ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
চট্টগ্রামে শোরুম উদ্বোধনের পূর্ব নির্ধারিত অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারেননি ছোটপর্দার অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। গতকাল শনিবার (৩ অক্টোবর) ‘ব্যবসায়ী–তাওহীদি জনতা’র ব্যানারেকিছু লোকের বাধার মুখে উদ্বোধনে অংশ না নিয়েই ফিরে আসেন ঢাকায়। মেহজাবীন চৌধুরীর মাথায় ব্যান্ডেজ বাঁধা একটি ছবি ফেসবুকে ভাইরালহয়েছে। তাঁর মুখমণ্ডলেও আঘাতের চিহ্ন।
ছবিটি গতকাল রাত সাড়ে ১০টায় ব্যারিস্টার জহিরুল ইসলাম নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে পোস্ট করে লেখা হয়, ‘নতুন স্বাধীনতার সেই স্বাদ, তৌহিদী জনতার বাধার মুখে শোরুম উদ্বোধন করতে পারলেন না লাল বিপ্লবী মেহজাবিন! বাকি ইতিহাস ছবিতে। এদের স্বাধীনতা উপভোগের সুযোগ দেওয়া হোক।’
মাথায় ব্যান্ডেজ বাঁধা ছবিটির সঙ্গে গত ৫ আগস্ট লাল রঙের ব্যাকগ্রাউন্ডেবাংলাদেশের পতাকা ও লাভ ইমোজি যুক্ত করে ‘স্বাধীন’ লেখা তাঁর একটি স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট জুড়ে দেওয়া হয়েছে।
একই ছবি সাপোর্টার্স অব বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নামের একটি ফেসবুক গ্রুপে আজ ভোর সাড়ে ৫টায় এইচ এ বিলাল নামের অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করা হয়েছে। পোস্টের ক্যাপশনে লেখা, ‘ছোট পর্দার নাল অভিনেত্রী মেহুকে আঘাত করেছে তারই নাল মেধাবীরা।’
আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, মেহজাবীন চৌধুরীর মাথায় ব্যান্ডেজ বাঁধা ছবিটি গতকালের নয়। এটি তাঁর অভিনীত একটি নাটকের দৃশ্য।
বিভিন্ন ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট, পেজ ও ফেসবুক গ্রুপ থেকে ভাইরালহওয়া মেহজাবীন চৌধুরীর ব্যান্ডেজ বাঁধা ছবিটি তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজেই পাওয়া যায়। গত ২ অক্টোবর এ ছবিসহ আরও বেশ কিছু ছবি নিজের ওয়ালে পোস্ট করেন মেহজাবীন। পোস্টটির ক্যাপশনে ইংরেজিতে লেখা, ‘ওল্ড মেমোরিজ, গেজ দ্য কনটেন্টস।’
ছবিটির কমেন্টবক্সে মেহজাবিনের ভক্তদের কেউ কেউ লেখেন, এটি তাঁর অভিনীত ‘পুনর্জন্ম—অন্তিম পর্ব’ নাটকের দৃশ্য। আবার কেউ মন্তব্য করেছেন, ছবিটি ‘চিরকাল আজ’ নাটকের।
এসব কমেন্টের সূত্রে খুঁজে গতকালের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ভাইরাল হওয়া ছবিটিরসঙ্গে ‘চিরকাল আজ’ নাটকের একটি দৃশ্যের মিল পাওয়া যায়। নাটকটির একটি অংশে মেহজাবীনকে এমন ব্যান্ডেজ ও হাসপাতালে ভর্তি রোগী পোশাক পরে চিকিৎসা নিতে দেখা যায়। যদিও প্রায় একই রকম একটি দৃশ্য ‘পুনর্জন্ম—অন্তিম পর্ব’–তেও দেখা যায়।
তবে এটি যে নাটকের দৃশ্যই হোক না, এটি নিশ্চিত যে, এ ছবি চট্টগ্রামের গতকালের ঘটনার নয়।
প্রসঙ্গত, চট্টগ্রামের কালকের ঘটনা নিয়ে মেহজাবীন তাঁর ফেসবুক পেজে গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে একটি পোস্ট দেন। এখানেও তিনি শারীরিকভাবে হেনস্তা বা আহত হওয়ার ব্যাপারে কোনো তথ্য দেননি।
পোস্টটিতে মেহজাবীন লেখেন, ‘আমার সকল বন্ধু-বান্ধব, পরিবার এবং ভক্তদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমার খোঁজ নেওয়ার জন্য। আমি ইতিমধ্যে ঢাকায় পৌঁছে গেছি এবং নিজের বাসায় আছি, চিন্তার কিছু নেই। আজ আমি চট্টগ্রামে একটি শোরুমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম, কিন্তু বিমানবন্দর থেকে শোরুমে যাওয়ার পথে শুনলাম যে নিরাপত্তা সংক্রান্ত কিছু সমস্যা হয়েছে। তাই আয়োজক এবং আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে নিরাপত্তার অভাবে আমরা শোরুমে যাব না। আমরা তখনই গাড়ি ঘুরিয়ে বিমানবন্দরের দিকে ফিরে যাই এবং ঢাকায় ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নেই। সবাইকে আবারও ধন্যবাদ আমার খোঁজ নেওয়ার জন্য।’
পোস্টটিতে মেহজাবীন লেখেন, ‘আমার সকল বন্ধু-বান্ধব, পরিবার এবং ভক্তদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমার খোঁজ নেওয়ার জন্য। আমি ইতিমধ্যে ঢাকায় পৌঁছে গেছি এবং নিজের বাসায় আছি, চিন্তার কিছু নেই। আজ আমি চট্টগ্রামে একটি শোরুমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম, কিন্তু বিমানবন্দর থেকে শোরুমে যাওয়ার পথে শুনলাম যে নিরাপত্তা সংক্রান্ত কিছু সমস্যা হয়েছে। তাই আয়োজক এবং আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে নিরাপত্তার অভাবে আমরা শোরুমে যাব না। আমরা তখনই গাড়ি ঘুরিয়ে বিমানবন্দরের দিকে ফিরে যাই এবং ঢাকায় ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নেই। সবাইকে আবারও ধন্যবাদ আমার খোঁজ নেওয়ার জন্য।’
চট্টগ্রামে শোরুম উদ্বোধনের পূর্ব নির্ধারিত অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারেননি ছোটপর্দার অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। গতকাল শনিবার (৩ অক্টোবর) ‘ব্যবসায়ী–তাওহীদি জনতা’র ব্যানারেকিছু লোকের বাধার মুখে উদ্বোধনে অংশ না নিয়েই ফিরে আসেন ঢাকায়। মেহজাবীন চৌধুরীর মাথায় ব্যান্ডেজ বাঁধা একটি ছবি ফেসবুকে ভাইরালহয়েছে। তাঁর মুখমণ্ডলেও আঘাতের চিহ্ন।
ছবিটি গতকাল রাত সাড়ে ১০টায় ব্যারিস্টার জহিরুল ইসলাম নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে পোস্ট করে লেখা হয়, ‘নতুন স্বাধীনতার সেই স্বাদ, তৌহিদী জনতার বাধার মুখে শোরুম উদ্বোধন করতে পারলেন না লাল বিপ্লবী মেহজাবিন! বাকি ইতিহাস ছবিতে। এদের স্বাধীনতা উপভোগের সুযোগ দেওয়া হোক।’
মাথায় ব্যান্ডেজ বাঁধা ছবিটির সঙ্গে গত ৫ আগস্ট লাল রঙের ব্যাকগ্রাউন্ডেবাংলাদেশের পতাকা ও লাভ ইমোজি যুক্ত করে ‘স্বাধীন’ লেখা তাঁর একটি স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট জুড়ে দেওয়া হয়েছে।
একই ছবি সাপোর্টার্স অব বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নামের একটি ফেসবুক গ্রুপে আজ ভোর সাড়ে ৫টায় এইচ এ বিলাল নামের অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করা হয়েছে। পোস্টের ক্যাপশনে লেখা, ‘ছোট পর্দার নাল অভিনেত্রী মেহুকে আঘাত করেছে তারই নাল মেধাবীরা।’
আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, মেহজাবীন চৌধুরীর মাথায় ব্যান্ডেজ বাঁধা ছবিটি গতকালের নয়। এটি তাঁর অভিনীত একটি নাটকের দৃশ্য।
বিভিন্ন ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট, পেজ ও ফেসবুক গ্রুপ থেকে ভাইরালহওয়া মেহজাবীন চৌধুরীর ব্যান্ডেজ বাঁধা ছবিটি তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজেই পাওয়া যায়। গত ২ অক্টোবর এ ছবিসহ আরও বেশ কিছু ছবি নিজের ওয়ালে পোস্ট করেন মেহজাবীন। পোস্টটির ক্যাপশনে ইংরেজিতে লেখা, ‘ওল্ড মেমোরিজ, গেজ দ্য কনটেন্টস।’
ছবিটির কমেন্টবক্সে মেহজাবিনের ভক্তদের কেউ কেউ লেখেন, এটি তাঁর অভিনীত ‘পুনর্জন্ম—অন্তিম পর্ব’ নাটকের দৃশ্য। আবার কেউ মন্তব্য করেছেন, ছবিটি ‘চিরকাল আজ’ নাটকের।
এসব কমেন্টের সূত্রে খুঁজে গতকালের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ভাইরাল হওয়া ছবিটিরসঙ্গে ‘চিরকাল আজ’ নাটকের একটি দৃশ্যের মিল পাওয়া যায়। নাটকটির একটি অংশে মেহজাবীনকে এমন ব্যান্ডেজ ও হাসপাতালে ভর্তি রোগী পোশাক পরে চিকিৎসা নিতে দেখা যায়। যদিও প্রায় একই রকম একটি দৃশ্য ‘পুনর্জন্ম—অন্তিম পর্ব’–তেও দেখা যায়।
তবে এটি যে নাটকের দৃশ্যই হোক না, এটি নিশ্চিত যে, এ ছবি চট্টগ্রামের গতকালের ঘটনার নয়।
প্রসঙ্গত, চট্টগ্রামের কালকের ঘটনা নিয়ে মেহজাবীন তাঁর ফেসবুক পেজে গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে একটি পোস্ট দেন। এখানেও তিনি শারীরিকভাবে হেনস্তা বা আহত হওয়ার ব্যাপারে কোনো তথ্য দেননি।
পোস্টটিতে মেহজাবীন লেখেন, ‘আমার সকল বন্ধু-বান্ধব, পরিবার এবং ভক্তদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমার খোঁজ নেওয়ার জন্য। আমি ইতিমধ্যে ঢাকায় পৌঁছে গেছি এবং নিজের বাসায় আছি, চিন্তার কিছু নেই। আজ আমি চট্টগ্রামে একটি শোরুমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম, কিন্তু বিমানবন্দর থেকে শোরুমে যাওয়ার পথে শুনলাম যে নিরাপত্তা সংক্রান্ত কিছু সমস্যা হয়েছে। তাই আয়োজক এবং আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে নিরাপত্তার অভাবে আমরা শোরুমে যাব না। আমরা তখনই গাড়ি ঘুরিয়ে বিমানবন্দরের দিকে ফিরে যাই এবং ঢাকায় ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নেই। সবাইকে আবারও ধন্যবাদ আমার খোঁজ নেওয়ার জন্য।’
পোস্টটিতে মেহজাবীন লেখেন, ‘আমার সকল বন্ধু-বান্ধব, পরিবার এবং ভক্তদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমার খোঁজ নেওয়ার জন্য। আমি ইতিমধ্যে ঢাকায় পৌঁছে গেছি এবং নিজের বাসায় আছি, চিন্তার কিছু নেই। আজ আমি চট্টগ্রামে একটি শোরুমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম, কিন্তু বিমানবন্দর থেকে শোরুমে যাওয়ার পথে শুনলাম যে নিরাপত্তা সংক্রান্ত কিছু সমস্যা হয়েছে। তাই আয়োজক এবং আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে নিরাপত্তার অভাবে আমরা শোরুমে যাব না। আমরা তখনই গাড়ি ঘুরিয়ে বিমানবন্দরের দিকে ফিরে যাই এবং ঢাকায় ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নেই। সবাইকে আবারও ধন্যবাদ আমার খোঁজ নেওয়ার জন্য।’
শেখ হাসিনার পক্ষে শিক্ষার্থীরা স্লোগান দিচ্ছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘ইউনুস তুই তওবা কর, শেখ হাসিনার পায়ে ধর. . শেখ হাসিনা বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’।
১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি শেখ হাসিনার ফাঁস হওয়া একটি অডিও কল নিয়ে একাধিক গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে আজ শনিবার আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হরতাল পালন করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে প্রত্যেক এলাকায় মিছিল-মিটিংয়ের আয়োজনের কথা বলতে শোনা যায়। তবে শেখ হাসিনার পরিবার কিংবা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হরতালের বিষয়ে এখনও কিছু
৭ ঘণ্টা আগেএকটি কার্ডে ‘সেইফ এক্সিট চেয়ে দেশ ছাড়তে চান ড. ইউনুস, পাইলস জনিত রোগ তীব্র আকার ধারন’ এবং আরেকটিতে ‘পাইলস জনিত রোগে উন্নত চিকিৎসায় আগামী সপ্তাহে ফ্রান্সে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা’—এমন লেখা রয়েছে। পরের কার্ডে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের বরাত দেওয়া হয়েছে।
২ দিন আগেশেখ হাসিনা ভারতে প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে এসেছেন, এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা আছে, ‘ভারতে প্রথমবার প্রকাশ্যে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।’
৩ দিন আগে