ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ছোটবেলায় একদম সামনে বসে টিভি দেখতে গিয়ে বাবা-মার বকা শুনেছেন অনেকে। কারণ, খুব কাছে বসে টেলিভিশন দেখা চোখের জন্য খারাপ বা দৃষ্টিশক্তির ক্ষতি করে। শুধু আপনার বাবা-মা নয়, পৃথিবীজুড়েই এই ধারণা প্রচলিত। আসলে টেলিভিশনের খুব কাছে বসে থাকা কি চোখের জন্য খারাপ? এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে?
আমেরিকান অ্যাকাডেমি অব অপথালমোলজির ওয়েবসাইটে জিজ্ঞাসার উত্তরে কমপ্রিহেন্সিভ চক্ষুবিদ্যা বিশেষজ্ঞ লি আর ডাফনার বলেন, এটি জনপ্রিয় লোককথা। আসলে টিভির খুব কাছে বসা চোখের কোনো ক্ষতি করে না। তবে চোখের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। কাছাকাছি দূরত্বে শিশুরা প্রাপ্তবয়স্কদের চেয়ে ভালো ফোকাস করতে পারে। এক্ষেত্রে তাদের চোখের ওপর চাপও পড়ে কম। তাই প্রায়ই শিশুদের মধ্যে পড়ার উপকরণ চোখের কাছে ধরে রাখার বা টেলিভিশনের সামনে বসে থাকার চর্চা দেখা যায়। এতে চোখের ক্ষতি হয়- এমন কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই। শিশুদের অভ্যাস সাধারণত বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কমে যায়।
খুব কাছে বসে টিভি দেখায় চোখের ক্ষতি হয়- ভারতের বৃহৎ ডিজিটাল হেলথ কেয়ার প্ল্যাটফর্ম ফার্ম ইজিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে প্রচলিত এ লোককথার উৎপত্তি সম্পর্কে জানা যায়। ১৯৫০ এর দশকে যখন টেলিভিশন উদ্ভাবিত হয় এবং বিকাশের প্রাথমিক পর্যায়ে ছিল, তখন এই টিভি সেটগুলোর মাধ্যমে নির্গত রশ্মিগুলো চোখের জন্য ক্ষতিকারক কি না তা নিয়ে অনেক আলোচনা হয়। ১৯৬৭ সালে প্রযুক্তি ও বিনোদনসেবা দেওয়া মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানি জেনারেল ইলেকট্রিক জনসাধারণের জন্য পরামর্শমূলক বিজ্ঞপ্তি জারি করে। যেখানে প্রতিষ্ঠানটি তাদের নতুন রঙিন টেলিভিশনের ক্রেতাদের এ সেটগুলো থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে বলে। কারণ, উৎপাদনে ত্রুটির জন্য এ টেলিভিশন সেটগুলো থেকে অত্যধিক এক্স-রে নির্গত হতে দেখা গেছে।
মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা টেলিভিশন সেটগুলো নিয়ে তখন একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করে। সেখানে দেখা যায়, এই ত্রুটিপূর্ণ টেলিভিশনগুলো গ্রহণযোগ্য সীমার চেয়ে ১০ থেকে এক লাখ গুণ বেশি এক্স-রে নির্গত করছে। একারণে জেনারেল ইলেকট্রিক ব্যবহারকারীদের পরামর্শ দেয়, যাতে এই টিভিগুলো কেউ কাছাকাছি থেকে বা দীর্ঘ সময়ের জন্য না দেখে। তবে একপর্যায়ে টিভিগুলো বাজার থেকে সরিয়ে নেওয়া হয় এবং ত্রুটির সংশোধন করা হয়। ত্রুটি সংশোধন করা হলেও এখান থেকেই জন্ম নেয় খুব কাছ থেকে টেলিভিশন দেখা চোখের জন্য খারাপ-মিথ বা প্রচলিত ধারণাটির।
বিজ্ঞান, স্বাস্থ্য, পরিবেশ ও প্রযুক্তি বিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের প্রাচীন ম্যাগাজিন সায়েন্টিফিক আমেরিকানে ২০১০ সালে এ সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনটিতে টেলিভিশনের খুব কাছে বসে থাকা চোখের জন্য খারাপ বা চোখের দৃষ্টিশক্তি নষ্ট করে- এ দাবিকে প্রচলিত ধারণা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এর সূত্র হিসেবে ১৯৬০ এর দশকে জেনারেল ইলেকট্রিকের তৈরি রঙিন টিভি সেটগুলোর উল্লেখ করা হয় এ প্রতিবেদনেও। সেখানেও টিভির খুব কাছে বসা মানুষের স্বাস্থ্যের সমস্যা সৃষ্টি করে না বলে উল্লেখ করা হয়।
হাউ স্টাফ ওয়ার্কস ওয়েবসাইটের কন্ট্রিবিউটর ডেবরা রনকা সায়েন্টিফিক আমেরিকানকে বলেন, খুব কাছে বসে টিভি দেখা শিশুর চোখের ক্ষতি করে না। তবে এটি মায়োপিয়ার লক্ষ্মণ হতে পারে, যার কারণে শিশুটি টেলিভিশনের কাছাকাছি বসে থাকতে পারে। কোনো শিশুর মধ্যে এমন অভ্যাস দেখা গেলে তার চোখ পরীক্ষা করানো প্রয়োজন।
প্রচলিত এই ধারণাটি প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক টাইমসকে দেশটির ব্রুকলিনের মাইমোনাইডস মেডিকেল সেন্টারের চক্ষুবিদ্যা বিভাগের সভাপতি নরম্যান সাফরা বলেন, ১৯৫০ এর দশকে টেলিভিশন সেটগুলো থেকে মাত্রাতিরিক্ত বিকিরণের ফলে কারো কারো ক্ষেত্রে চোখের সমস্যার ঝুঁকি তৈরি করত। কিন্তু আধুনিক টেলিভিশনগুলোতে এই বিকিরণ আর কোনো সমস্যা নয়। এটি আসলে প্রযুক্তি সম্পর্কিত গল্প। আমাদের দাদিরা যে সময়ে বসবাস করতেন এবং বড় হয়েছিলেন সে সময়ে এটির ভিত্তি ছিল।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, যে শিশু টিভির কাছাকাছি বসে, তার জন্য পিতা-মাতার সতর্ক হওয়া উচিত। তবে বিকিরণের কারণে নয়, অবশ্যই ওই শিশুর চোখে অন্য সমস্যা থাকতে পারে। যার জন্য চশমার প্রয়োজন হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের হেলথ সায়েন্স সেন্টার দাবিটি প্রসঙ্গে জানায়, এটি প্রচলিত ধারণা। টিভি বা কম্পিউটারের খুব কাছাকাছি বসা চোখে কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলে না। তবে এটি হাইপারমেট্রোপিয়া বা দূরদৃষ্টিতে ভোগা মানুষদের জন্য অস্বস্তিদায়ক। যখন কোনো শিশু টিভির খুব কাছে বসে, এটি শিশুটির চোখের সমস্যার জন্য অগ্রিম সতর্কবার্তা হতে পারে।
সিদ্ধান্ত
ওপরের আলোচনা থেকে প্রতীয়মান হয়, টেলিভিশনের খুব কাছে বসে থাকা চোখের জন্য খারাপ বা চোখের দৃষ্টিশক্তি নষ্ট করে- এটি দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা ভুল ধারণা। জেনারেল ইলেকট্রিকের তৈরি রঙিন টিভি সেটের ত্রুটি থেকে এর জন্ম হয়। জেনারেল ইলেকট্রিক টিভির ওই ত্রুটি সমাধান করলেও সেখান থেকে সৃষ্ট ধারণাটি যুগের পর যুগ ধরে চলে আসছে। এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।
ছোটবেলায় একদম সামনে বসে টিভি দেখতে গিয়ে বাবা-মার বকা শুনেছেন অনেকে। কারণ, খুব কাছে বসে টেলিভিশন দেখা চোখের জন্য খারাপ বা দৃষ্টিশক্তির ক্ষতি করে। শুধু আপনার বাবা-মা নয়, পৃথিবীজুড়েই এই ধারণা প্রচলিত। আসলে টেলিভিশনের খুব কাছে বসে থাকা কি চোখের জন্য খারাপ? এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে?
আমেরিকান অ্যাকাডেমি অব অপথালমোলজির ওয়েবসাইটে জিজ্ঞাসার উত্তরে কমপ্রিহেন্সিভ চক্ষুবিদ্যা বিশেষজ্ঞ লি আর ডাফনার বলেন, এটি জনপ্রিয় লোককথা। আসলে টিভির খুব কাছে বসা চোখের কোনো ক্ষতি করে না। তবে চোখের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। কাছাকাছি দূরত্বে শিশুরা প্রাপ্তবয়স্কদের চেয়ে ভালো ফোকাস করতে পারে। এক্ষেত্রে তাদের চোখের ওপর চাপও পড়ে কম। তাই প্রায়ই শিশুদের মধ্যে পড়ার উপকরণ চোখের কাছে ধরে রাখার বা টেলিভিশনের সামনে বসে থাকার চর্চা দেখা যায়। এতে চোখের ক্ষতি হয়- এমন কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই। শিশুদের অভ্যাস সাধারণত বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কমে যায়।
খুব কাছে বসে টিভি দেখায় চোখের ক্ষতি হয়- ভারতের বৃহৎ ডিজিটাল হেলথ কেয়ার প্ল্যাটফর্ম ফার্ম ইজিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে প্রচলিত এ লোককথার উৎপত্তি সম্পর্কে জানা যায়। ১৯৫০ এর দশকে যখন টেলিভিশন উদ্ভাবিত হয় এবং বিকাশের প্রাথমিক পর্যায়ে ছিল, তখন এই টিভি সেটগুলোর মাধ্যমে নির্গত রশ্মিগুলো চোখের জন্য ক্ষতিকারক কি না তা নিয়ে অনেক আলোচনা হয়। ১৯৬৭ সালে প্রযুক্তি ও বিনোদনসেবা দেওয়া মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানি জেনারেল ইলেকট্রিক জনসাধারণের জন্য পরামর্শমূলক বিজ্ঞপ্তি জারি করে। যেখানে প্রতিষ্ঠানটি তাদের নতুন রঙিন টেলিভিশনের ক্রেতাদের এ সেটগুলো থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে বলে। কারণ, উৎপাদনে ত্রুটির জন্য এ টেলিভিশন সেটগুলো থেকে অত্যধিক এক্স-রে নির্গত হতে দেখা গেছে।
মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা টেলিভিশন সেটগুলো নিয়ে তখন একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করে। সেখানে দেখা যায়, এই ত্রুটিপূর্ণ টেলিভিশনগুলো গ্রহণযোগ্য সীমার চেয়ে ১০ থেকে এক লাখ গুণ বেশি এক্স-রে নির্গত করছে। একারণে জেনারেল ইলেকট্রিক ব্যবহারকারীদের পরামর্শ দেয়, যাতে এই টিভিগুলো কেউ কাছাকাছি থেকে বা দীর্ঘ সময়ের জন্য না দেখে। তবে একপর্যায়ে টিভিগুলো বাজার থেকে সরিয়ে নেওয়া হয় এবং ত্রুটির সংশোধন করা হয়। ত্রুটি সংশোধন করা হলেও এখান থেকেই জন্ম নেয় খুব কাছ থেকে টেলিভিশন দেখা চোখের জন্য খারাপ-মিথ বা প্রচলিত ধারণাটির।
বিজ্ঞান, স্বাস্থ্য, পরিবেশ ও প্রযুক্তি বিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের প্রাচীন ম্যাগাজিন সায়েন্টিফিক আমেরিকানে ২০১০ সালে এ সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনটিতে টেলিভিশনের খুব কাছে বসে থাকা চোখের জন্য খারাপ বা চোখের দৃষ্টিশক্তি নষ্ট করে- এ দাবিকে প্রচলিত ধারণা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এর সূত্র হিসেবে ১৯৬০ এর দশকে জেনারেল ইলেকট্রিকের তৈরি রঙিন টিভি সেটগুলোর উল্লেখ করা হয় এ প্রতিবেদনেও। সেখানেও টিভির খুব কাছে বসা মানুষের স্বাস্থ্যের সমস্যা সৃষ্টি করে না বলে উল্লেখ করা হয়।
হাউ স্টাফ ওয়ার্কস ওয়েবসাইটের কন্ট্রিবিউটর ডেবরা রনকা সায়েন্টিফিক আমেরিকানকে বলেন, খুব কাছে বসে টিভি দেখা শিশুর চোখের ক্ষতি করে না। তবে এটি মায়োপিয়ার লক্ষ্মণ হতে পারে, যার কারণে শিশুটি টেলিভিশনের কাছাকাছি বসে থাকতে পারে। কোনো শিশুর মধ্যে এমন অভ্যাস দেখা গেলে তার চোখ পরীক্ষা করানো প্রয়োজন।
প্রচলিত এই ধারণাটি প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক টাইমসকে দেশটির ব্রুকলিনের মাইমোনাইডস মেডিকেল সেন্টারের চক্ষুবিদ্যা বিভাগের সভাপতি নরম্যান সাফরা বলেন, ১৯৫০ এর দশকে টেলিভিশন সেটগুলো থেকে মাত্রাতিরিক্ত বিকিরণের ফলে কারো কারো ক্ষেত্রে চোখের সমস্যার ঝুঁকি তৈরি করত। কিন্তু আধুনিক টেলিভিশনগুলোতে এই বিকিরণ আর কোনো সমস্যা নয়। এটি আসলে প্রযুক্তি সম্পর্কিত গল্প। আমাদের দাদিরা যে সময়ে বসবাস করতেন এবং বড় হয়েছিলেন সে সময়ে এটির ভিত্তি ছিল।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, যে শিশু টিভির কাছাকাছি বসে, তার জন্য পিতা-মাতার সতর্ক হওয়া উচিত। তবে বিকিরণের কারণে নয়, অবশ্যই ওই শিশুর চোখে অন্য সমস্যা থাকতে পারে। যার জন্য চশমার প্রয়োজন হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের হেলথ সায়েন্স সেন্টার দাবিটি প্রসঙ্গে জানায়, এটি প্রচলিত ধারণা। টিভি বা কম্পিউটারের খুব কাছাকাছি বসা চোখে কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলে না। তবে এটি হাইপারমেট্রোপিয়া বা দূরদৃষ্টিতে ভোগা মানুষদের জন্য অস্বস্তিদায়ক। যখন কোনো শিশু টিভির খুব কাছে বসে, এটি শিশুটির চোখের সমস্যার জন্য অগ্রিম সতর্কবার্তা হতে পারে।
সিদ্ধান্ত
ওপরের আলোচনা থেকে প্রতীয়মান হয়, টেলিভিশনের খুব কাছে বসে থাকা চোখের জন্য খারাপ বা চোখের দৃষ্টিশক্তি নষ্ট করে- এটি দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা ভুল ধারণা। জেনারেল ইলেকট্রিকের তৈরি রঙিন টিভি সেটের ত্রুটি থেকে এর জন্ম হয়। জেনারেল ইলেকট্রিক টিভির ওই ত্রুটি সমাধান করলেও সেখান থেকে সৃষ্ট ধারণাটি যুগের পর যুগ ধরে চলে আসছে। এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।
ঝাল খাবার খেলে পাকস্থলীতে আলসার হয়— এমন ধারণা বহুদিন ধরে লোকমুখে প্রচার হয়ে আসছে। কিন্তু সত্যিই কি তাই? এই বিষয়ে চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে তা জানার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
১ দিন আগেবিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারব্যবস্থাকে ‘দুর্বৃত্ত-লুটেরা-মাফিয়া’ উল্লেখ করে মন্তব্য করেছেন—এই দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি ভিন্ন ভিন্ন ক্যাপশনে সম্প্রতি একাধিক ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও ফেসবুক পেজে ছড়ানো হয়েছে।
৩ দিন আগেপরিশ্রম করলে মানুষের শরীর থেকে ঘাম বের হয়। ঘামের মধ্যে পানি ও লবণ থাকে তা সাধারণভাবে সবাই জানে। কিন্তু ঘাম মানুষের শরীর থেকে টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়—এমন একটি কথাও বহুদিন ধরে লোকমুখে প্রচার হয়ে আসছে। কিন্তু সত্যিই কি তাই? এই বিষয়ে চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে তা জানার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকা
৩ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা রেস্তোরাঁয় ইফতারি করে বিল না দিয়ে চাঁদা চাওয়ায় দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতির হয়— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
৪ দিন আগে