অনেকের ধারণা, ডায়াবেটিস শুধু বয়স্কদের হয়। বর্তমানে তরুণ-তরুণীরাও আশঙ্কাজনক ডায়াবেটিস কিংবা প্রি-ডায়াবেটিসের ঝুঁকিতে রয়েছেন। ডায়াবেটিস শুধু স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে না, পাশাপাশি মৃত্যুঝুঁকিও বাড়ায়।
বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যগত অসমতা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। চারটি দেশে ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা মিলিয়ে বৈশ্বিক ডায়াবেটিসের অর্ধেকেরও বেশি। ২০২২ সালে ভারতে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা ২১ কোটি ২০ লাখ, যা বৈশ্বিক হিসাবের চার ভাগের এক ভাগ।
বিভিন্ন ধরনের ফলমূল দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে। এসব ফলের মধ্যে ব্লুবেরি অন্যতম। সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, দৈনিক অল্প কিছু ব্লুবেরী খেলে স্বাস্থ্যের উল্লেখযোগ্য উন্নতি হবে। কারণ এটি রক্তচাপ, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখতে ও মতিষ্কের স্মৃতি সংরক্ষণে সাহায্য করে।
প্যাকেটজাত খাদ্য ও পানীয়ের গায়ে পুষ্টি উপাদান সংক্রান্ত তথ্য সহজ করে ও প্যাকেটের সামনের অংশে লেখার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। একই সঙ্গে সতর্কতামূলক যেসব বার্তা এসব প্যাকেটের গায়ে দেওয়া থাকে সেগুলোকেও আরও বড় করে প্রদর্শন করার ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া
ডায়াবেটিস রোগীদের খাবারদাবার নিয়ে চিন্তার শেষ নেই। তার চেয়েও বড় বিষয়, খাবার নির্বাচন ও এর সঠিক মাপ। এর হেরফের হলে রক্তে বেড়ে যায় শর্করার পরিমাণ। কিন্তু এসব বিষয়ে চারদিকে এত তথ্য উড়ে বেড়ায় যে সেসব থেকে সঠিকটি বের করতে রক্তচাপ বেড়ে যায়!
দেশে প্রতি চারজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে একজনের উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন। যারা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন তাদের হৃদ্রোগ, স্ট্রোক, ক্যানসার, কিডনি রোগ, শ্বাসতন্ত্রের রোগ ও ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন অসংক্রামক রোগের উচ্চতর ঝুঁকিতে রয়েছেন। কিন্তু দেশের কমিউনিটি ক্লিনিক ও উপজেলা পর্যায়ে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধের সংকট রয়েছে।
ওয়ার্ল্ড হার্ট ফেডারেশনের তথ্য অনুসারে, উচ্চ রক্তচাপ বিশ্বব্যাপী মৃত্যুঝুঁকির এক নম্বর কারণ। এটি এমনই একটি স্বাস্থ্য সমস্যা, যা কার্ডিওভাসকুলার, মস্তিষ্ক এবং কিডনি রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
বয়স চল্লিশ পেরিয়ে ডাক্তারের কাছে গেলে প্রায়ই একটি প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়, রোজ হাঁটেন তো? কতক্ষণ হাঁটেন? অধিকাংশ ডাক্তার বোধ হয় ধরেই নেন, ভাত খাওয়া বাঙালিদের ডায়াবেটিস থাকবে না তো কার থাকবে? কোলেস্টেরল বেশি হবে না তো কী হবে? তাতেও সমস্যা ছিল না, যদি আমরা দুই বেলা ভাত খেয়ে এক বেলা হাঁটতাম। সময়ের অজু
সংবাদটি সবার জন্য নয়। যাদের ডায়াবেটিস আছে, শুধু তাদের জন্য প্রযোজ্য। আমেরিকান ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন বা এডিএ জানিয়েছে, ফল ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ হলেও কিছু ফলে উচ্চমাত্রার চিনি ওো শর্করা থাকে।
নভো নরডিস্ক কোম্পানির ডায়াবেটিসের ওষুধ ওজেম্পিক ওজন কমাতেও সাহায্য করে। এ অবস্থায় বিশ্বজুড়ে ক্রমবর্ধমান চাহিদার মধ্যে ওষুধটির নকল ব্যাচ ছড়িয়ে পড়েছে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
চলছে গ্রীষ্মকাল। বাজারে কাঁচা-পাকা দুই ধরনের আম পাওয়া যাচ্ছে। আমের মৌসুমে ইচ্ছামতো আম খাওয়া হবে, আমাদের দেশে এটি খুব স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু রোগভেদে আম খাওয়ার মাত্রায় তারতম্য আছে। যেমন ডায়াবেটিসের রোগীদের ইচ্ছেমতো আম খাওয়া চলবে না।
নকল ডায়াবেটিস স্ট্রিপ (আকু চেক) ধ্বংস করতে ফার্মা সল্যুশনস বাংলাদেশ লিমিটেডকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও রিট আবেদনকারীপক্ষের (ক্যাব) প্রতিনিধির উপস্থিতিতে ওই স্ট্রিপগুলো ধ্বংস করতে বলা হয়েছে।
হাসপাতালে ভর্তির পরপরই বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যেরঅবস্থা জানতে বেশ কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে গতকাল বুধবার। আজ বৃহস্পতিবার আরও কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে। খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের
মেটফরমিন নামের সেই ওষুধটি মানুষের রক্তে চিনির মাত্রা কমিয়ে রাখতে সাহায্য করে। টাইপ-টু ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় এই ওষুধ ব্যবহার করা হয়। তবে ওষুধটি ক্যানসার, বোধশক্তি হ্রাস পাওয়া এবং হৃদ্রোগের হাত থেকেও মানুষকে রক্ষা করতে পারে।
ভারতের তিহার জেলে আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে হত্যার ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির নেত্রী অতীশি। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আম আদমি নেত্রী দাবি করেন, কেজরিওয়াল একজন টাইপ টু ডায়াবেটিস রোগী।
সম্প্রতি সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট হংকং-ভিত্তিক আমোলি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা রবি চন্দ্রের ডায়াবেটিস থেকে প্রত্যাবর্তনের খবর প্রকাশ করে। সংবাদমাধ্যমটি জানায় ৫১ বছর বয়সে টাইপ-টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়েছিলেন রবি।
বয়স্ক ডায়াবেটিস রোগীদের বেশির ভাগই কাঁধের ব্যথায় ভুগে থাকেন। যার মূল কারণ অ্যাডহেসিভ ক্যাপসুলাইটিস, যা পরবর্তী সময়ে কাঁধের জয়েন্টকে শক্ত করে ফেলে। ফলে ক্রমান্বয়ে রোগী হাত ওপরে তুলতে পারেন না, পিঠের দিকে নিতে পারেন না, জামাকাপড় পরতে পারেন না, এমনকি চুলও আঁচড়াতে পারেন না। এই অবস্থাকে মেডিকেল পরিভাষায়