ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
দুটি চিতাবাঘ একটি হরিণের ঘাড়ে ও গলায় কামড় বসিয়েছে, পেছনেই আরেকটি চিতাবাঘ—সম্প্রতি এমন একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। এই ছবির বর্ণনায় দাবি করা হচ্ছে, ‘চিতাবাঘগুলো মা হরিণ ও তার দুই বাচ্চাকে ধাওয়া করে। মা হরিণটা খুব সহজেই চিতা বাঘগুলোর কাছে নিজেকে ধরা দেয়। অথচ সে দৌড়ে পালিয়ে যেতে পারত। কিন্তু সে তা না করে নিজেকে বলি দেয়, যাতে তার বাচ্চা দুটো পালিয়ে যেতে পারে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, চিতা বাঘগুলোর খাবারে পরিণত হওয়া মা হরিণটি তার বাচ্চাদের দূরে নিরাপদে পালিয়ে যাওয়া অবধি তাকিয়েই আছেন।’
ছবিটির গল্পে আরও দাবি করা হয়েছে, ‘এ ছবি শ্রেষ্ঠ ছবির পুরস্কার পেয়েছে। ফটোগ্রাফার ছবিটা তোলার পর থেকে ডিপ্রেশনে চলে যান।’
‘শেখ নাদিরা পারভীন ইতি’ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ছবিটি গত শুক্রবার (৭ জুন) পোস্ট করা হয়। ছবিটি আজ সোমবার (১০ জুন) রাত ১০টা পর্যন্ত সাড়ে ৩ হাজারের বেশি শেয়ার হয়েছে, কমেন্ট পড়েছে প্রায় ১ হাজার। এসব কমেন্টে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা মায়ের প্রতি নিজেদের ভালোবাসা প্রদর্শন করেছেন।
রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে অ্যালিসন বুটিক নামের একটি ওয়েবসাইটে ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়। এটি অ্যালিসন বুটিক নামে একজন ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফারের ব্লগ। এই ব্লগে ‘Cheetah Kill’ নামে ছবিটি পোস্ট করেন অ্যালিসন বুটিক। ছবিটির বর্ণনায় তিনি লিখেছেন, কেনিয়ার মাসাই মারা ন্যাশনাল রিজার্ভ থেকে ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বরে ছবিটি তোলা হয়। এটি নারাশা নামের এক মা চিতাবাঘ শাবকদের শিকার ধরার কৌশল শেখানোর ছবি। মা চিতাবাঘটি শিকারকে কীভাবে পরাজিত করতে হয় সেটিই শেখানোর চেষ্টা করছিল। মা চিতাটি শাবকদের বারবার শিখিয়ে দিলেও তারা ব্যর্থ হচ্ছিল।
অ্যালিসন বুটিক শিকারের দৃশ্যটির প্রতিটি ধাপ ক্যামেরাবন্দী করেন। পরবর্তীতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল দাবিগুলোর সঙ্গে বুটিকের বর্ণনার কোনো মিল নেই।
পরে আরও খুঁজে অ্যালিসন বুটিকের ফেসবুক পেজে ২০১৭ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি ছবিটি নিয়ে একটি পোস্ট পাওয়া যায়। পোস্টে ছবিটি যুক্ত করে অ্যালিসন বুটিক লিখেছেন, ‘সম্পূর্ণ ভুয়া একটি গল্প জুড়ে দিয়ে ছবিটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হচ্ছে। আমাকে “অবসাদগ্রস্ত ফটোগ্রাফার” বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে! আমাকে লিঙ্কডইনে এই ভুয়া গল্পের সঙ্গে ট্যাগও করা হচ্ছে। এটা তো আমার পেশার দফারফা করে দিচ্ছে!’
স্পষ্টত, সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনটি চিতাবাঘের একটি হরিণ শিকারের ছবিটির সঙ্গে যে গল্প জুড়ে দিয়ে প্রচার করা হচ্ছে, সেটি সম্পূর্ণ বানোয়াট।
দুটি চিতাবাঘ একটি হরিণের ঘাড়ে ও গলায় কামড় বসিয়েছে, পেছনেই আরেকটি চিতাবাঘ—সম্প্রতি এমন একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। এই ছবির বর্ণনায় দাবি করা হচ্ছে, ‘চিতাবাঘগুলো মা হরিণ ও তার দুই বাচ্চাকে ধাওয়া করে। মা হরিণটা খুব সহজেই চিতা বাঘগুলোর কাছে নিজেকে ধরা দেয়। অথচ সে দৌড়ে পালিয়ে যেতে পারত। কিন্তু সে তা না করে নিজেকে বলি দেয়, যাতে তার বাচ্চা দুটো পালিয়ে যেতে পারে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, চিতা বাঘগুলোর খাবারে পরিণত হওয়া মা হরিণটি তার বাচ্চাদের দূরে নিরাপদে পালিয়ে যাওয়া অবধি তাকিয়েই আছেন।’
ছবিটির গল্পে আরও দাবি করা হয়েছে, ‘এ ছবি শ্রেষ্ঠ ছবির পুরস্কার পেয়েছে। ফটোগ্রাফার ছবিটা তোলার পর থেকে ডিপ্রেশনে চলে যান।’
‘শেখ নাদিরা পারভীন ইতি’ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ছবিটি গত শুক্রবার (৭ জুন) পোস্ট করা হয়। ছবিটি আজ সোমবার (১০ জুন) রাত ১০টা পর্যন্ত সাড়ে ৩ হাজারের বেশি শেয়ার হয়েছে, কমেন্ট পড়েছে প্রায় ১ হাজার। এসব কমেন্টে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা মায়ের প্রতি নিজেদের ভালোবাসা প্রদর্শন করেছেন।
রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে অ্যালিসন বুটিক নামের একটি ওয়েবসাইটে ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়। এটি অ্যালিসন বুটিক নামে একজন ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফারের ব্লগ। এই ব্লগে ‘Cheetah Kill’ নামে ছবিটি পোস্ট করেন অ্যালিসন বুটিক। ছবিটির বর্ণনায় তিনি লিখেছেন, কেনিয়ার মাসাই মারা ন্যাশনাল রিজার্ভ থেকে ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বরে ছবিটি তোলা হয়। এটি নারাশা নামের এক মা চিতাবাঘ শাবকদের শিকার ধরার কৌশল শেখানোর ছবি। মা চিতাবাঘটি শিকারকে কীভাবে পরাজিত করতে হয় সেটিই শেখানোর চেষ্টা করছিল। মা চিতাটি শাবকদের বারবার শিখিয়ে দিলেও তারা ব্যর্থ হচ্ছিল।
অ্যালিসন বুটিক শিকারের দৃশ্যটির প্রতিটি ধাপ ক্যামেরাবন্দী করেন। পরবর্তীতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল দাবিগুলোর সঙ্গে বুটিকের বর্ণনার কোনো মিল নেই।
পরে আরও খুঁজে অ্যালিসন বুটিকের ফেসবুক পেজে ২০১৭ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি ছবিটি নিয়ে একটি পোস্ট পাওয়া যায়। পোস্টে ছবিটি যুক্ত করে অ্যালিসন বুটিক লিখেছেন, ‘সম্পূর্ণ ভুয়া একটি গল্প জুড়ে দিয়ে ছবিটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হচ্ছে। আমাকে “অবসাদগ্রস্ত ফটোগ্রাফার” বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে! আমাকে লিঙ্কডইনে এই ভুয়া গল্পের সঙ্গে ট্যাগও করা হচ্ছে। এটা তো আমার পেশার দফারফা করে দিচ্ছে!’
স্পষ্টত, সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনটি চিতাবাঘের একটি হরিণ শিকারের ছবিটির সঙ্গে যে গল্প জুড়ে দিয়ে প্রচার করা হচ্ছে, সেটি সম্পূর্ণ বানোয়াট।
পরীক্ষার আগে অভিভাবকেরা সাধারণত ডিম খেতে নিষেধ করেন। এটি বহু দিন ধরে প্রচলিত একটি ধারণা। ধারণা করা হয়, পরীক্ষার আগে ডিম খেলে মাথা গুলিয়ে যাবে, কেউ কেউ আবার ডিমের আকারের সঙ্গে পরীক্ষার নম্বরের সম্পর্ক আছে মনে করেন! এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতেও বিভিন্ন সময় পোস্ট হতে দেখা গেছে।
১৬ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনার পক্ষে শিক্ষার্থীরা স্লোগান দিচ্ছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘ইউনুস তুই তওবা কর, শেখ হাসিনার পায়ে ধর. . শেখ হাসিনা বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’।
১ দিন আগেসম্প্রতি শেখ হাসিনার ফাঁস হওয়া একটি অডিও কল নিয়ে একাধিক গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে আজ শনিবার আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হরতাল পালন করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে প্রত্যেক এলাকায় মিছিল-মিটিংয়ের আয়োজনের কথা বলতে শোনা যায়। তবে শেখ হাসিনার পরিবার কিংবা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হরতালের বিষয়ে এখনও কিছু
১ দিন আগেএকটি কার্ডে ‘সেইফ এক্সিট চেয়ে দেশ ছাড়তে চান ড. ইউনুস, পাইলস জনিত রোগ তীব্র আকার ধারন’ এবং আরেকটিতে ‘পাইলস জনিত রোগে উন্নত চিকিৎসায় আগামী সপ্তাহে ফ্রান্সে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা’—এমন লেখা রয়েছে। পরের কার্ডে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের বরাত দেওয়া হয়েছে।
৩ দিন আগে