় আছেন রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, আমলা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী।
প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া ওসিরা বলছেন, গুলি খরচের সঠিক হিসাব দেন না বেশির ভাগ বৈধ অস্ত্রধারী। বছরের পর বছর লাইসেন্সের বিপরীতে গুলি সংগ্রহ করলেও গুলি খরচ করার পর থানায় জানানোর নিয়মের তোয়াক্কা করেন না অনেকে। বৈঠকে অংশ নেওয়া তেজগাঁও থানার ওসি মাজাহারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটা বাস্তবায়নের পর বৈধ অস্ত্র সম্পর্ক পুলিশের ধারণাও স্পষ্ট হবে। সহজেই বৈধ আর অবৈধর পার্থক্য বের করা যাবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক শাখা বলছে, ডিজিটালাইজেশনের অংশ হিসেবে প্রত্যেক বৈধ অস্ত্রধারীর আলাদা করে পরিচয়পত্র দেওয়া হবে। পরিচয়পত্রে নাম, ছবিসহ লাইসেন্সের নম্বর, অস্ত্রের ধরন, গুলি খরচের হিসাব—সব তথ্য হালনাগাদ করা থাকবে। কার্ড পাঞ্চ করলে সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্য পাওয়া যাবে। কোনো কারণে সন্দেহ হলে দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তা সহজেই ওই বৈধ অস্ত্র সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪