ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
সম্প্রতি ফেসবুকে ভারতীয় পেসার মোহাম্মদ শামির স্ত্রী হাসিন জাহানের মন্তব্য দাবি করে একটি ফটোকার্ড ছড়িয়েছে। হাসিন জামানের ছবি ব্যবহার করে প্রচারিত ফটোকার্ডটিতে লেখা রয়েছে, উইকেট পাওয়ার জন্য শামি প্রতিপক্ষের ক্রিকেটারদের টাকা দেন।
এসব পোস্ট ঘুরে দেখা যায়, ফেসবুক ব্যবহারকারীরা পোস্টগুলোতে হাসিন জাহানের উদ্দেশে নানা মন্তব্য করেছেন। যেমন ‘সঠিক খবর, সবার আগে—সঙ্গে অনুপ’ নামের ভারতীয় একটি গ্রুপে গত ২৭ নভেম্বর প্রসেনজিৎ নামের একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী ফটোকার্ডটি শেয়ার করে লেখেন, মোহাম্মদ শামিকে নিয়ে করা এ মন্তব্যের কারণে লোকে তাঁকে ‘জাতীয় পাগলী’ বলে আখ্যায়িত করবে। আবার নট আউট নামের একটি পেজে গত ২৬ নভেম্বর ফটোকার্ডটি ‘ওমেন’ লিখে চায়ের কাপ ক্যাপশন দিয়ে (women ☕) শেয়ার করা হয়েছে।
পেজটিতে দেওয়া এ পোস্টে রিয়েক্ট আজ শুক্রবার ( ১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রিয়েক্ট পড়েছে ২ হাজার ৩০০টি। এর মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৭০০টিই হাহা রিয়েক্ট। এতে ১৫০-এর বেশি মন্তব্য পড়েছে। এসব মন্তব্যেও হাসিন জাহানের উদ্দেশে নানা মন্তব্য করতে দেখা যায়।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, উইকেট পাওয়ার জন্য শামি ক্রিকেটারদের টাকা দেন—এমন কোনো মন্তব্য হাসিন জাহান করেননি।
ফেসবুকে প্রচারিত ফটোকার্ডগুলোর সূত্রে অনুসন্ধানে ‘ইন্ডিয়ান ক্রিকেট সার্কাজম’ নামের একটি পেজে গত ২৫ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টা ৫০ মিনিটে প্রচারিত সবচেয়ে ভাইরাল ও সম্ভাব্য প্রথম পোস্টটি খুঁজে পাওয়া যায়। পোস্টটি প্রায় ১ হাজার বার শেয়ার হয়েছে, এতে রিয়েক্ট পড়েছে ৬৭ হাজার। এর ক্যাপশনে একটি উজি ইমোজি দিয়ে ইংরেজি বর্ণে হিন্দি ভাষায় লেখা হয়, বিশ্বকাপে শামি ভাইয়ের অনেক খরচ হয়ে গেল! (Shami bhai ka to kaafi kharcha ho gya Wc মে)। এই ইমোজিটি সাধারণত অতি বোকা মেয়েকে বোঝাতে ব্যবহার করা হয়।
তবে পোস্টটিতে হাসিন জাহান এই মন্তব্য কোথায়, কখন করেছেন তার কোনো সূত্র উল্লেখ করা হয়নি। এ ছাড়া পোস্টটিতে হাসিন জাহানের ব্যবহৃত ছবিটিও সাম্প্রতিক সময়ের নয়। রিভার্স ইমেজ সার্চে দেখা যায়, অন্তত ২০১৮ সাল থেকে ইন্টারনেটে ছবিটির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। ২০১৮ সালে ছবিটি ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে ব্যবহার করা হয়। দেখুন এখানে ও এখানে।
ফটোকার্ডটি ‘অ্যাকাডেমি অব নাম বাড়ে অওর দর্শন ছোটে’ নামের আরেকটি পেজ থেকেও ভাইরাল হতে দেখা যায়। গত ২৬ নভেম্বর বিকেল ৩টা ৪৬ মিনিটে প্রচারিত এই পোস্ট ৫৩২ বার শেয়ার হয়েছে, এতে রিয়েক্ট পড়েছে ৫১ হাজার। এই পোস্টেও কোনো সূত্র উল্লেখ করা হয়নি। পোস্টটি দেখুন এখানে।
পরবর্তীতে মন্তব্যটি নিয়ে কি–ওয়ার্ড অনুসন্ধানে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজে গত ২৮ নভেম্বর হাসিন জাহানকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। সেটিতে হাসিন জাহানের একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টের বরাত দিয়ে বলা হয়, উইকেট পাওয়ার জন্য শামির ক্রিকেটারদের টাকা দেওয়ার দাবিতে প্রচারিত মন্তব্যটি তিনি করেননি। প্রতিবেদনটিতে হাসিন জাহানের ওই ইনস্টাগ্রাম পোস্টটিও যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।
গত ২৭ নভেম্বর দেওয়া ইনস্টাগ্রাম পোস্টটিতে শামিকে নিয়ে তাঁর নামে প্রচারিত একটি ফটোকার্ড শেয়ার করে হাসিন জাহান লেখেন, ‘যারা সমাজের অপরাধ জানেন ও বোঝেন, দেখুন কীভাবে আমার বদনাম করতে মিথ্যা খবর ছড়ানো হচ্ছে। আমাকে অপমান করতে একদল অসামাজিক লোক অপপ্রচার চালাচ্ছে।’
পোস্টটিতে তিনি উমেশ নামে এক ব্যক্তিকে ‘মিডিয়া মাফিয়া’ অভিহিত করে লেখেন, শামি ২০১৮ সালে উমেশকে নিয়োগ দিয়েছেন এবং তাঁর মাধ্যমে মিডিয়ায় তাঁর সম্মানহানি করে যাচ্ছে।
প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের জুনে হাসিন জাহানকে বিয়ে করেন মোহাম্মদ শামি। তবে দাম্পত্যের চার বছরের মাথায় হাসিন জাহান শামির বিরুদ্ধে ব্যভিচার, নির্যাতন এবং ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ এনে বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা করেন। এ মামলা এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। তবে হাসিন জাহান এরপর থেকেই আলাদা থাকেন।
গত মাসে ভারতে শেষ হওয়া ওয়ানডে বিশ্বকাপ চলাকালে হাসিন জাহান নিউজ নেশন নামে ভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘যদি সে (শামি) ভালো পারফর্ম করে, ভারতীয় দলে থাকে এবং ভালো আয় করে, তাহলে এটা আমাদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করবে।’ এই বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ২৪টি উইকেট শিকার করেছেন মোহাম্মদ শামি।
সিদ্ধান্ত
ভারতীয় ক্রিকেটার মোহাম্মদ শামি ও তাঁর স্ত্রী হাসিন জাহানের মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলছে। এটি এখন আদালতের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমেও তাঁদের কলহ নিয়ে বহুবার সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হাসিন জাহানের মন্তব্য দাবিতে ফটোকার্ড ছড়িয়ে পড়েছে। যে মন্তব্য তিনি করনেনি বলে এরই মধ্যে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট দিয়েছেন। এ নিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে খবরও এসেছে। মূলত কিছু ট্রল পেজ থেকে সূত্রহীনভাবে মন্তব্যটি প্রচার করা হচ্ছে।
সম্প্রতি ফেসবুকে ভারতীয় পেসার মোহাম্মদ শামির স্ত্রী হাসিন জাহানের মন্তব্য দাবি করে একটি ফটোকার্ড ছড়িয়েছে। হাসিন জামানের ছবি ব্যবহার করে প্রচারিত ফটোকার্ডটিতে লেখা রয়েছে, উইকেট পাওয়ার জন্য শামি প্রতিপক্ষের ক্রিকেটারদের টাকা দেন।
এসব পোস্ট ঘুরে দেখা যায়, ফেসবুক ব্যবহারকারীরা পোস্টগুলোতে হাসিন জাহানের উদ্দেশে নানা মন্তব্য করেছেন। যেমন ‘সঠিক খবর, সবার আগে—সঙ্গে অনুপ’ নামের ভারতীয় একটি গ্রুপে গত ২৭ নভেম্বর প্রসেনজিৎ নামের একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী ফটোকার্ডটি শেয়ার করে লেখেন, মোহাম্মদ শামিকে নিয়ে করা এ মন্তব্যের কারণে লোকে তাঁকে ‘জাতীয় পাগলী’ বলে আখ্যায়িত করবে। আবার নট আউট নামের একটি পেজে গত ২৬ নভেম্বর ফটোকার্ডটি ‘ওমেন’ লিখে চায়ের কাপ ক্যাপশন দিয়ে (women ☕) শেয়ার করা হয়েছে।
পেজটিতে দেওয়া এ পোস্টে রিয়েক্ট আজ শুক্রবার ( ১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রিয়েক্ট পড়েছে ২ হাজার ৩০০টি। এর মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৭০০টিই হাহা রিয়েক্ট। এতে ১৫০-এর বেশি মন্তব্য পড়েছে। এসব মন্তব্যেও হাসিন জাহানের উদ্দেশে নানা মন্তব্য করতে দেখা যায়।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, উইকেট পাওয়ার জন্য শামি ক্রিকেটারদের টাকা দেন—এমন কোনো মন্তব্য হাসিন জাহান করেননি।
ফেসবুকে প্রচারিত ফটোকার্ডগুলোর সূত্রে অনুসন্ধানে ‘ইন্ডিয়ান ক্রিকেট সার্কাজম’ নামের একটি পেজে গত ২৫ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টা ৫০ মিনিটে প্রচারিত সবচেয়ে ভাইরাল ও সম্ভাব্য প্রথম পোস্টটি খুঁজে পাওয়া যায়। পোস্টটি প্রায় ১ হাজার বার শেয়ার হয়েছে, এতে রিয়েক্ট পড়েছে ৬৭ হাজার। এর ক্যাপশনে একটি উজি ইমোজি দিয়ে ইংরেজি বর্ণে হিন্দি ভাষায় লেখা হয়, বিশ্বকাপে শামি ভাইয়ের অনেক খরচ হয়ে গেল! (Shami bhai ka to kaafi kharcha ho gya Wc মে)। এই ইমোজিটি সাধারণত অতি বোকা মেয়েকে বোঝাতে ব্যবহার করা হয়।
তবে পোস্টটিতে হাসিন জাহান এই মন্তব্য কোথায়, কখন করেছেন তার কোনো সূত্র উল্লেখ করা হয়নি। এ ছাড়া পোস্টটিতে হাসিন জাহানের ব্যবহৃত ছবিটিও সাম্প্রতিক সময়ের নয়। রিভার্স ইমেজ সার্চে দেখা যায়, অন্তত ২০১৮ সাল থেকে ইন্টারনেটে ছবিটির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। ২০১৮ সালে ছবিটি ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে ব্যবহার করা হয়। দেখুন এখানে ও এখানে।
ফটোকার্ডটি ‘অ্যাকাডেমি অব নাম বাড়ে অওর দর্শন ছোটে’ নামের আরেকটি পেজ থেকেও ভাইরাল হতে দেখা যায়। গত ২৬ নভেম্বর বিকেল ৩টা ৪৬ মিনিটে প্রচারিত এই পোস্ট ৫৩২ বার শেয়ার হয়েছে, এতে রিয়েক্ট পড়েছে ৫১ হাজার। এই পোস্টেও কোনো সূত্র উল্লেখ করা হয়নি। পোস্টটি দেখুন এখানে।
পরবর্তীতে মন্তব্যটি নিয়ে কি–ওয়ার্ড অনুসন্ধানে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজে গত ২৮ নভেম্বর হাসিন জাহানকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। সেটিতে হাসিন জাহানের একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টের বরাত দিয়ে বলা হয়, উইকেট পাওয়ার জন্য শামির ক্রিকেটারদের টাকা দেওয়ার দাবিতে প্রচারিত মন্তব্যটি তিনি করেননি। প্রতিবেদনটিতে হাসিন জাহানের ওই ইনস্টাগ্রাম পোস্টটিও যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।
গত ২৭ নভেম্বর দেওয়া ইনস্টাগ্রাম পোস্টটিতে শামিকে নিয়ে তাঁর নামে প্রচারিত একটি ফটোকার্ড শেয়ার করে হাসিন জাহান লেখেন, ‘যারা সমাজের অপরাধ জানেন ও বোঝেন, দেখুন কীভাবে আমার বদনাম করতে মিথ্যা খবর ছড়ানো হচ্ছে। আমাকে অপমান করতে একদল অসামাজিক লোক অপপ্রচার চালাচ্ছে।’
পোস্টটিতে তিনি উমেশ নামে এক ব্যক্তিকে ‘মিডিয়া মাফিয়া’ অভিহিত করে লেখেন, শামি ২০১৮ সালে উমেশকে নিয়োগ দিয়েছেন এবং তাঁর মাধ্যমে মিডিয়ায় তাঁর সম্মানহানি করে যাচ্ছে।
প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের জুনে হাসিন জাহানকে বিয়ে করেন মোহাম্মদ শামি। তবে দাম্পত্যের চার বছরের মাথায় হাসিন জাহান শামির বিরুদ্ধে ব্যভিচার, নির্যাতন এবং ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ এনে বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা করেন। এ মামলা এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। তবে হাসিন জাহান এরপর থেকেই আলাদা থাকেন।
গত মাসে ভারতে শেষ হওয়া ওয়ানডে বিশ্বকাপ চলাকালে হাসিন জাহান নিউজ নেশন নামে ভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘যদি সে (শামি) ভালো পারফর্ম করে, ভারতীয় দলে থাকে এবং ভালো আয় করে, তাহলে এটা আমাদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করবে।’ এই বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ২৪টি উইকেট শিকার করেছেন মোহাম্মদ শামি।
সিদ্ধান্ত
ভারতীয় ক্রিকেটার মোহাম্মদ শামি ও তাঁর স্ত্রী হাসিন জাহানের মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলছে। এটি এখন আদালতের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমেও তাঁদের কলহ নিয়ে বহুবার সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হাসিন জাহানের মন্তব্য দাবিতে ফটোকার্ড ছড়িয়ে পড়েছে। যে মন্তব্য তিনি করনেনি বলে এরই মধ্যে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট দিয়েছেন। এ নিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে খবরও এসেছে। মূলত কিছু ট্রল পেজ থেকে সূত্রহীনভাবে মন্তব্যটি প্রচার করা হচ্ছে।
প্রযুক্তি জগতে নানা উদ্ভাবন দিয়ে সব সময়ই আলোচনায় থাকেন স্পেসএক্স, টেসলাসহ মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সের (সাবেক টুইটার) মালিক ইলন মাস্ক। সম্প্রতি তিনি আলোচনায় এসেছেন এক্সে ডিজনির এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত কনটেন্ট ব্লক করে দিয়েছেন এমন দাবিতে। গত মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দিবাগত রাতে ফেসবুকে ‘মহিদুল আলম...
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর সায়েন্স ল্যাব এলাকায় গত বুধবার দুপুরে সংঘর্ষে জড়ায় ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান পুলিশ ও সেনাসদস্যরা, দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের সরিয়ে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন তাঁরা। এ সময় পুলিশ কয়েক রাউন্ড টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেডও ছোড়ে।
১০ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারকে ঘিরে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নাম বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) শিক্ষার্থী মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ। আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই রাজধানীর উত্তরার আজমপুরে সংঘর্ষ চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল...
১ দিন আগেছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর তিনদিন পর শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেয় ৮ আগস্ট। এরপর ১০০ দিন পার করেছে এই সরকার...
১ দিন আগে