তাসনীম হাসান, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কার্যালয়ে ওঠার সিঁড়ির দিকে পা বাড়ালেই চোখে পড়বে দেয়ালে সাঁটানো একটি ফেস্টুন। এতে লাল অক্ষরে লেখা ‘আমি ও আমার অফিস দুর্নীতিমুক্ত’! ‘দুর্নীতিমুক্ত’ সেই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেই আবারও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এবারের অভিযোগ, ওয়াসা বোর্ডকে পাশ কাটিয়ে চট্টগ্রাম নগরের পয়োনিষ্কাশনের প্রথম পর্যায়ের প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য কোরীয় একটি প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়া হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, ওই প্রতিষ্ঠানকে কাজ দিতে আরও কিছু অনিয়মের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে অনুমোদিত প্রাক্কলিত ব্যয়ের চেয়ে প্রায় ২০০ কোটি টাকা বেশি।
চট্টগ্রাম ওয়াসার সংশ্লিষ্ট বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা ও ওয়াসা বোর্ডের কয়েকজন সদস্যের সঙ্গে কথা বলে এসব অনিয়মের বিষয়ে জানা গেছে। চট্টগ্রাম নগরের পয়োনিষ্কাশনের প্রথম পর্যায়ের প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজটি পেয়েছে দক্ষিণ কোরিয়াভিত্তিক নির্মাণপ্রতিষ্ঠান তাইইয়ং ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড। এই প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম ওয়াসার বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নের সঙ্গে অর্ধ যুগ ধরে জড়িত।
ওয়াসা বোর্ডের কয়েকজন সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ওই প্রতিষ্ঠানটিকে কার্যাদেশ দেওয়ার ক্ষেত্রে টেন্ডার মূল্যায়ন কমিটির প্রতিবেদনের বিষয়ে বোর্ডকে অন্ধকারে রাখা হয়েছে। প্রকল্পটির অনুমোদিত দাপ্তরিক প্রাক্কলিত ব্যয় ২ হাজার ৪৩৭ দশমিক ৯২ কোটি টাকা হলেও কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে ২ হাজার ৬২৭ দশমিক ৯৪ কোটি টাকায়। আরও অভিযোগ উঠেছে, তাইইয়ং ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড যেন কাজটি পায়, তা নিশ্চিতে দরপত্রে কঠিন সব শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে ওয়াসার বোর্ড সদস্য শেখ শফিউল আজম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকল্প অনুমোদন নেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের উপেক্ষা করা হয়েছে। সবাইকে জানিয়ে করা উচিত ছিল।’ আরেকজন বোর্ড সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘কোরিয়ান প্রতিষ্ঠানটিকে কাজ দিতে দরপত্র
এরপর পৃষ্ঠা ২ কলাম ২
আহ্বান থেকে দরপত্র মূল্যায়ন নিষ্পন্ন করা পর্যন্ত বিভিন্ন অস্বচ্ছতার আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। সরকারের বাড়তি টাকা অপচয়ের এ প্রচেষ্টা বন্ধ করা উচিত।’
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত বছরের ২৫ অক্টোবর প্রকল্পটির জন্য দরপত্র চেয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেয় ওয়াসা। ৪০টি দরপত্র বিক্রি হলেও চলতি বছরের ১৮ ফেব্রুয়ারি দরপত্র জমা দেওয়ার শেষ সময়ের মধ্যে দরপত্র জমা পড়ে ছয়টি। এই প্রকল্পের টেন্ডার মূল্যায়ন কমিটির প্রতিবেদনটি গত ৩১ আগস্ট অনুষ্ঠিত বোর্ডসভায় উপস্থাপন করেন চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম ফজলুল্লাহ। এ বিষয়ে বোর্ড সদস্যরা তাঁদের মতামত দেওয়া শুরু করলে ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিষয়টি বোর্ডসভায় উপস্থাপনের প্রয়োজন নেই বলে জানান। এ নিয়ে বোর্ডের সদস্যদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ আছে।
গত ২৫ নভেম্বর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিয়োগের ক্রয় প্রস্তাবটি সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় অনুমোদন পায়। তবে একটি সূত্র জানিয়েছে, সেই সভায় কয়েকজন মন্ত্রী এভাবে কার্যাদেশ দেওয়া নিয়ে আপত্তি তোলেন। পুনরায় দরপত্র আহ্বানের কথাও বলেন কেউ কেউ। তবে শেষ পর্যন্ত অনুমোদন পায় প্রস্তাবটি।
চট্টগ্রাম ওয়াসা সূত্র বলেছে, গত বছর থেকে চালু হওয়া মদুনাঘাট পানি শোধনাগার প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে এই কোরিয়ান নির্মাণপ্রতিষ্ঠান। সেই প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদও কয়েক বছর বাড়ানো হয়। সেই প্রকল্পটির কাজ শেষ হতে না হতেই একই প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া হয় ভান্ডালজুড়ি পানি শোধনাগার প্রকল্পের কাজ। কিন্তু সেখানেও সময়মতো কাজ শুরু করতে না পারায় প্রকল্পের ব্যয় বেড়েছে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ টাকার বেশি। পরে কাজ শুরু করলেও বোর্ডের অনুমোদন ছাড়াই প্রকল্পের বিভিন্ন ধাপে একাধিক উপঠিকাদার নিয়োগ দেয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি। অনুমোদনহীন উপঠিকাদার নিয়োগ দেওয়ায় গত বছরের ৫ ফেব্রুয়ারি প্রকল্পের কাজ বন্ধ করে দিয়েছিলেন স্থানীয়রা। এমন পরিস্থিতিতে একই কোম্পানি গুরুত্বপূর্ণ পয়োনিষ্কাশন প্রকল্পটি পরিচালনা করতে সক্ষম হবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে অনেকের মনে।
তবে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম ফজলুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইন অনুযায়ীই সব করা হয়েছে।’ একটি মাত্র প্রতিষ্ঠানকে কাজ দিতে অস্বচ্ছতার আশ্রয় নেওয়ার অভিযোগটিও উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘ওয়াসার জন্য কাজ করার চেষ্টা করছি, তাই অনেকে অনেক কথা বলছেন।’
চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কার্যালয়ে ওঠার সিঁড়ির দিকে পা বাড়ালেই চোখে পড়বে দেয়ালে সাঁটানো একটি ফেস্টুন। এতে লাল অক্ষরে লেখা ‘আমি ও আমার অফিস দুর্নীতিমুক্ত’! ‘দুর্নীতিমুক্ত’ সেই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেই আবারও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এবারের অভিযোগ, ওয়াসা বোর্ডকে পাশ কাটিয়ে চট্টগ্রাম নগরের পয়োনিষ্কাশনের প্রথম পর্যায়ের প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য কোরীয় একটি প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়া হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, ওই প্রতিষ্ঠানকে কাজ দিতে আরও কিছু অনিয়মের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে অনুমোদিত প্রাক্কলিত ব্যয়ের চেয়ে প্রায় ২০০ কোটি টাকা বেশি।
চট্টগ্রাম ওয়াসার সংশ্লিষ্ট বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা ও ওয়াসা বোর্ডের কয়েকজন সদস্যের সঙ্গে কথা বলে এসব অনিয়মের বিষয়ে জানা গেছে। চট্টগ্রাম নগরের পয়োনিষ্কাশনের প্রথম পর্যায়ের প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজটি পেয়েছে দক্ষিণ কোরিয়াভিত্তিক নির্মাণপ্রতিষ্ঠান তাইইয়ং ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড। এই প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম ওয়াসার বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নের সঙ্গে অর্ধ যুগ ধরে জড়িত।
ওয়াসা বোর্ডের কয়েকজন সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ওই প্রতিষ্ঠানটিকে কার্যাদেশ দেওয়ার ক্ষেত্রে টেন্ডার মূল্যায়ন কমিটির প্রতিবেদনের বিষয়ে বোর্ডকে অন্ধকারে রাখা হয়েছে। প্রকল্পটির অনুমোদিত দাপ্তরিক প্রাক্কলিত ব্যয় ২ হাজার ৪৩৭ দশমিক ৯২ কোটি টাকা হলেও কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে ২ হাজার ৬২৭ দশমিক ৯৪ কোটি টাকায়। আরও অভিযোগ উঠেছে, তাইইয়ং ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড যেন কাজটি পায়, তা নিশ্চিতে দরপত্রে কঠিন সব শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে ওয়াসার বোর্ড সদস্য শেখ শফিউল আজম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকল্প অনুমোদন নেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের উপেক্ষা করা হয়েছে। সবাইকে জানিয়ে করা উচিত ছিল।’ আরেকজন বোর্ড সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘কোরিয়ান প্রতিষ্ঠানটিকে কাজ দিতে দরপত্র
এরপর পৃষ্ঠা ২ কলাম ২
আহ্বান থেকে দরপত্র মূল্যায়ন নিষ্পন্ন করা পর্যন্ত বিভিন্ন অস্বচ্ছতার আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। সরকারের বাড়তি টাকা অপচয়ের এ প্রচেষ্টা বন্ধ করা উচিত।’
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত বছরের ২৫ অক্টোবর প্রকল্পটির জন্য দরপত্র চেয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেয় ওয়াসা। ৪০টি দরপত্র বিক্রি হলেও চলতি বছরের ১৮ ফেব্রুয়ারি দরপত্র জমা দেওয়ার শেষ সময়ের মধ্যে দরপত্র জমা পড়ে ছয়টি। এই প্রকল্পের টেন্ডার মূল্যায়ন কমিটির প্রতিবেদনটি গত ৩১ আগস্ট অনুষ্ঠিত বোর্ডসভায় উপস্থাপন করেন চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম ফজলুল্লাহ। এ বিষয়ে বোর্ড সদস্যরা তাঁদের মতামত দেওয়া শুরু করলে ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিষয়টি বোর্ডসভায় উপস্থাপনের প্রয়োজন নেই বলে জানান। এ নিয়ে বোর্ডের সদস্যদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ আছে।
গত ২৫ নভেম্বর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিয়োগের ক্রয় প্রস্তাবটি সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় অনুমোদন পায়। তবে একটি সূত্র জানিয়েছে, সেই সভায় কয়েকজন মন্ত্রী এভাবে কার্যাদেশ দেওয়া নিয়ে আপত্তি তোলেন। পুনরায় দরপত্র আহ্বানের কথাও বলেন কেউ কেউ। তবে শেষ পর্যন্ত অনুমোদন পায় প্রস্তাবটি।
চট্টগ্রাম ওয়াসা সূত্র বলেছে, গত বছর থেকে চালু হওয়া মদুনাঘাট পানি শোধনাগার প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে এই কোরিয়ান নির্মাণপ্রতিষ্ঠান। সেই প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদও কয়েক বছর বাড়ানো হয়। সেই প্রকল্পটির কাজ শেষ হতে না হতেই একই প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া হয় ভান্ডালজুড়ি পানি শোধনাগার প্রকল্পের কাজ। কিন্তু সেখানেও সময়মতো কাজ শুরু করতে না পারায় প্রকল্পের ব্যয় বেড়েছে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ টাকার বেশি। পরে কাজ শুরু করলেও বোর্ডের অনুমোদন ছাড়াই প্রকল্পের বিভিন্ন ধাপে একাধিক উপঠিকাদার নিয়োগ দেয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি। অনুমোদনহীন উপঠিকাদার নিয়োগ দেওয়ায় গত বছরের ৫ ফেব্রুয়ারি প্রকল্পের কাজ বন্ধ করে দিয়েছিলেন স্থানীয়রা। এমন পরিস্থিতিতে একই কোম্পানি গুরুত্বপূর্ণ পয়োনিষ্কাশন প্রকল্পটি পরিচালনা করতে সক্ষম হবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে অনেকের মনে।
তবে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম ফজলুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইন অনুযায়ীই সব করা হয়েছে।’ একটি মাত্র প্রতিষ্ঠানকে কাজ দিতে অস্বচ্ছতার আশ্রয় নেওয়ার অভিযোগটিও উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘ওয়াসার জন্য কাজ করার চেষ্টা করছি, তাই অনেকে অনেক কথা বলছেন।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে