ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রংপুরে পুলিশের গুলিতে নিহত হন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ। আন্দোলনে ক্যাম্পাসের অন্যতম সমন্বয়কও ছিলেন তিনি।
গত ১৬ জুলাই দুপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনে বেরোবির ১ নম্বর গেটের সামনে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়। পুলিশের অ্যাকশনের মুখে টিকতে না পেরে শিক্ষার্থীরা পিছু হটে। কিন্তু আবু সাঈদ একাই দুই হাত প্রসারিত করে বুক দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করে পুলিশ। রাস্তার ওপর লুটিয়ে পড়েন আবু সাঈদ। হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার প্রায় আড়াই মাস পর সামনে এসেছে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন। ময়নাতদন্তের এ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, পুলিশের শটগানের গুলির আঘাতে আবু সাঈদের শরীরে অসংখ্য ছিদ্র তৈরি হয়। এতে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে আবু সাঈদের মৃত্যু হয়।
এখন এসে সোশ্যাল মিডিয়ায় খালি গায়ের এক তরুণের ছবি শেয়ার করে আবু সাঈদের মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। তরুণের পেটের বাঁ পাশে ছররা গুলির ক্ষত দেখা যাচ্ছে। পোস্টটিতে শেয়ার করা ছবির দিকে ইঙ্গিত করে বলা হচ্ছে, পুলিশের রাবার বুলেট আবু সাঈদের গায়ে লেগেছে মাত্র ৩টা (ছবিতে দৃশ্যমান)। রাবার বুলেট খাওয়ার পর এভাবেই আবু সাঈদকে হাঁটিয়ে সেদিন কোথায় নিয়ে গিয়েছিল কথিত মেধাবীরা (আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতি ইঙ্গিত)। রাবার বুলেটবিদ্ধ আবু সাঈদের মৃত্যু হয়েছে মাথায় আঘাতের কারণে। কিন্তু ছবিতে দেখা যাচ্ছে আবু সাঈদের মাথায় সে সময় কোনো আঘাতের চিহ্ন ছিল না।
ভাইরাল ছবির এ তরুণ কি আবু সাঈদ?
ওই তরুণের পরিচয় অনুসন্ধানে আবু সাঈদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত একটি জাতীয় দৈনিকের ক্যাম্পাস প্রতিনিধির সাহায্য নেয় আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। ওই প্রতিনিধি বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী। সোশ্যাল মিডিয়ায় আবু সাঈদ দাবিতে ভাইরাল ছবিটি তাঁকে হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো হয়। তিনি ছবিটি দেখে জানান, ভাইরাল ছবির তরুণ আবু সাঈদ নন। এ তরুণের নাম নাইমুল ইসলাম। তিনি বেরোবির অর্থনীতি বিভাগের ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
তাঁর দেওয়া এই তথ্যের ভিত্তিতে নাইমুল ইসলামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুঁজে পায় আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। পরে নাইমুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনিও অ্যাকাউন্টটি যে তাঁর সেটি নিশ্চিত করেছেন।
নাইমুল ইসলামের অ্যাকাউন্টটির কভার ফটো ও প্রোফাইল ছবিতে থাকা তরুণের মুখাবয়বের সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় আবু সাঈদ দাবিতে ভাইরাল ছবির তরুণের মুখাবয়বের মিল রয়েছে। নাইমুল ইসলাম নামের অ্যাকাউন্টটি থেকে গতকাল রোববার দিবাগত রাত দেড়টায় একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেখানে ভাইরাল পোস্টটির একটি স্ক্রিনশট যুক্ত করে লেখা হয়, ‘আমি মরি নাই/শহীদ আবু সাঈদ আমার ভাই! কেমনে যে কি পেয়ে যান সূত্র/...’
গত ১৭ জুলাই নাইমুল ইসলামকে ট্যাগ করে দেওয়া একটি পোস্ট তাঁর ওয়ালে পাওয়া যায়। পোস্টটিতে আবু সাঈদ দাবিতে ভাইরাল ছবি এবং নাইমুল ইসলামের ভিন্ন একটি ছবি পাশাপাশি রয়েছে। পোস্টটি করেছেন শফিউল্লাহ কনক নামে বেরোবির আরেক শিক্ষার্থী। কনক লিখেছেন, ‘সারা দিন যা হলো, বর্ণনা করলে হয়তো চোখের পানি আর আটকাতে পারব না। সারা দিন এত কিছুর পরেও এই রাতে তোদের সঙ্গে কাটানো মুহূর্তটা সব কষ্ট কমায় দিল! নাইমুল ইসলাম তোর এই শক্ত মনোবলই সবার সাহসের কারণ হোক।’
নাইমুল ইসলামে অ্যাকাউন্টে গত ১৬ জুলাই রাত ৮টায় পোস্ট করা একটি ভিডিও পাওয়া যায়। ভিডিওতে ক্যামেরার সামনে কথা বলা তরুণের সঙ্গে আবু সাঈদ দাবিতে ভাইরাল ছবির তরুণের মুখের দাড়ির ধরন, শারীরিক কাঠামোর মিল রয়েছে। ভিডিওতে তরুণটি বলেন, ‘রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তৃতীয় তলার ছয় নম্বর ওয়ার্ডে গুলিবিদ্ধ হয়ে ভর্তি আছি।’
প্রসঙ্গত, রংপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগের দফায় দফায় সংঘর্ষে আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনা দুপুর ২টা থেকে ৩টার মধ্যে বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়। এ ছাড়া নিহত হওয়ার আগে ও পরে আবু সাঈদকে কালো রঙের টি–শার্ট পরিহিত অবস্থায় দেখা গেছে। ভাইরাল ছবির তরুণটির মতো খালি গায়ে কখনো দেখা যায়নি।
এসব তথ্য থেকে স্পষ্ট, ভাইরাল পোস্টগুলোর তরুণ আবু সাঈদ নন। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, তিনি বেরোবির আরেক শিক্ষার্থী নাইমুল ইসলাম।
আরও নিশ্চিত হতে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ মোবাইল ফোনে নাইমুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তিনি ভাইরাল ছবিটি প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমি ছবিটি দেখেছি। ছবিতে আমিই আছি। ছবিটি নিয়ে প্রোপাগান্ডাও চলছে, সেটাও দেখেছি।’
ছবিটির প্রেক্ষাপট সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘ছবির ঘটনাটি ১৬ জুলাইয়ের, দুপুর ২টা ১৬ মিনিটের দিকের। ছবিটা তোলা হয় আড়াইটার দিকে। ১৬ জুলাই আন্দোলন চলাকালে আমি ফ্রন্টলাইনেই ছিলাম। আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা পুলিশের বাধার সম্মুখীন হই এবং পুলিশ রাবার বুলেট ছোড়ে। এ সময় আমার গায়ে ১৪টি রাবার বুলেট লাগে। ওই সময় আমরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যাই। কিছুক্ষণ পরে আমার বন্ধুরা—যাদের ছবিতে দেখা যাচ্ছে—তাঁরা আমাকে উদ্ধার করে একটি হোটেলে নিয়ে গায়ে, মাথায় পানি দেওয়ার পর ছবিটি তোলে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রংপুরে পুলিশের গুলিতে নিহত হন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ। আন্দোলনে ক্যাম্পাসের অন্যতম সমন্বয়কও ছিলেন তিনি।
গত ১৬ জুলাই দুপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনে বেরোবির ১ নম্বর গেটের সামনে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়। পুলিশের অ্যাকশনের মুখে টিকতে না পেরে শিক্ষার্থীরা পিছু হটে। কিন্তু আবু সাঈদ একাই দুই হাত প্রসারিত করে বুক দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করে পুলিশ। রাস্তার ওপর লুটিয়ে পড়েন আবু সাঈদ। হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার প্রায় আড়াই মাস পর সামনে এসেছে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন। ময়নাতদন্তের এ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, পুলিশের শটগানের গুলির আঘাতে আবু সাঈদের শরীরে অসংখ্য ছিদ্র তৈরি হয়। এতে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে আবু সাঈদের মৃত্যু হয়।
এখন এসে সোশ্যাল মিডিয়ায় খালি গায়ের এক তরুণের ছবি শেয়ার করে আবু সাঈদের মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। তরুণের পেটের বাঁ পাশে ছররা গুলির ক্ষত দেখা যাচ্ছে। পোস্টটিতে শেয়ার করা ছবির দিকে ইঙ্গিত করে বলা হচ্ছে, পুলিশের রাবার বুলেট আবু সাঈদের গায়ে লেগেছে মাত্র ৩টা (ছবিতে দৃশ্যমান)। রাবার বুলেট খাওয়ার পর এভাবেই আবু সাঈদকে হাঁটিয়ে সেদিন কোথায় নিয়ে গিয়েছিল কথিত মেধাবীরা (আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতি ইঙ্গিত)। রাবার বুলেটবিদ্ধ আবু সাঈদের মৃত্যু হয়েছে মাথায় আঘাতের কারণে। কিন্তু ছবিতে দেখা যাচ্ছে আবু সাঈদের মাথায় সে সময় কোনো আঘাতের চিহ্ন ছিল না।
ভাইরাল ছবির এ তরুণ কি আবু সাঈদ?
ওই তরুণের পরিচয় অনুসন্ধানে আবু সাঈদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত একটি জাতীয় দৈনিকের ক্যাম্পাস প্রতিনিধির সাহায্য নেয় আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। ওই প্রতিনিধি বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী। সোশ্যাল মিডিয়ায় আবু সাঈদ দাবিতে ভাইরাল ছবিটি তাঁকে হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো হয়। তিনি ছবিটি দেখে জানান, ভাইরাল ছবির তরুণ আবু সাঈদ নন। এ তরুণের নাম নাইমুল ইসলাম। তিনি বেরোবির অর্থনীতি বিভাগের ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
তাঁর দেওয়া এই তথ্যের ভিত্তিতে নাইমুল ইসলামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুঁজে পায় আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। পরে নাইমুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনিও অ্যাকাউন্টটি যে তাঁর সেটি নিশ্চিত করেছেন।
নাইমুল ইসলামের অ্যাকাউন্টটির কভার ফটো ও প্রোফাইল ছবিতে থাকা তরুণের মুখাবয়বের সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় আবু সাঈদ দাবিতে ভাইরাল ছবির তরুণের মুখাবয়বের মিল রয়েছে। নাইমুল ইসলাম নামের অ্যাকাউন্টটি থেকে গতকাল রোববার দিবাগত রাত দেড়টায় একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেখানে ভাইরাল পোস্টটির একটি স্ক্রিনশট যুক্ত করে লেখা হয়, ‘আমি মরি নাই/শহীদ আবু সাঈদ আমার ভাই! কেমনে যে কি পেয়ে যান সূত্র/...’
গত ১৭ জুলাই নাইমুল ইসলামকে ট্যাগ করে দেওয়া একটি পোস্ট তাঁর ওয়ালে পাওয়া যায়। পোস্টটিতে আবু সাঈদ দাবিতে ভাইরাল ছবি এবং নাইমুল ইসলামের ভিন্ন একটি ছবি পাশাপাশি রয়েছে। পোস্টটি করেছেন শফিউল্লাহ কনক নামে বেরোবির আরেক শিক্ষার্থী। কনক লিখেছেন, ‘সারা দিন যা হলো, বর্ণনা করলে হয়তো চোখের পানি আর আটকাতে পারব না। সারা দিন এত কিছুর পরেও এই রাতে তোদের সঙ্গে কাটানো মুহূর্তটা সব কষ্ট কমায় দিল! নাইমুল ইসলাম তোর এই শক্ত মনোবলই সবার সাহসের কারণ হোক।’
নাইমুল ইসলামে অ্যাকাউন্টে গত ১৬ জুলাই রাত ৮টায় পোস্ট করা একটি ভিডিও পাওয়া যায়। ভিডিওতে ক্যামেরার সামনে কথা বলা তরুণের সঙ্গে আবু সাঈদ দাবিতে ভাইরাল ছবির তরুণের মুখের দাড়ির ধরন, শারীরিক কাঠামোর মিল রয়েছে। ভিডিওতে তরুণটি বলেন, ‘রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তৃতীয় তলার ছয় নম্বর ওয়ার্ডে গুলিবিদ্ধ হয়ে ভর্তি আছি।’
প্রসঙ্গত, রংপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগের দফায় দফায় সংঘর্ষে আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনা দুপুর ২টা থেকে ৩টার মধ্যে বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়। এ ছাড়া নিহত হওয়ার আগে ও পরে আবু সাঈদকে কালো রঙের টি–শার্ট পরিহিত অবস্থায় দেখা গেছে। ভাইরাল ছবির তরুণটির মতো খালি গায়ে কখনো দেখা যায়নি।
এসব তথ্য থেকে স্পষ্ট, ভাইরাল পোস্টগুলোর তরুণ আবু সাঈদ নন। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, তিনি বেরোবির আরেক শিক্ষার্থী নাইমুল ইসলাম।
আরও নিশ্চিত হতে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ মোবাইল ফোনে নাইমুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তিনি ভাইরাল ছবিটি প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমি ছবিটি দেখেছি। ছবিতে আমিই আছি। ছবিটি নিয়ে প্রোপাগান্ডাও চলছে, সেটাও দেখেছি।’
ছবিটির প্রেক্ষাপট সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘ছবির ঘটনাটি ১৬ জুলাইয়ের, দুপুর ২টা ১৬ মিনিটের দিকের। ছবিটা তোলা হয় আড়াইটার দিকে। ১৬ জুলাই আন্দোলন চলাকালে আমি ফ্রন্টলাইনেই ছিলাম। আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা পুলিশের বাধার সম্মুখীন হই এবং পুলিশ রাবার বুলেট ছোড়ে। এ সময় আমার গায়ে ১৪টি রাবার বুলেট লাগে। ওই সময় আমরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যাই। কিছুক্ষণ পরে আমার বন্ধুরা—যাদের ছবিতে দেখা যাচ্ছে—তাঁরা আমাকে উদ্ধার করে একটি হোটেলে নিয়ে গায়ে, মাথায় পানি দেওয়ার পর ছবিটি তোলে।’
একটি কার্ডে ‘সেইফ এক্সিট চেয়ে দেশ ছাড়তে চান ড. ইউনুস, পাইলস জনিত রোগ তীব্র আকার ধারন’ এবং আরেকটিতে ‘পাইলস জনিত রোগে উন্নত চিকিৎসায় আগামী সপ্তাহে ফ্রান্সে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা’—এমন লেখা রয়েছে। পরের কার্ডে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের বরাত দেওয়া হয়েছে।
২ দিন আগেশেখ হাসিনা ভারতে প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে এসেছেন, এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা আছে, ‘ভারতে প্রথমবার প্রকাশ্যে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।’
৩ দিন আগেড. মুহাম্মদ ইউনূসের কিছু লোক মানুষকে নির্যাতন করছে— এই দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। পোস্টের ক্যাপশনে লেখা, ‘ডঃ ইউনূস ক্ষমতা দখলের পর বাংলাদেশ একটি ভয়ঙ্কর রাষ্ট্রে পরিণত হয়। সে ও তার গুন্ডা দল জনগণকে নির্যাতন করছে। (বাংলায় অনুদিত) ’ ভিডিওতে একজন ব্যক্তিকে কয়েকজন মিলে মারধর করতে দেখ
৪ দিন আগেলস অ্যাঞ্জেলেসের আগুন নেভানোর জন্য কর্তৃপক্ষ মুসুল্লিদের মাধ্যমে আজান দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে-এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় বহুল্ভাবে প্রচারিত হয়েছে। পোস্টটির ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ‘আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলস শহরে আগুন নিভাতে যখন সকল প্রযুক্তি ব্যর্থ, সবশেষে মোল্লাদের সরনাপহ্ন হলো, তার পর আযান, আল্
৫ দিন আগে