ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা ১০ হাজার টাকা অনুদান পাবেন দাবি করে একটি তথ্য শিক্ষামূলক বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও অ্যাকাউন্টে প্রচার করা হচ্ছে। কোথাও কোথাও পোস্টগুলোর সঙ্গে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বিজ্ঞপ্তি ও ওয়েবসাইট লিংকও যোগ করে দেওয়া হচ্ছে। পোস্টগুলোতে সূত্র হিসেবে ‘শিক্ষাবার্তা’ পেজের নাম রয়েছে। ১ লক্ষ ১৫ হাজার ফলোয়ারের পেজটিতে গতকাল সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টা ৫৫ মিনিটে ‘ব্রেকিং নিউজ’ আকারে এমন একটি পোস্ট পাওয়া যায়। পোস্টটিতে লেখা রয়েছে, ‘এইচএসসি, অনার্স, মাস্টার্স শিক্ষার্থীরা পাবে ১০ হাজার টাকা অনুদান, আবেদন শুরু হয়েছে।’
এই অনুদানের জন্য আবেদন করতে ইচ্ছুকদের উদ্দেশে পোস্টটির কমেন্ট বক্সে বলা হয়, ‘যারা আবেদন করতে ইচ্ছুক মেসেজ করুন। আবেদন করতে ফি প্রযোজ্য। কারণ একটা আবেদন সঠিকভাবে করতে ২০/৩০ মিনিট সময় লাগে। আবেদন করার আগে ওয়েবসাইট থেকে যাচাই করুন। আবেদন করলেই যে টাকা পাবেন এমনটাও না, আপনার তথ্যগুলো সঠিক কি না এটা সরকার যাচাই করবেন।’
তথ্যগুলোর সত্যতা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ। এ সংক্রান্ত অনুসন্ধানে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের ওয়েবসাইটে গত ২৪ জানুয়ারি (বুধবার) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বাজেট অধিশাখার যুগ্মসচিব মো. নূর-ই-আলম স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তি পাওয়া যায়।
ওই বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, ২০২৩-২৪ অর্থ বছরের পরিচালন বাজেট থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীদের বিশেষ অনুদান দেওয়া হবে। এ বাজেটের বরাদ্দকৃত অর্থ উপযুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে স্বচ্ছ ও সুষ্ঠুভাবে বিতরণের লক্ষ্যে শর্তসাপেক্ষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীদের নিকট হতে আবেদন আহবান করা যাচ্ছে। গত ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে এ আবেদন শুরু হয়েছে, যা চলবে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
বিজ্ঞপ্তিটিতে উল্লিখিত শর্তগুলোর মধ্যে কোনো নির্দিষ্ট শ্রেণি এবং অর্থের পরিমাণ অর্থাৎ ফেসবুকে ভাইরাল ‘এইচএসসি,অনার্স,মাস্টার্স শিক্ষার্থীরা পাবে ১০ হাজার টাকা অনুদান’ শীর্ষক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। বরং আবেদনের শর্ত হিসেবে গ অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা হয়েছে, সরকারি বা বেসরকারি সাধারণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (এমপিও ভুক্ত ও নন এমপিওভুক্ত) ছাত্র-ছাত্রীরা দুরারোগ্য ব্যধি, দৈব দুর্ঘটনা এবং শিক্ষা গ্রহণ কাজে ব্যয়ের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ অনুদান প্রদানের ক্ষেত্রে দুস্থ, প্রতিবন্ধী, অসহায়, রোগগ্রস্ত, গরীব, মেধাবী ও অনগ্রসর এলাকার ছাত্র-ছাত্রীদের অগ্রাধিকার প্রদান করা হবে।
ছ. অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা হয়েছে, স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষেত্রে জন্মনিবন্ধন সনদ নম্বর প্রদান করতে হবে। আবেদনের সাথে প্রতিষ্ঠান প্রধানের প্রত্যয়নপত্র এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষেত্রে বিভাগীয় প্রধানের প্রত্যয়নপত্র অবশ্যই সংযুক্ত করতে হবে। ট. অনুচ্ছদে বলা হয়েছে, ২০২২-২৩ অর্থ বছরে যে সকল ছাত্র-ছাত্রী অনুদান পেয়েছেন, সে সকল ছাত্র-ছাত্রী এবছর (চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছর) আর্থিক অনুদানের জন্য আবেদন করতে পারবেন না।
এছাড়া শিক্ষার্থীদের আর্থিক এ অনুদানের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে কোনো অর্থ বা ফি প্রয়োজন হবে না বলেও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বিজ্ঞপ্তি ও ওয়েবসাইট সূত্রে ফেসবুকে ভাইরাল দাবিটির পক্ষে কোনো সত্যতা পাওয়া যায় না। অর্থাৎ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ওয়েবসাইট ও বিজ্ঞপ্তি সূত্রে উচ্চমাধ্যমিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ১০ হাজার টাকা করে অনুদান পাবেন এবং এজন্য আবেদন করতে ফি প্রয়োজন দাবিতে প্রচারিত তথ্যটি সঠিক নয়। এ আবেদনের জন্য সরকারি বা বেসরকারি সাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সকলেই আবেদন করতে পারবেন। তবে অনুদান প্রদানের ক্ষেত্রে দুস্থ, প্রতিবন্ধী, অসহায়, রোগগ্রস্ত, গরীব, মেধাবী ও অনগ্রসর এলাকার ছাত্র-ছাত্রীদের অগ্রাধিকার প্রদান করা হবে।
উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থ বছরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের বিশেষ এ অনুদানখাত থেকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের প্রায় ১২ কোটি টাকা দেয় সরকার। এর মধ্যে শিক্ষার্থী ছিল মোট ৯ হাজার ৮২৬ শিক্ষার্থী। এই শিক্ষার্থীদের মধ্যে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির ১ হাজার ৮৬০ জন শিক্ষার্থীকে ৯ হাজার এবং স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের ১ হাজার ৬৭৮ শিক্ষার্থীকে ১০ হাজার করে টাকা সহায়তা দেওয়া হয়।
প্রসঙ্গত, ইতোপূর্বেও শিক্ষাবার্তা নামের ফেসবুক পেজটির বরাত দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিত করতে ভর্তি সহায়তা হিসেবে দেওয়া অর্থের আবেদন নিয়ে ভুল তথ্য প্রচার করতে দেখেছে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ, যা নিয়ে ‘৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণির সব শিক্ষার্থীই কি ৫ হাজার টাকা করে পাবে’ শিরোনামে ফ্যাক্টচেক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা ১০ হাজার টাকা অনুদান পাবেন দাবি করে একটি তথ্য শিক্ষামূলক বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও অ্যাকাউন্টে প্রচার করা হচ্ছে। কোথাও কোথাও পোস্টগুলোর সঙ্গে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বিজ্ঞপ্তি ও ওয়েবসাইট লিংকও যোগ করে দেওয়া হচ্ছে। পোস্টগুলোতে সূত্র হিসেবে ‘শিক্ষাবার্তা’ পেজের নাম রয়েছে। ১ লক্ষ ১৫ হাজার ফলোয়ারের পেজটিতে গতকাল সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টা ৫৫ মিনিটে ‘ব্রেকিং নিউজ’ আকারে এমন একটি পোস্ট পাওয়া যায়। পোস্টটিতে লেখা রয়েছে, ‘এইচএসসি, অনার্স, মাস্টার্স শিক্ষার্থীরা পাবে ১০ হাজার টাকা অনুদান, আবেদন শুরু হয়েছে।’
এই অনুদানের জন্য আবেদন করতে ইচ্ছুকদের উদ্দেশে পোস্টটির কমেন্ট বক্সে বলা হয়, ‘যারা আবেদন করতে ইচ্ছুক মেসেজ করুন। আবেদন করতে ফি প্রযোজ্য। কারণ একটা আবেদন সঠিকভাবে করতে ২০/৩০ মিনিট সময় লাগে। আবেদন করার আগে ওয়েবসাইট থেকে যাচাই করুন। আবেদন করলেই যে টাকা পাবেন এমনটাও না, আপনার তথ্যগুলো সঠিক কি না এটা সরকার যাচাই করবেন।’
তথ্যগুলোর সত্যতা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ। এ সংক্রান্ত অনুসন্ধানে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের ওয়েবসাইটে গত ২৪ জানুয়ারি (বুধবার) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বাজেট অধিশাখার যুগ্মসচিব মো. নূর-ই-আলম স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তি পাওয়া যায়।
ওই বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, ২০২৩-২৪ অর্থ বছরের পরিচালন বাজেট থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীদের বিশেষ অনুদান দেওয়া হবে। এ বাজেটের বরাদ্দকৃত অর্থ উপযুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে স্বচ্ছ ও সুষ্ঠুভাবে বিতরণের লক্ষ্যে শর্তসাপেক্ষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীদের নিকট হতে আবেদন আহবান করা যাচ্ছে। গত ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে এ আবেদন শুরু হয়েছে, যা চলবে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
বিজ্ঞপ্তিটিতে উল্লিখিত শর্তগুলোর মধ্যে কোনো নির্দিষ্ট শ্রেণি এবং অর্থের পরিমাণ অর্থাৎ ফেসবুকে ভাইরাল ‘এইচএসসি,অনার্স,মাস্টার্স শিক্ষার্থীরা পাবে ১০ হাজার টাকা অনুদান’ শীর্ষক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। বরং আবেদনের শর্ত হিসেবে গ অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা হয়েছে, সরকারি বা বেসরকারি সাধারণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (এমপিও ভুক্ত ও নন এমপিওভুক্ত) ছাত্র-ছাত্রীরা দুরারোগ্য ব্যধি, দৈব দুর্ঘটনা এবং শিক্ষা গ্রহণ কাজে ব্যয়ের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ অনুদান প্রদানের ক্ষেত্রে দুস্থ, প্রতিবন্ধী, অসহায়, রোগগ্রস্ত, গরীব, মেধাবী ও অনগ্রসর এলাকার ছাত্র-ছাত্রীদের অগ্রাধিকার প্রদান করা হবে।
ছ. অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা হয়েছে, স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষেত্রে জন্মনিবন্ধন সনদ নম্বর প্রদান করতে হবে। আবেদনের সাথে প্রতিষ্ঠান প্রধানের প্রত্যয়নপত্র এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষেত্রে বিভাগীয় প্রধানের প্রত্যয়নপত্র অবশ্যই সংযুক্ত করতে হবে। ট. অনুচ্ছদে বলা হয়েছে, ২০২২-২৩ অর্থ বছরে যে সকল ছাত্র-ছাত্রী অনুদান পেয়েছেন, সে সকল ছাত্র-ছাত্রী এবছর (চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছর) আর্থিক অনুদানের জন্য আবেদন করতে পারবেন না।
এছাড়া শিক্ষার্থীদের আর্থিক এ অনুদানের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে কোনো অর্থ বা ফি প্রয়োজন হবে না বলেও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বিজ্ঞপ্তি ও ওয়েবসাইট সূত্রে ফেসবুকে ভাইরাল দাবিটির পক্ষে কোনো সত্যতা পাওয়া যায় না। অর্থাৎ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ওয়েবসাইট ও বিজ্ঞপ্তি সূত্রে উচ্চমাধ্যমিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ১০ হাজার টাকা করে অনুদান পাবেন এবং এজন্য আবেদন করতে ফি প্রয়োজন দাবিতে প্রচারিত তথ্যটি সঠিক নয়। এ আবেদনের জন্য সরকারি বা বেসরকারি সাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সকলেই আবেদন করতে পারবেন। তবে অনুদান প্রদানের ক্ষেত্রে দুস্থ, প্রতিবন্ধী, অসহায়, রোগগ্রস্ত, গরীব, মেধাবী ও অনগ্রসর এলাকার ছাত্র-ছাত্রীদের অগ্রাধিকার প্রদান করা হবে।
উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থ বছরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের বিশেষ এ অনুদানখাত থেকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের প্রায় ১২ কোটি টাকা দেয় সরকার। এর মধ্যে শিক্ষার্থী ছিল মোট ৯ হাজার ৮২৬ শিক্ষার্থী। এই শিক্ষার্থীদের মধ্যে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির ১ হাজার ৮৬০ জন শিক্ষার্থীকে ৯ হাজার এবং স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের ১ হাজার ৬৭৮ শিক্ষার্থীকে ১০ হাজার করে টাকা সহায়তা দেওয়া হয়।
প্রসঙ্গত, ইতোপূর্বেও শিক্ষাবার্তা নামের ফেসবুক পেজটির বরাত দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিত করতে ভর্তি সহায়তা হিসেবে দেওয়া অর্থের আবেদন নিয়ে ভুল তথ্য প্রচার করতে দেখেছে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ, যা নিয়ে ‘৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণির সব শিক্ষার্থীই কি ৫ হাজার টাকা করে পাবে’ শিরোনামে ফ্যাক্টচেক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
রাজধানীর সায়েন্স ল্যাব এলাকায় গত বুধবার দুপুরে সংঘর্ষে জড়ায় ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান পুলিশ ও সেনাসদস্যরা, দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের সরিয়ে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন তাঁরা। এ সময় পুলিশ কয়েক রাউন্ড টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেডও ছোড়ে।
১৯ মিনিট আগেসরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারকে ঘিরে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নাম বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) শিক্ষার্থী মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ। আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই রাজধানীর উত্তরার আজমপুরে সংঘর্ষ চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল...
১৯ ঘণ্টা আগেছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর তিনদিন পর শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেয় ৮ আগস্ট। এরপর ১০০ দিন পার করেছে এই সরকার...
১ দিন আগেবর্তমানে দিল্লিতেই অবস্থান করছেন হাসিনা। ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুতির পর তিনি আর প্রকাশ্যে আসেননি। সম্প্রতি ফেসবুকে তাঁর ১৩ সেকেন্ডের একটি ভিডিও শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে, ভারতে তাঁর সাক্ষাৎকার নেওয়া হচ্ছে।
৩ দিন আগে