বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
আবারও বাগ্যুদ্ধে মেতেছেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলী। একে অপরকে নিয়ে আপত্তিকর ও অসম্মানজনক মন্তব্য করছেন তাঁরা। দুজনের এই যুদ্ধের কেন্দ্রে আছেন শাকিব খান। দুজনেই শাকিব খানের সন্তানের মা। দুজনেই দাবি করেন, শাকিব ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে তাঁদের সুসম্পর্ক অটুট আছে, আবার দুজনেই একে অপরকে নানা বিষয়ে কটূক্তি করেন প্রায়ই।
গত ঈদে মুক্তি পায় শবনম বুবলী অভিনীত ‘রিভেঞ্জ’ এবং শাকিব খান অভিনীত ‘তুফান’। ‘রিভেঞ্জ’ সিনেমাটি ব্যবসায়িকভাবে মুখ থুবড়ে পড়ে। পরিচালক মোহাম্মদ ইকবালের দাবি, সিনেমার নায়ক রোশান ও নায়িকা বুবলী সিনেমার কোনো ধরনের প্রচারে অংশ নেননি। স্বামী শাকিব খানের সিনেমা মুক্তি পাওয়ায় বুবলী এমনটা করেছেন। রিভেঞ্জ ব্যবসা না করার এটা অন্যতম কারণ। বুবলী-রোশানের এই অসহযোগিতার কারণে ইকবাল তাঁর পরবর্তী সিনেমা ‘বিট্রে’ থেকে বাদ দেন দুজনকেই। ইকবালের এমন দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বুবলী বলেছিলেন, ‘আমার পরিবার বলেন, সহশিল্পী বলেন, স্বামী বলেন এবং সব সম্পর্কের ঊর্ধ্বে আমার সন্তানের বাবা বলেন, তাঁকে নিয়ে যদি কোনো ব্যক্তি অসম্মানজনক কোনো মন্তব্য করেন, আমি অবশ্যই সেই ব্যক্তিকে এড়িয়ে চলব। যেদিন থেকে দেখেছি, শাকিব খানকে নিয়ে ইকবাল ভাই আপত্তিকর মন্তব্য শুরু করলেন, তখন থেকেই আমি তাঁকে এড়িয়ে চলি।’
শাকিব খানকে নিয়ে বুবলীর এমন মন্তব্য শুনে পাল্টা মন্তব্য করেছেন অপু বিশ্বাস। বুবলীর এমন মন্তব্যকে হাস্যকর আখ্যা দিয়ে অপু বলেন, ‘নিজে সিনেমা থেকে বাদ পড়ে শাকিবকে দেয়াল হিসেবে ব্যবহার করার চেষ্টা করেছেন তিনি (বুবলী)। দুর্বল গেম প্ল্যান। সিনেমা থেকে বাদ না পড়লে শাকিবের প্রতি দরদ দেখানো এমন কোনো বাক্য ব্যবহার করতেন না। আসলে সবখানে শাকিব খানের নাম মুখে নিয়ে উনি ক্লান্ত হয়ে গেছেন।’
অপুর কথার পরিপ্রেক্ষিতে গত মঙ্গলবার বুবলী গণমাধ্যমে বলেন, ‘শাকিব খান আমার পরিবার। তাঁর নাম আমি সব সময় নিয়েছি এবং সারা জীবন নেব। পরিবারের মানুষের নাম নিতে কেউ কখনো ক্লান্ত হয় না। যাদের স্বার্থ থাকে, তারা ক্লান্ত হয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘যে মহিলা (অপু বিশ্বাস) এসব বলছে, সে কে? যিনি ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চার মতো সব সময় আমাদের মাঝখানে তিড়িংবিড়িং করেন। নিজের মতো বানানো নানা মিথ্যা রচনা বলেন সারাক্ষণ।
সবচেয়ে হাস্যকর কথা হলো, উনি তাঁর নিশ্বাসের থেকেও বুবলী নামটা বেশি নেন। তাঁর সব জায়গায় শুধু বুবলী বুবলী। তিনি ভাইরাল হওয়ার জন্য এমন কিছু নেই, যা করছেন না। বুবলী নাম নিতে নিতে এমনই মানসিক রোগী হয়ে গেছেন। সেটা আড্ডা, সহকর্মী, টেলিভিশন, ইউটিউব—যেখানেই হোক, তাঁর মুখে শুধু বুবলী আর বুবলী। কোথাও গেলে তাঁদের শিখিয়ে দেন আমার নাম নিয়ে প্রশ্ন করতে, যেন উনি একটু ভাইরাল হন। ...সব সময় তাঁর মুখে দুর্গন্ধজনক শব্দগুলো থাকে, তার কারণ তাঁর ভেতরটাও এ রকম।’
অন্যদিকে, গণমাধ্যমকে শাকিব খান জানিয়েছেন, অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলী—দুজনই তাঁর কাছে এখন অতীত। চলতি বছরেই খবর প্রকাশিত হয়েছে, শাকিবের জন্য ডাক্তার পাত্রী খোঁজা হচ্ছে এবং শাকিবের বাসায় যেতে নিষেধ করা হয়েছে অপু-বুবলী দুজনকেই।
আবারও বাগ্যুদ্ধে মেতেছেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলী। একে অপরকে নিয়ে আপত্তিকর ও অসম্মানজনক মন্তব্য করছেন তাঁরা। দুজনের এই যুদ্ধের কেন্দ্রে আছেন শাকিব খান। দুজনেই শাকিব খানের সন্তানের মা। দুজনেই দাবি করেন, শাকিব ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে তাঁদের সুসম্পর্ক অটুট আছে, আবার দুজনেই একে অপরকে নানা বিষয়ে কটূক্তি করেন প্রায়ই।
গত ঈদে মুক্তি পায় শবনম বুবলী অভিনীত ‘রিভেঞ্জ’ এবং শাকিব খান অভিনীত ‘তুফান’। ‘রিভেঞ্জ’ সিনেমাটি ব্যবসায়িকভাবে মুখ থুবড়ে পড়ে। পরিচালক মোহাম্মদ ইকবালের দাবি, সিনেমার নায়ক রোশান ও নায়িকা বুবলী সিনেমার কোনো ধরনের প্রচারে অংশ নেননি। স্বামী শাকিব খানের সিনেমা মুক্তি পাওয়ায় বুবলী এমনটা করেছেন। রিভেঞ্জ ব্যবসা না করার এটা অন্যতম কারণ। বুবলী-রোশানের এই অসহযোগিতার কারণে ইকবাল তাঁর পরবর্তী সিনেমা ‘বিট্রে’ থেকে বাদ দেন দুজনকেই। ইকবালের এমন দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বুবলী বলেছিলেন, ‘আমার পরিবার বলেন, সহশিল্পী বলেন, স্বামী বলেন এবং সব সম্পর্কের ঊর্ধ্বে আমার সন্তানের বাবা বলেন, তাঁকে নিয়ে যদি কোনো ব্যক্তি অসম্মানজনক কোনো মন্তব্য করেন, আমি অবশ্যই সেই ব্যক্তিকে এড়িয়ে চলব। যেদিন থেকে দেখেছি, শাকিব খানকে নিয়ে ইকবাল ভাই আপত্তিকর মন্তব্য শুরু করলেন, তখন থেকেই আমি তাঁকে এড়িয়ে চলি।’
শাকিব খানকে নিয়ে বুবলীর এমন মন্তব্য শুনে পাল্টা মন্তব্য করেছেন অপু বিশ্বাস। বুবলীর এমন মন্তব্যকে হাস্যকর আখ্যা দিয়ে অপু বলেন, ‘নিজে সিনেমা থেকে বাদ পড়ে শাকিবকে দেয়াল হিসেবে ব্যবহার করার চেষ্টা করেছেন তিনি (বুবলী)। দুর্বল গেম প্ল্যান। সিনেমা থেকে বাদ না পড়লে শাকিবের প্রতি দরদ দেখানো এমন কোনো বাক্য ব্যবহার করতেন না। আসলে সবখানে শাকিব খানের নাম মুখে নিয়ে উনি ক্লান্ত হয়ে গেছেন।’
অপুর কথার পরিপ্রেক্ষিতে গত মঙ্গলবার বুবলী গণমাধ্যমে বলেন, ‘শাকিব খান আমার পরিবার। তাঁর নাম আমি সব সময় নিয়েছি এবং সারা জীবন নেব। পরিবারের মানুষের নাম নিতে কেউ কখনো ক্লান্ত হয় না। যাদের স্বার্থ থাকে, তারা ক্লান্ত হয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘যে মহিলা (অপু বিশ্বাস) এসব বলছে, সে কে? যিনি ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চার মতো সব সময় আমাদের মাঝখানে তিড়িংবিড়িং করেন। নিজের মতো বানানো নানা মিথ্যা রচনা বলেন সারাক্ষণ।
সবচেয়ে হাস্যকর কথা হলো, উনি তাঁর নিশ্বাসের থেকেও বুবলী নামটা বেশি নেন। তাঁর সব জায়গায় শুধু বুবলী বুবলী। তিনি ভাইরাল হওয়ার জন্য এমন কিছু নেই, যা করছেন না। বুবলী নাম নিতে নিতে এমনই মানসিক রোগী হয়ে গেছেন। সেটা আড্ডা, সহকর্মী, টেলিভিশন, ইউটিউব—যেখানেই হোক, তাঁর মুখে শুধু বুবলী আর বুবলী। কোথাও গেলে তাঁদের শিখিয়ে দেন আমার নাম নিয়ে প্রশ্ন করতে, যেন উনি একটু ভাইরাল হন। ...সব সময় তাঁর মুখে দুর্গন্ধজনক শব্দগুলো থাকে, তার কারণ তাঁর ভেতরটাও এ রকম।’
অন্যদিকে, গণমাধ্যমকে শাকিব খান জানিয়েছেন, অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলী—দুজনই তাঁর কাছে এখন অতীত। চলতি বছরেই খবর প্রকাশিত হয়েছে, শাকিবের জন্য ডাক্তার পাত্রী খোঁজা হচ্ছে এবং শাকিবের বাসায় যেতে নিষেধ করা হয়েছে অপু-বুবলী দুজনকেই।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৫ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪