ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন। এর পর থেকে মাঝে মাঝে তাকে নিয়ে নানা তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। তেমনি একটি তথ্য সম্প্রতি ছড়িয়েছে। শেখ হাসিনা ভারতে ভাষণ দিচ্ছেন— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় শোরগোল তুলেছে। ভাইরাল ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা আছে, ‘ইন্ডিয়া থেকে শেখ হাসিনার ভাষণ, শেখ হাসিনা বললেন আমি কোন পদত্যাগ করিনি।’ (বানান অপরিবর্তিত)
ভিডিওটিতে শেখ হাসিনাকে কথা বলতে দেখা যায়। পাশাপাশি, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও একটি দৃশ্যে দেখা যায়। শেখ হাসিনাকে বলতে শোনা যায়, ‘এই টেলিভিশনে আমি যে ধ্বংসজজ্ঞ দেখলাম, এটা সহ্য করার মত না। তোমরা রাজাকার, তোমার বাবা রাজাকার এটাতো তোমরাই করেছ। চেয়েছিলাম অধিকার হয়েগেছি রাজাকার। আরে রাজাকার আমিতো তোমাদের বলিনাই, তোমরা নিজেরা স্লোগান দিয়ে তোমাদেরকে রাজাকার... তোমরা স্লোগান দিয়েয়েই তোমাদের পরিচয় দিয়েছ। আমিতো তাদের রাজাকার বলিনি। তারা নিজেরাই স্লোগান দিয়ে নিজেদেরকে রাজাকার হিসেবে পরিচিত করল সকলের কাছে। তুমি কে আমি কে রাজাকার, রাজাকার। তোমার বাবা আমার বাবা রাজাকার, রাজাকার। তার মানে তারা নিজেদেরকেই রাজাকার হিসেবে পরিচয় দিল।’
মো. জাহিদ হোসেন (Md Jahid Hosen) নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে করা পোস্টটি সবচেয়ে বেশি প্রচারিত হয়েছে। ভিডিওটি আজ বেলা ১টা পর্যন্ত ১৬ হাজারের বেশি দেখা হয়েছে এবং এতে এক হাজার ৭০০টি রিঅ্যাকশন পড়েছে। ভিডিওটিতে ১৪৭টি কমেন্ট পড়েছে। এসব কমেন্টে কেউ কেউ ভিডিওটি ‘এডিট’ করা বলে মন্তব্য করেন। পাশাপাশি অনেকেই ভিডিওটিকে সত্য ভেবে কমেন্ট করেছেন। মো. মাজহারুল মিয়া (Md Majaharul Mia) নামে অ্যাকাউন্ট লিখেছে, ‘আপনি ফিরে আসবেন এটাই আমার আশা জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।’
ভিডিওটি মো. সবুজ মিয়া (Md Sobuj Miah) এবং ‘জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’ নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে একই ক্যাপশনে পোস্ট হয়েছে।
ভিডিওটিতে শেখ হাসিনা, নরেন্দ্র মোদি ও অন্য দৃশ্য থাকায় আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভগ আলাদা আলাদাভাবে দৃশ্যগুলো যাচাই করে।
দৃশ্য যাচাই: ০১
ভিডিওতে শেখ হাসিনার বলা কথাগুলো গুগলে সার্চ করলে দেশ টিভির ইউটিউব চ্যানেলে একই ভিডিওটি পাওয়া যায়। ভিডিওটি ২০২৪ সালের ২৬ জুলাই প্রকশিত হয়। ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে শেখ হাসিনার বক্তব্যের, ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার, রাজাকার। তোমার বাবা আমার বাবা রাজাকার, রাজাকার। তার মানে তারা নিজেদেরকেই রাজাকার হিসেবে পরিচয় দিল। আমিতো তাদের রাজাকার বলিনি। তারা নিজেরাই স্লোগান দিয়ে নিজেদেরকে রাজাকার হিসেবে পরিচিত করল সকলের কাছে।’ এই শব্দগুলো দেশ টিভির ভিডিওটির শুনতে শুনতে পাওয়া যায়।
পাশাপাশি ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে শেখ হাসিনার পরনের শাড়ি, চশমা ও বুকে থাকা শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যাচও এই ভিডিওতে দেখতে পাওয়া যায়।
একই সার্চে বিডিনিউজ টোয়িন্টিফোর ডটকমে গত ২৬ জুলাইয়ে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়। তা থেকে জানা যায়, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্যে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ভবনে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ হলে সেই অবস্থা অবস্থা দেখতে গিয়ে সেই বছরের ২৬ জুলাই এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা।
দৃশ্য যাচাই: ০২
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃশ্যটির কি-ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করলে ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য প্রিন্টের ইউটিউব চ্যানেলে এটি পাওয়া যায়। ভিডিওটি ২০২৪ সালের ৭ জুনে প্রকাশিত হয়। এর সঙ্গে নরেন্দ্র মোদির পোশাক, পেছনের দেয়ালের সাদৃশ্য পাওয়া যায়।
ভিডিও থেকে জানা যায়, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) সংসদীয় দলের বৈঠকে নরেন্দ্র মোদি উপস্থিত ছিলেন। তবে এই আয়োজনে শেখ হাসিনার উপস্থিতির তথ্য পাওয়া যায়নি।
দৃশ্য যাচাই: ০৩
ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর গ্যালারিতে থাকা দর্শকদের কিছু কি-ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করলে নরেন্দ্র মোদির ইউটিউব চ্যানেলে দৃশ্যগুলো দেখাতে পাওয়া যায়। ভিডিওটি ২০২৪ সালের ১৫ অক্টোবরে প্রকাশিত হয়। এর সঙ্গে দর্শক সারিতে থাকা ব্যক্তিদের অবস্থানের সাদৃশ্য পাওয়া যায়।
ভিডিওর ডেসক্রিপশন থেকে জানা যায়, সেদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নয়াদিল্লিতে ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন, ওয়ার্ল্ড টেলিকমিউনিকেশন স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন অ্যাসেম্বলি উদ্বোধন করেন। এই আয়োজনে শেখ হাসিনার উপস্থিতির বিষয়ে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
সুতরাং, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে ভাষণ দেওয়ার দাবিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি পুরোনো ও বাংলাদেশেই ধারণ করা। জুলাই আন্দোলনের সময় বিটিভিতে অগ্নিকাণ্ড ও ভাঙচুরের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গিয়ে শেখ হাসিনা যে বক্তব্য দেন, সেটির ভিডিওর সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাষণের ফুটেজ যুক্ত করে ভাইরাল ভিডিওটি তৈরি করা হয়েছে। এই ভিডিওর দৃশ্য বাস্তবে ঘটেনি।
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন। এর পর থেকে মাঝে মাঝে তাকে নিয়ে নানা তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। তেমনি একটি তথ্য সম্প্রতি ছড়িয়েছে। শেখ হাসিনা ভারতে ভাষণ দিচ্ছেন— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় শোরগোল তুলেছে। ভাইরাল ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা আছে, ‘ইন্ডিয়া থেকে শেখ হাসিনার ভাষণ, শেখ হাসিনা বললেন আমি কোন পদত্যাগ করিনি।’ (বানান অপরিবর্তিত)
ভিডিওটিতে শেখ হাসিনাকে কথা বলতে দেখা যায়। পাশাপাশি, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও একটি দৃশ্যে দেখা যায়। শেখ হাসিনাকে বলতে শোনা যায়, ‘এই টেলিভিশনে আমি যে ধ্বংসজজ্ঞ দেখলাম, এটা সহ্য করার মত না। তোমরা রাজাকার, তোমার বাবা রাজাকার এটাতো তোমরাই করেছ। চেয়েছিলাম অধিকার হয়েগেছি রাজাকার। আরে রাজাকার আমিতো তোমাদের বলিনাই, তোমরা নিজেরা স্লোগান দিয়ে তোমাদেরকে রাজাকার... তোমরা স্লোগান দিয়েয়েই তোমাদের পরিচয় দিয়েছ। আমিতো তাদের রাজাকার বলিনি। তারা নিজেরাই স্লোগান দিয়ে নিজেদেরকে রাজাকার হিসেবে পরিচিত করল সকলের কাছে। তুমি কে আমি কে রাজাকার, রাজাকার। তোমার বাবা আমার বাবা রাজাকার, রাজাকার। তার মানে তারা নিজেদেরকেই রাজাকার হিসেবে পরিচয় দিল।’
মো. জাহিদ হোসেন (Md Jahid Hosen) নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে করা পোস্টটি সবচেয়ে বেশি প্রচারিত হয়েছে। ভিডিওটি আজ বেলা ১টা পর্যন্ত ১৬ হাজারের বেশি দেখা হয়েছে এবং এতে এক হাজার ৭০০টি রিঅ্যাকশন পড়েছে। ভিডিওটিতে ১৪৭টি কমেন্ট পড়েছে। এসব কমেন্টে কেউ কেউ ভিডিওটি ‘এডিট’ করা বলে মন্তব্য করেন। পাশাপাশি অনেকেই ভিডিওটিকে সত্য ভেবে কমেন্ট করেছেন। মো. মাজহারুল মিয়া (Md Majaharul Mia) নামে অ্যাকাউন্ট লিখেছে, ‘আপনি ফিরে আসবেন এটাই আমার আশা জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।’
ভিডিওটি মো. সবুজ মিয়া (Md Sobuj Miah) এবং ‘জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’ নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে একই ক্যাপশনে পোস্ট হয়েছে।
ভিডিওটিতে শেখ হাসিনা, নরেন্দ্র মোদি ও অন্য দৃশ্য থাকায় আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভগ আলাদা আলাদাভাবে দৃশ্যগুলো যাচাই করে।
দৃশ্য যাচাই: ০১
ভিডিওতে শেখ হাসিনার বলা কথাগুলো গুগলে সার্চ করলে দেশ টিভির ইউটিউব চ্যানেলে একই ভিডিওটি পাওয়া যায়। ভিডিওটি ২০২৪ সালের ২৬ জুলাই প্রকশিত হয়। ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে শেখ হাসিনার বক্তব্যের, ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার, রাজাকার। তোমার বাবা আমার বাবা রাজাকার, রাজাকার। তার মানে তারা নিজেদেরকেই রাজাকার হিসেবে পরিচয় দিল। আমিতো তাদের রাজাকার বলিনি। তারা নিজেরাই স্লোগান দিয়ে নিজেদেরকে রাজাকার হিসেবে পরিচিত করল সকলের কাছে।’ এই শব্দগুলো দেশ টিভির ভিডিওটির শুনতে শুনতে পাওয়া যায়।
পাশাপাশি ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে শেখ হাসিনার পরনের শাড়ি, চশমা ও বুকে থাকা শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যাচও এই ভিডিওতে দেখতে পাওয়া যায়।
একই সার্চে বিডিনিউজ টোয়িন্টিফোর ডটকমে গত ২৬ জুলাইয়ে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়। তা থেকে জানা যায়, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্যে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ভবনে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ হলে সেই অবস্থা অবস্থা দেখতে গিয়ে সেই বছরের ২৬ জুলাই এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা।
দৃশ্য যাচাই: ০২
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃশ্যটির কি-ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করলে ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য প্রিন্টের ইউটিউব চ্যানেলে এটি পাওয়া যায়। ভিডিওটি ২০২৪ সালের ৭ জুনে প্রকাশিত হয়। এর সঙ্গে নরেন্দ্র মোদির পোশাক, পেছনের দেয়ালের সাদৃশ্য পাওয়া যায়।
ভিডিও থেকে জানা যায়, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) সংসদীয় দলের বৈঠকে নরেন্দ্র মোদি উপস্থিত ছিলেন। তবে এই আয়োজনে শেখ হাসিনার উপস্থিতির তথ্য পাওয়া যায়নি।
দৃশ্য যাচাই: ০৩
ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর গ্যালারিতে থাকা দর্শকদের কিছু কি-ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করলে নরেন্দ্র মোদির ইউটিউব চ্যানেলে দৃশ্যগুলো দেখাতে পাওয়া যায়। ভিডিওটি ২০২৪ সালের ১৫ অক্টোবরে প্রকাশিত হয়। এর সঙ্গে দর্শক সারিতে থাকা ব্যক্তিদের অবস্থানের সাদৃশ্য পাওয়া যায়।
ভিডিওর ডেসক্রিপশন থেকে জানা যায়, সেদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নয়াদিল্লিতে ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন, ওয়ার্ল্ড টেলিকমিউনিকেশন স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন অ্যাসেম্বলি উদ্বোধন করেন। এই আয়োজনে শেখ হাসিনার উপস্থিতির বিষয়ে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
সুতরাং, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে ভাষণ দেওয়ার দাবিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি পুরোনো ও বাংলাদেশেই ধারণ করা। জুলাই আন্দোলনের সময় বিটিভিতে অগ্নিকাণ্ড ও ভাঙচুরের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গিয়ে শেখ হাসিনা যে বক্তব্য দেন, সেটির ভিডিওর সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাষণের ফুটেজ যুক্ত করে ভাইরাল ভিডিওটি তৈরি করা হয়েছে। এই ভিডিওর দৃশ্য বাস্তবে ঘটেনি।
ভারতে তিনি প্রথমবার প্রকাশ্যে আসার দাবিতে এর আগে একাধিক ভিডিও ছড়ালে সেগুলো শনাক্ত করে ফ্যাক্টচেক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। এরই মধ্যে ভারত থেকে শেখ হাসিনা ভাষণ দিয়েছেন—এমন দাবিতে আরও একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসামরিক পোশাক পরা এবং সাধারণ পোশাক পরা লোকজনের মধ্যে হাতাহাতি চলছে। এমন একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, গ্রুপ ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ভিডিওটি ছড়ানো হয়েছে।
১ দিন আগেকক্সবাজারের টেকনাফ সমুদ্র সৈকতে এক তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়েছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে দাবি করা হচ্ছে, ভিডিওতে থাকা তরুণী পর্যটক ছিলেন। তাঁর গাড়ি থামিয়ে ছিনতাই...
২ দিন আগেহাসনাত আব্দুল্লাহ আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন- এই দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। মোহাম্মদ জয়নাল আবদিয়ান সরকার (Md. Joynal Abdian Sarkar) নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট হওয়া ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা...
৩ দিন আগে