ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
গত বছরের শুরুতে পাকিস্তানি অভিনেত্রী সানা জাভেদকে বিয়ের মধ্যদিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিয়ের পিঁড়িতে বসেন ক্রিকেটার শোয়েব মালিক। এই বিয়ের পরেই নানা জল্পনা-কল্পনার পর নেটিজেনরা নিশ্চিত হয় যে সানিয়া মির্জার সঙ্গে শোয়েব মালিকের বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গেছে। তা ছাড়া সানিয়া মির্জার বাবাও তখন শোয়েব মালিকের সঙ্গে তাঁর মেয়ের বিচ্ছেদের কথা গণমাধ্যমকে জানান।
অন্যদিকে ভারতীয় ক্রিকেটার মোহাম্মদ শামির সঙ্গে তাঁর স্ত্রী হাসিনের বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে আদালতে মামলা চলমান থাকার তথ্য গণমাধ্যমে এসেছে। এরই মধ্যে, মোহাম্মদ শামি ও সানিয়া মির্জা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন—এমন দাবিতে কিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভাইরাল ছবিগুলোতে সানিয়া মির্জা ও মোহাম্মদ শামিকে একসঙ্গে বিয়ের সাজে দেখা যাচ্ছে। পোস্টের ক্যাপশনে লেখা, ‘বারবার জীবনসঙ্গী হিসেবে ক্রিকেটার কে বেচে নেয় টেনিস খেলোয়াড় সানিয়া মির্জা। পাকিস্তানের শোয়েব মালিককে ছেড়ে এবার বিয়ে করলেন মোহাম্মদ শামি কে।’
টাইমস অ্যান্ড টিউনস (Times & Tunes) নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে গত ২৯ ডিসেম্বর করা পোস্টটি সবচেয়ে বেশি ভাইরাল। এই পোস্টটিতে আজ শুক্রবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেড় হাজার রিঅ্যাক্ট পড়েছে। পোস্টটির কমেন্টে কেউ কেউ লেখেন, মোহাম্মদ শামি ও সানিয়া মির্জার বিয়ের ঘটনাটি মিথ্যা। আবার কেউ কেউ সত্য ভেবে অভিনন্দন জানিয়েছেন। গৌতম দাস (Goutam Das) লিখেছেন, ‘এবার আপনাদের সঠিক সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
ভাইরাল ছবিগুলোর সত্যতা জানতে রিভার্স ইমেজ সার্চ করা হয়। ইনস্টাগ্রাম, টিকটক ও ইউটিউবে তাঁদের বিয়ের দাবিতে একই ছবিগুলো পাওয়া যায়। তবে কোনো পোস্টেই তথ্যসূত্র উল্লেখ করা হয়নি।
এ ছাড়া মোহাম্মদ শামি কিংবা সানিয়া মির্জার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যকাউন্টগুলোতেও এমন কোনো ছবি পাওয়া যায়নি।
ভারতের একাধিক ফ্যাক্টচেক মিডিয়াতে ছবিগুলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
ছবিগুলো এআই দিয়ে তৈরি কি না আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ একাধিক শনাক্তকরণ টুল দিয়ে যাচাই করেছে। দুজনের বিয়ের সাজে ভাইরাল ছবিগুলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ছবি শনাক্তকরণ টুল হাইভ মডারেশন দিয়ে যাচাই করা হয়। ফলাফলের তথ্যমতে, বিয়ের সাজে মোহাম্মদ শামি ও সানিয়া মির্জার ছবিগুলো এআই দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকতে পারে, যার সম্ভাবনা ৯৯ দশমিক ৩ শতাংশ।
এরপর বড়দিনের সাজে শামি ও সানিয়ার কাপল ছবি ‘ট্রু মিডিয়া’ (True Media) নামক অপর একটি টুল দিয়ে যাচাই করা হয়। ফলাফলে জানানো হয়, ছবিগুলোও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে তৈরি।
মোহাম্মদ শামি ও সানিয়া মির্জার বিয়ে হয়েছে কি না—এমন তথ্যের অনুসন্ধানে ভারতীয় গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসে (Hindustan Times) প্রকাশিত সানিয়া মির্জার বাবা ইমরান মির্জার একটি সাক্ষাৎকার পাওয়া যায়। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছে এনডিটিভি। প্রতিবেদনটি গত বছরের ২২ জুলাই প্রকাশিত। এনডিটিভির পক্ষ থেকে ইমরান মির্জার বাবার কাছে মোহাম্মদ শামি ও সানিয়া মির্জার বিয়ের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বিষয়টিকে গুজব বলে উড়িয়ে দেন। তিনি আরও জানান, সানিয়া মির্জার সঙ্গে কখনো মোহাম্মদ শামির দেখাই হয়নি!
এ ছাড়া, মোহাম্মদ শামি ও সানিয়া মির্জার বিয়ের বিষয়ে অনুসন্ধানে ভারতীয় গণমাধ্যেমে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
গত বছরের শুরুতে পাকিস্তানি অভিনেত্রী সানা জাভেদকে বিয়ের মধ্যদিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিয়ের পিঁড়িতে বসেন ক্রিকেটার শোয়েব মালিক। এই বিয়ের পরেই নানা জল্পনা-কল্পনার পর নেটিজেনরা নিশ্চিত হয় যে সানিয়া মির্জার সঙ্গে শোয়েব মালিকের বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গেছে। তা ছাড়া সানিয়া মির্জার বাবাও তখন শোয়েব মালিকের সঙ্গে তাঁর মেয়ের বিচ্ছেদের কথা গণমাধ্যমকে জানান।
অন্যদিকে ভারতীয় ক্রিকেটার মোহাম্মদ শামির সঙ্গে তাঁর স্ত্রী হাসিনের বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে আদালতে মামলা চলমান থাকার তথ্য গণমাধ্যমে এসেছে। এরই মধ্যে, মোহাম্মদ শামি ও সানিয়া মির্জা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন—এমন দাবিতে কিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভাইরাল ছবিগুলোতে সানিয়া মির্জা ও মোহাম্মদ শামিকে একসঙ্গে বিয়ের সাজে দেখা যাচ্ছে। পোস্টের ক্যাপশনে লেখা, ‘বারবার জীবনসঙ্গী হিসেবে ক্রিকেটার কে বেচে নেয় টেনিস খেলোয়াড় সানিয়া মির্জা। পাকিস্তানের শোয়েব মালিককে ছেড়ে এবার বিয়ে করলেন মোহাম্মদ শামি কে।’
টাইমস অ্যান্ড টিউনস (Times & Tunes) নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে গত ২৯ ডিসেম্বর করা পোস্টটি সবচেয়ে বেশি ভাইরাল। এই পোস্টটিতে আজ শুক্রবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেড় হাজার রিঅ্যাক্ট পড়েছে। পোস্টটির কমেন্টে কেউ কেউ লেখেন, মোহাম্মদ শামি ও সানিয়া মির্জার বিয়ের ঘটনাটি মিথ্যা। আবার কেউ কেউ সত্য ভেবে অভিনন্দন জানিয়েছেন। গৌতম দাস (Goutam Das) লিখেছেন, ‘এবার আপনাদের সঠিক সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
ভাইরাল ছবিগুলোর সত্যতা জানতে রিভার্স ইমেজ সার্চ করা হয়। ইনস্টাগ্রাম, টিকটক ও ইউটিউবে তাঁদের বিয়ের দাবিতে একই ছবিগুলো পাওয়া যায়। তবে কোনো পোস্টেই তথ্যসূত্র উল্লেখ করা হয়নি।
এ ছাড়া মোহাম্মদ শামি কিংবা সানিয়া মির্জার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যকাউন্টগুলোতেও এমন কোনো ছবি পাওয়া যায়নি।
ভারতের একাধিক ফ্যাক্টচেক মিডিয়াতে ছবিগুলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
ছবিগুলো এআই দিয়ে তৈরি কি না আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ একাধিক শনাক্তকরণ টুল দিয়ে যাচাই করেছে। দুজনের বিয়ের সাজে ভাইরাল ছবিগুলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ছবি শনাক্তকরণ টুল হাইভ মডারেশন দিয়ে যাচাই করা হয়। ফলাফলের তথ্যমতে, বিয়ের সাজে মোহাম্মদ শামি ও সানিয়া মির্জার ছবিগুলো এআই দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকতে পারে, যার সম্ভাবনা ৯৯ দশমিক ৩ শতাংশ।
এরপর বড়দিনের সাজে শামি ও সানিয়ার কাপল ছবি ‘ট্রু মিডিয়া’ (True Media) নামক অপর একটি টুল দিয়ে যাচাই করা হয়। ফলাফলে জানানো হয়, ছবিগুলোও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে তৈরি।
মোহাম্মদ শামি ও সানিয়া মির্জার বিয়ে হয়েছে কি না—এমন তথ্যের অনুসন্ধানে ভারতীয় গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসে (Hindustan Times) প্রকাশিত সানিয়া মির্জার বাবা ইমরান মির্জার একটি সাক্ষাৎকার পাওয়া যায়। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছে এনডিটিভি। প্রতিবেদনটি গত বছরের ২২ জুলাই প্রকাশিত। এনডিটিভির পক্ষ থেকে ইমরান মির্জার বাবার কাছে মোহাম্মদ শামি ও সানিয়া মির্জার বিয়ের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বিষয়টিকে গুজব বলে উড়িয়ে দেন। তিনি আরও জানান, সানিয়া মির্জার সঙ্গে কখনো মোহাম্মদ শামির দেখাই হয়নি!
এ ছাড়া, মোহাম্মদ শামি ও সানিয়া মির্জার বিয়ের বিষয়ে অনুসন্ধানে ভারতীয় গণমাধ্যেমে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
চব্বিশের জুলাইয়ের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম আলোচিত সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। গত বছরের অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে পারিবারিকভাবে বিয়ে করেন তিনি। এরই মধ্যে হাসনাত আব্দুল্লাহ আবার বিয়ে করেছেন— এমন দাবিতে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। ছবির ক্যাপশনে লেখা, ‘আরেক টি বিয়ে করলেন হাস
১৮ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের গাজা উপাত্যকায় ১৫ মাস ধরে চলা ইসরায়েলি হামলায় নিঃস্ব বাস্তুচ্যুতদের জীবন আরও কঠিন করে তুলেছে বৈরী আবহাওয়া। একে তো অনেক শীত, তার ওপর প্রবল বৃষ্টি। বৃষ্টির পানির কারণে গাজা উপাত্যকায় হাসপাতালসহ বিভিন্ন জায়গায় বন্যা দেখা দিয়েছে। বন্যা গাজাবাসীর কষ্ট দ্বিগুন করেছে।
২ দিন আগেসোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে সিলেটি ভাষায় গান গাওয়ার দাবি করা হলেও ফ্যাক্টচেক অনুসন্ধানে প্রমাণিত হয়েছে, এটি সিলেটি ভাষার গান নয়। ভিডিওটি ফার্সি ভাষায় গাওয়া এবং এটি ইরানের "Tootiya Shop" নামক একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। ভিডিওটি ইরানের হরমোজগান প্রদেশ
২ দিন আগেশীতকালে অন্যতম একটি রোগ হচ্ছে চোখ ওঠা। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এই রোগের নাম কনজাংটিভাইটিস। এটি ভাইরাসজনিত একটি ছোঁয়াচে রোগ। এই রোগটি রেড/পিংক আই নামেও পরিচিত। এটিযে শুধু শীতকালে ছড়ায় এমন নয়। কনজাংটিভাইটিস বছরের যেকোনো সময়েই ছড়াতে পারে।
২ দিন আগে