ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিত করতে ভর্তি সহায়তা দেওয়া হয়ে থাকে। বর্তমানে মাধ্যমিক পর্যায়ে ৫ হাজার টাকা, উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ৮ হাজার টাকা এবং স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে ১০ হাজার টাকা হারে এই সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য এ সহায়তার আবেদন চেয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিটি ঘিরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি তথ্য শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে, ‘৬ষ্ঠ–১০ম শ্রেণি: প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে ৫ হাজার টাকা সহায়তা–আবেদন শুরু।’
দাবিটির সত্যতা অনুসন্ধানে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের ওয়েবসাইটে গত সোমবার (২৯ জানুয়ারি) প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিটি যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
বিজ্ঞপ্তিটির বিষয়ে বলা হয়েছে, ‘মাধ্যমিক ও সমমান পর্যায়ে (৬ষ্ঠ–১০ম শ্রেণিতে) ২০২৪ সালে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়া বা অধ্যয়নরত অসচ্ছল পরিবারের মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভর্তি সহায়তা প্রদান করা হবে। ভর্তি সহায়তা পাওয়ার জন্য ই–ভর্তি সহায়তা ব্যবস্থাপনা সফটওয়্যারের মাধ্যমে অনলাইনে ভর্তি সহায়তার আবেদন করতে হবে।’
আবেদনের জন্য কোন শিক্ষার্থীরা যোগ্য হবে সে প্রসঙ্গে বিজ্ঞপ্তিটিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের বেসামরিক সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত দপ্তর ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ‘জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫’ অনুযায়ী ১৩ থেকে ২০তম গ্রেডভুক্ত কর্মচারীর সন্তান আর্থিক এ অনুদান প্রাপ্তির যোগ্য বিবেচিত হবে। অন্যান্য ক্ষেত্রে পিতা, মাতা, অভিভাবকের বাৎসরিক আয় ২ লক্ষ টাকার কম হতে হবে।
এ ছাড়া প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী, এতিম শিক্ষার্থী, ভূমিহীন পরিবারের সন্তান, অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বা সন্তানের সন্তান, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ এবং দুস্থ পরিবারের সন্তান ভর্তির আর্থিক সহায়তা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তির বিষয়বস্তু ও আবেদনের শর্ত থেকে স্পষ্ট, মাধ্যমিকের প্রত্যেক শিক্ষার্থীই প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে অর্থ সহায়তা পাবে না। এ সহায়তা পাওয়ার জন্য কিছু শর্ত রয়েছে। এ সহায়তা পাওয়ার যোগ্যতা বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট করে বলা আছে।
আবেদন করা যাবে যেভাবে
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ভর্তি সহায়তা পাওয়ার জন্য অসচ্ছল পরিবারের মেধাবী শিক্ষার্থীকে লিংকে প্রবেশ করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে।
আবেদনে শিক্ষার্থী সর্বশেষ যে শ্রেণি বা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে তার সত্যায়িত নম্বরপত্র বা সনদের কপি, শিক্ষার্থীর ছবি, স্বাক্ষর, জন্মনিবন্ধন সনদের কপি, পিতা, মাতা বা অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের প্রদত্ত সুপারিশ (নির্ধারিত ফর্মে) আপলোড করতে হবে।
প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের ভর্তি সহায়তা প্রাপ্তির জন্য গত ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আবেদন শুরু হয়েছে। ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত করা যাবে।
প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিত করতে ভর্তি সহায়তা দেওয়া হয়ে থাকে। বর্তমানে মাধ্যমিক পর্যায়ে ৫ হাজার টাকা, উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ৮ হাজার টাকা এবং স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে ১০ হাজার টাকা হারে এই সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য এ সহায়তার আবেদন চেয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিটি ঘিরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি তথ্য শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে, ‘৬ষ্ঠ–১০ম শ্রেণি: প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে ৫ হাজার টাকা সহায়তা–আবেদন শুরু।’
দাবিটির সত্যতা অনুসন্ধানে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের ওয়েবসাইটে গত সোমবার (২৯ জানুয়ারি) প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিটি যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
বিজ্ঞপ্তিটির বিষয়ে বলা হয়েছে, ‘মাধ্যমিক ও সমমান পর্যায়ে (৬ষ্ঠ–১০ম শ্রেণিতে) ২০২৪ সালে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়া বা অধ্যয়নরত অসচ্ছল পরিবারের মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভর্তি সহায়তা প্রদান করা হবে। ভর্তি সহায়তা পাওয়ার জন্য ই–ভর্তি সহায়তা ব্যবস্থাপনা সফটওয়্যারের মাধ্যমে অনলাইনে ভর্তি সহায়তার আবেদন করতে হবে।’
আবেদনের জন্য কোন শিক্ষার্থীরা যোগ্য হবে সে প্রসঙ্গে বিজ্ঞপ্তিটিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের বেসামরিক সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত দপ্তর ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ‘জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫’ অনুযায়ী ১৩ থেকে ২০তম গ্রেডভুক্ত কর্মচারীর সন্তান আর্থিক এ অনুদান প্রাপ্তির যোগ্য বিবেচিত হবে। অন্যান্য ক্ষেত্রে পিতা, মাতা, অভিভাবকের বাৎসরিক আয় ২ লক্ষ টাকার কম হতে হবে।
এ ছাড়া প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী, এতিম শিক্ষার্থী, ভূমিহীন পরিবারের সন্তান, অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বা সন্তানের সন্তান, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ এবং দুস্থ পরিবারের সন্তান ভর্তির আর্থিক সহায়তা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তির বিষয়বস্তু ও আবেদনের শর্ত থেকে স্পষ্ট, মাধ্যমিকের প্রত্যেক শিক্ষার্থীই প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে অর্থ সহায়তা পাবে না। এ সহায়তা পাওয়ার জন্য কিছু শর্ত রয়েছে। এ সহায়তা পাওয়ার যোগ্যতা বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট করে বলা আছে।
আবেদন করা যাবে যেভাবে
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ভর্তি সহায়তা পাওয়ার জন্য অসচ্ছল পরিবারের মেধাবী শিক্ষার্থীকে লিংকে প্রবেশ করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে।
আবেদনে শিক্ষার্থী সর্বশেষ যে শ্রেণি বা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে তার সত্যায়িত নম্বরপত্র বা সনদের কপি, শিক্ষার্থীর ছবি, স্বাক্ষর, জন্মনিবন্ধন সনদের কপি, পিতা, মাতা বা অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের প্রদত্ত সুপারিশ (নির্ধারিত ফর্মে) আপলোড করতে হবে।
প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের ভর্তি সহায়তা প্রাপ্তির জন্য গত ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আবেদন শুরু হয়েছে। ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত করা যাবে।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারকে ঘিরে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নাম বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) শিক্ষার্থী মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ। আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই রাজধানীর উত্তরার আজমপুরে সংঘর্ষ চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল...
১৪ ঘণ্টা আগেছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর তিনদিন পর শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেয় ৮ আগস্ট। এরপর ১০০ দিন পার করেছে এই সরকার...
২০ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দিল্লিতেই অবস্থান করছেন হাসিনা। ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুতির পর তিনি আর প্রকাশ্যে আসেননি। সম্প্রতি ফেসবুকে তাঁর ১৩ সেকেন্ডের একটি ভিডিও শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে, ভারতে তাঁর সাক্ষাৎকার নেওয়া হচ্ছে।
৩ দিন আগেসম্প্রতি ভাইরাল হওয়া এমন একটি কল রেকর্ডে শেখ হাসিনার কণ্ঠে দাবি করা হয়, ‘চাকরির বয়স নিয়ে আন্দোলন করতে যমুনার সামনে গেল, সাথে সাথে গুলি করল। সেখানে একজন মারা গেল এবং পিটিয়ে উঠিয়ে দিল।’
৩ দিন আগে