ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
‘ভূমি আইন’ শিরোনামে নতুন একটি আইন সম্প্রতি পাস হয়েছে দাবি করে সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে প্রচার করা হচ্ছে। এবিষয়ে এক লিফলেটে লেখা আছে, ‘ভূমি আইন পাস হয়েছে এবং এটি ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হয়েছে।’ শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্ম টিকটকে সম্প্রতি প্রচারিত ওই লিফলেটসহ এমন একটি ভিডিও আজ মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) বেলা ১টা পর্যন্ত ৩৩ হাজার বারের বেশি দেখা হয়েছে। ফেসবুকেও বিভিন্ন গ্রুপ, পেজ ও ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকে তথ্যটি প্রচার হতে দেখা গেছে।
ভূমি আইন পাস হওয়া এবং তা ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হওয়ার দাবির সত্যতা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তৃক পাসকৃত সর্বশেষ আইন হলো ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩।’ এটি গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদে পাস হয়, ১৮ সেপ্টেম্বর আইনটির গেজেট প্রকাশ হয়।
২০২৩ সালে পাসকৃত অন্যান্য আইনের মধ্যে ভূমি সংস্কার আইন, ২০২৩, বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা (সংশোধন) আইন, হাট ও বাজার (স্থাপন ও ব্যবস্থাপনা) আইন, ২০২৩। ওয়েবসাইটটি খুঁজে তাতে উল্লিখিত আইনগুলোতে ‘ভূমি আইন’ নামে কিছু খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এর আগে একই বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদে ‘হাট ও বাজার (স্থাপন ও ব্যবস্থাপনা) বিল-২০২৩’ সংশোধনীর ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তৎকালীন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩’ সংসদে পাসের বিষয়ে উদ্যোগের কথা জানান। পরে সেপ্টেম্বরে সেটা পাস হয়।
ভূমি আইন নামে কোনো আইন পাস ও কার্যকর হয়েছে কি না জানতে ভূমি মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা সৈয়দ মোঃ আব্দুল্লাহ আল নাহিয়ানের সঙ্গে যোগাযোগ করে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। তিনি বলেন, ‘সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত লিফলেটটি ভুয়া। ভূমি আইন নামে কোনো আইন নেই।’
উপড়ের আলোচনা থেকে স্পষ্ট, ভূমি আইন পাস হওয়া এবং এটি ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হওয়ার দাবিতে প্রচারিত তথ্যটি সঠিক নয়। প্রকৃতপক্ষে এই নামে কোনো আইনই নেই।
‘ভূমি আইন’ শিরোনামে নতুন একটি আইন সম্প্রতি পাস হয়েছে দাবি করে সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে প্রচার করা হচ্ছে। এবিষয়ে এক লিফলেটে লেখা আছে, ‘ভূমি আইন পাস হয়েছে এবং এটি ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হয়েছে।’ শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্ম টিকটকে সম্প্রতি প্রচারিত ওই লিফলেটসহ এমন একটি ভিডিও আজ মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) বেলা ১টা পর্যন্ত ৩৩ হাজার বারের বেশি দেখা হয়েছে। ফেসবুকেও বিভিন্ন গ্রুপ, পেজ ও ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকে তথ্যটি প্রচার হতে দেখা গেছে।
ভূমি আইন পাস হওয়া এবং তা ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হওয়ার দাবির সত্যতা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তৃক পাসকৃত সর্বশেষ আইন হলো ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩।’ এটি গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদে পাস হয়, ১৮ সেপ্টেম্বর আইনটির গেজেট প্রকাশ হয়।
২০২৩ সালে পাসকৃত অন্যান্য আইনের মধ্যে ভূমি সংস্কার আইন, ২০২৩, বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা (সংশোধন) আইন, হাট ও বাজার (স্থাপন ও ব্যবস্থাপনা) আইন, ২০২৩। ওয়েবসাইটটি খুঁজে তাতে উল্লিখিত আইনগুলোতে ‘ভূমি আইন’ নামে কিছু খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এর আগে একই বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদে ‘হাট ও বাজার (স্থাপন ও ব্যবস্থাপনা) বিল-২০২৩’ সংশোধনীর ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তৎকালীন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩’ সংসদে পাসের বিষয়ে উদ্যোগের কথা জানান। পরে সেপ্টেম্বরে সেটা পাস হয়।
ভূমি আইন নামে কোনো আইন পাস ও কার্যকর হয়েছে কি না জানতে ভূমি মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা সৈয়দ মোঃ আব্দুল্লাহ আল নাহিয়ানের সঙ্গে যোগাযোগ করে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। তিনি বলেন, ‘সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত লিফলেটটি ভুয়া। ভূমি আইন নামে কোনো আইন নেই।’
উপড়ের আলোচনা থেকে স্পষ্ট, ভূমি আইন পাস হওয়া এবং এটি ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হওয়ার দাবিতে প্রচারিত তথ্যটি সঠিক নয়। প্রকৃতপক্ষে এই নামে কোনো আইনই নেই।
ঝাল খাবার খেলে পাকস্থলীতে আলসার হয়— এমন ধারণা বহুদিন ধরে লোকমুখে প্রচার হয়ে আসছে। কিন্তু সত্যিই কি তাই? এই বিষয়ে চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে তা জানার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
২ দিন আগেবিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারব্যবস্থাকে ‘দুর্বৃত্ত-লুটেরা-মাফিয়া’ উল্লেখ করে মন্তব্য করেছেন—এই দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি ভিন্ন ভিন্ন ক্যাপশনে সম্প্রতি একাধিক ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও ফেসবুক পেজে ছড়ানো হয়েছে।
৩ দিন আগেপরিশ্রম করলে মানুষের শরীর থেকে ঘাম বের হয়। ঘামের মধ্যে পানি ও লবণ থাকে তা সাধারণভাবে সবাই জানে। কিন্তু ঘাম মানুষের শরীর থেকে টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়—এমন একটি কথাও বহুদিন ধরে লোকমুখে প্রচার হয়ে আসছে। কিন্তু সত্যিই কি তাই? এই বিষয়ে চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে তা জানার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকা
৩ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা রেস্তোরাঁয় ইফতারি করে বিল না দিয়ে চাঁদা চাওয়ায় দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতির হয়— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
৪ দিন আগে