ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত ৭ কলেজকে আলাদা করার দাবি জানিয়ে আসছিলেন কলেজগুলোর শিক্ষার্থীরা। এই দাবিতে কলেজগুলোর শিক্ষার্থীরা রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে রাস্তা অবরোধ করে আন্দোলন করার তথ্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। এই বিষয়ে গতকাল রোববার ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো ভিসি ড. মামুন আহমেদের সঙ্গে আলোচনা করতে যান। তিনি ‘দুর্ব্যবহার’ করেছেন বলে অভিযোগ করেন তাঁরা। এই অভিযোগে শিক্ষার্থীরা গতকাল সন্ধ্যা ৬টার দিকে সায়েন্স ল্যাবরটরি মোড় অবরোধ করেন এবং প্রো ভিসি ড. মামুন আহমেদকে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানান।
প্রো ভিসির থেকে সাড়া না পেয়ে রাত ১১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রো ভিসির বাসভবন ঘেরাও করার ঘোষণা দেয় সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। এই খবর জানতে পেরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আগে থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এফ রহমান হলের পাশে ‘মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণ’ প্রবেশমুখে অবস্থান নেন। এক পর্যায়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হয়। পরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ নিউমার্কেট এলাকায় ঢাকা কলেজের সামনে অবস্থান নিলে সাত কলেজের বিক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়েন তিনি। তাঁকে উদ্দেশ করে ভুয়া ভুয়া স্লোগান দেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁর পেছনে পেছনে কয়েকজন শিক্ষার্থী তেড়ে আসে। দুই পক্ষের এই সংঘর্ষের ঘটনায় ২৭ জন আহত হন।
এই ঘটনায় হাসনাত আব্দুল্লাহ আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন- এই দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। মোহাম্মদ জয়নাল আবদিয়ান সরকার (Md. Joynal Abdian Sarkar) নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট হওয়া ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা আছে, ‘সবাই আস্তে ধীরে মন থেকে দোয়া ইউনুস পড়েন সুরু হইছে লাইলাতুল মারামারি, এবার মধ্য রাতে গণধোলাই খেয়ে সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ এখন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে!! শিক্ষার্থীরা বুঝে গেছে এখনি সময় এদের লাগাম টেনে ধরার।’ ভিডিওটিতে হাসনাত আব্দুল্লাহকে হাসপাতালের বিছানার শুয়ে থাকা অবস্থায় দেখা যায়।
আজকে সোমবার দুপুর ২টা পর্যন্ত ওই পোস্টে ১৫৫টি রিঅ্যাকশন পড়েছে এবং এটি ২২ বার শেয়ার হয়েছে। পাশাপাশি এতে ৩২টি কমেন্ট পড়েছে। কমেন্টে অনেকে এটিকে সত্য ভেবে মন্তব্য করেছে। মো. মোনাফ শেখ (Md Monnaf Sheikh) অ্যাকাউন্ট লিখেছে, ‘আল্লাহ দ্রুত বিচার করুন এ সকল জুলুম নির্যাতনকারীদের।’ সফর আলী (Sofor Ali) নামে অ্যাকাউন্ট লিখেছে, ‘তার বাবার টাকায় হসপিটালে নিয়েছে নাকি জনগণের টাকায় জাতি জানতে চায়।’
ভিডিওটির কিছু কি–ফ্রেম নিয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চ করা হলে সোহেল জুলফিকার কুবলাই (Sohel Zulfiquer Kublai) নামে একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টের একটি পোস্টে ভিডিওটি পাওয়া যায়। ভিডিওটি ২০২৪ সালের ২৬ আগস্ট প্রকাশিত হয়।
ভিডিওটির ক্যাপশনে উল্লেখ করা, ‘সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি।’
এসব তথ্যসূত্রে গুগলে কিওয়ার্ড সার্চ করলে, ঢাকা পোস্টের একটি প্রতিবেদনেও ভিডিওটি পাওয়া যায়। ভিডিওটি ২০২৪ সালের ২৬ আগস্ট প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ঢাকার সচিবালয় এলাকায় আনসার সদস্যদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ গুরুতর আহত হন।
একই ভিডিও ঢাকা পোস্টের একটি প্রতিবেদনেও পাওয়া যায়। গত বছরের ২৫ আগস্টে প্রকাশ পাওয়া প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, ২০২৪ সালের ২৫ আগস্ট রাত সাড়ে ৮টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে আনসার বাহিনী আটকে রাখার অভিযোগে ফেসবুক পোস্ট দিয়ে জানালে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ের দিকে যান। এক পর্যায়ে শিক্ষার্থী ও আনসার বাহিনির মধ্যে সংঘর্ষ হলে হাসনাত আব্দুল্লাহ আহত হন। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ইমারজেন্সি সেন্টারে (ওসেক) নিয়ে যাওয়া হয়।
এই বিষয়ে আজকের পত্রিকাতেও গত বছরের ২৪ আগস্টে সংবাদ প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত বছরের ২৫ আগস্ট চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে আনসার বাহিনী সকাল থেকে সচিবালয় এবং আশপাশের সব ফটকের সামনে অবস্থান নেন। পরে আনসারদের চার সদস্যের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা তাঁদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন। তখন আনসারদের সমন্বয়ক নাসির মিয়া আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা দিলেও সচিবালয় ফটকের অবস্থান নেন আনসার সদস্যরা। একপর্যায়ে তাঁরা কর্মকর্তা–কর্মচারী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমকে অবরুদ্ধ করলে আনসার ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
একই বিষয়ে ওই সময়, ইত্তেফাক, প্রথম আলোসহ অন্যান্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
হাসনাত আব্দুল্লাহ গতকাল আহত হয়ে আসলেই হাসপাতালে ভর্তি আছেন কিনা তা জানতে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের পক্ষ থেকে আজকের পত্রিকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি ফারুক সিদ্দিকের সাথে যোগাযোগ করা হয়। তিনি জানান, ‘হাসনাত আব্দুল্লাহ হাসপাতালে ভর্তি হননি।’
এছাড়া গণমাধ্যমেও এমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
সুতরাং, গতকাল (২৬ জানুয়ারি) রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ৭ কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার তথ্যটি ভুয়া। প্রকৃতপক্ষে, গত বছর আনসার বাহিনীর সাথে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে হাসনাত আব্দুল্লাহর আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার ভিডিও এই দাবিতে ছড়িয়ে পড়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত ৭ কলেজকে আলাদা করার দাবি জানিয়ে আসছিলেন কলেজগুলোর শিক্ষার্থীরা। এই দাবিতে কলেজগুলোর শিক্ষার্থীরা রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে রাস্তা অবরোধ করে আন্দোলন করার তথ্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। এই বিষয়ে গতকাল রোববার ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো ভিসি ড. মামুন আহমেদের সঙ্গে আলোচনা করতে যান। তিনি ‘দুর্ব্যবহার’ করেছেন বলে অভিযোগ করেন তাঁরা। এই অভিযোগে শিক্ষার্থীরা গতকাল সন্ধ্যা ৬টার দিকে সায়েন্স ল্যাবরটরি মোড় অবরোধ করেন এবং প্রো ভিসি ড. মামুন আহমেদকে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানান।
প্রো ভিসির থেকে সাড়া না পেয়ে রাত ১১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রো ভিসির বাসভবন ঘেরাও করার ঘোষণা দেয় সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। এই খবর জানতে পেরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আগে থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এফ রহমান হলের পাশে ‘মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণ’ প্রবেশমুখে অবস্থান নেন। এক পর্যায়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হয়। পরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ নিউমার্কেট এলাকায় ঢাকা কলেজের সামনে অবস্থান নিলে সাত কলেজের বিক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়েন তিনি। তাঁকে উদ্দেশ করে ভুয়া ভুয়া স্লোগান দেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁর পেছনে পেছনে কয়েকজন শিক্ষার্থী তেড়ে আসে। দুই পক্ষের এই সংঘর্ষের ঘটনায় ২৭ জন আহত হন।
এই ঘটনায় হাসনাত আব্দুল্লাহ আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন- এই দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। মোহাম্মদ জয়নাল আবদিয়ান সরকার (Md. Joynal Abdian Sarkar) নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট হওয়া ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা আছে, ‘সবাই আস্তে ধীরে মন থেকে দোয়া ইউনুস পড়েন সুরু হইছে লাইলাতুল মারামারি, এবার মধ্য রাতে গণধোলাই খেয়ে সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ এখন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে!! শিক্ষার্থীরা বুঝে গেছে এখনি সময় এদের লাগাম টেনে ধরার।’ ভিডিওটিতে হাসনাত আব্দুল্লাহকে হাসপাতালের বিছানার শুয়ে থাকা অবস্থায় দেখা যায়।
আজকে সোমবার দুপুর ২টা পর্যন্ত ওই পোস্টে ১৫৫টি রিঅ্যাকশন পড়েছে এবং এটি ২২ বার শেয়ার হয়েছে। পাশাপাশি এতে ৩২টি কমেন্ট পড়েছে। কমেন্টে অনেকে এটিকে সত্য ভেবে মন্তব্য করেছে। মো. মোনাফ শেখ (Md Monnaf Sheikh) অ্যাকাউন্ট লিখেছে, ‘আল্লাহ দ্রুত বিচার করুন এ সকল জুলুম নির্যাতনকারীদের।’ সফর আলী (Sofor Ali) নামে অ্যাকাউন্ট লিখেছে, ‘তার বাবার টাকায় হসপিটালে নিয়েছে নাকি জনগণের টাকায় জাতি জানতে চায়।’
ভিডিওটির কিছু কি–ফ্রেম নিয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চ করা হলে সোহেল জুলফিকার কুবলাই (Sohel Zulfiquer Kublai) নামে একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টের একটি পোস্টে ভিডিওটি পাওয়া যায়। ভিডিওটি ২০২৪ সালের ২৬ আগস্ট প্রকাশিত হয়।
ভিডিওটির ক্যাপশনে উল্লেখ করা, ‘সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি।’
এসব তথ্যসূত্রে গুগলে কিওয়ার্ড সার্চ করলে, ঢাকা পোস্টের একটি প্রতিবেদনেও ভিডিওটি পাওয়া যায়। ভিডিওটি ২০২৪ সালের ২৬ আগস্ট প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ঢাকার সচিবালয় এলাকায় আনসার সদস্যদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ গুরুতর আহত হন।
একই ভিডিও ঢাকা পোস্টের একটি প্রতিবেদনেও পাওয়া যায়। গত বছরের ২৫ আগস্টে প্রকাশ পাওয়া প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, ২০২৪ সালের ২৫ আগস্ট রাত সাড়ে ৮টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে আনসার বাহিনী আটকে রাখার অভিযোগে ফেসবুক পোস্ট দিয়ে জানালে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ের দিকে যান। এক পর্যায়ে শিক্ষার্থী ও আনসার বাহিনির মধ্যে সংঘর্ষ হলে হাসনাত আব্দুল্লাহ আহত হন। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ইমারজেন্সি সেন্টারে (ওসেক) নিয়ে যাওয়া হয়।
এই বিষয়ে আজকের পত্রিকাতেও গত বছরের ২৪ আগস্টে সংবাদ প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত বছরের ২৫ আগস্ট চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে আনসার বাহিনী সকাল থেকে সচিবালয় এবং আশপাশের সব ফটকের সামনে অবস্থান নেন। পরে আনসারদের চার সদস্যের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা তাঁদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন। তখন আনসারদের সমন্বয়ক নাসির মিয়া আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা দিলেও সচিবালয় ফটকের অবস্থান নেন আনসার সদস্যরা। একপর্যায়ে তাঁরা কর্মকর্তা–কর্মচারী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমকে অবরুদ্ধ করলে আনসার ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
একই বিষয়ে ওই সময়, ইত্তেফাক, প্রথম আলোসহ অন্যান্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
হাসনাত আব্দুল্লাহ গতকাল আহত হয়ে আসলেই হাসপাতালে ভর্তি আছেন কিনা তা জানতে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের পক্ষ থেকে আজকের পত্রিকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি ফারুক সিদ্দিকের সাথে যোগাযোগ করা হয়। তিনি জানান, ‘হাসনাত আব্দুল্লাহ হাসপাতালে ভর্তি হননি।’
এছাড়া গণমাধ্যমেও এমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
সুতরাং, গতকাল (২৬ জানুয়ারি) রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ৭ কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার তথ্যটি ভুয়া। প্রকৃতপক্ষে, গত বছর আনসার বাহিনীর সাথে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে হাসনাত আব্দুল্লাহর আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার ভিডিও এই দাবিতে ছড়িয়ে পড়েছে।
সামরিক পোশাক পরা এবং সাধারণ পোশাক পরা লোকজনের মধ্যে হাতাহাতি চলছে। এমন একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, গ্রুপ ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ভিডিওটি ছড়ানো হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন। এর পর থেকে মাঝে মাঝে তাকে নিয়ে নানা তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। তেমনি একটি তথ্য...
১৫ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের টেকনাফ সমুদ্র সৈকতে এক তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়েছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে দাবি করা হচ্ছে, ভিডিওতে থাকা তরুণী পর্যটক ছিলেন। তাঁর গাড়ি থামিয়ে ছিনতাই...
২ দিন আগেচাঁদপুর জেলার মতলব দক্ষিণ উপজেলায় আদিবা নামের এক তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যা করে লাশ জঙ্গলে ফেলে রেখেছে—এমন দাবিতে একাধিক ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ছবির ক্যাপশনে দাবি করা হচ্ছে, আদিবা নামের ওই তরুণী নিখোঁজ আওয়ামী লীগ নেতারা মেয়ে।
৪ দিন আগে