মো. ইকবাল হোসেন
আজকের শিশুকে আগামীর কান্ডারি হতে হলে অবশ্যই সুস্থ ও স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে হবে। আর শিশুর সুস্থ স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠার জন্য চাই রুটিন অনুসারে সুষম খাবার। এতে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ত্বরান্বিত হবে। কিন্তু এখন বেশির ভাগ মায়ের সাধারণ অভিযোগ, শিশু খেতে চায় না। এতে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ব্যাহত হচ্ছে। তারা ঠিকমতো লম্বা হচ্ছে না, অপুষ্টিতে ভুগছে এবং তাদের ওজন বাড়ছে না। প্রশ্ন হলো, শিশুদের খাওয়ায় অরুচি হয় কেন।
খাদ্যের প্রাচুর্য
এখন খাদ্যের প্রাচুর্য আছে। শিশু একটা খাবার খেতে না চাইলে বিকল্প হিসেবে তার সামনে আরও অনেক কিছু হাজির করা হয়। এতে খাবারের প্রতি তাদের বিরক্তি বা অনীহা তৈরি হয়। তাই শিশু একটা খাবার খেতে না চাইলে সঙ্গে সঙ্গে বিকল্প কিছু তার সামনে হাজির করবেন না।
অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার অভাব
আমরা যে খাবারগুলো খাই, সেগুলো থেকে পুষ্টি শোষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে অন্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়া। যেগুলোকে প্রোবায়োটিকস বলে। অন্ত্রে এদের সংখ্যা যত বাড়বে, পুষ্টির শোষণ তত ভালো হবে। তাতে খাওয়ার রুচি বৃদ্ধি পাবে। শিশুদের জন্য প্রতিদিন প্রোবায়োটিকস খাবারের ব্যবস্থা রাখতে হবে। টক দই, ঘোল, পান্তাভাত খুব ভালো প্রোবায়োটিকস জাতীয় খাবার। এ ছাড়া গাঁজন প্রক্রিয়ায় তৈরি প্রায় সব খাবারই প্রোবায়োটিকসে সমৃদ্ধ।
কোষ্ঠকাঠিন্য
কোষ্ঠকাঠিন্য শিশুর খাবারে অরুচি তৈরি করে। কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে পাতাযুক্ত শাক, আঁশযুক্ত সবজি, আঙুর, কলা, ইসবগুলের ভুসি খাওয়াতে হবে।
আয়রনের ঘাটতি
শরীরে আয়রনের ঘাটতি থাকলেও খাওয়ার প্রতি অরুচি তৈরি হতে পারে। এ জন্য পাকা কলা, কাঁচকলা, কচুশাক, গরু বা খাসির কলিজা, রেড মিট, আনার, লাল আঙুর ইত্যাদি আয়রনে সমৃদ্ধ খাবার তালিকায় যোগ করতে হবে।
জিংকের ঘাটতি
জিংকের ঘাটতি হলে শিশুদের খাওয়ার রুচি কমে যায়। মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, কলিজা, বাদাম ইত্যাদি জিংকের ভালো উৎস। শাকসবজি থেকেও জিংক পাওয়া যায়। তবে চেষ্টা করতে হবে প্রাণিজ উৎস থেকে জিংকের সরবরাহের চেষ্টা করতে হবে। জিংক ক্ষুধামান্দ্য দূর করার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সাহায্য করে। এ অভাবে নখ সাদা ও ভঙ্গুর হতে পারে, ত্বক খসখসে হতে পারে এবং চুল পড়ে যেতে পারে। জিংক পরিপাকতন্ত্রের ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে খাওয়ার রুচি বাড়াতে সাহায্য করে।
ভিটামিন বি-১২-এর অভাব
শিশুদের খাওয়ার অরুচির অন্যতম কারণ হতে পারে ভিটামিন বি-১২-এর ঘাটতি। মাছ, মাংস, ডিম, দুধসহ প্রায় সব রঙিন শাকসবজিতে এটি পাওয়া যায়। তাই প্রতিদিনের খাবারে ৩ থেকে ৫ রকমের শাকসবজি রাখতে হবে।
লাইসিন অ্যামিনো অ্যাসিডে ঘাটতি
লাইসিন ক্যালসিয়ামের শোষণ বৃদ্ধি করে শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে। সব ধরনের প্রোটিন-জাতীয় খাবারে লাইসিন পাওয়া যায়। এটি পরিপাকতন্ত্রের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। চাল ও ডাল মিশিয়ে রান্না করা খিচুড়িতেও লাইসিন পাওয়া যায়।
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি
শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি থাকলে শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি খুব ধীরে হয়। এর ঘাটতিতেও শিশুর খাওয়ার চাহিদা কমে যায়। সূর্যের আলো এর সহজলভ্য উপকরণ। সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন শিশুর শরীরে ১৫ মিনিট করে রোদ লাগাতে হবে।
ভিটামিন সি-এর অভাব
ভিটামিন সি-এর অভাবে ক্ষুধামান্দ্য হতে পারে। তাই শিশুকে প্রতিদিন অন্তত একবার ভিটামিন সি-এর সমৃদ্ধ ফল খাওয়াতে হবে।
রাতে দেরি করে ঘুমানো
রাতে দেরি করে ঘুমানো এবং সকালে দেরি করে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাসও শিশুর কম খাওয়ার কারণ। এর ফলে তাদের শরীরে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে। এতে শিশুর মেজাজ খিটখিটে হতে পারে। ‘সূয্যি মামা জাগার আগে উঠব আমি জেগে’ এই মন্ত্রে শিশুকে দীক্ষিত করুন।
কৃমির সংক্রমণ
শিশুদের পেটে খুব সহজেই কৃমির সংক্রমণ ঘটতে পারে। এটিও শিশুর অরুচির বড় কারণ। বয়স অনুযায়ী তাদের নিয়মিত কৃমির ওষুধ খাওয়ান। নিয়মিত হাত-পায়ের নখ কেটে দিতে হবে এবং তাদের খাওয়ার আগে-পরে ও বাথরুম ব্যবহারের পরে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। সেই সঙ্গে পচা-বাসি ও বাইরের খাবার খাওয়ানো বন্ধ করতে হবে।
অভ্যাসগত কারণ
ছয় মাস বয়সের পর থেকে শিশুদের বাড়ির স্বাভাবিক খাবারে অভ্যস্ত করাতে হয়। শিশুরা তখন বুকের দুধ খাওয়ায় অভ্যস্ত থাকে। সে জন্য ধৈর্য নিয়ে তাদের বাড়তি খাবার খাওয়াতে চেষ্টা করুন। শিশুদের জিভে যা সুস্বাদু মনে হবে, তারা সেটাই খেতে চাইবে। এ বিষয়টি ধীরে ধীরে বোঝার চেষ্টা করে সে অনুসারে খাবার খেতে দিতে হবে। এভাবে তার খাবারের প্রতি চাহিদা তৈরি হবে।
বৈচিত্র্যহীন খাবার
শিশুর খাবারে রং কিংবা স্বাদের বৈচিত্র্য আনা জরুরি। একই রকম খাবার প্রতিদিন খাওয়াবেন না। তাতে তাদের খাবারে অনীহা দেখা দিতে পারে। পাঁচ বছরের মধ্যে শিশুদের ৭০ থেকে ৭৫ শতাংশ মানসিক বিকাশ ঘটে। এ সময়ের গুরুত্বপূর্ণ অনুঘটক সুষম খাবার। এ ব্যাপারে প্রয়োজনে একজন বিশেষজ্ঞ পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন।
পরামর্শ দিয়েছেন: জ্যেষ্ঠ পুষ্টি কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল
আজকের শিশুকে আগামীর কান্ডারি হতে হলে অবশ্যই সুস্থ ও স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে হবে। আর শিশুর সুস্থ স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠার জন্য চাই রুটিন অনুসারে সুষম খাবার। এতে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ত্বরান্বিত হবে। কিন্তু এখন বেশির ভাগ মায়ের সাধারণ অভিযোগ, শিশু খেতে চায় না। এতে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ব্যাহত হচ্ছে। তারা ঠিকমতো লম্বা হচ্ছে না, অপুষ্টিতে ভুগছে এবং তাদের ওজন বাড়ছে না। প্রশ্ন হলো, শিশুদের খাওয়ায় অরুচি হয় কেন।
খাদ্যের প্রাচুর্য
এখন খাদ্যের প্রাচুর্য আছে। শিশু একটা খাবার খেতে না চাইলে বিকল্প হিসেবে তার সামনে আরও অনেক কিছু হাজির করা হয়। এতে খাবারের প্রতি তাদের বিরক্তি বা অনীহা তৈরি হয়। তাই শিশু একটা খাবার খেতে না চাইলে সঙ্গে সঙ্গে বিকল্প কিছু তার সামনে হাজির করবেন না।
অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার অভাব
আমরা যে খাবারগুলো খাই, সেগুলো থেকে পুষ্টি শোষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে অন্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়া। যেগুলোকে প্রোবায়োটিকস বলে। অন্ত্রে এদের সংখ্যা যত বাড়বে, পুষ্টির শোষণ তত ভালো হবে। তাতে খাওয়ার রুচি বৃদ্ধি পাবে। শিশুদের জন্য প্রতিদিন প্রোবায়োটিকস খাবারের ব্যবস্থা রাখতে হবে। টক দই, ঘোল, পান্তাভাত খুব ভালো প্রোবায়োটিকস জাতীয় খাবার। এ ছাড়া গাঁজন প্রক্রিয়ায় তৈরি প্রায় সব খাবারই প্রোবায়োটিকসে সমৃদ্ধ।
কোষ্ঠকাঠিন্য
কোষ্ঠকাঠিন্য শিশুর খাবারে অরুচি তৈরি করে। কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে পাতাযুক্ত শাক, আঁশযুক্ত সবজি, আঙুর, কলা, ইসবগুলের ভুসি খাওয়াতে হবে।
আয়রনের ঘাটতি
শরীরে আয়রনের ঘাটতি থাকলেও খাওয়ার প্রতি অরুচি তৈরি হতে পারে। এ জন্য পাকা কলা, কাঁচকলা, কচুশাক, গরু বা খাসির কলিজা, রেড মিট, আনার, লাল আঙুর ইত্যাদি আয়রনে সমৃদ্ধ খাবার তালিকায় যোগ করতে হবে।
জিংকের ঘাটতি
জিংকের ঘাটতি হলে শিশুদের খাওয়ার রুচি কমে যায়। মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, কলিজা, বাদাম ইত্যাদি জিংকের ভালো উৎস। শাকসবজি থেকেও জিংক পাওয়া যায়। তবে চেষ্টা করতে হবে প্রাণিজ উৎস থেকে জিংকের সরবরাহের চেষ্টা করতে হবে। জিংক ক্ষুধামান্দ্য দূর করার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সাহায্য করে। এ অভাবে নখ সাদা ও ভঙ্গুর হতে পারে, ত্বক খসখসে হতে পারে এবং চুল পড়ে যেতে পারে। জিংক পরিপাকতন্ত্রের ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে খাওয়ার রুচি বাড়াতে সাহায্য করে।
ভিটামিন বি-১২-এর অভাব
শিশুদের খাওয়ার অরুচির অন্যতম কারণ হতে পারে ভিটামিন বি-১২-এর ঘাটতি। মাছ, মাংস, ডিম, দুধসহ প্রায় সব রঙিন শাকসবজিতে এটি পাওয়া যায়। তাই প্রতিদিনের খাবারে ৩ থেকে ৫ রকমের শাকসবজি রাখতে হবে।
লাইসিন অ্যামিনো অ্যাসিডে ঘাটতি
লাইসিন ক্যালসিয়ামের শোষণ বৃদ্ধি করে শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে। সব ধরনের প্রোটিন-জাতীয় খাবারে লাইসিন পাওয়া যায়। এটি পরিপাকতন্ত্রের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। চাল ও ডাল মিশিয়ে রান্না করা খিচুড়িতেও লাইসিন পাওয়া যায়।
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি
শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি থাকলে শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি খুব ধীরে হয়। এর ঘাটতিতেও শিশুর খাওয়ার চাহিদা কমে যায়। সূর্যের আলো এর সহজলভ্য উপকরণ। সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন শিশুর শরীরে ১৫ মিনিট করে রোদ লাগাতে হবে।
ভিটামিন সি-এর অভাব
ভিটামিন সি-এর অভাবে ক্ষুধামান্দ্য হতে পারে। তাই শিশুকে প্রতিদিন অন্তত একবার ভিটামিন সি-এর সমৃদ্ধ ফল খাওয়াতে হবে।
রাতে দেরি করে ঘুমানো
রাতে দেরি করে ঘুমানো এবং সকালে দেরি করে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাসও শিশুর কম খাওয়ার কারণ। এর ফলে তাদের শরীরে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে। এতে শিশুর মেজাজ খিটখিটে হতে পারে। ‘সূয্যি মামা জাগার আগে উঠব আমি জেগে’ এই মন্ত্রে শিশুকে দীক্ষিত করুন।
কৃমির সংক্রমণ
শিশুদের পেটে খুব সহজেই কৃমির সংক্রমণ ঘটতে পারে। এটিও শিশুর অরুচির বড় কারণ। বয়স অনুযায়ী তাদের নিয়মিত কৃমির ওষুধ খাওয়ান। নিয়মিত হাত-পায়ের নখ কেটে দিতে হবে এবং তাদের খাওয়ার আগে-পরে ও বাথরুম ব্যবহারের পরে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। সেই সঙ্গে পচা-বাসি ও বাইরের খাবার খাওয়ানো বন্ধ করতে হবে।
অভ্যাসগত কারণ
ছয় মাস বয়সের পর থেকে শিশুদের বাড়ির স্বাভাবিক খাবারে অভ্যস্ত করাতে হয়। শিশুরা তখন বুকের দুধ খাওয়ায় অভ্যস্ত থাকে। সে জন্য ধৈর্য নিয়ে তাদের বাড়তি খাবার খাওয়াতে চেষ্টা করুন। শিশুদের জিভে যা সুস্বাদু মনে হবে, তারা সেটাই খেতে চাইবে। এ বিষয়টি ধীরে ধীরে বোঝার চেষ্টা করে সে অনুসারে খাবার খেতে দিতে হবে। এভাবে তার খাবারের প্রতি চাহিদা তৈরি হবে।
বৈচিত্র্যহীন খাবার
শিশুর খাবারে রং কিংবা স্বাদের বৈচিত্র্য আনা জরুরি। একই রকম খাবার প্রতিদিন খাওয়াবেন না। তাতে তাদের খাবারে অনীহা দেখা দিতে পারে। পাঁচ বছরের মধ্যে শিশুদের ৭০ থেকে ৭৫ শতাংশ মানসিক বিকাশ ঘটে। এ সময়ের গুরুত্বপূর্ণ অনুঘটক সুষম খাবার। এ ব্যাপারে প্রয়োজনে একজন বিশেষজ্ঞ পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন।
পরামর্শ দিয়েছেন: জ্যেষ্ঠ পুষ্টি কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল
দেশের ৪১ জেলায় নতুন সিভিল সার্জন নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বদলি/পদায়নকৃত কর্মকর্তাগণ আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগাদান করবেন। অন্যথায় আগামী রোববার থেকে বর্তমান কর্মস্থল থেকে তাৎক্ষণিক অবমুক্ত মর্মে গণ্য হবেন।
৩ দিন আগেবিগত কয়েক দশক ধরেই বিশ্বে অন্যতম স্বাস্থ্য সমস্যা মুটিয়ে যাওয়া ও স্থূলতা। আগামী কয়েক দশকে এই সমস্যা আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছেন গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, বিশ্বব্যাপী ২০৫০ সালের মধ্যে অর্ধেকের বেশি প্রাপ্তবয়স্ক এবং এক-তৃতীয়াংশ শিশু ও কিশোর-কিশোরী অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতার শিকার হবে। এই বিষয়টি
৩ দিন আগে২০২৫ সালে এসেও এই চিত্র খুব একটা বদলায়নি। এখনো স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি ৪টি উপাদান লৌহ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি ১২, জিংকের ঘাটতিতে ভুগছে প্রায় ২৫ শতাংশ কিশোরী এবং স্থূলতায় আক্রান্ত কমপক্ষে ১০ শতাংশ।
৩ দিন আগেআত্মহত্যা একটি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে বাংলাদেশে আত্মহত্যার প্রবণতা বিশেষভাবে উদ্বেগজনক। বিশ্বব্যাপী আত্মহত্যা প্রতিরোধের উদ্যোগ নেওয়া হলেও বাংলাদেশে এখনো আত্মহত্যা সংক্রান্ত পর্যাপ্ত গবেষণা ও কার্যকর নীতিমালা তৈরি হয়নি
৩ দিন আগে