ফিচার ডেস্ক
সংবাদটি সবার জন্য নয়। যাদের ডায়াবেটিস আছে, শুধু তাদের জন্য প্রযোজ্য। আমেরিকান ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন বা এডিএ জানিয়েছে, ফল ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ হলেও কিছু ফলে উচ্চমাত্রার চিনি ওো শর্করা থাকে।
ফলে ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য এগুলো সতর্কতার সঙ্গে খেতে হবে। কারণ, এডিএ জানাচ্ছে, ফলে আঁশের পরিমাণ বেশি থাকে এবং এগুলো রক্তপ্রবাহে চিনির শোষণ ধীর করে দেয়। নির্দিষ্ট শ্রেণির ফল রক্তে শর্করার মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করতে পারে।
চিনিসমৃদ্ধ ফল
তরমুজ, আঙুর, আম, চেরি ও কলা হলো উচ্চ চিনিযুক্ত ফল। তবে এগুলো ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের গুরুত্বপূর্ণ উৎস, যা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। এসব ফল আঁশ জোগায়, যা রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
ডায়াবেটিসের রোগীদের এগুলো খাওয়া বন্ধ করার দরকার নেই। কিন্তু এগুলো খেতে হবে সতর্কতার সঙ্গে। এডিএ এই ফলগুলো খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে প্রোটিনসমৃদ্ধ বা চর্বিযুক্ত খাবারের সঙ্গে যুক্ত করে। যেমন গ্রিক দইয়ের সঙ্গে বেরি বা বাদাম অথবা মাখনের সঙ্গে আপেল। এভাবে একত্র করে খাওয়া রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করে।
শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট-সমৃদ্ধ ফল
শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট একটি অপরিহার্য ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট। এটি সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অতিরিক্ত শর্করা গ্রহণ রক্তে এর মাত্রাকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করে। যেসব ফলে উচ্চমাত্রার শর্করা রয়েছে:
• লাল আঙুর: ২০.২ গ্রাম
• কলা: ২০.১ গ্রাম
• আপেল: ১৫.৬ গ্রাম
• আম: ১৫ গ্রাম
• আনারস: ১৩.১ গ্রাম
উচ্চ শর্করা থাকলেও এই ফলগুলো ভিটামিন, খনিজ ও অন্যান্য পুষ্টিসমৃদ্ধ। যাঁরা শর্করা গ্রহণ সীমিত করতে চান, তাঁদের জন্য এ ফলগুলো সতর্কভাবে খাওয়া ভালো, যাতে পরিমাণ বেশি হয়ে না যায়।
শুকনা ফল
শুকানো ফলে পানির অংশ খুবই কম থাকে। এতে ফলের তাজা অংশের তুলনায় চিনির ঘনত্ব বেড়ে যায়। কিছু শুকনা ফল, যেগুলো স্বাদ বাড়াতে মিষ্টি করা হয়, সেগুলোও রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়াতে পারে। উচ্চ চিনিযুক্ত শুকনো ফলের মধ্যে রয়েছে অ্যাপ্রিকট, আনারস, কিশমিশ ও খেজুর। এডিএ জানাচ্ছে, চিনিমুক্ত শুকনা ফল বাদামের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। বাদামে চর্বি, আঁশ ও প্রোটিন থাকে বলে হজম ধীর করে দেয় এবং রক্তে হঠাৎ শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় বাধা দেয়।
সিরাপ মেশানো টিনজাত ফল
যোগ করা চিনিযুক্ত শুকনা ফলের মতো সিরাপ মেশানো টিনজাত ফলে প্রায়ই উচ্চ পরিমাণে অতিরিক্ত চিনি থাকে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, সিরাপে প্যাক করা এক কাপ ফলে প্রায় ৬ দশমিক ৫ চা-চামচ অতিরিক্ত চিনি থাকতে পারে। তাই এ ধরনের ফল নিয়ন্ত্রিতভাবে খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে এডিএ।
সূত্র: ইভেন এক্সপ্রেস
সংবাদটি সবার জন্য নয়। যাদের ডায়াবেটিস আছে, শুধু তাদের জন্য প্রযোজ্য। আমেরিকান ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন বা এডিএ জানিয়েছে, ফল ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ হলেও কিছু ফলে উচ্চমাত্রার চিনি ওো শর্করা থাকে।
ফলে ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য এগুলো সতর্কতার সঙ্গে খেতে হবে। কারণ, এডিএ জানাচ্ছে, ফলে আঁশের পরিমাণ বেশি থাকে এবং এগুলো রক্তপ্রবাহে চিনির শোষণ ধীর করে দেয়। নির্দিষ্ট শ্রেণির ফল রক্তে শর্করার মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করতে পারে।
চিনিসমৃদ্ধ ফল
তরমুজ, আঙুর, আম, চেরি ও কলা হলো উচ্চ চিনিযুক্ত ফল। তবে এগুলো ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের গুরুত্বপূর্ণ উৎস, যা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। এসব ফল আঁশ জোগায়, যা রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
ডায়াবেটিসের রোগীদের এগুলো খাওয়া বন্ধ করার দরকার নেই। কিন্তু এগুলো খেতে হবে সতর্কতার সঙ্গে। এডিএ এই ফলগুলো খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে প্রোটিনসমৃদ্ধ বা চর্বিযুক্ত খাবারের সঙ্গে যুক্ত করে। যেমন গ্রিক দইয়ের সঙ্গে বেরি বা বাদাম অথবা মাখনের সঙ্গে আপেল। এভাবে একত্র করে খাওয়া রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করে।
শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট-সমৃদ্ধ ফল
শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট একটি অপরিহার্য ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট। এটি সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অতিরিক্ত শর্করা গ্রহণ রক্তে এর মাত্রাকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করে। যেসব ফলে উচ্চমাত্রার শর্করা রয়েছে:
• লাল আঙুর: ২০.২ গ্রাম
• কলা: ২০.১ গ্রাম
• আপেল: ১৫.৬ গ্রাম
• আম: ১৫ গ্রাম
• আনারস: ১৩.১ গ্রাম
উচ্চ শর্করা থাকলেও এই ফলগুলো ভিটামিন, খনিজ ও অন্যান্য পুষ্টিসমৃদ্ধ। যাঁরা শর্করা গ্রহণ সীমিত করতে চান, তাঁদের জন্য এ ফলগুলো সতর্কভাবে খাওয়া ভালো, যাতে পরিমাণ বেশি হয়ে না যায়।
শুকনা ফল
শুকানো ফলে পানির অংশ খুবই কম থাকে। এতে ফলের তাজা অংশের তুলনায় চিনির ঘনত্ব বেড়ে যায়। কিছু শুকনা ফল, যেগুলো স্বাদ বাড়াতে মিষ্টি করা হয়, সেগুলোও রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়াতে পারে। উচ্চ চিনিযুক্ত শুকনো ফলের মধ্যে রয়েছে অ্যাপ্রিকট, আনারস, কিশমিশ ও খেজুর। এডিএ জানাচ্ছে, চিনিমুক্ত শুকনা ফল বাদামের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। বাদামে চর্বি, আঁশ ও প্রোটিন থাকে বলে হজম ধীর করে দেয় এবং রক্তে হঠাৎ শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় বাধা দেয়।
সিরাপ মেশানো টিনজাত ফল
যোগ করা চিনিযুক্ত শুকনা ফলের মতো সিরাপ মেশানো টিনজাত ফলে প্রায়ই উচ্চ পরিমাণে অতিরিক্ত চিনি থাকে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, সিরাপে প্যাক করা এক কাপ ফলে প্রায় ৬ দশমিক ৫ চা-চামচ অতিরিক্ত চিনি থাকতে পারে। তাই এ ধরনের ফল নিয়ন্ত্রিতভাবে খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে এডিএ।
সূত্র: ইভেন এক্সপ্রেস
ব্যথা উপশম এবং প্রদাহ কমানোর জন্য প্রাকৃতিক প্রতিকারের কথা বলতে গেলে অ্যাসপিরিনের মতো ওভার-দ্য-কাউন্টার ওষুধের তুলনায় লবঙ্গ কম নয়। এটি কার্যকর বিকল্প হতে পারে বলে অনেকে মত দিচ্ছেন এখন। লবঙ্গ একটি ছোট্ট, কিন্তু শক্তিশালী মসলা। এটি শত শত বছর ধরে বিশ্বব্যাপী রান্নার কাজে...
১৬ ঘণ্টা আগে৩-৪ মাস আগে থেকে আমার মাসিক চলাকালীন স্তনের পাশে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। আমার বয়স ৩৩ বছর। এর আগে কখনো এমন সমস্যা হয়নি। আমার একটি সন্তান আছে। তার বয়স ৭ বছর। অর্থাৎ আমার ক্ষেত্রে ব্রেস্ট ফিডিংয়ের বিষয় নেই এখন। হঠাৎ করে ব্যথা হওয়ায় কী করব বুঝতে পারছি না...
১৬ ঘণ্টা আগেকাঁধে ব্যথার অনেক কারণের মধ্যে অন্যতম রোটেটর কাফ সিনড্রোম। এর একটি অংশ হলো ফ্রোজেন শোল্ডার...
১৭ ঘণ্টা আগেঅনেকের ধারণা, শুধু গরমকালে পানিশূন্যতা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, শীতকালেও ডিহাইড্রেশন বা শরীরে পানির অভাব হতে পারে। শীতের শুরুতে আমরা নানা শারীরিক সমস্যার মুখোমুখি হই, যেমন ত্বক বা চুলের সমস্যা এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যজনিত জটিলতা। এর মধ্যে অন্যতম পানিশূন্যতা, যা শীতকালে কম গুরুত্ব দেওয়া হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে