কাপাসিয়া (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় ব্রহ্মপুত্র নদের ড্রেজিংয়ের মাটি ও বালু তীরবর্তী কৃষিজমিতে স্তূপ করে ফেলে রাখায় কয়েক শ একর কৃষিজমি অনাবাদি পড়ে রয়েছে। স্থানীয় কৃষকেরা প্রশাসনের কাছে মাটি সরানোর আবেদন করেও কোনো প্রতিকার পাননি। মাটি সরানোর বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা থাকায় নিরুপায় হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা।
সরেজমিনে এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রায় তিন বছর আগে নরসিংদী পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তত্ত্বাবধানে নদী খনন প্রকল্পের আওতায় কাপাসিয়ার ব্রহ্মপুত্র নদের খনন কাজ করা হয়। ড্রেজিংয়ের ফলে উপজেলার টোক ইউনিয়নের আড়ালিয়া থেকে সনমানিয়া ইউনিয়নের ধানদিয়া পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার নদে নাব্য ফিরে এলেও জনগণের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে ড্রেজিং করা বালু ও মাটি। ঠিকাদারিপ্রতিষ্ঠান খনন করা বালু ও মাটি নদীর তীরবর্তী জমিতে স্তূপাকারে রেখে যায়। এসব বালু-মাটি পরবর্তী সময়ে সরিয়ে নেওয়া বা ওই এলাকার জমিতে ছড়িয়ে দেওয়ার অঙ্গীকার করা হয়েছিল। স্থানীয় ভূমিদস্যুরা মাঝেমধ্যে চুরি করে নিচ্ছে এসব মাটি।
উপজেলার সনমানিয়া ইউনিয়নের চর সনমানিয়া এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মো. কাশেম মিয়া জানান, নদী খননের মাটি ও বালু সরানোর আবেদন করেও অনুমতি পাচ্ছেন না। এতে জমিতে চাষাবাদ করতে পারছেন না। বরং প্রশাসন এসব জমি থেকে মাটি সরাতে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।
কৃষক মো. শাহজাহান মিয়া জানান, নদীর খনন করা মাটি ও বালু কৃষিজমির ওপর এলোমেলোভাবে রাখা হয়েছে।
কৃষক আকরাম হোসেন জানান, এসব জমিতে নদী খননের বালু ও মাটি রাখার আগে বোরো ধানসহ নানা রবি শস্য আবাদ হতো। বর্তমানে এসব জমিতে কোনো ফসল আবাদ করা যাচ্ছে না। স্তূপ করে রাখা মাটি সমান করা হলে তিন ফসলি জমিতে উপযোগী করা সম্ভব।
কৃষক মনির হোসেন জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতি ইঞ্চি জমি আবাদের নির্দেশ দিয়েছেন, সেখানে শত শত একর জমি অনাবাদি পড়ে আছে। এসব জমি থেকে মাটি ও বালু সরিয়ে চাষাবাদ করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ কে এম গোলাম মোর্শেদ খান বলেন, ‘ব্রহ্মপুত্র নদী খননের মাটি ও বালু উভয় তীরে রাখা হয়েছে। খনন করা মাটি যদি কৃষকের জমিতে রাখা হয়ে থাকে এবং এ কারণে যদি চাষাবাদ ব্যাহত হয় তাহলে দ্রুত সময়ের মধ্যে মাটি ও বালু অপসারণে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় ব্রহ্মপুত্র নদের ড্রেজিংয়ের মাটি ও বালু তীরবর্তী কৃষিজমিতে স্তূপ করে ফেলে রাখায় কয়েক শ একর কৃষিজমি অনাবাদি পড়ে রয়েছে। স্থানীয় কৃষকেরা প্রশাসনের কাছে মাটি সরানোর আবেদন করেও কোনো প্রতিকার পাননি। মাটি সরানোর বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা থাকায় নিরুপায় হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা।
সরেজমিনে এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রায় তিন বছর আগে নরসিংদী পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তত্ত্বাবধানে নদী খনন প্রকল্পের আওতায় কাপাসিয়ার ব্রহ্মপুত্র নদের খনন কাজ করা হয়। ড্রেজিংয়ের ফলে উপজেলার টোক ইউনিয়নের আড়ালিয়া থেকে সনমানিয়া ইউনিয়নের ধানদিয়া পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার নদে নাব্য ফিরে এলেও জনগণের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে ড্রেজিং করা বালু ও মাটি। ঠিকাদারিপ্রতিষ্ঠান খনন করা বালু ও মাটি নদীর তীরবর্তী জমিতে স্তূপাকারে রেখে যায়। এসব বালু-মাটি পরবর্তী সময়ে সরিয়ে নেওয়া বা ওই এলাকার জমিতে ছড়িয়ে দেওয়ার অঙ্গীকার করা হয়েছিল। স্থানীয় ভূমিদস্যুরা মাঝেমধ্যে চুরি করে নিচ্ছে এসব মাটি।
উপজেলার সনমানিয়া ইউনিয়নের চর সনমানিয়া এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মো. কাশেম মিয়া জানান, নদী খননের মাটি ও বালু সরানোর আবেদন করেও অনুমতি পাচ্ছেন না। এতে জমিতে চাষাবাদ করতে পারছেন না। বরং প্রশাসন এসব জমি থেকে মাটি সরাতে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।
কৃষক মো. শাহজাহান মিয়া জানান, নদীর খনন করা মাটি ও বালু কৃষিজমির ওপর এলোমেলোভাবে রাখা হয়েছে।
কৃষক আকরাম হোসেন জানান, এসব জমিতে নদী খননের বালু ও মাটি রাখার আগে বোরো ধানসহ নানা রবি শস্য আবাদ হতো। বর্তমানে এসব জমিতে কোনো ফসল আবাদ করা যাচ্ছে না। স্তূপ করে রাখা মাটি সমান করা হলে তিন ফসলি জমিতে উপযোগী করা সম্ভব।
কৃষক মনির হোসেন জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতি ইঞ্চি জমি আবাদের নির্দেশ দিয়েছেন, সেখানে শত শত একর জমি অনাবাদি পড়ে আছে। এসব জমি থেকে মাটি ও বালু সরিয়ে চাষাবাদ করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ কে এম গোলাম মোর্শেদ খান বলেন, ‘ব্রহ্মপুত্র নদী খননের মাটি ও বালু উভয় তীরে রাখা হয়েছে। খনন করা মাটি যদি কৃষকের জমিতে রাখা হয়ে থাকে এবং এ কারণে যদি চাষাবাদ ব্যাহত হয় তাহলে দ্রুত সময়ের মধ্যে মাটি ও বালু অপসারণে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে