অনলাইন ডেস্ক
টিকা প্রস্তুতের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনটেইনার ল্যাব তৈরি করছে জার্মানির বায়োটেকনোলজি কোম্পানি বায়োএনটেক। এই ল্যাবের মাধ্যমে আফ্রিকার জন্য টিকা তৈরির পরিকল্পনা করছে তারা। আফ্রিকায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
বিশ্বের প্রথম এমআরএনএ প্রযুক্তি ব্যবহার করে করোনার টিকা তৈরি করেছে বায়োএনটেক।
বিশ্বে করোনা টিকার ঘাটতি মেটাতে জার্মানির বায়োটেকনোলজি কোম্পানি বছরে কোটি ডোজ টিকা উৎপাদন করেছে। তবে আফ্রিকার মাত্র ১১ শতাংশ মানুষ করোনার পূর্ণ ডোজ টিকা পেয়েছে।
মহাদেশ অনুসারে টিকা দেওয়ার হারে সবচেয়ে পিছিয়ে রয়েছে আফ্রিকা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, আফ্রিকা এখনো টিকাদান কর্মসূচি প্রসারিত করতে লড়াই করছে।
এরই মধ্যে আফ্রিকার দেশ রুয়ান্ডা, ঘানা ও সেনেগাল বায়োএনটেকের ভ্রাম্যমাণ কনটেইনার ল্যাবের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
‘বায়োএনটেইনার’ নামের ভ্রাম্যমাণ এই ল্যাবের মাধ্যমে বছরে ৫ কোটি ডোজ টিকা উৎপাদন সম্ভব বলে জানিয়েছে বায়োএনটেক। এটি জাহাজের মাধ্যমে যেকোনো স্থানে নেওয়া যাবে।
বায়োএনটেক জানায়, বিনা মূল্যেই তারা দেশগুলোকে কাঁচামাল, কনটেইনার ও প্রযুক্তি দেবে। এর বিনিময়ে বায়োএনটেক দেশগুলোর কাছ থেকে বিনা মূল্যে পানি, লোকবল ও বিদ্যুৎ চেয়েছে।
উৎপাদিত ভ্যাকসিনগুলো উৎপাদনকারী দেশগুলো নিজ দেশে ব্যবহার করতে পারবে। পাশাপাশি আফ্রিকান ইউনিয়নের অন্যান্য সদস্যের কাছে অলাভজনক মূল্যে রপ্তানি করতে পারবে।
বায়োএনটেকের প্রধান অপারেটিং অফিসার সাইর্ক পোয়েটিং বলেন, ‘আমরা ঝুঁকি নিয়ে অর্থায়ন করছি। এটা আফ্রিকায় নিয়ে আসাই আমাদের লক্ষ্য।’
ধারণা করা হচ্ছে, ২০২৪ সালের মধ্যে এই ল্যাব থেকে প্রথম টিকা উৎপাদন করবে রুয়ান্ডা, সেনেগাল বা দক্ষিণ আফ্রিকা।
টিকা প্রস্তুতের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনটেইনার ল্যাব তৈরি করছে জার্মানির বায়োটেকনোলজি কোম্পানি বায়োএনটেক। এই ল্যাবের মাধ্যমে আফ্রিকার জন্য টিকা তৈরির পরিকল্পনা করছে তারা। আফ্রিকায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
বিশ্বের প্রথম এমআরএনএ প্রযুক্তি ব্যবহার করে করোনার টিকা তৈরি করেছে বায়োএনটেক।
বিশ্বে করোনা টিকার ঘাটতি মেটাতে জার্মানির বায়োটেকনোলজি কোম্পানি বছরে কোটি ডোজ টিকা উৎপাদন করেছে। তবে আফ্রিকার মাত্র ১১ শতাংশ মানুষ করোনার পূর্ণ ডোজ টিকা পেয়েছে।
মহাদেশ অনুসারে টিকা দেওয়ার হারে সবচেয়ে পিছিয়ে রয়েছে আফ্রিকা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, আফ্রিকা এখনো টিকাদান কর্মসূচি প্রসারিত করতে লড়াই করছে।
এরই মধ্যে আফ্রিকার দেশ রুয়ান্ডা, ঘানা ও সেনেগাল বায়োএনটেকের ভ্রাম্যমাণ কনটেইনার ল্যাবের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
‘বায়োএনটেইনার’ নামের ভ্রাম্যমাণ এই ল্যাবের মাধ্যমে বছরে ৫ কোটি ডোজ টিকা উৎপাদন সম্ভব বলে জানিয়েছে বায়োএনটেক। এটি জাহাজের মাধ্যমে যেকোনো স্থানে নেওয়া যাবে।
বায়োএনটেক জানায়, বিনা মূল্যেই তারা দেশগুলোকে কাঁচামাল, কনটেইনার ও প্রযুক্তি দেবে। এর বিনিময়ে বায়োএনটেক দেশগুলোর কাছ থেকে বিনা মূল্যে পানি, লোকবল ও বিদ্যুৎ চেয়েছে।
উৎপাদিত ভ্যাকসিনগুলো উৎপাদনকারী দেশগুলো নিজ দেশে ব্যবহার করতে পারবে। পাশাপাশি আফ্রিকান ইউনিয়নের অন্যান্য সদস্যের কাছে অলাভজনক মূল্যে রপ্তানি করতে পারবে।
বায়োএনটেকের প্রধান অপারেটিং অফিসার সাইর্ক পোয়েটিং বলেন, ‘আমরা ঝুঁকি নিয়ে অর্থায়ন করছি। এটা আফ্রিকায় নিয়ে আসাই আমাদের লক্ষ্য।’
ধারণা করা হচ্ছে, ২০২৪ সালের মধ্যে এই ল্যাব থেকে প্রথম টিকা উৎপাদন করবে রুয়ান্ডা, সেনেগাল বা দক্ষিণ আফ্রিকা।
দেশে মস্তিষ্কের ক্ষয়জনিত রোগ ডিমেনশিয়ায় আক্রান্তদের মধ্যে দুই তৃতীয়াংশ নারী। এই রোগটি ধারাবাহিকভাবে বেড়েই চলছে। অথচ তা নিয়ে তেমন উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। সামাজিকভাবে সচেতনতা গড়ে তুলতে না পারলে রোগটির বিস্তার আরও ভয়াবহ হতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেরোগে-শোকে মানুষকে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু ওষুধ খেতে হয়। নিত্যপণ্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে যেখানে সাধারণ মানুষের তিনবেলা আহারের জোগান দেওয়াই কষ্টকর, সেখানে জীবন রক্ষার জন্য দ্বিগুণ-তিনগুণ দামে ওধুষ কিনতে গিয়ে জীবন আরও ওষ্ঠাগত। দেশে এখন নিম্নআয়ের ৪০ শতাংশ মানুষের মোট আয়ের ২০ শতাংশ খরচ হচ্ছে ওষুধ কিনতেই।
২ দিন আগেদেশে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা না থাকায় ও ডাক্তারের ওপর আস্থা না থাকায় বিদেশে চিকিৎসা নিতে প্রতিবছর দেশের মানুষ ৪ বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। স্বাস্থ্যেসেবার উন্নয়ন না হলে এর পরিমাণ দিন দিন আরও বাড়বে।
২ দিন আগেআমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
২ দিন আগে