ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দায়িত্ব নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সম্প্রতি ঢাকার প্রয়াত মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ও বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন তাঁর পদত্যাগ চেয়েছেন দাবিতে ৩২ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।
‘তাজ উদ্দিন’ নামের একটি ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গত ১৭ আগস্ট এমন একটি ভিডিও পোস্ট করে লেখা হয়, ‘খেলা শুরু হয়ে গেছে! ড. ইউনূসের পদত্যাগ চাইলেন বিএনপি নেতা ইশরাক।’ ভিডিওটি আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ১৭ লাখ বার দেখা হয়েছে, রিয়েকশন পড়েছে সাড়ে ৯ হাজারের বেশি এবং শেয়ারও হয়েছে সমপরিমাণ।
ভিডিওটিতে ইশরাককে বলতে শোনা যায়, ‘এত সংগ্রাম, এত জীবন দান, এত আন্দোলনের পরে আমরা কি আওয়ামী লীগ যে অবস্থায় বাংলাদেশকে বিরাজনীতিকরণের দিকে নিয়ে গিয়েছিল, তার চেয়ে বড় স্বৈরশাসককে কি আমরা এনে ক্ষমতায় বসিয়েছি? অতএব এটাও জনগণ মানে না। আমার বিশ্বাস, ছাত্র–জনতা, বাংলাদেশের জনগণ ওনাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। ওনার উচিত হবে দ্রুততম সময়ের মধ্যে পদত্যাগ করে চলে যাওয়া। কারণ, ওনাকে কেউ ভোট দিয়ে ক্ষমতায় বসায়নি। ওনাকে একটা অন্তর্বর্তীকালীন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।’
ভিডিওটি নিয়ে অনুসন্ধানে রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে ‘বাংলাদেশ নিউজ টিউব’ নামের ইউটিউব চ্যানেলে একটি ভিডিও পাওয়া যায়। ৫ মিনিট ৪৫ সেকেন্ডের ভিডিওটি গত ১৩ আগস্ট চ্যানেলটিতে পোস্ট করা হয়। ১৫ ই আগস্টে কঠোর হাতে দমন হবে! ইশরাক হোসেন ‘স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি’— শিরোনামে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। ভিডিওটির সঙ্গে ভাইরাল ভিডিওটির মিল পাওয়া যায়।
ভিডিওতে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের কর্মসূচি প্রতিহত করার কথা বলেন। ভিডিওটির ৩ মিনিট ৪ সেকেন্ড সময়ে সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকেরা ইশরাক হোসেনকে সাবেক স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেনের দেওয়া বক্তব্যের ব্যাপারে বিএনপির অবস্থান জানতে চেয়ে প্রশ্ন করেন, আপনারা এ বিষয়ে অনড় কিনা।
জবাবে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমাদের দলীয় একটি বক্তব্য এখানে অবশ্যই আছে। দলীয় বক্তব্যের বাইরে গিয়ে আমি ব্যক্তিগত বক্তব্য রাখতে চাই। আমার ব্যক্তিগত বক্তব্য হচ্ছে, এই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আইন মন্ত্রণালয় দুইটা মন্ত্রণালয়ের এখন প্রথম দায়িত্ব, এই যে গণহত্যা হয়েছে, যত গুম, খুন নির্যাতন হয়েছে সেগুলোর তদন্ত প্রথমেই শুরু করা, মামলার ব্যবস্থা করা এবং তাদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা। এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে যারা থাকবে তাদের আগে সেটি প্রাধান্য দিতে হবে। কিন্তু আমরা ওনার (তৎকালীন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা) বক্তব্যে হতাশ হয়েছি, উনি এখন আওয়ামী লীগকে দ্রুততম সময়ে পুনর্গঠন মানে রিহ্যাবিলিটেশনের কথা বলেছেন। এটা বাংলাদেশের জনগণ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। এটা আমরা মানি না।’
তিনি আরও বলেন, ‘দ্বিতীয়ত, উনি বলেছেন, রাজনীতি আগামী দিনে করা কষ্টকর হয়ে যাবে। এই বক্তব্যের সাথে আমি অত্যন্ত জোরালোভাবে দ্বিমত পোষণ করছি। ওনার যদি বক্তব্য থাকে যে অপরাজনীতি, চাঁদাবাজি, রাজনীতি, তাহলে সেটা বলা উচিত। আগামী দিনের সেই সকল অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করা কঠিন হয়ে যাবে। কিন্তু তিনি যে ভাষায় বলেছেন, তাতে মনে হচ্ছে রাজনীতিবিদদের ওপর ওনার ক্ষোভ রয়েছে, উনি রাজনীতিবিদদের শায়েস্তা করতে চাচ্ছেন।’
এরপরই তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় পদত্যাগ দাবির ভাইরাল অংশটি বলেন। অর্থাৎ ইশরাকের পদত্যাগ চাওয়ার বক্তব্যটি ছিল বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেনকে উদ্দেশ করে।
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার (১৬ আগস্ট) এম সাখাওয়াত হোসেনের দপ্তর পরিবর্তন করে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর আগে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দায়িত্ব পালনকালে গত ১২ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে তিনি নতুন মুখ নিয়ে এসে দল গোছানোর পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ‘দয়া করে আপনারা দেশকে অরাজকতার মধ্যে ঠেলবেন না। আপনারা দল গোছান। আমরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আপনাদের সাহায্য করব। আপনারা নতুন মুখ ও অঙ্গীকার নিয়ে দল গোছান।’
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে এম সাখাওয়াত আরও বলেন, ‘আমি ওনাদেরও আশা দিচ্ছি, কথা দিচ্ছি, আপনারা দল গুছিয়ে নেন, আপনাদের দলকে তো কেউ নিষিদ্ধ করেনি। যদি ওই ধরনের জঙ্গি না হয়, তবে একটা দলকে নিষিদ্ধ করাটা খুব খারাপ সংস্কৃতি।’
এই বক্তব্যের পর দেশব্যাপী সমালোচনার মুখে পড়েন এম সাখাওয়াত। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন তাঁর পদত্যাগ দাবি করেছিলেন। তাঁর এই পদত্যাগ চাওয়ার ভিডিওর অংশ বিশেষ প্রচার করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নাম জড়িয়ে প্রচার করা হচ্ছে।
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দায়িত্ব নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সম্প্রতি ঢাকার প্রয়াত মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ও বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন তাঁর পদত্যাগ চেয়েছেন দাবিতে ৩২ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।
‘তাজ উদ্দিন’ নামের একটি ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গত ১৭ আগস্ট এমন একটি ভিডিও পোস্ট করে লেখা হয়, ‘খেলা শুরু হয়ে গেছে! ড. ইউনূসের পদত্যাগ চাইলেন বিএনপি নেতা ইশরাক।’ ভিডিওটি আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ১৭ লাখ বার দেখা হয়েছে, রিয়েকশন পড়েছে সাড়ে ৯ হাজারের বেশি এবং শেয়ারও হয়েছে সমপরিমাণ।
ভিডিওটিতে ইশরাককে বলতে শোনা যায়, ‘এত সংগ্রাম, এত জীবন দান, এত আন্দোলনের পরে আমরা কি আওয়ামী লীগ যে অবস্থায় বাংলাদেশকে বিরাজনীতিকরণের দিকে নিয়ে গিয়েছিল, তার চেয়ে বড় স্বৈরশাসককে কি আমরা এনে ক্ষমতায় বসিয়েছি? অতএব এটাও জনগণ মানে না। আমার বিশ্বাস, ছাত্র–জনতা, বাংলাদেশের জনগণ ওনাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। ওনার উচিত হবে দ্রুততম সময়ের মধ্যে পদত্যাগ করে চলে যাওয়া। কারণ, ওনাকে কেউ ভোট দিয়ে ক্ষমতায় বসায়নি। ওনাকে একটা অন্তর্বর্তীকালীন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।’
ভিডিওটি নিয়ে অনুসন্ধানে রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে ‘বাংলাদেশ নিউজ টিউব’ নামের ইউটিউব চ্যানেলে একটি ভিডিও পাওয়া যায়। ৫ মিনিট ৪৫ সেকেন্ডের ভিডিওটি গত ১৩ আগস্ট চ্যানেলটিতে পোস্ট করা হয়। ১৫ ই আগস্টে কঠোর হাতে দমন হবে! ইশরাক হোসেন ‘স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি’— শিরোনামে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। ভিডিওটির সঙ্গে ভাইরাল ভিডিওটির মিল পাওয়া যায়।
ভিডিওতে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের কর্মসূচি প্রতিহত করার কথা বলেন। ভিডিওটির ৩ মিনিট ৪ সেকেন্ড সময়ে সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকেরা ইশরাক হোসেনকে সাবেক স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেনের দেওয়া বক্তব্যের ব্যাপারে বিএনপির অবস্থান জানতে চেয়ে প্রশ্ন করেন, আপনারা এ বিষয়ে অনড় কিনা।
জবাবে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমাদের দলীয় একটি বক্তব্য এখানে অবশ্যই আছে। দলীয় বক্তব্যের বাইরে গিয়ে আমি ব্যক্তিগত বক্তব্য রাখতে চাই। আমার ব্যক্তিগত বক্তব্য হচ্ছে, এই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আইন মন্ত্রণালয় দুইটা মন্ত্রণালয়ের এখন প্রথম দায়িত্ব, এই যে গণহত্যা হয়েছে, যত গুম, খুন নির্যাতন হয়েছে সেগুলোর তদন্ত প্রথমেই শুরু করা, মামলার ব্যবস্থা করা এবং তাদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা। এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে যারা থাকবে তাদের আগে সেটি প্রাধান্য দিতে হবে। কিন্তু আমরা ওনার (তৎকালীন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা) বক্তব্যে হতাশ হয়েছি, উনি এখন আওয়ামী লীগকে দ্রুততম সময়ে পুনর্গঠন মানে রিহ্যাবিলিটেশনের কথা বলেছেন। এটা বাংলাদেশের জনগণ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। এটা আমরা মানি না।’
তিনি আরও বলেন, ‘দ্বিতীয়ত, উনি বলেছেন, রাজনীতি আগামী দিনে করা কষ্টকর হয়ে যাবে। এই বক্তব্যের সাথে আমি অত্যন্ত জোরালোভাবে দ্বিমত পোষণ করছি। ওনার যদি বক্তব্য থাকে যে অপরাজনীতি, চাঁদাবাজি, রাজনীতি, তাহলে সেটা বলা উচিত। আগামী দিনের সেই সকল অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করা কঠিন হয়ে যাবে। কিন্তু তিনি যে ভাষায় বলেছেন, তাতে মনে হচ্ছে রাজনীতিবিদদের ওপর ওনার ক্ষোভ রয়েছে, উনি রাজনীতিবিদদের শায়েস্তা করতে চাচ্ছেন।’
এরপরই তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় পদত্যাগ দাবির ভাইরাল অংশটি বলেন। অর্থাৎ ইশরাকের পদত্যাগ চাওয়ার বক্তব্যটি ছিল বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেনকে উদ্দেশ করে।
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার (১৬ আগস্ট) এম সাখাওয়াত হোসেনের দপ্তর পরিবর্তন করে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর আগে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দায়িত্ব পালনকালে গত ১২ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে তিনি নতুন মুখ নিয়ে এসে দল গোছানোর পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ‘দয়া করে আপনারা দেশকে অরাজকতার মধ্যে ঠেলবেন না। আপনারা দল গোছান। আমরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আপনাদের সাহায্য করব। আপনারা নতুন মুখ ও অঙ্গীকার নিয়ে দল গোছান।’
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে এম সাখাওয়াত আরও বলেন, ‘আমি ওনাদেরও আশা দিচ্ছি, কথা দিচ্ছি, আপনারা দল গুছিয়ে নেন, আপনাদের দলকে তো কেউ নিষিদ্ধ করেনি। যদি ওই ধরনের জঙ্গি না হয়, তবে একটা দলকে নিষিদ্ধ করাটা খুব খারাপ সংস্কৃতি।’
এই বক্তব্যের পর দেশব্যাপী সমালোচনার মুখে পড়েন এম সাখাওয়াত। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন তাঁর পদত্যাগ দাবি করেছিলেন। তাঁর এই পদত্যাগ চাওয়ার ভিডিওর অংশ বিশেষ প্রচার করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নাম জড়িয়ে প্রচার করা হচ্ছে।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারকে ঘিরে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নাম বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) শিক্ষার্থী মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ। আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই রাজধানীর উত্তরার আজমপুরে সংঘর্ষ চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল...
১৪ ঘণ্টা আগেছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর তিনদিন পর শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেয় ৮ আগস্ট। এরপর ১০০ দিন পার করেছে এই সরকার...
১৯ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দিল্লিতেই অবস্থান করছেন হাসিনা। ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুতির পর তিনি আর প্রকাশ্যে আসেননি। সম্প্রতি ফেসবুকে তাঁর ১৩ সেকেন্ডের একটি ভিডিও শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে, ভারতে তাঁর সাক্ষাৎকার নেওয়া হচ্ছে।
৩ দিন আগেসম্প্রতি ভাইরাল হওয়া এমন একটি কল রেকর্ডে শেখ হাসিনার কণ্ঠে দাবি করা হয়, ‘চাকরির বয়স নিয়ে আন্দোলন করতে যমুনার সামনে গেল, সাথে সাথে গুলি করল। সেখানে একজন মারা গেল এবং পিটিয়ে উঠিয়ে দিল।’
৩ দিন আগে