নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমলেও স্থানীয় বাজারে কমানোর কোনো চিন্তা নেই সরকারের। গত ৫ আগস্ট জ্বালানি তেলের রেকর্ড পরিমাণ দাম বাড়ানোর সময় সরকার বলেছিল, বিশ্ববাজারে দাম কমলে স্থানীয় বাজারেও কমানো হবে। কিন্তু সরকার আপাতত সেই পথে হাঁটছে না। উল্টো একতরফাভাবে যখন ইচ্ছা বিদ্যুৎ, গ্যাসসহ জ্বালানি পণ্যের দাম বাড়াতে সরকার আইন সংশোধন করার উদ্যোগ নিয়েছে।
এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল কমোডিটি ইনসাইটসের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম দুই মাস ধরে কমতে কমতে এখন ৮১ ডলারের কাছাকাছি অবস্থান করছে। অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দামের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কমছে পরিশোধিত ডিজেল, অকটেন ও পেট্রলের দামও।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) কয়েকজন কর্মকর্তা জানান, গত ৫ আগস্ট যখন জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয় তখন বিশ্ববাজারে প্রতি ব্যারেল ডিজেলের দাম ছিল সর্বোচ্চ ১৫৫ ডলার। এখন দাম কমে ১০৫ ডলারে আসায় প্রতি লিটার ডিজেলে বিপিসি লাভ করছে প্রায় ১০ টাকা করে। ডলারের দাম না বাড়লে লাভের পরিমাণ আরও বাড়ত। ৫ আগস্ট ডলারের সরকারি বিনিময় হার ছিল ৯৪ দশমিক ৭০ টাকা। এখন তা দাঁড়িয়েছে ১০২ টাকায়। ডলারের দাম না বাড়লে ডিজেলে লাভ আরও বেশি হতো।
দাম কমানো উচিত
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমায় দেশেও সমন্বয় করা অর্থাৎ কমানো উচিত বলে মনে করেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও অর্থনীতিবিদেরা।
বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে দেশে জ্বালানি তেলের দাম কমানোর পক্ষে মত দিয়েছেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ইজাজ হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার যখন জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে তখন আমরা সেটা সমর্থন দিয়েছিলাম। কিন্তু এখন বিশ্ববাজারে দাম যেহেতু কমছে সরকারের উচিত জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় করা।’
বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ববাজারে দাম বাড়লে সরকার বাড়াবে, কিন্তু কমলে কমাবে না—এটা সরকারের নীতি হতে পারে না।’
প্রতিমন্ত্রীর দাবি, ডিজেলে এখনো লোকসান বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের দাবি, প্রতি লিটার ডিজেলে এখনো লোকসান গুনতে হচ্ছে ২ টাকা।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববাজারে ডিজেলসহ অন্যান্য জ্বালানি তেলের দাম গড়ে প্রতি ব্যারেল ৮০ ডলারের নিচে এলে তখন সরকার কমানোর চিন্তা করবে।
বিপিসি থেকে পাওয়া তথ্যমতে, সবশেষ যখন জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয় তখন বিশ্ববাজারে ডিজেলের দাম ছিল ব্যারেল ১৫৫ ডলার। বাংলাদেশে ব্যবহৃত মোট জ্বালানির ৭৩ শতাংশই ডিজেল। দেশে পেট্রলের যে চাহিদা, তার সিংহভাগ আসে গ্যাস উত্তোলনকালে সৃষ্ট উপজাত কনডেনসেট থেকে।
এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল কমোডিটি ইনসাইটসের তথ্য অনুযায়ী, দুই মাস ধরে ডিজেলের দাম কমতে কমতে ২৮ নভেম্বর এসে ঠেকেছে ১০৫.২৭ ডলারে। ডিজেলের সঙ্গে মিল রেখে দাম কমেছে অকটেন ও পেট্রলের। অকটেনের দাম তখন ছিল প্রতি ব্যারেল ৯৮ ডলার। এখন বিক্রি হচ্ছে ৮৩.৮৪ ডলার দরে।
দাম কমানোর চিন্তা নেই বিশ্ববাজারের সঙ্গে মিল রেখে জ্বালানি তেলের দাম কমানো হবে কি না, জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম দেড় থেকে দুই মাস ধরে নিম্নমুখী হলেও এখনো ওঠানামার মধ্যে আছে। আমরা এখন যদি ১০৫ ডলারে ডিজেল কিনি তাহলে ভ্যাট, ট্যাক্স, প্রিমিয়াম ও পোর্টের খরচ দিয়ে ডিজেলের দাম দাঁড়াবে ১১১ টাকা। আমরা বিক্রি করছি ১০৯ টাকায়। এখনো প্রতি লিটার ডিজেলে লোকসান গুনতে হচ্ছে ২ টাকা।’
নসরুল হামিদ আরও বলেন, ‘জ্বালানি তেল আমদানির জন্য আমাদের ছয় মাস আগে থেকে বুকিং দিতে হয়। সে জন্য আমরা বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমলেও সেই দামে আমদানি করতে পারি না। জ্বালানি তেলের দাম কমানোর জন্য আমাদের আন্তর্জাতিক বাজারে দামের স্থিতিশীলতা দরকার। এখন দাম কমানোর চিন্তা নেই।’
বিপিসির মুনাফা
কনডেনসেট থেকে উৎপাদিত পেট্রোলিয়ামজাত পণ্যের মূল্য নির্ধারণে ২০১৮ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ একটি প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করেছিল। সে অনুসারে বিপিসি মূল্য সংযোজন কর দেওয়ার পর ৪৯ টাকা লিটার দরে পেট্রল কেনে। অন্যদিকে অকটেন কেনে ৫৫ টাকা লিটার দরে। এই হিসাব মতেও পেট্রল বিক্রি করে ৮১ টাকা, অকটেনে ৮০ টাকা এবং কেরোসিনে ৬৬ টাকা লাভ করছে বিপিসি।
জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ৩৪ টাকা বাড়ানোর ২৩ দিনের মাথায় অবশ্য ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রল ও অকটেনের দাম লিটারপ্রতি ৫ টাকা কমিয়েছল সরকার। বিশেষজ্ঞরা তখন্তেই বলেছিলেন, এতে ভোক্তারা তেমন সুফল পাবেন না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টার জ্বালানিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ম তামিম বলেছিলেন, দাম কমানোর বিষয়টি হয়তো রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। কিন্তু দাম ৫ টাকা কমানোর কোনো যৌক্তিকতা নেই, অন্তত ১০ টাকা কমানো যেত। এতে পরিবহনমালিকেরা ভাড়া কমাবেন না। বাড়তি টাকা ব্যবসায়ীদের পকেটে যাবে।
সরকার ব্যবসা করতে পারে না
অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘জ্বালানি তেলের মূল্য নির্ধারণে সরকারের কোনো সুনির্দিষ্ট নীতি নেই। আর সে কারণে ব্যবসায়ীরাও তাদের ব্যবসা নিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করতে সমস্যায় পড়েন।’
জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ইজাজ হোসেন বলেন, সরকার জ্বালানি তেল নিয়ে ব্যবসা করতে পারে না।
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমলেও স্থানীয় বাজারে কমানোর কোনো চিন্তা নেই সরকারের। গত ৫ আগস্ট জ্বালানি তেলের রেকর্ড পরিমাণ দাম বাড়ানোর সময় সরকার বলেছিল, বিশ্ববাজারে দাম কমলে স্থানীয় বাজারেও কমানো হবে। কিন্তু সরকার আপাতত সেই পথে হাঁটছে না। উল্টো একতরফাভাবে যখন ইচ্ছা বিদ্যুৎ, গ্যাসসহ জ্বালানি পণ্যের দাম বাড়াতে সরকার আইন সংশোধন করার উদ্যোগ নিয়েছে।
এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল কমোডিটি ইনসাইটসের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম দুই মাস ধরে কমতে কমতে এখন ৮১ ডলারের কাছাকাছি অবস্থান করছে। অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দামের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কমছে পরিশোধিত ডিজেল, অকটেন ও পেট্রলের দামও।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) কয়েকজন কর্মকর্তা জানান, গত ৫ আগস্ট যখন জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয় তখন বিশ্ববাজারে প্রতি ব্যারেল ডিজেলের দাম ছিল সর্বোচ্চ ১৫৫ ডলার। এখন দাম কমে ১০৫ ডলারে আসায় প্রতি লিটার ডিজেলে বিপিসি লাভ করছে প্রায় ১০ টাকা করে। ডলারের দাম না বাড়লে লাভের পরিমাণ আরও বাড়ত। ৫ আগস্ট ডলারের সরকারি বিনিময় হার ছিল ৯৪ দশমিক ৭০ টাকা। এখন তা দাঁড়িয়েছে ১০২ টাকায়। ডলারের দাম না বাড়লে ডিজেলে লাভ আরও বেশি হতো।
দাম কমানো উচিত
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমায় দেশেও সমন্বয় করা অর্থাৎ কমানো উচিত বলে মনে করেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও অর্থনীতিবিদেরা।
বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে দেশে জ্বালানি তেলের দাম কমানোর পক্ষে মত দিয়েছেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ইজাজ হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার যখন জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে তখন আমরা সেটা সমর্থন দিয়েছিলাম। কিন্তু এখন বিশ্ববাজারে দাম যেহেতু কমছে সরকারের উচিত জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় করা।’
বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ববাজারে দাম বাড়লে সরকার বাড়াবে, কিন্তু কমলে কমাবে না—এটা সরকারের নীতি হতে পারে না।’
প্রতিমন্ত্রীর দাবি, ডিজেলে এখনো লোকসান বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের দাবি, প্রতি লিটার ডিজেলে এখনো লোকসান গুনতে হচ্ছে ২ টাকা।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববাজারে ডিজেলসহ অন্যান্য জ্বালানি তেলের দাম গড়ে প্রতি ব্যারেল ৮০ ডলারের নিচে এলে তখন সরকার কমানোর চিন্তা করবে।
বিপিসি থেকে পাওয়া তথ্যমতে, সবশেষ যখন জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয় তখন বিশ্ববাজারে ডিজেলের দাম ছিল ব্যারেল ১৫৫ ডলার। বাংলাদেশে ব্যবহৃত মোট জ্বালানির ৭৩ শতাংশই ডিজেল। দেশে পেট্রলের যে চাহিদা, তার সিংহভাগ আসে গ্যাস উত্তোলনকালে সৃষ্ট উপজাত কনডেনসেট থেকে।
এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল কমোডিটি ইনসাইটসের তথ্য অনুযায়ী, দুই মাস ধরে ডিজেলের দাম কমতে কমতে ২৮ নভেম্বর এসে ঠেকেছে ১০৫.২৭ ডলারে। ডিজেলের সঙ্গে মিল রেখে দাম কমেছে অকটেন ও পেট্রলের। অকটেনের দাম তখন ছিল প্রতি ব্যারেল ৯৮ ডলার। এখন বিক্রি হচ্ছে ৮৩.৮৪ ডলার দরে।
দাম কমানোর চিন্তা নেই বিশ্ববাজারের সঙ্গে মিল রেখে জ্বালানি তেলের দাম কমানো হবে কি না, জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম দেড় থেকে দুই মাস ধরে নিম্নমুখী হলেও এখনো ওঠানামার মধ্যে আছে। আমরা এখন যদি ১০৫ ডলারে ডিজেল কিনি তাহলে ভ্যাট, ট্যাক্স, প্রিমিয়াম ও পোর্টের খরচ দিয়ে ডিজেলের দাম দাঁড়াবে ১১১ টাকা। আমরা বিক্রি করছি ১০৯ টাকায়। এখনো প্রতি লিটার ডিজেলে লোকসান গুনতে হচ্ছে ২ টাকা।’
নসরুল হামিদ আরও বলেন, ‘জ্বালানি তেল আমদানির জন্য আমাদের ছয় মাস আগে থেকে বুকিং দিতে হয়। সে জন্য আমরা বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমলেও সেই দামে আমদানি করতে পারি না। জ্বালানি তেলের দাম কমানোর জন্য আমাদের আন্তর্জাতিক বাজারে দামের স্থিতিশীলতা দরকার। এখন দাম কমানোর চিন্তা নেই।’
বিপিসির মুনাফা
কনডেনসেট থেকে উৎপাদিত পেট্রোলিয়ামজাত পণ্যের মূল্য নির্ধারণে ২০১৮ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ একটি প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করেছিল। সে অনুসারে বিপিসি মূল্য সংযোজন কর দেওয়ার পর ৪৯ টাকা লিটার দরে পেট্রল কেনে। অন্যদিকে অকটেন কেনে ৫৫ টাকা লিটার দরে। এই হিসাব মতেও পেট্রল বিক্রি করে ৮১ টাকা, অকটেনে ৮০ টাকা এবং কেরোসিনে ৬৬ টাকা লাভ করছে বিপিসি।
জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ৩৪ টাকা বাড়ানোর ২৩ দিনের মাথায় অবশ্য ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রল ও অকটেনের দাম লিটারপ্রতি ৫ টাকা কমিয়েছল সরকার। বিশেষজ্ঞরা তখন্তেই বলেছিলেন, এতে ভোক্তারা তেমন সুফল পাবেন না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টার জ্বালানিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ম তামিম বলেছিলেন, দাম কমানোর বিষয়টি হয়তো রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। কিন্তু দাম ৫ টাকা কমানোর কোনো যৌক্তিকতা নেই, অন্তত ১০ টাকা কমানো যেত। এতে পরিবহনমালিকেরা ভাড়া কমাবেন না। বাড়তি টাকা ব্যবসায়ীদের পকেটে যাবে।
সরকার ব্যবসা করতে পারে না
অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘জ্বালানি তেলের মূল্য নির্ধারণে সরকারের কোনো সুনির্দিষ্ট নীতি নেই। আর সে কারণে ব্যবসায়ীরাও তাদের ব্যবসা নিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করতে সমস্যায় পড়েন।’
জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ইজাজ হোসেন বলেন, সরকার জ্বালানি তেল নিয়ে ব্যবসা করতে পারে না।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে