ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
এক বাবা ও তার সন্তানের দুটি ছবি সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে দাবি করা হচ্ছে, অপরিণত অবস্থায় জন্ম নেওয়ার কারণে শ্বাসকষ্টে ভুগছিল ওই নবজাতক। তাই চিকিৎসক পরামর্শ দেন, শিশুটিকে বাঁচাতে হলে সরাসরি ফুসফুসের সংযোগ লাগবে। তখন শিশুটির বাবা বলেন, বুক চিড়ে তাঁর ফুসফুসের সঙ্গেই যেন সংযোগ দেওয়া হয়।
ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটকে সম্প্রতি ছবি দুটি ব্যবহার করে তৈরি এক ভিডিও আজ বুধবার (২৯ নভেম্বর) বেলা ১টা পর্যন্ত প্রায় ৪ লাখ ৩২ হাজার বার দেখা হয়েছে। রিয়েক্ট পড়েছে ২০ হাজারের বেশি; এটি শেয়ার হয়েছে ১ হাজারের বেশি।
এছাড়া একই দাবিতে ফেসবুকেও ছবি দুটি বিভিন্ন সময়ে প্রচার হতে দেখা যায়। এমন কিছু পোস্ট দেখুন এখানে, এখানে, এখানে, এখানে।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, বাবার বুক চিড়ে তার ফুসফুসের সঙ্গে যুক্ত করে অপরিণত নবজাতককে শ্বাস দেওয়ার দাবিটি সত্য নয়। প্রকৃতপক্ষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত শিশুটিকে বুকে রেখে স্কিন-টু-স্কিন থেরাপি দেয়া হচ্ছিল, যার অপর নাম ক্যাঙারু থেরাপি।
রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে তুরস্কভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ওয়ানডিওতে ২০১৮ সালের ২৮ জুলাই প্রকাশিত এক প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। তাতে মাত্র ২৩ সপ্তাহ বয়সে জন্ম নেওয়া ফন্টেইন ডিকি নামে এক শিশুর বেঁচে থাকার লড়াইয়ের গল্প তুলে ধরা হয়েছে।
জেনি সানচেজ নামে ২৩ সপ্তাহের গর্ভবতী এক নারী পেটে তীব্র ব্যথার কারণে হাসপাতালে গিয়েছিলেন। হাসপাতালে যাওয়ার পর তিনি জানতে পারেন, তার প্রসব শুরু হতে চলেছে। এ সময় চিকিৎসকেরা জানান, জেনি সানচেজের বাচ্চাটির বাঁচার সম্ভাবনা নেই। যদি অলৌকিকভাবে বেঁচেও যায়, তাহলে সে শারীরিক প্রতিবন্ধী হয়ে বাঁচবে।
প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, ফন্টেইন ডিকি তিন স্তরের মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা নিয়ে জন্ম নেয়, যা তার মস্তিষ্কের উভয় পাশে বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করে। এ ধরনের শারীরিক জটিলতায় ব্যবহৃত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা পদ্ধতি ‘ক্যাঙারু থেরাপি’। ফন্টেইন ডিকি ৪ মাস তার বাবার মাধ্যমে এই ‘ক্যাঙারু থেরাপি’ নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে।
অপরিণত বা কম জন্মের ওজনের শিশুদের ক্যাঙারু থেরাপি চিকিৎসা দেওয়া হয়। এই পদ্ধতিতে শুধু ডায়াপার ও মাথায় টুপি পরিয়ে শিশুকে মা বা বাবার বুকে রেখে দেওয়া হয়। মা বা বাবার উষ্ণ স্পর্শ শিশুর হৃৎপিণ্ডের ছন্দ উন্নত করে বেঁচে থাকা নিশ্চিত করে।
এভাবে শিশুর শরীরের তাপমাত্রা ঠিক রাখা হয় এবং এর মাধ্যমে শিশুর সঙ্গে তার পিতা বা মাতার মনস্তাত্ত্বিক বন্ধন প্রতিষ্ঠিত হয়। এটিকে স্কিন টু স্কিন কেয়ারও বলে। ক্যাঙারু থেরাপি সাধারণত দিনে এক ঘণ্টা দেওয়া সবচেয়ে ভালো। তবে চিকিৎসকের পরামর্শভেদে ভিন্ন হতে পারে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিররেও ফন্টেইন ডিকিকে নিয়ে প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। ২০১৭ সালের ৩০ নভেম্বর প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ফন্টেইন ডিকির পরিবার যুক্তরাষ্ট্রের ডেনভার শহরের বাসিন্দা। তার মা পেটে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে গেলে সেখানে ৫ মাস বয়সে প্রিম্যাচুর অবস্থায় ফন্টেইন ডিকির জন্ম হয়। চিকিৎসকেরা তার বেঁচে থাকা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন। আর বেঁচে থাকলেও শারীরিক প্রতিবন্ধিতার আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
মিররের প্রতিবেদন থেকে আরও জানা যায়, মস্তিষ্কের তিন স্তরের রক্তক্ষরণ ও উভয় পাশে নানা জটিলতা নিয়ে জন্ম নেয় ফন্টেইন। তাই তাকে ৪ মাস হাসপাতালে থাকতে হয়। সেই সময় তার হৃৎপিণ্ডে সার্জারি, রক্ত পরিসঞ্চালন সম্পর্কিত চারটি ও সাপ্তাহিক চোখের পরীক্ষা হয়েছিল।
এসব প্রতিবেদন থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত তথ্যটির কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি।
ইন্টারন্যাশনাল ফ্যাক্টচেকিং নেটওয়ার্ক (আইএফসিএন) স্বীকৃত ভারতীয় ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান ফ্যাক্টলির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ২০২২ সালের জুলাইয়ের এক প্রতিবেদন থেকে ফন্টেইন ডিকির মা জেনি সানচেজের ইনস্টাগ্রাম আইডি খুঁজে পাওয়া যায়। ব্যক্তিগত নিরাপত্তাজনিত কারণে প্রবেশ করা সম্ভব হয়নি। তবে ফ্যাক্টলির প্রতিবেদনে জেনি সানচেজের একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টের বরাত দিয়ে বলা হয়, জেনি সানচেজের ছেলেকে নিয়ে ইন্টারনেটে যে গল্পটি ছড়িয়েছে, তা সত্য নয়।
আইএফসিএনস্বীকৃত বাংলাদেশি ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানারও ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে জেনি সানচেজের ইনস্টাগ্রাম পোস্টটির স্ক্রিনশট খুঁজে পাওয়া যায়।
সিদ্ধান্ত
২০১৭ সালে জেনি সানচেজ ও রাসিন ডিকি দম্পতির ২৩ সপ্তাহ বয়সী অপরিণত ছেলে সন্তানের জন্ম হয়। সে সময় তার চিকিৎসায় ক্যাঙারু থেরাপি ব্যবহার করা হয়। তার চিকিৎসার এসব ছবি ব্যবহার করে তাকে বাঁচাতে বাবার ফুসফুসের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ করার যে দাবি ইন্টারনেটে ছড়ানো হচ্ছে, তা ভিত্তিহীন ও মনগড়া।
এক বাবা ও তার সন্তানের দুটি ছবি সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে দাবি করা হচ্ছে, অপরিণত অবস্থায় জন্ম নেওয়ার কারণে শ্বাসকষ্টে ভুগছিল ওই নবজাতক। তাই চিকিৎসক পরামর্শ দেন, শিশুটিকে বাঁচাতে হলে সরাসরি ফুসফুসের সংযোগ লাগবে। তখন শিশুটির বাবা বলেন, বুক চিড়ে তাঁর ফুসফুসের সঙ্গেই যেন সংযোগ দেওয়া হয়।
ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটকে সম্প্রতি ছবি দুটি ব্যবহার করে তৈরি এক ভিডিও আজ বুধবার (২৯ নভেম্বর) বেলা ১টা পর্যন্ত প্রায় ৪ লাখ ৩২ হাজার বার দেখা হয়েছে। রিয়েক্ট পড়েছে ২০ হাজারের বেশি; এটি শেয়ার হয়েছে ১ হাজারের বেশি।
এছাড়া একই দাবিতে ফেসবুকেও ছবি দুটি বিভিন্ন সময়ে প্রচার হতে দেখা যায়। এমন কিছু পোস্ট দেখুন এখানে, এখানে, এখানে, এখানে।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, বাবার বুক চিড়ে তার ফুসফুসের সঙ্গে যুক্ত করে অপরিণত নবজাতককে শ্বাস দেওয়ার দাবিটি সত্য নয়। প্রকৃতপক্ষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত শিশুটিকে বুকে রেখে স্কিন-টু-স্কিন থেরাপি দেয়া হচ্ছিল, যার অপর নাম ক্যাঙারু থেরাপি।
রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে তুরস্কভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ওয়ানডিওতে ২০১৮ সালের ২৮ জুলাই প্রকাশিত এক প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। তাতে মাত্র ২৩ সপ্তাহ বয়সে জন্ম নেওয়া ফন্টেইন ডিকি নামে এক শিশুর বেঁচে থাকার লড়াইয়ের গল্প তুলে ধরা হয়েছে।
জেনি সানচেজ নামে ২৩ সপ্তাহের গর্ভবতী এক নারী পেটে তীব্র ব্যথার কারণে হাসপাতালে গিয়েছিলেন। হাসপাতালে যাওয়ার পর তিনি জানতে পারেন, তার প্রসব শুরু হতে চলেছে। এ সময় চিকিৎসকেরা জানান, জেনি সানচেজের বাচ্চাটির বাঁচার সম্ভাবনা নেই। যদি অলৌকিকভাবে বেঁচেও যায়, তাহলে সে শারীরিক প্রতিবন্ধী হয়ে বাঁচবে।
প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, ফন্টেইন ডিকি তিন স্তরের মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা নিয়ে জন্ম নেয়, যা তার মস্তিষ্কের উভয় পাশে বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করে। এ ধরনের শারীরিক জটিলতায় ব্যবহৃত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা পদ্ধতি ‘ক্যাঙারু থেরাপি’। ফন্টেইন ডিকি ৪ মাস তার বাবার মাধ্যমে এই ‘ক্যাঙারু থেরাপি’ নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে।
অপরিণত বা কম জন্মের ওজনের শিশুদের ক্যাঙারু থেরাপি চিকিৎসা দেওয়া হয়। এই পদ্ধতিতে শুধু ডায়াপার ও মাথায় টুপি পরিয়ে শিশুকে মা বা বাবার বুকে রেখে দেওয়া হয়। মা বা বাবার উষ্ণ স্পর্শ শিশুর হৃৎপিণ্ডের ছন্দ উন্নত করে বেঁচে থাকা নিশ্চিত করে।
এভাবে শিশুর শরীরের তাপমাত্রা ঠিক রাখা হয় এবং এর মাধ্যমে শিশুর সঙ্গে তার পিতা বা মাতার মনস্তাত্ত্বিক বন্ধন প্রতিষ্ঠিত হয়। এটিকে স্কিন টু স্কিন কেয়ারও বলে। ক্যাঙারু থেরাপি সাধারণত দিনে এক ঘণ্টা দেওয়া সবচেয়ে ভালো। তবে চিকিৎসকের পরামর্শভেদে ভিন্ন হতে পারে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিররেও ফন্টেইন ডিকিকে নিয়ে প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। ২০১৭ সালের ৩০ নভেম্বর প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ফন্টেইন ডিকির পরিবার যুক্তরাষ্ট্রের ডেনভার শহরের বাসিন্দা। তার মা পেটে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে গেলে সেখানে ৫ মাস বয়সে প্রিম্যাচুর অবস্থায় ফন্টেইন ডিকির জন্ম হয়। চিকিৎসকেরা তার বেঁচে থাকা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন। আর বেঁচে থাকলেও শারীরিক প্রতিবন্ধিতার আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
মিররের প্রতিবেদন থেকে আরও জানা যায়, মস্তিষ্কের তিন স্তরের রক্তক্ষরণ ও উভয় পাশে নানা জটিলতা নিয়ে জন্ম নেয় ফন্টেইন। তাই তাকে ৪ মাস হাসপাতালে থাকতে হয়। সেই সময় তার হৃৎপিণ্ডে সার্জারি, রক্ত পরিসঞ্চালন সম্পর্কিত চারটি ও সাপ্তাহিক চোখের পরীক্ষা হয়েছিল।
এসব প্রতিবেদন থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত তথ্যটির কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি।
ইন্টারন্যাশনাল ফ্যাক্টচেকিং নেটওয়ার্ক (আইএফসিএন) স্বীকৃত ভারতীয় ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান ফ্যাক্টলির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ২০২২ সালের জুলাইয়ের এক প্রতিবেদন থেকে ফন্টেইন ডিকির মা জেনি সানচেজের ইনস্টাগ্রাম আইডি খুঁজে পাওয়া যায়। ব্যক্তিগত নিরাপত্তাজনিত কারণে প্রবেশ করা সম্ভব হয়নি। তবে ফ্যাক্টলির প্রতিবেদনে জেনি সানচেজের একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টের বরাত দিয়ে বলা হয়, জেনি সানচেজের ছেলেকে নিয়ে ইন্টারনেটে যে গল্পটি ছড়িয়েছে, তা সত্য নয়।
আইএফসিএনস্বীকৃত বাংলাদেশি ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানারও ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে জেনি সানচেজের ইনস্টাগ্রাম পোস্টটির স্ক্রিনশট খুঁজে পাওয়া যায়।
সিদ্ধান্ত
২০১৭ সালে জেনি সানচেজ ও রাসিন ডিকি দম্পতির ২৩ সপ্তাহ বয়সী অপরিণত ছেলে সন্তানের জন্ম হয়। সে সময় তার চিকিৎসায় ক্যাঙারু থেরাপি ব্যবহার করা হয়। তার চিকিৎসার এসব ছবি ব্যবহার করে তাকে বাঁচাতে বাবার ফুসফুসের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ করার যে দাবি ইন্টারনেটে ছড়ানো হচ্ছে, তা ভিত্তিহীন ও মনগড়া।
প্রযুক্তি জগতে নানা উদ্ভাবন দিয়ে সব সময়ই আলোচনায় থাকেন স্পেসএক্স, টেসলাসহ মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সের (সাবেক টুইটার) মালিক ইলন মাস্ক। সম্প্রতি তিনি আলোচনায় এসেছেন এক্সে ডিজনির এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত কনটেন্ট ব্লক করে দিয়েছেন এমন দাবিতে। গত মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দিবাগত রাতে ফেসবুকে ‘মহিদুল আলম...
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর সায়েন্স ল্যাব এলাকায় গত বুধবার দুপুরে সংঘর্ষে জড়ায় ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান পুলিশ ও সেনাসদস্যরা, দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের সরিয়ে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন তাঁরা। এ সময় পুলিশ কয়েক রাউন্ড টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেডও ছোড়ে।
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারকে ঘিরে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নাম বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) শিক্ষার্থী মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ। আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই রাজধানীর উত্তরার আজমপুরে সংঘর্ষ চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল...
১ দিন আগেছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর তিনদিন পর শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেয় ৮ আগস্ট। এরপর ১০০ দিন পার করেছে এই সরকার...
১ দিন আগে