ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থা কোয়াকোয়ারেলি সাইমন্ডসের ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিংয়ে (কিউএস ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিং) ২০২৪ সালে স্থাপত্যবিদ্যা নিয়ে অধ্যয়ন করার জন্য সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। এই তালিকায় জায়গা পেয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১৫০০ বিশ্ববিদ্যালয়। তালিকাটি নিয়ে ৮ জুন (শনিবার) শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ইংরেজি দৈনিক দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড। ‘কিউএস ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিং ২০২৪ অনুযায়ী স্থাপত্যবিদ্যায় সেরা ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে দাবি করা হয়, স্থাপত্যবিদ্যা নিয়ে অধ্যয়ন করার জন্য বিশ্বের সেরা ১৫০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় স্থান পায়নি বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।
তবে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, তথ্যটি সঠিক নয়। এ প্রসঙ্গে অনুসন্ধানে ২০২৪ সালে স্থাপত্যবিদ্যা নিয়ে অধ্যয়ন করার জন্য সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকাটি যাচাই করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। গত ১০ এপ্রিল প্রকাশিত এই তালিকায় প্রথম স্থানে যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের (ইউসিএল) বার্টলেট স্কুল অব আর্কিটেকচার, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে যথাক্রমে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি) ও নেদারল্যান্ডসের ডেলফ্ট ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি।
তালিকাটির শীর্ষ ৫০ বা ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম নেই। তবে তালিকাটিতে ২০১ থেকে ২৪০তম স্থানের মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। অর্থাৎ ২০২৪ সালে স্থাপত্যবিদ্যা নিয়ে অধ্যয়ন করার জন্য ১৫০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় না থাকার তথ্যটি সঠিক নয়।
কিউএস ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিংয়ের সমন্বিত তালিকায় প্রথম ৮০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে জায়গা পেয়েছে বুয়েট। এতে বুয়েটের অবস্থান ৭৬১ থেকে ৭৭০-এর মধ্যে।
প্রসঙ্গত, কিউএস ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিংয়ের বিগত বছরগুলোর স্থাপত্যবিদ্যা নিয়ে অধ্যয়ন করার জন্য সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকাগুলো যাচাই করে দেখা যায়, বাংলাদেশ থেকে এই প্রথম কোনো বিশ্ববিদ্যালয় এই র্যাঙ্কিংয়ে জায়গা পেয়েছে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থা কোয়াকোয়ারেলি সাইমন্ডসের ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিংয়ে (কিউএস ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিং) ২০২৪ সালে স্থাপত্যবিদ্যা নিয়ে অধ্যয়ন করার জন্য সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। এই তালিকায় জায়গা পেয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১৫০০ বিশ্ববিদ্যালয়। তালিকাটি নিয়ে ৮ জুন (শনিবার) শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ইংরেজি দৈনিক দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড। ‘কিউএস ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিং ২০২৪ অনুযায়ী স্থাপত্যবিদ্যায় সেরা ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে দাবি করা হয়, স্থাপত্যবিদ্যা নিয়ে অধ্যয়ন করার জন্য বিশ্বের সেরা ১৫০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় স্থান পায়নি বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।
তবে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, তথ্যটি সঠিক নয়। এ প্রসঙ্গে অনুসন্ধানে ২০২৪ সালে স্থাপত্যবিদ্যা নিয়ে অধ্যয়ন করার জন্য সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকাটি যাচাই করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। গত ১০ এপ্রিল প্রকাশিত এই তালিকায় প্রথম স্থানে যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের (ইউসিএল) বার্টলেট স্কুল অব আর্কিটেকচার, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে যথাক্রমে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি) ও নেদারল্যান্ডসের ডেলফ্ট ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি।
তালিকাটির শীর্ষ ৫০ বা ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম নেই। তবে তালিকাটিতে ২০১ থেকে ২৪০তম স্থানের মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। অর্থাৎ ২০২৪ সালে স্থাপত্যবিদ্যা নিয়ে অধ্যয়ন করার জন্য ১৫০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় না থাকার তথ্যটি সঠিক নয়।
কিউএস ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিংয়ের সমন্বিত তালিকায় প্রথম ৮০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে জায়গা পেয়েছে বুয়েট। এতে বুয়েটের অবস্থান ৭৬১ থেকে ৭৭০-এর মধ্যে।
প্রসঙ্গত, কিউএস ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিংয়ের বিগত বছরগুলোর স্থাপত্যবিদ্যা নিয়ে অধ্যয়ন করার জন্য সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকাগুলো যাচাই করে দেখা যায়, বাংলাদেশ থেকে এই প্রথম কোনো বিশ্ববিদ্যালয় এই র্যাঙ্কিংয়ে জায়গা পেয়েছে।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারকে ঘিরে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নাম বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) শিক্ষার্থী মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ। আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই রাজধানীর উত্তরার আজমপুরে সংঘর্ষ চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল...
১৯ ঘণ্টা আগেছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর তিনদিন পর শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেয় ৮ আগস্ট। এরপর ১০০ দিন পার করেছে এই সরকার...
১ দিন আগেবর্তমানে দিল্লিতেই অবস্থান করছেন হাসিনা। ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুতির পর তিনি আর প্রকাশ্যে আসেননি। সম্প্রতি ফেসবুকে তাঁর ১৩ সেকেন্ডের একটি ভিডিও শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে, ভারতে তাঁর সাক্ষাৎকার নেওয়া হচ্ছে।
৩ দিন আগেসম্প্রতি ভাইরাল হওয়া এমন একটি কল রেকর্ডে শেখ হাসিনার কণ্ঠে দাবি করা হয়, ‘চাকরির বয়স নিয়ে আন্দোলন করতে যমুনার সামনে গেল, সাথে সাথে গুলি করল। সেখানে একজন মারা গেল এবং পিটিয়ে উঠিয়ে দিল।’
৩ দিন আগে